ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই ২০২৫
১ শ্রাবণ ১৪৩২, ২১ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১৭ জুলাই ২০২৫
১ শ্রাবণ ১৪৩২, ২১ মহররম ১৪৪৭
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা

প্রতি বিভাগে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হবে

  • নার্সিং প্রশিক্ষণ আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হবে
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
প্রতি বিভাগে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হবে
গাজীপুরের কাশিমপুর শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে গতকাল স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি : বাসস

জনগণের স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে দেশের প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় করার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, নার্সদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে কাজ করে যাচ্ছে তাঁর সরকার।

গতকাল বুধবার সকালে গাজীপুরের কাশিমপুরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং নার্সিং কলেজে প্রথম স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি শেখ হাসিনা এই ঘোষণা দেন।

২০১৩ সালের ১৮ নভেম্বর মালয়েশীয় প্রতিষ্ঠান কেপিজের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের যৌথ উদ্যোগে এ হাসপাতালের যাত্রা শুরু হয়।

এর নামকরণ হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে, যিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মা।

শেখ হাসিনা আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের কোথাও মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না। মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আমরাই প্রতিষ্ঠা করি। কিন্তু এটা করতে গিয়ে অনেক বাধা পেতে হয়েছিল।

তার পরও আমরা বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। পরবর্তী সময়ে চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও সিলেটে আরো তিনটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিয়েছি। পর্যায়ক্রমিকভাবে প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আমরা করে দেব।’

আগামীতে গাজীপুরে একটি মেডিক্যাল কলেজ প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর জন্য এরই মধ্যে জায়গা নেওয়া হয়েছে।

নার্সিংকে ‘সম্মানজনক’ পেশা হিসেবে বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে নার্সিংটা সব সময় অবহেলিত ছিল। নার্সিংয়ের মতো একটা সেবামূলক পেশা, যে পেশাটাকে আমি মনে করি সবচেয়ে সম্মানজনক একটা পেশা। একজন অসুস্থ মানুষ তার পাশে দাঁড়ানো, তার সেবা করা, তাকে রোগমুক্ত করা, তার পাশে থাকা, এর থেকে বড় সেবা আর কী হতে পারে!’

নার্সিং পেশার উন্নয়নে নেওয়া পদক্ষেপ তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের ডিপ্লোমা নার্সিংয়ের ওপর আর কিছু ছিল না, শুধু ডিপ্লোমা নার্সিং ট্রেনিং দেওয়া হতো। খুব স্বাভাবিকভাবে আমরা পদক্ষেপ নিই শুধু ডিপ্লোমা নার্সিং না, এখানে গ্র্যাজুয়েশন হবে। এমনকি নার্সরা পিএইচডি করবে এবং তারা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হবে।

নিজেদের গড়ে তুলবে। সেই সঙ্গে তাদের চাকরির যে সীমাটা ছিল নিচু শ্রেণিতে, সেটাও আমরা আপগ্রেড করে দিলাম। অর্থাৎ মর্যাদাটা বাড়িয়ে দিলাম।’

তিনি বলেন, ‘যেসব মেডিক্যাল কলেজ আছে, হাসপাতাল আছে, আমরা অনুমতি দিয়েছি নার্সিং কলেজ করার জন্য। যত বেশি নার্স আমরা তৈরি করতে পারব, আমাদের দেশের চাহিদা যেমন পূরণ হবে, বিদেশেও তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।’

স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য যা যা প্রয়োজন সেগুলো আমরা করে যাচ্ছি। দিনে দিনে এটা আরো বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে।’

অনুষ্ঠানে গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি রুবিনা জেসমিন (২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষ), পোস্ট বেসিকের শিক্ষার্থী কামরুন্নাহার (২০১৪-১৫ শিক্ষা বর্ষ) এবং রীনা আক্তারকে (২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ) প্রধানমন্ত্রী পদক প্রদান করেন। ৭৯ জন শিক্ষার্থী, এর মধ্যে ৫৭ জন পোস্ট বেসিকের শিক্ষার্থী প্রথম ব্যাচে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।

অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সহসভাপতি বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকসহ মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব ইহসানুল করিমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভিডিও বার্তায় আসিফ নজরুল

বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
ড. আসিফ নজরুল

বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল ভিসা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে মালয়েশিয়া সরকার। গতকাল দেশটি এই ঘোষণা দেয়। গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

ভিডিও বার্তায় আসিফ নজরুল বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় আমাদের যে শ্রমিক ভাই-বোনরা আছেন, তাঁদের জন্য মালয়েশিয়া সরকার মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে বলে ঘোষণা দিয়েছে।

এটি অফিশিয়ালি নিশ্চিত করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যখন গত মে মাসে মালয়েশিয়ায় সফর করি, তখন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার এবং আমাদের প্রতিনিধিদলের বৈঠক হয়েছিল। আমরা খুব স্ট্রংলি বলেছিলাম যে দেখুন, অন্য কোনো দেশের শ্রমিকের জন্য সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা দেয় না সবাইকে, মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেয়। শুধু আমাদের দেয় সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা।
উনি আসলে এটা শুনে খুব অবাক হয়েছিলেন। তখন উনি উনার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তাঁরা উনাকে কনফার্ম করেছিল যে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা রয়েছে। উনি এটা শুনে সঙ্গে সঙ্গে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
এর পরও আমরা প্রতিদিন যোগাযোগ করছিলাম যে কবে সত্যিকার অর্থে এটা দেখতে পাব।’

 

মন্তব্য

‘সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি’ ভাঙা নিয়ে বিতর্ক

    পুনর্নির্মাণে সহযোগিতা করতে চায় ভারত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ
শেয়ার
‘সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি’ ভাঙা নিয়ে বিতর্ক

ময়মনসিংহ শহরের প্রায় ২০০ বছরের পুরনো বাড়ি ভেঙে শিশু একাডেমি ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। অনেকে দাবি করেছেন, বাড়িটি প্রখ্যাত লেখক সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের।

বাড়িটি ভাঙার বিষয়ে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মাঠ কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিন জানান, এ সম্পর্কে তথ্য চেয়ে তিনি জেলা শিশুবিষয়ক কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করেছেন। তিনি জানান, এটি রায় পরিবারের ঐতিহাসিক বাড়ি এবং সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের নিবাস ছিল বলে তিনি বইয়ে জেনেছেন।

  যদিও এটি এখনো প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে তালিকাভুক্ত নয়, তবে এ বছর নতুন জরিপে এটি তালিকাভুক্ত হতে পারে। তিনি আপাতত এই ভবন ভাঙার কাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন।

এদিকে গত রাতে জেলা প্রশাসক মো. মুফিদুল হক ঘটনাস্থলে বাড়িটির প্রকৃত মালিকের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে যান। এ সময় তিনি ময়মনসিংহের স্থানীয় একাধিক বিশিষ্টজনের সঙ্গে কথা বলেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, আজ বুধবার বাড়িটির প্রকৃত মালিক সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য তিনি স্থানীয় ব্যক্তিদের নিয়ে বসবেন। এদিকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে—আমরা গভীর দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করছি যে বাংলাদেশের ময়মনসিংহে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও সাহিত্যিক সত্যজিৎ রায়ের পিতামহ এবং বিশিষ্ট সাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরীর পৈতৃক সম্পত্তি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন সম্পত্তিটি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলা সাংস্কৃতিক নবজাগরণের প্রতীক ওই ভবনের ঐতিহাসিক মর্যাদা বিবেচনা করে ভাঙার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা, ভাঙার বিকল্প হিসেবে সাহিত্যের জাদুঘর এবং বাংলাদেশ ও ভারতের অভিন্ন সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে এর মেরামত ও পুনর্নির্মাণের বিকল্পগুলো পরীক্ষা করা বাঞ্ছনীয় হবে।
ভারত সরকার এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে চায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, পুরনো এই ভবন একসময় শিশু একাডেমিরই অফিস ছিল। প্রায় ১০/১৫ বছর আগে ভবনটির দুরবস্থার জন্য শিশু একাডেমির অফিস এখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এরপর ভবনটি পুরোপুরি বিধ্বস্ত ছিল। সম্প্রতি ভবনটি ভেঙে এখানে নতুন ভবন নির্মাণের সিদ্বান্ত নেয় শিশু একাডেমি।

প্রায় ৭৪ লাখ টাকা ব্যয়ে এখানে নতুন ভবন নির্মাণ করা হবে। ভবন নির্মাণে আগে পুরনো ভবনটি ভাঙার কাজ চলছিল। তখনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভবনটি ভাঙা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

 

 

মন্তব্য

মহাখালীতে পথশিশু ধর্ষণ মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মহাখালীতে পথশিশু ধর্ষণ মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

রাজধানীর বনানী থানাধীন মহাখালী এলাকায় ৯ বছরের এক পথশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। পরে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) নেওয়া হয়েছে। গত সোমবার রাতে মহাখালী ক্যান্সার হাসপাতালের পেছনে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয়। রাতেই তাকে ওসিসিতে আনা হয়।

শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে বলে ঢামেক হাসপাতালের ওসিসির ভারপ্রাপ্ত সমন্বয়ক ডা. তাইয়েবা সুলতানা জানিয়েছেন। এদিকে  ঘটনার মূল অভিযুক্তকে গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করেছে বনানী থানার পুলিশ । তার নাম মো. আল আমিন (২১)। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডিএমপির উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
বনানী থানা সূত্রে জানা যায়, রবিবার সন্ধ্যায় মহাখালী কমিউনিটি সেন্টারের দক্ষিণ পাশে একটি পরিত্যক্ত কক্ষে এক পথশিশু ধর্ষণের শিকার হয়। ঘটনার সংবাদ পাওয়ার পরপরই বনানী থানার ওসির নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভিকটিমকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি বিভাগে ভর্তি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা ডিএমপির বনানী থানায় অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন।

 

মন্তব্য
সংক্ষিপ্ত

নির্বাচন কমিশনের ৫১ কর্মকর্তা বদলি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নির্বাচন কমিশনের ৫১ কর্মকর্তা বদলি

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ৫১ জন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমানের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পল্লবী থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মোসাম্মৎ রাজিয়া সুলতানা, ডেমরা থানা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আহসান হাবীব ও কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সাহিদ হোসেনকে বদলি করা হলেও তাঁদের অংশটুকু সংশোধন করে এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বদলি হওয়া কর্মকর্তারা আগামী ২২ জুলাইয়ের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল থেকে অবমুক্ত হবেন।

অন্যথায় আগামী ২৩ জুলাই তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।

 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ