যেকোনো সময় ভোটগ্রহণের তারিখ ঘোষণা করা হবে।
এদিকে করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেই এবার চার ধাপে পৌরসভা নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। প্রথম ধাপে ২৮ ডিসেম্বর ২৫টি পৌরসভায় ভোটগ্রহণ হতে যাচ্ছে।
স্থানীয় সরকার আইন সংশোধনের পর ২০১৫ সালে প্রথম মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে এক দিনে ভোট হয় ২৩৪টি পৌরসভায়। সেবার ২০টি দল ভোটে অংশ নেয়। এবারও মেয়র পদে দলীয় প্রতীকে ভোট হচ্ছে। তবে তা একাধিক দিনে। আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ বড় দলগুলো এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
দ্বিতীয় দফায় যে ২৯ পৌরসভায় ইভিএমে ভোট হবে, সেগুলো হলো সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, নারায়ণগঞ্জের তারাব, মাগুরা, ঢাকার সাভার, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ, নওগাঁর নজিপুর, পাবনার ফরিদপুর, রাজশাহীর কাঁকনহাট, কুষ্টিয়ার কুমারখালী, বগুড়ার সারিয়াকান্দি, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর, পিরোজপুর, নেত্রকোনার কেন্দুয়া, মেহেরপুরের গাংনী, ঝিনাইদহের শৈলকূপা, খাগড়াছড়ি, নীলফামারীর সৈয়দপুর, রাজশাহীর আড়ানী, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, কুমিল্লার চান্দিনা, ফেনীর দাগনভূঞা, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর, বগুড়ার সান্তাহার, নোয়াখালীর বসুরহাট ও বাগেরহাটের মোংলা পোর্ট।
আর ৩২টি পৌরসভায় সাধারণ ব্যালটে ভোট হবে। সেগুলো হচ্ছে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, কুষ্টিয়া, মৌলভীবাজারের কুলাউড়া, কুষ্টিয়ার মিরপুর ও ভেড়ামারা, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ, দিনাজপুর, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, গাইবান্ধা, দিনাজপুরের বিরামপুর, পাবনার ভাঙ্গুড়া, সাঁথিয়া, সুজানগর ও ঈশ্বরদী, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জের মাধবপুর ও নবীগঞ্জ, ফরিদপুরের বোয়ালমারী, বগুড়ার শেরপুর, রাজশাহীর ভবানীগঞ্জ, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ, রায়গঞ্জ ও বেলকুচি, সুনামগঞ্জের ছাতক, নাটোরের গোপালপুর, বান্দরবানের লামা, নাটোরের গুরুদাসপুর, কিশোরগঞ্জ ও ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা।