ঢাকা, শুক্রবার ২৫ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৯ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, শুক্রবার ২৫ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৯ মহররম ১৪৪৭

হোসেনপুরে উপেক্ষিত এমপি সৈয়দা লিপি!

  • ব্যথিত হৃদয়ে চিঠি দিলেন আ. লীগ নেতাকে
শফিক আদনান, কিশোরগঞ্জ
শফিক আদনান, কিশোরগঞ্জ
শেয়ার
হোসেনপুরে উপেক্ষিত এমপি সৈয়দা লিপি!

মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের মেয়ে ও কিশোরগঞ্জ-১ (সদর ও হোসেনপুর) আসনের সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপিকে স্থানীয় আওয়ামী লীগ উপেক্ষা করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সব শেষ হোসেনপুরে মাসব্যাপী মুজিববর্ষ মেলা উদ্বোধন করা হলেও তাঁকে জানানো হয়নি। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ মেলা উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন। এ পরিস্থিতিতে এমপি সৈয়দা লিপি বিব্রতবোধ করছেন উল্লেখ করে ‘ব্যথিত হৃদয়ে’ হোসেনপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিকে চিঠি দিয়েছেন।

অভিযোগ উঠেছে, আগামী সংসদ নির্বাচনকে টার্গেট করে এ আসনের প্রয়াত এমপি ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের বোন সৈয়দা লিপিকে স্থানীয় কর্মসূচির বাইরে রেখে একটি বলয় সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন হোসেনপুরের বাসিন্দা। তিনি ভবিষ্যতে এ আসনে নির্বাচন করতে চান। হোসেনপুরের রাজনীতিতে তিনি যথেষ্ট প্রভাবশালী।

তাঁকে খুশি করতে বা তাঁর মত নিয়ে হয়তো মাসব্যাপী মুজিববর্ষ মেলার আয়োজন করা হয়েছে।

সৈয়দা লিপিকে উপেক্ষার ঘটনায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মীও ক্ষুব্ধ। তাঁরা বলেন, প্রথা অনুযায়ী দুই উপজেলার সামগ্রিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও দলীয় কর্মসূচি এমপি সৈয়দা লিপিকে ঘিরেই আবর্তিত হওয়ার কথা। কিন্তু হোসেনপুর উপজেলায় তাঁকে পাশ কাটিয়ে এমনকি না জানিয়ে অনেক কিছু হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার হোসেনপুর উপজেলার ধনকুড়া হ্যালিপ্যাড মাঠে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের আয়োজনে মাসব্যাপী মুজিববর্ষ মেলা শুরু হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলা উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন। এ মেলায় সার্বিক সহযোগিতা করে উপজেলা প্রশাসন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোহেল, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মহিউদ্দিন, পৌর মেয়র আব্দুল কাইয়ুম খোকন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) জহিরুল ইসলাম নুরু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহ মাহবুবুল হকসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। কিন্তু দাওয়াত দূরে থাক, স্থানীয় সংসদ সদস্য সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপিকে এ ব্যাপারে কিছুই জানানো হয়নি।

এ ঘটনায় ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ এমপি সৈয়দা লিপি বুধবার হোসেনপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিকে চিঠি দেন। জাতীয় সংসদের প্যাডে কড়া ভাষায় লেখা এ চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি জেনে অত্যন্ত খুশি যে, আপনি/আপনারা মুজিববর্ষ উপলক্ষে হোসেনপুর উপজেলায় মাসব্যাপী একটি মেলার আয়োজন করতে যাচ্ছেন। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে মেলার আয়োজনের ব্যাপারে আপনি বা আপনারা কেউ আমাকে অবগত করেন নাই। উক্ত হোসেনপুর আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্য হওয়া সত্ত্বেও আমাকে মেলার আয়োজনের ব্যাপারে অবগত না করায় এবং অনুষ্ঠানে উপস্থিতির বিষয়ে নিমন্ত্রণ না দেওয়া বড়ই অশোভনীয় একটি কাজ। একজন নির্বাচিত সংসদ সদস্য হিসেবে এরূপ পরিস্থিতি আমার জন্য বিব্রতকর এবং এমন পরিস্থিতি যেন ভবিষ্যতে আর না হয় সে ব্যাপারে আপনারা সতর্ক/সচেতন থাকবেন।’

এ প্রসঙ্গে গতকাল শুক্রবার সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কেবল মেলার কথা জানায়নি বা আমাকে নিমন্ত্রণ করেনি এ জন্য নয়, আমার সঙ্গে এ ধরনের আরো বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে, যা আমার জন্য খুবই লজ্জা ও বিব্রতকর। তাই অনেকটা বাধ্য হয়ে ব্যথিত হৃদয়ে এই চিঠি দেওয়া। দলের চেইন অব কমান্ড প্রতিষ্ঠাও এমপি হিসেবে আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। ভবিষ্যতে এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘হোসেনপুর আমার নির্বাচনী এলাকা। এর ভালোমন্দের জবাবদিহি আমাকেই করতে হয়। এটা অন্য কারো কাজ নয়।’

ব্যানার-ফেস্টুনে আয়োজক হিসেবে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নাম থাকলেও বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা শুরু হওয়ায় আয়োজকরা এখন এসব অস্বীকার করছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জহিরুল ইসলাম নূরু মিয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নয়, বিভিন্ন ক্লাব মিলে মুজিববর্ষ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের এমপিকে হয়তো কেউ ভুল বুঝিয়েছে, তাই তিনি রেগে এই চিঠি দিয়েছেন।’

তবে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু বলেন, এখন হয়তো তাঁরা চাপে পড়ে মিথ্যা কথা বলছেন। প্রকৃতপক্ষে মেলার আয়োজক আওয়ামী লীগ। জেলা কমিটির বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।’

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট কামরুল আহসান শাহজাহান দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, তিনি (লিপি) আর কেউ নন, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের মেয়ে। প্রয়াত নেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের বোন। তাঁকে  উপেক্ষা করা, তাঁকে নিয়ে খেলা নিন্দনীয় কাজ। হোসেনপুর আওয়ামী লীগের কাছে এর ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। প্রয়োজনে এসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শাহজালালে প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে দুজন সঙ্গী প্রবেশের নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শাহজালালে প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে দুজন সঙ্গী প্রবেশের নির্দেশনা

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগমন ও বহির্গমন প্রতিজন যাত্রীর সঙ্গে সর্বোচ্চ দুজন সঙ্গী প্রবেশ করতে পারবেন—এমন নির্দেশনা জারি করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

এই নির্দেশনা আগামী রবিবার (২৭ জুলাই) থেকে কার্যকর হবে। বিমানবন্দর এলাকার ডিপারচার ড্রাইভওয়ে ও অ্যারাইভাল ক্যানোপিতে যাত্রীপ্রতি সর্বোচ্চ দুজন ব্যক্তি ভেতরে প্রবেশের অনুমতি পাবেন।

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রাখা, যানজট নিয়ন্ত্রণ এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় আরো বলা হয়, বিমানবন্দর এলাকায় আসা সবাইকে সুশৃঙ্খলভাবে চলাচল ও কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

যানজট ও নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে এ ধরনের পদক্ষেপকে জরুরি বলছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

বিমানবন্দর সূত্র বলছে, প্রয়োজনে এই নিয়ম আরো কড়াকড়ি করা হতে পারে। এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণসহ পরিচয়পত্র রাখার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য

শেখ হাসিনার মামাতো ভাই হিরা কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেখ হাসিনার মামাতো ভাই হিরা কারাগারে

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার আমির হোসেন হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামাতো ভাই শেখ ওয়ালিদুর রহমান হিরাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামানের আদালত এই আদেশ দেন।

এদিন হিরাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক মো. মাসুদ রানা তাঁকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন।

শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। গত বুধবার ভাটারা এলাকা থেকে শেখ ওয়াহিদুর রহমান হিরাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

মন্তব্য

দেড় দশকে ‘আওয়ামী সন্ত্রাসে’ নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
দেড় দশকে ‘আওয়ামী সন্ত্রাসে’ নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

দেশে গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সংগঠনের ‘সন্ত্রাসী’ হামলা এবং তৎকালীন ‘সরকারের নির্দেশে’ রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের বাবা মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ, ছোট ভাই আবরার ফাইয়াজ এবং মামা মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এই নির্দেশ দেন।

সাক্ষাতে আবরার ফাহাদের পরিবার দাবি জানায়, আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গসংগঠনের সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের তালিকা তৈরি করে প্রতিটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করতে হবে। একই সঙ্গে আবরার হত্যা মামলার বিচার দ্রুত শেষ করতে সরকারের উদ্যোগ চান তাঁরা।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আবরার ফাহাদকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা পুরো জাতিকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। এ ঘটনার বিচার অবশ্যই শেষ হবে। গণ-অভ্যুত্থানের আগের ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ ও তাদের সংগঠনের হাতে যারা প্রাণ হারিয়েছে, তাদের প্রতিটি ঘটনার সঠিক তদন্ত হবে। তৎকালীন সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর মাধ্যমে যে হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটেছে, সেগুলোও তদন্তের আওতায় রয়েছে।

সরকার এরই মধ্যে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।

সাক্ষাৎকালে মোহাম্মদ বরকত উল্লাহ বলেন, ‘দেশের স্বার্থে কথা বলার কারণেই আমার ছেলেকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। অসম পানিবণ্টনের বিরুদ্ধেও সে কথা বলেছিল। আজও তার মা ছেলের জন্য কান্না করে।

 

মন্তব্য

হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজউকের প্লট

    রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান!
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজউকের প্লট

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ের ১৫ চালককে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ঝিলমিল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ১৫ চালককে প্লট দেওয়া হয়।

গত বুধবার কমিশনের এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করে এই অনিয়ম-দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে। গতকাল সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এসব তথ্য জানান।

দুদক সূত্র জানায়, রাজউকের ঝিলমিল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে নানা দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে ঝিলমিল প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ সংক্রান্ত নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখার ক্ষেত্রে চার শ্রেণিতে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

বরাদ্দের ক্ষেত্রে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে চিঠি দিলে রাজউক তা বাস্তবায়ন করে। ওই প্রকল্পে ১৩/এ ধারার আওতায় বিভিন্ন সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২-এর গাড়িচালক, বিশেষ সহকারীর গাড়িচালক, সহকারী একান্ত সচিব-১-এর চালক, একান্ত সচিব-১ ও ২-এর চালক, প্রটোকল অফিসারের চালক, মুখ্য
সচিবের চালক, চিফ ফটোগ্রাফারের চালকসহ প্রায় ১৫ জন চালককে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়।

তবে এসআরও এবং রাজউক বিধিতে অসামান্য অবদানের কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া পাওয়া যায়নি। প্লট বরাদ্দ পাওয়া ব্যক্তিদের কোন কোন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রয়েছে তার উল্লেখ পাওয়া যায়নি।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ