ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭
বাংলাদেশ প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র

প্রশংসনীয় উদ্যোগ উদ্বেগ—দুটোই আছে

কূটনৈতিক প্রতিবেদক
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
শেয়ার
প্রশংসনীয় উদ্যোগ উদ্বেগ—দুটোই আছে

বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে প্রশংসা ও উদ্বেগ—দুটোই জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর। গত ২১ জুলাই পররাষ্ট্র দপ্তরে ওই ব্রিফিংয়ে অংশ নেওয়া একজন বাংলাদেশি সাংবাদিক বাংলাদেশের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বাইডেন প্রশাসন মানবাধিকারকে তাঁর পররাষ্ট্রনীতির ভিত্তি হিসেবে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করে ওই সাংবাদিক বলেন, এখানে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যার মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা, রাজনৈতিক বিরোধিতা, নাগরিক সমাজ, বিচার বিভাগসহ সব কিছু এখানে ক্ষমতাসীনরা নিয়ন্ত্রণ করছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।

এমনকি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ওপরও নিয়ন্ত্রণ আরোপের চেষ্টা করছে উল্লেখ করে তিনি অভিযোগ করেন, ‘দেশের প্রধান বিরোধী নেত্রী’ খালেদা জিয়া ‘হাউস অ্যারেস্ট’ অবস্থায় আছেন—এ কথা ব্রিটিশ প্রতিবেদনে উল্লেখ করায় ব্রিটিশ দূতকে সরকার তলব করেছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনেও খালেদা জিয়া ‘হাউস অ্যারেস্ট’ বলা হয়েছে উল্লেখ করে প্রশ্নকারী সাংবাদিক বলেন, এটি খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে নিশ্চিহ্ন করার রাজনৈতিক ছক। বাংলাদেশ নিয়ে এসব বর্ণনার পর তিনি জানতে চান, বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী? প্রধানমন্ত্রীকে ‘কর্তৃত্ববাদী’ হিসেবে বর্ণনা করে তিনি জানতে চান, বাইডেন প্রশাসন কি তাঁর ব্যাপারে সমালোচনা করবে?

জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস মানবাধিকার ইস্যুকে বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতির কেন্দ্রে রাখার কথা জানান। বাংলাদেশ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিবিড়ভাবে কাজ করছি।

এগুলোর মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনও আছে। শ্রম ও মানবাধিকার ইস্যুকে সম্মান জানানোর গুরুত্বের বিষয়েও আমরা নিয়মিত আলোচনা করি।’

নেড প্রাইস বলেন, ‘গত বছর বাংলাদেশ মানবাধিকারের কিছু সুরক্ষায় অগ্রগতি দেখিয়েছে। যেমন বাংলাদেশের নিজস্ব চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও আট লাখ ৬০ হাজার রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে এবং ২০১৭ সাল থেকে তারা সুরক্ষা দিচ্ছে।

এটি বিশেষ স্বীকৃতি পাওয়ার যোগ্য।’

পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘অগ্রগতি প্রশংসনীয়। তবে গণমাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনে আমরা উদ্বিগ্ন। ব্যক্তিগত মত প্রকাশের কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা ও গ্রেপ্তার বাড়ার খবর আমরা আমলে নিয়েছি। বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম কর্মী ও বিরোধী রাজনীতিকদের দমন, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও আটক করা অব্যাহত রেখেছে বলে অভিযোগ আছে।

গত বছরের শুরুর দিকে প্রথম কভিড-১৯ শনাক্ত হওয়ার পর থেকে সরকার কঠোরভাবে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রয়োগ করছে। এর ফলে মহামারি মোকাবেলায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করা কয়েক ডজন ব্যক্তি গ্রেপ্তার হয়েছেন। প্রথমবারের মতো শিক্ষা পেশাজীবীদের বিরুদ্ধে ওই আইন প্রয়োগ করা হয়েছে।’

মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন, ‘অনলাইনে মত প্রকাশসহ মত প্রকাশের স্বাধীনতা গণতান্ত্রিক সরকার, শাসনব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। বিশ্বজুড়ে আমরা যেমনটা করি তারই আলোকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমরা গণমাধ্যমের সদস্যসহ মত প্রকাশের, একত্র হওয়ার স্বাধীনতার সুরক্ষায় এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আটক ব্যক্তিদের ন্যায্য বিচার পওায়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাই।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইউনিসেফের শোক

শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ চলাকালে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত ও হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয় ও গোপনীয়তা রক্ষা এবং দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।  গতকাল মঙ্গলবার শোক প্রকাশ করে ইউনিসেফ বাংলাদেশে তাদের ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতি পোস্ট করে। বিবৃতিতে বলা হয়, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জাতিসংঘের পতাকা অর্ধনমিত রেখে জাতির সঙ্গে শোক দিবস পালন করছে ইউনিসেফ।

আহতদের দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতা কামনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় অনেক প্রাণহানি হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। আহত হয়েছেন আরো অনেকে। আমরা আমাদের গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি সেই সব পরিবারের সদস্যদের প্রতি, যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিসেফ সমাজসেবা অধিদপ্তরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে এবং প্রশিক্ষিত সমাজকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন, যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও শিশুদের এই কঠিন সময়ে মানসিক সহায়তা দেওয়া যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনিসেফ এ ঘটনায় বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয়, গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষা করে দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশ করার অনুরোধ জানায়, যেন তাদের ওপর কোনো বাড়তি মানসিক চাপ না পড়ে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও সম্প্রদায়ের প্রতি আরো সহানুভূতিশীল আচরণ নিশ্চিত হয়।

মন্তব্য

‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
শেয়ার
‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

মা সমিরন বেগম মারা গেছেন প্রায় ১৫ বছর আগে। একমাত্র ভাই থাকেন প্রবাসে। বাবা অসুস্থ। একমাত্র বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।

তবে নিজে বিয়ে করেননি। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাসুকা বেগমের সংসার বলতে ছিল শিক্ষার্থীরাই।

শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন মাসুকা (৪০)। বিমান দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিলেন।

গত সোমবার রাতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠসংলগ্ন কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়। সোহাগপুরে মাসুকার বড় বোন পাপিয়ার স্বামীর বাড়ি। মৃত্যুর আগে মাসুকা জানিয়েছিলেন, লাশটা যেন তাঁর বোনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
বোনের ইচ্ছা অনুযায়ী লাশ দাফনের কথাও তিনি বলে যান। মাসুকাদের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চিলোকূট গ্রামে। তবে বেড়ে উঠেছেন পৌর এলাকার মেড্ডায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স করা মাসুকা চাকরির সুবাদে চলে যান ঢাকা। প্রথমে মিরপুরের একটি স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু করেন।
এরপর যোগ দেন মাইলস্টোন স্কুলে।

মন্তব্য

মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে আইএসপিআর। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, গত সোমবার দুপুর আনুমানিক ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়।

মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় শিশুসহ বেশ কয়েকজন নিরীহ নাগরিক হতাহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকটবর্তী ক্যাম্প থেকে সদস্যরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালানো হয়।

উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে দুর্ঘটনাস্থলে উত্সুক জনতার ব্যাপক ভিড় দেখা দেয়, যা ইভাকুয়েশন ও রেসকিউ কার্যক্রমকে বারবার ব্যাহত করে।

সেনাবাহিনীর সদস্য এবং মাইলস্টোন স্কুলের স্বেচ্ছাসেবকরা বারবার অনুরোধ করলেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় সময়মতো আহতদের সরিয়ে নেওয়া অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এতে প্রাণহানির ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। সেনা সদস্যরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারির সঙ্গে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই উদ্ধার কার্যক্রমে নিয়োজিত ১৪ জন সেনা সদস্য শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আইএসপিআর আরো জানায়, উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে বিকেলের দিকে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়।

ফলে একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়, যা এক পর্যায়ে একটি অনভিপ্রেত ঘটনার অবতারণা করে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে থেকে পেশাদারি ও সর্বোচ্চ দায়িত্ববোধের সঙ্গে কর্তব্য পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

রাজধানীর শেওড়াপাড়ার একটি চারতলা আবাসিক ভবনের চতুর্থ তলার একটি ফ্ল্যাটে আগুন লেগে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। খবর পেয়ে আধাঘণ্টার মধ্যে তা নিয়ন্ত্রণে এনেছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ১৪ মিনিটে দক্ষিণ শেওড়াপাড়ার ৫৩২ নম্বর ভবনের আগুনের তথ্য পায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৬টা ৪৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

৭টা ২০ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নেভানো হয়। মিরপুর ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার মো. আফজাল হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে চার হাজার ৫০০ বর্গফুটের ওই ফ্ল্যাটে আগুন লাগে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ