ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা

  • পৃথক স্থানে শিশুসহ চারজনকে ধর্ষণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
প্রতীকী ছবি

যশোরের অভয়নগরে এক তরুণীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। নওগাঁর সাপাহারে মাদরাসার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক তরুণকে পিটুনি দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করেছে এলাকাবাসী। মানিকগঞ্জের সিংগাইরে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নওগাঁর ধামইরহাট ও বাগেরহাটের শরণখোলায় দুই শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর :

অভয়নগর (যশোর) : ধর্ষণে অভিযুক্ত নাজিম মোল্যা (৩৫) অভয়নগর উপজেলার সিদ্ধিপাশা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও সোনাতলা গ্রামের মৃত নওশের মোল্যার ছেলে। শনিবার তাঁর বিরুদ্ধে অভয়নগর থানায় মামলা করা হয়। নির্যাতিত তরুণী জানান, তাঁর বাড়ি বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায়। মোবাইল ফোনে তাঁর সঙ্গে নাজিমের পরিচয় ও প্রেম হয়।

গত বুধবার তাঁকে বাগেরহাট থেকে বিয়ে করার কথা বলে অভয়নগরের সোনাতলা গ্রামের সাহিদুল সরদারের বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করেন নাজিম। বৃহস্পতিবার গ্রামবাসী তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। তবে নাজিম তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্রসহ মানিব্যাগ ফেলে পালিয়ে যান।

অভয়নগর উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক তালিম হোসেন জানান, ঘটনা জানার পর নাজিম মোল্যাকে তাঁর পদ ও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

স্থানীয় আমতলা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই গৌতম মণ্ডল বলেন, শনিবার মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা হয়েছে।

সাপাহার (নওগাঁ) : গত শনিবার সন্ধ্যার পর সাপাহার উপজেলার সহদলপাড়া গ্রামের একটি আমবাগানে ঘটনাটি ঘটে। ধর্ষণে অভিযুক্ত মোর্শেদ আলী (২২) সহদলপাড়ার ছলিম উদ্দীনের ছেলে। এ ঘটনায় ওই দিন রাতে সাপাহার থানায় একটি ধর্ষণ মামলা করা হয়। মোরর্শেদ পুলিশি পাহারায় সাপাহার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, মাদরাসার ছাত্রীটি শনিবার বিকেলে শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে মাদরাসায় যায়। শিক্ষক না আসায় অপেক্ষার পর সন্ধ্যায় সে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয়। পথে মোর্শেদ জোর করে মেয়েটিকে আমবাগানে নিয়ে ধর্ষণ করেন। মেয়েটির চিৎকারে লোকজন গিয়ে মোরর্শেদকে আটক করে পিটুনি দেয়।

সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) : কিশোরীকে শনিবার ধর্ষণ ও এতে সহযোগিতার অভিযোগে ওই রাতে গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন যথাক্রমে সিংগাইর উপজেলার বায়রা ইউনিয়নের জজবাড়ী এলাকার মোশারফ ওরফে লাদেন মোল্লার ছেলে রবিন (২২) ও নয়াপাড়া আদর্শ গ্রামের মৃত সফি দেওয়ানের ছেলে মো. সালাম (৩৭)। ধর্ষণে অভিযুক্ত আরেক আসামি বাইমাইল আমতলা গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে শাহীনুর রহমান (৩৩) পলাতক। এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা মামলা করেছেন।

পুলিশ জানায়, শনিবার সকালে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় কিশোরীটি। সন্ধ্যায় তারা খবর পায় রবিন ও শাহীনুর কিশোরীকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করেছেন। রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কিশোরীকে উদ্ধার এবং রবিন ও সালামকে আটক করে।

ধামইরহাট (নওগাঁ) : ধামইরহাট থানায় মামলা সূত্রে জানা গেছে, শনিবার বিকেলে উপজেলার উমার ইউনিয়নে মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুকে (১৪) ধর্ষণের চেষ্টা করেন সিরাজুল ইসলাম (৩৬)। সিরাজুল দুর্গাপুর গ্রামের মৃত মনছের মণ্ডলের ছেলে ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুজ্জামান হোসেনের ভাই। এ ঘটনায় শিশুটির ভাই মামলা করেছেন।

ধামইরহাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক ডা. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘প্রাথমিক পরীক্ষায় মেয়েটিকে ধর্ষণ বা ধর্ষণের চেষ্টার আলামত পাওয়া যায়নি। তার পরও আমরা তাকে জেলা হাসপাতালে রেফার্ড করেছি।’

শরণখোলা (বাগেরহাট) : শরণখোলায় শুক্রবার দুপুরে স্কুলছাত্রীকে (৯) ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে শনিবার রাতে থানায় মামলা করেন ছাত্রীটির ফুফু। আসামি সাব্বির (২৫) উপজেলার মালিয়া রাজাপুর গ্রামের আবুল তালুকদারের ছেলে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ এক হাজাতির মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম এস এম আব্দুল হক (৭০)। গতকাল রবিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিদর্শক মো. ফারুক এ তথ্য দেন।

তিনি বলেন, ওই কয়েদির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর কারা কর্তৃপক্ষের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

আব্দুল হককে হাসপাতালে নিয়ে আসা কারারক্ষী মো. রোকন বলেন, নিহত আব্দুল হক খুলনার কবি ফররুখ একাডেমি মোড়ের ইমান আলী শেখের ছেলে। খুলনা কারাগারে অসুস্থ হলে তাঁকে ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়।

অবস্থার অবনতি হলে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ঢাকা মেডিক্যালে আনার পর চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

মন্তব্য
সংক্ষিপ্ত

মিরপুরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টা, আটক ৪

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মিরপুরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টা, আটক ৪

রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পরিচয়ে বাসায় ঢুকে ডাকাতির চেষ্টাকালে চারজনকে আটক করেছে স্থানীয় জনতা। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন সাবেক সেনা সদস্যও রয়েছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রবিবার বিকেল সোয়া ৩টায় মিরপুর ডিওএইচএসের ৮০৭ নম্বর বাসার পঞ্চম তলায় ঢোকেন পাঁচ ব্যক্তি। এই দলের সদস্যদের টার্গেট ছিল ভাড়াটিয়া বোরহানের বাসাটি।

ওই ব্যক্তিকে না পেয়ে ঘরে থাকা স্বর্ণালংকার, মোবাইল, ল্যাপটপসহ মূল্যবান সামগ্রী ব্যাগে ভরতে থাকেন তাঁরা। এই ব্যক্তিদের ব্যবহৃত প্রাইভেট কারটি অনুসরণ করার পর এক ব্যক্তি ডাকাত যাচ্ছে বলে আশপাশের লোকজনকে সতর্ক করেন। পরে গাড়িটি এনডিসি চেকপোস্টের কাছে পৌঁছলে সামনের আরেকটি গাড়ির কারণে তা আটকে যায়। স্থানীয়দের সহায়তায় পাঁচজনকেই ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয়।
পল্লবী থানার পুলিশের দাবি, তারা চারজনকে থানা হেফাজতে নিয়েছে।

ধরা পড়ার পর জিজ্ঞাসাবাদে করপোরাল (অব.) মুকুল জানান, মিরপুর-১০-এর এক চায়ের দোকানে তাঁর সঙ্গে হারুনুর রশিদের পরিচয় হয়। হারুন জানান, এক ব্যক্তির কাছে অবৈধ অস্ত্র রয়েছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালানো হয়।

তবে পুলিশ বলছে, এটি কোনো অভিযান ছিল না, বরং পরিকল্পিত ডাকাতি ছিল। আটক লেফটেন্যান্ট ফিরোজ ইফতেখার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান নাসিরের ঘনিষ্ঠ এবং তাঁর নেতৃত্বাধীন জাস্টিস ফর কমরেডস নামের একটি সংগঠনের সদস্য। অন্যদিকে করপোরাল মুকুল সহযোদ্ধা নামের একটি গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত, যা সেনাবাহিনী থেকে বিতাড়িত বা অসন্তুষ্টদের নিয়ে গঠিত। পল্লবী থানার ওসি শফিউল আলম গতকাল রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, ডিওএইচএস থেকে চারজনকে আটক করে আনা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।

 

মন্তব্য

ভোলাগঞ্জে পাথরের লোভে লাশ হলেন আরেক শ্রমিক

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
শেয়ার
ভোলাগঞ্জে পাথরের লোভে লাশ হলেন আরেক শ্রমিক

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ পর্যটনকেন্দ্র সংলগ্ন রেলওয়ের রোপওয়ের (রজ্জুপথ) সংরক্ষিত এলাকায় অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করতে হাবিবুর রহমান (৩৫) নামের এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। গত শনিবার রাতে ভোলাগঞ্জ রোপওয়ের বাংকার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত হাবিবুর রহমান উপজেলার কলাবাড়ী গ্রামের আসাদ মিয়ার ছেলে।

 এর আগে গত ১৩ জানুয়ারি একইভাবে অবৈধভাবে পাথর তুলতে গিয়ে প্রাণ দেন আরেক শ্রমিক।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো গত শনিবার রাতেও রেলওয়ের রোপওয়ের সংরক্ষিত এলাকায় গর্ত খুঁড়ে পাথর উত্তোলন করতে যান হাবিবুর। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আরো দুজন শ্রমিক।

হাবিবুর গর্ত থেকে পাথর উত্তোলন করছিলেন। বাকি দুজন মাথায় পাথর বহন করে নৌকায় নিয়ে রাখছিলেন।

কাজের এক পর্যায়ে হঠাৎ ওপর থেকে বালু ধসে পড়ে। এতে হাবিবুর বালুচাপা পড়েন। এ সময় তাঁর সঙ্গী দুজনের চিৎকারে আশপাশে থাকা লোকজন এগিয়ে এসে দুই ঘণ্টার চেষ্টায় হাবিবুরের মৃতদেহ উদ্ধার করেন। পরে নিহতের স্বজনরা বিষয়টি পুলিশকে অবগত করে লাশ বাড়ি নিয়ে যান।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান বলেন, প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনের জন্য লাশ বাড়ি থেকে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা চলমান রয়েছে।

পুলিশ জানায়, গত ১৩ জানুয়ারি সকালে একই এলাকায় অবৈধভাবে পাথর তুলতে গিয়ে বালুধসে লিটন মিয়া নামের এক শ্রমিক প্রাণ হারান। এ নিয়ে চলতি বছর রেলওয়ের রোপওয়ে বাংকার এলাকায় অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে দ্বিতীয় প্রাণহানির ঘটনা ঘটল।

ভোলাগঞ্জ পাথরকোয়ারি, শাহ আরেফিন টিলা ও বাংকার এলাকার পাথর লুটপাটের পর সাদা পাথর এলাকায় গত ২৩ এপ্রিল থেকে একটি চক্র পাথর লুট শুরু করেছে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের একমাত্র রজ্জুপথটি (রোপওয়ে) বাংকার এলাকায় অবস্থিত। রোপওয়ে এলাকাই সংরক্ষিত বাংকার হিসেবে পরিচিত। ১৯৬৪ সালে ভোলাগঞ্জ থেকে সুনামগঞ্জের ছাতকে পাথর পরিবহনের জন্য স্থল বা জলযানের বিকল্প হিসেবে ১১৯টি খুঁটির মাধ্যমে তৈরি হয় এই রোপলাইন। এ এলাকায় টিলার মতো সামান্য উঁচু ভূমি ও সমতল মাটির নিচে আছে ছোট-বড় অসংখ্য পাথর। জানা গেছে, রাতের বেলায় প্রশাসনের  কোনো নজরদারি থাকে না। তখন পাথর লুট করে বিভিন্ন চক্রের সদস্যরা।

 

মন্তব্য
ডাকসু নির্বাচন

অংশ নিতে পারবেন না তিন শতাধিক ছাত্রলীগ নেতাকর্মী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
অংশ নিতে পারবেন না তিন শতাধিক ছাত্রলীগ নেতাকর্মী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের তিন শতাধিক নেতাকর্মী। রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিন্ডিকেট সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান। সভায় উপস্থিত একজন সদস্য বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ঘটনায় জড়িতদের ব্যবস্থা নিতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল।

সেই তদন্ত কমিটি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িত ১২৮ জনকে চিহ্নিত করেছে। এর মধ্যে ১২৬ জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন, যাঁরা নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাঁরা আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে ভোটার ও প্রার্থী হতে পারবেন না। পাশাপাশি শাহবাগ থানায় মামলাও করা হয়েছিল এ ঘটনা নিয়ে।
সেই মামলায় যাঁরা অভিযুক্ত আছেন, তাঁদের মধ্যে যাঁরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাঁরা আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে ভোটার ও প্রার্থী হতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সিন্ডিকেট।

তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় যে ১২৬ জনকে সামরিক বহিষ্কার করেছে, তাঁরা ডাকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। শাহবাগ থানায় যে মামলা হয়েছে তার মধ্যে এই ১২৬ জনের কেউ কেউ থাকতে পারেন।

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ