ঢাকা, শনিবার ২৬ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ৩০ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, শনিবার ২৬ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ৩০ মহররম ১৪৪৭

নতুন জীবনে ফাল্গুনী

বরিশাল অফিস
বরিশাল অফিস
শেয়ার
নতুন জীবনে ফাল্গুনী
বিয়ের আসরে ফাল্গুনী সাহা। ছবি : কালের কণ্ঠ

ফাল্গুনী সাহার বয়স যখন পাঁচ বছর তখন তাঁর জীবনের অন্যতম বেদনাদায়ক ঘটনাটি ঘটে। বাড়ির ছাদে বিদ্যুতায়িত হয়ে আহত দুই হাতের বড় একটা অংশ বিচ্ছিন্ন করতে হয় তাঁকে। তবে তাঁর মনোবল ভাঙেনি। উচ্চশিক্ষা শেষ করে তিনি গত বুধবার বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন।

শারীরিক সমস্যার মধ্যেও ২০১১ সালে মাধ্যমিক, ২০১৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ২০১৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জিওলজি ও এনভায়রনমেন্ট বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করেছেন। প্রবেশ করেছেন কর্মজীবনেও।

ফাল্গুনী বসবাস করেন বরিশাল নগরীর বিএম কলেজ রোড এলাকায়। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা সদরে।

বর্তমানে তিনি বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের বরিশাল শাখা অফিসের সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা কোডেক পটুয়াখালী শাখার মাঠ কর্মকর্তা সুব্রত মিত্রের সঙ্গে ফাল্গুনীর বিয়ে হয়েছে। গত বুধবার রাতে বরিশাল নগরীর শ্রীশ্রী শংকর মঠ মন্দির প্রাঙ্গণে এই বিয়ের আয়োজন করা হয়। বিয়েতে উপস্থিত অতিথিরা বর সুব্রত মিত্রের মনোভাবের প্রশংসা করেন।

শ্রীশ্রী শংকর মঠের সাধারণ সম্পাদক বাসুদেব কর্মকার ভাষাই বলেন, ‘এই বিয়ে দেখে আমি অবাক হয়েছি। একটা মেয়ের দুটি হাত নেই, তাঁকে একটি ছেলে বিয়ে করেছেন। এমন মহানুভবতা দেখার সুযোগ হয়েছে আমাদের। আমার জীবদ্দশায় দেখিনি একজন দুই হাতহারা মেয়েকে এমন স্বাচ্ছন্দ্যে গ্রহণ করেছেন। আমরা সুব্রত মিত্রর হৃদয় কতখানি বড়, সেটা বুঝতে পেরেছি।

সত্যিই আমরা অভিভূত।’

ফাল্গুনী সাহা বলেন, ‘২০০২ সালে গলাচিপায় আমাদের পাশের বাড়ির ছাদে বসে বৈদ্যুতিক তারে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে দুই হাত বিচ্ছিন্ন হয়। আমি নিজেকে কখনো দুর্বল মনে করিনি। দুই হাতের যতটুকু অংশ ছিল, ততটুকু দিয়েই আমি আমার পড়াশোনা শেষ করেছি এবং এখন চাকরিও করছি।’

ফাল্গুনী আরো বলেন, ‘আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি আর মানসিকতা ঠিক থাকলে প্রতিবন্ধকতা কোনো ব্যাপার নয়। আমাদের বিয়েটা দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর উদাহরণ হয়ে থাকবে বলে মনে করি। এ পর্যন্ত পৌঁছতে সবার আন্তরিকতা পেয়েছি। স্কুলজীবন থেকে কর্মজীবনে যাঁরা আমার সঙ্গে ছিলেন তাঁরা কেউ বুঝতে দেননি আমার দুটো হাত নেই।’

ফাল্গুনীর বর সুব্রত মিত্র বলেন, ‘ফাল্গুনীকে আমি ছোটবেলা থেকে চিনি। ও যখন ভার্সিটিতে পড়ত, তখন ওর সঙ্গে আমার ফেসবুকে কথা হতো। একটা সময় বুঝতে পারি ও পড়াশোনায় অনেক ভালো করছে। তবে ওর ফ্যামিলি লাইফ বা সামনের দিকে আগানোর কোনো চিন্তা-চেতনা ছিল না। ওর হাত নেই, এটা আমার কাছে কোনো সমস্যা মনে হয়নি। একটা লোকের হাত নেই, তাই সে বিয়ে করতে পারবে না, তার ফ্যামিলি হবে না, এমনটা হতে পারে না এবং এমন চিন্তা আমারও নেই। আমি ওকে স্বপ্ন দেখাই, আমি ওকে ভালোবাসা শেখাই এবং আমি ওকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত জানাই। সব শেষ আমরা বিয়েও করেছি। আমরা সামনের দিনে যেন ভালো থাকতে পারি এর জন্য আমাদের সবাই আশীর্বাদ করবেন।’

সুব্রত মিত্রের ছোট বোন শ্রাবন্তী মিত্র বলেন, ‘আর পাঁচটা বিয়ে যেমন হয়, এখানেও তেমনিভাবে বিয়ে হয়েছে। কোনো ঘাটতি নেই। বরং অন্য বিয়ের থেকে এই বিয়ে ভালোভাবে হয়েছে। অনেকেই বলতে পারেন যে একটা স্বাবলম্বী ছেলে দুই হাত ছাড়া একটি মেয়েকে বিয়ে করছে কীভাবে? আমি বলব, সবার মানসিকতা আমার ভাইয়ের মতো হওয়া উচিত। যাতে বিষয়টি উদাহরণ হয়ে থাকে।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সাইফুল হক

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার গণ-অভ্যুত্থানের প্রকৃত আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি। গত এক বছরে গণ-অভ্যুত্থানের বৈষম্যবিরোধী চেতনার বিপরীতেই হেঁটেছে সরকার। ফলে বৈষম্য, দারিদ্র্য ও বেকারত্ব বেড়েছে। রাজনৈতিক দল ও জনগণের অভূতপূর্ব সমর্থনে গঠিত সরকার বিস্ময়করভাবে নিজেদের দুর্বল ও অকার্যকর করে তুলছে।

এ কারণে সাধারণ মানুষ আবারও হতাশায় নিমজ্জিত হতে শুরু করেছে। গতকাল শুক্রবার নারায়ণগঞ্জ শহীদ মিনারে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি আয়োজিত শহীদ স্মরণ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাইফুল হক এসব কথা বলেন।

শ্রমিক নেতা মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে সমাবেশে সাইফুল হক আরো বলেন, প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার অভাবে সরকার নিজেকে ব্যর্থ করে তুলছে। আর পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তিসহ অনেকেই এই পরিস্থিতির সুযোগ নিতে তৎপর রয়েছে।

কেউ কেউ ঘর পোড়ার মধ্যে আলু পোড়া দিতে বসে আছে। এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে দেশের নিরাপত্তা বিপজ্জনক মোড় নেবে এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণ কঠিন হবে। বিদ্যমান নৈরাজ্য ও মব সন্ত্রাস চলতে দিলে দেশ অচিরে বড় বিপর্যয়ে নিক্ষিপ্ত হবে। আর সরকার নিজের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে না পারলে জাতীয় নির্বাচনও বড় ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।
বিচার ও সংস্কারের পাশাপাশি আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান তিনি।

সমাবেশে পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের বড় অংশগ্রহণ থাকলেও গণ-অভ্যুত্থান নারীর অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে পারেনি। অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে নারীবিদ্বেষী তৎপরতায় নারীরা আরো বিপন্ন হয়েছে। এসব তৎপরতা বন্ধের দাবি জানান তিনি।

মন্তব্য

মাইলস্টোন অনিরাপদ এলাকায় অবস্থিত

    বিআইপির অনুসন্ধান
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মাইলস্টোন অনিরাপদ এলাকায় অবস্থিত

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ অনিরাপদ এলাকায় অবস্থিত। কারিগরিভাবে বৈধ হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অ্যাপ্রোচ এরিয়ার (বিমান উড্ডয়ন ও অবতরণ অঞ্চল) মধ্যে পড়েছে। বিমানবন্দরের অ্যাপ্রোচ এরিয়ায় থাকা স্কুল, কলেজ, মাদরাসাসহ জনসমাগম হয়এমন সব প্রতিষ্ঠান সরিয়ে নেওয়া উচিত। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) মাইলস্টোন স্কুলে বিমান দুর্ঘটনা : জননিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রের দায় ও করণীয় শীর্ষক এক তাৎক্ষণিক অনুসন্ধান প্রতিবেদনে এসব বিষয় উঠে এসেছে।

গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে প্ল্যানার্স টাওয়ারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছে বিআইপি। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনটি তুলে ধরে বিআইপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ তামজিদুল ইসলাম জানান। বিমানবন্দরের রানওয়ের পর ৫০০ ফুট এলাকায় কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা যায় না। এর পরের ১৩ হাজার ফুট বা প্রায় চার কিলোমিটার অঞ্চলকে অ্যাপ্রোচ এরিয়া বলা হয়, যেখান দিয়ে বিমান উড্ডয়ন ও অবতরণ করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাপ্রোচ এলাকায় ১৫০ ফুট উচ্চতার স্থাপনা নির্মাণে সরকারের নগর কর্তৃপক্ষ ও বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের দিক থেকে কোনো বাধা নেই। সেসব স্থাপনার কী ধরনের ব্যবহার হবে, সে বিষয়েও কোনো নির্দেশনা নেই সরকারের সংস্থাগুলোর। প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাপ্রোচ এলাকায় এ ধরনের স্থাপনা কারিগরিভাবে বৈধ হলেও কার্যত অনিরাপদ।

 

মন্তব্য

২ ট্রিলিয়ন ডলারের জলবায়ু ক্ষতির চাপে দরিদ্র জনগোষ্ঠী

    ‘ফ্রুগাল ইনোভেশন ফোরাম’ শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
২ ট্রিলিয়ন ডলারের জলবায়ু ক্ষতির চাপে দরিদ্র জনগোষ্ঠী

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় প্রান্তিক জনগণের উদ্ভাবনী সমাধান ও স্বল্পব্যয়ে অভিযোজন কৌশলের ওপর গুরুত্ব দিয়ে সাভারে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী ফ্রুগাল ইনোভেশন ফোরাম (ফিফ) ২০২৫। ব্র্যাকের আয়োজনে এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য—‘কৃষি, খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবিকায় জলবায়ু অভিযোজন

গতকাল শুক্রবার ব্র্যাক সিডিএমে সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বক্তব্য দেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ। ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম-এর মহাসচিব মোহাম্মদ নাশিদ।

আসিফ সালেহ বলেন, বর্তমানে প্রতিবছর জলবায়ুজনিত কারণে ২.৩ ট্রিলিয়ন ডলারের মতো ক্ষতি হচ্ছে, যার মূল চাপ পড়ছে দক্ষিণ গোলার্ধের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর। তিনি অভিযোজনকে শুধু টিকে থাকার জন্য নয়, মর্যাদা, জীবিকা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের অংশ হিসেবে বিবেচনার আহবান জানান।

মোহাম্মদ নাশিদ বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কাঠামো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য কার্যকর নয়। উন্নয়নশীল দেশগুলো টেকসই জ্বালানি ও অবকাঠামোয় বিনিয়োগ করতে পারছে না, কারণ ঋণ গ্রহণের খরচ এখনো তাদের জন্য খুব বেশি।

ফোরামের প্রথম দিনে পাঁচটি বিশেষ অধিবেশনে কৃষি, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান, জলবায়ু তথ্য, বাজারসংযোগ ও ডিজিটাল সেবা নিয়ে আলোচনা হয়।

উদ্ভাবনী উদ্যোগে বিশেষভাবে আলোচনায় আসেন ফ্রুগাল ইনোভেশন ফেলো কেনিয়ার এসথার কিমানি, রুয়ান্ডার ঘিসলেইন ইরাকোজে ও বাংলাদেশের মুবাসসির তাহমিদ। এ ছাড়া উইগ্রো, ইনসোরকাউ, গ্রিন ডেল্টা ইনস্যুরেন্সসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তিনির্ভর অভিযোজন কৌশল প্রদর্শনীতে তুলে ধরে।

ফোরামের দ্বিতীয় দিন আজ শনিবার বক্তব্য দেবেন অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং সমাপনী ভাষণ দেবেন ব্র্যাকের চেয়ারপারসন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান।

মন্তব্য

সাংবাদিককে চাপাতির আঘাত করে ছিনতাই চার পুলিশ প্রত্যাহার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সাংবাদিককে চাপাতির আঘাত করে ছিনতাই চার পুলিশ প্রত্যাহার

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে গত বৃহস্পতিবার রাতে এক সাংবাদিককে চাপাতি দিয়ে আঘাত করে মোবাইল ফোন ছিনতাই করে ছিনতাইকারীরা। পরে পুলিশের সহযোগিতা চেয়েও পাননি ওই সাংবাদিক। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানার পর চার পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করেছে। এ ছাড়া অভিযান চালিয়ে ১২ ঘণ্টার মধ্যে তিন ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার ও মোবাইল ফোন উদ্ধার
করেছে পুলিশ।

ভুক্তভোগী সাংবাদিকের অভিযোগ, থানায় গিয়ে সহযোগিতা চাইলে মোহাম্মদপুর থানার ওসি তাঁকে বলেন, দামি ফোন নিয়ে ঘুরলে ছিনতাই তো হবেই।

গ্রেপ্তার ছিনতাইকারীরা হলেন ইউসুফ (২৬), সিয়াম (২৩) ও জহুরুল (২২)। আর প্রত্যাহার হওয়া পুলিশ সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন সাব-ইন্সপেক্টর জসিম উদ্দিন, এএসআই আনোয়ারুল, কনস্টেবল নুরন্নবী ও মাজেদ। 

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার ওসি আলী ইফতেখার হাসানের বক্তব্য জানতে ফোন করলে তিনি ফোন ধরেননি।

তবে থানার এক কর্মকর্তা জানান, এ ঘটনায় এএসআই আনোয়ারুলকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরো একজন সাব-ইন্সপেক্টর ও দুই কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। 

 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ