ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই ২০২৫
১ শ্রাবণ ১৪৩২, ২১ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই ২০২৫
১ শ্রাবণ ১৪৩২, ২১ মহররম ১৪৪৭
জাতিসংঘ সংস্কারের ডাক

নতুন কোনো শীতল যুদ্ধের ভার বিশ্ব নিতে পারবে না

  • মিয়ানমারকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের রায় মানতে হবে
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
শেয়ার
নতুন কোনো শীতল যুদ্ধের ভার বিশ্ব নিতে পারবে না

বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য জাতিসংঘ ব্যবস্থা সংস্কারের দাবি উঠেছে ঢাকায় শান্তি সম্মেলনে। একই সঙ্গে নতুন বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক শীতল যুুদ্ধের আশঙ্কার বিষয়েও সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।

গতকাল শনিবার বিকেলে সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আরব লীগের সাবেক মহাসচিব আমর মুসা বলেন, শান্তি, নিরাপত্তা ঝুঁকি, হুমকি মোকাবেলায় বৈশ্বিক উদ্যোগ প্রয়োজন। বিশ্বের শান্তি ও নিরাপত্তার ঝুঁকি মোকাবেলায় নেওয়া উদ্যোগগুলোর বিষয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যদের ‘ভেটো’ দেওয়া ঠিক নয়।

এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের সংস্কার করা প্রয়োজন।

আমর মুসা বলেন, এক বা একাধিক শীতল যুদ্ধ এবং আঞ্চলিক শীতল যুদ্ধের আশঙ্কার কথা শোনা যাচ্ছে। এই বিশ্ব, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো আর কোনো শীতল যুদ্ধের বোঝা নিতে পারবে না। তাই শীতল যুদ্ধ ঠেকাতে বিশ্বনেতাদের কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

বিশ্ব ইসলামিক অর্থনৈতিক ফোরাম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও মালয়েশিয়ার সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ হামিদ আলবার ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে দ্রুত বর্ধনশীল রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বে বাংলাদেশের স্বীকৃতির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রোহিঙ্গাদের জন্য বাংলাদেশ বিপুল অর্থ খরচ করে ভাসানচরে আবাসনের ব্যবস্থা করেছে।

হামিদ আলবার বলেন, মিয়ানমারের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে তার উদ্যোগগুলো পুনর্বিবেচনা করা দরকার।

মিয়ানমারকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের (আইসিজে) রায় মানতে হবে। তিনি বলেন, জান্তার কারণে মিয়ানমার পরিস্থিতি আরো খারাপ হচ্ছে। সেখানে গণহত্যার বিচারের জন্য যুগোশ্লাভিয়া, রুয়ান্ডার মতো অ্যাডহক ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। শান্তি প্রতিষ্ঠার উপায় হলো সবার জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।

জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন বিশ্বশান্তির জন্য অন্তর্ভুক্তির ওপর জোর দেন।

বিশ্বে কভিডের নতুন ধরন ওমিক্রন সংক্রমণের প্রেক্ষাপটে তিনি টিকাদান কার্যক্রম ও অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টা জোরদার করার আহ্বান জানান।

বান কি মুন বলেন, কভিড মহামারির কারণে বিশ্বে দরিদ্রদের পরিস্থিতি আরো নাজুক হয়েছে। টিকার ন্যায্য বিতরণ নিশ্চিত করতে হবে। কারণ সবাই নিরাপদ না হলে কেউ নিরাপদ নয়।

জি-৭ ও জি-২০-তে ভারতের শেরপা এবং সাবেক মন্ত্রী সুরেশ প্রভাকর প্রভু বলেন, বঙ্গবন্ধু সারা জীবন শান্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করেছে। সরকারি উদ্যোগেই শান্তি প্রাধান্য পাওয়া উচিত। বৈষম্য থাকলে শান্তি আসবে না। শান্তির জন্য সাম্য ও সামাজিক অন্তর্ভুক্তি আবশ্যক।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বঙ্গভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলন উদ্বোধন করেন। সব ধরনের বৈষম্য দূর করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিশ্বের সব মানুষের জন্য একটি ন্যায্য আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা প্রয়োজন। আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে আমরা একটি অভিন্ন পৃথিবীতে বাস করি। আমাদেরও দায়িত্ব আছে।’

শান্তি সম্মেলনের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে সমাজে সবার অন্তর্ভুক্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান।

জাতিসংঘের সাবেক আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল আনোয়ারুল করিম চৌধুরী ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ও ‘বৈশ্বিক নাগরিক’ ধারণার ওপর জোর দেন। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনও বক্তব্য দেন।

ঢাকা শান্তি ঘোষণা গ্রহণের মধ্য দিয়ে আজ রবিবার সম্মেলন শেষ হবে। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভিডিও বার্তায় আসিফ নজরুল

বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
ড. আসিফ নজরুল

বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। গতকাল দেশটি এই ঘোষণা দেয়। গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

ভিডিও বার্তায় আসিফ নজরুল বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় আমাদের যে শ্রমিক ভাই-বোনরা আছেন, তাঁদের জন্য মালয়েশিয়া সরকার মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।

এটি অফিশিয়ালি নিশ্চিত করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যখন গত মে মাসে মালয়েশিয়ায় সফর করি, তখন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার এবং আমাদের প্রতিনিধিদলের বৈঠক হয়েছিল। আমরা খুব স্ট্রংলি বলেছিলাম যে দেখুন, অন্য কোনো দেশের শ্রমিকের জন্য সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা দেয় না সবাইকে, মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেয়। শুধু আমাদের দেয় সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা।
উনি আসলে এটা শুনে খুব অবাক হয়েছিলেন। তখন উনি উনার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তাঁরা উনাকে কনফার্ম করেছিল যে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা রয়েছে। উনি এটা শুনে সঙ্গে সঙ্গে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
এর পরও আমরা প্রতিদিন যোগাযোগ করছিলাম যে কবে সত্যিকার অর্থে এটা দেখতে পাব।’

 

মন্তব্য

‘সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি’ ভাঙা নিয়ে বিতর্ক

    পুনর্নির্মাণে সহযোগিতা করতে চায় ভারত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
শেয়ার
‘সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি’ ভাঙা নিয়ে বিতর্ক

ময়মনসিংহ শহরের প্রায় ২০০ বছরের পুরনো বাড়ি ভেঙে শিশু একাডেমি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। অনেকে দাবি করেছেন, বাড়িটি প্রখ্যাত লেখক সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের।

বাড়িটি ভাঙার বিষয়ে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মাঠ কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিন জানান, এ সম্পর্কে তথ্য চেয়ে তিনি জেলা শিশুবিষয়ক কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করেছেন। তিনি জানান, এটি রায় পরিবারের ঐতিহাসিক বাড়ি এবং সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের নিবাস ছিল বলে তিনি বইয়ে জেনেছেন।

  যদিও এটি এখনো প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে তালিকাভুক্ত নয়, তবে এ বছর নতুন জরিপে এটি তালিকাভুক্ত হতে পারে। তিনি আপাতত এই ভবন ভাঙার কাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন।

এদিকে গত রাতে জেলা প্রশাসক মো. মুফিদুল হক ঘটনাস্থলে বাড়িটির প্রকৃত মালিকের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে যান। এ সময় তিনি ময়মনসিংহের স্থানীয় একাধিক বিশিষ্টজনের সঙ্গে কথা বলেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, আজ বুধবার বাড়িটির প্রকৃত মালিক সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য তিনি স্থানীয় ব্যক্তিদের নিয়ে বসবেন। এদিকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে—আমরা গভীর দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি যে বাংলাদেশের ময়মনসিংহে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সাহিত্যিক সত্যজিৎ রায়ের পিতামহ এবং বিশিষ্ট সাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরীর পৈতৃক সম্পত্তি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন সম্পত্তিটি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলা সাংস্কৃতিক নবজাগরণের প্রতীক ওই ভবনের ঐতিহাসিক মর্যাদা বিবেচনা করে ভাঙার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা, ভাঙার বিকল্প হিসেবে সাহিত্যের জাদুঘর এবং বাংলাদেশ ও ভারতের অভিন্ন সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে এর মেরামত ও পুনর্নির্মাণের বিকল্পগুলো পরীক্ষা করা বাঞ্ছনীয় হবে।
ভারত সরকার এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, পুরনো এই ভবন একসময় শিশু একাডেমিরই অফিস ছিল। প্রায় ১০/১৫ বছর আগে ভবনটির দুরবস্থার জন্য শিশু একাডেমির অফিস এখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এরপর ভবনটি পুরোপুরি বিধ্বস্ত ছিল। সম্প্রতি ভবনটি ভেঙে এখানে নতুন ভবন নির্মাণের সিদ্বান্ত নেয় শিশু একাডেমি।

প্রায় ৭৪ লাখ টাকা ব্যয়ে এখানে নতুন ভবন নির্মাণ করা হবে। ভবন নির্মাণে আগে পুরনো ভবনটি ভাঙার কাজ চলছিল। তখনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভবনটি ভাঙা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

 

 

মন্তব্য

মহাখালীতে পথশিশু ধর্ষণ মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মহাখালীতে পথশিশু ধর্ষণ মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

রাজধানীর বনানী থানাধীন মহাখালী এলাকায় ৯ বছরের এক পথশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। পরে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) নেওয়া হয়েছে। গত সোমবার রাতে মহাখালী ক্যান্সার হাসপাতালের পেছনে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। রাতেই তাকে ওসিসিতে আনা হয়।

শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে বলে ঢামেক হাসপাতালের ওসিসির ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক ডা. তাইয়েবা সুলতানা জানিয়েছেন। এদিকে  ঘটনার মূল অভিযুক্তকে গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করেছে বনানী থানার পুলিশ । তার নাম মো. আল আমিন (২১)। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডিএমপির উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
বনানী থানা সূত্রে জানা যায়, রবিবার সন্ধ্যায় মহাখালী কমিউনিটি সেন্টারের দক্ষিণ পাশে একটি পরিত্যক্ত কক্ষে এক পথশিশু ধর্ষণের শিকার হয়। ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পরপরই বনানী থানার ওসির নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভিকটিমকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি বিভাগে ভর্তি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা ডিএমপির বনানী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন।

 

মন্তব্য
সংক্ষিপ্ত

নির্বাচন কমিশনের ৫১ কর্মকর্তা বদলি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নির্বাচন কমিশনের ৫১ কর্মকর্তা বদলি

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ৫১ জন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমানের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পল্লবী থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মোসাম্মৎ রাজিয়া সুলতানা, ডেমরা থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আহসান হাবীব ও কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাহিদ হোসেনকে বদলি করা হলেও তাঁদের অংশটুকু সংশোধন করে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বদলি হওয়া কর্মকর্তারা আগামী ২২ জুলাইয়ের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল থেকে অবমুক্ত হবেন।

অন্যথায় আগামী ২৩ জুলাই তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।

 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ