রংপুরের তারাগঞ্জ, বগুড়ার শেরপুর, পটুয়াখালীর আয়েশার হাট, সিলেটের বিয়ানীবাজার ও নাটোরের বড়াইগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে তারাগঞ্জে প্রাণ গেছে সাবেক এক সেনা কর্মকর্তার। বিয়ানীবাজারে মৃত্যু হয়েছে এক যুবকের। আর পিকআপচালকের প্রাণ গেছে বড়াইগ্রামে।

আঞ্চলিক প্রতিনিধি (রংপুর) জানান, গতকাল সকালে আনজিরণ নেছা কৃষিপ্রযুক্তি বিদ্যালয় এলাকায় রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কে রিকশায় করে বাড়ি ফিরছিলেন সাবেক সেনা সদস্য রফিকুল ইসলাম। পথে একটি প্রাইভেট কারের ধাক্কায় মৃত্যু হয় তাঁর। তিনি ঘনিরামপুর বেলতলি গ্রামের বাসিন্দা।

বিয়ানীবাজার (সিলেট) প্রতিনিধি জানান, পৌর শহরে বিয়ানীবাজার-সিলেট মহাসড়ক রবিবার রাতে সিএনজি অটোরিকশার ধাক্কায় সাহেদ আহমদ দিপু (৩৩) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়। তিনি পৌর শহরের নয়াগ্রাম এলাকার বাসিন্দা। সড়ক পার হওয়ার সময় দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।

বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে কয়েন এলাকায় পাবনা-নাটোর মহাসড়কে ট্রাক ও পিকআপের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন পিকআপচালক মেহেদী হাসান উজ্জ্বল (৩১)। তিনি পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার মানিকনগর এলাকার বাসিন্দা।

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি জানান, মালবাহী ট্রাকের ধাক্কায় গুরুতর আহত পথচারী ফণীন্দ্র নাথ চন্দ্র দাসের (৭০) মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। তিনি ধুনট উপজেলার বিলকাজলী গ্রামের বাসিন্দা।

পটুয়াখালী প্রতিনিধি জানান, আয়েশার হাট এলাকায় বাউফল-দশমিনা সড়কে গতকাল অটোরিকশার ধাক্কায় মোমেলা বেগম (৯৫) নামের এক বৃদ্ধা নিহত হন। তিনি বাউফল উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নের কর্পুরকাঠী গ্রামের মো. আবুল কালামের স্ত্রী।