ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮ আগস্ট ২০২৫
১৩ ভাদ্র ১৪৩২, ০৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮ আগস্ট ২০২৫
১৩ ভাদ্র ১৪৩২, ০৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

গ্রামীণফোন-রবির ব্যান্ডউইডথ ক্যাপিং প্রত্যাহার, এনওসি দেওয়া বন্ধ

  • সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করার জের
বিশেষ প্রতিনিধি
বিশেষ প্রতিনিধি
শেয়ার
গ্রামীণফোন-রবির ব্যান্ডউইডথ ক্যাপিং প্রত্যাহার, এনওসি দেওয়া বন্ধ

মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন ও রবির কাছে পাওনা প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা আদায়ের জন্য এ দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রথম অপারেশনাল ব্যবস্থা থেকে সরে এসে দ্বিতীয় ব্যবস্থা নিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। দ্বিতীয় ব্যবস্থায় এই দুই অপারেটরকে তাদের গ্রাহক সেবার নতুন কোনো প্যাকেজ এবং নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও বিদ্যমান নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিদেশ থেকে কোনো যন্ত্রপাতি আমদানির এনওসি (অনাপত্তিপত্র) দেওয়া হবে না। এতে অপারেটর দুটির নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ বন্ধ হয়ে যাবে।

এর আগে গত ৪ জুলাই প্রথম ব্যবস্থায় গ্রামীণফোনের ৩০ আর রবির ১৫ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ কমিয়ে দেওয়া হয়।

কিন্তু গ্রাহকদের ভোগান্তির কথা বিবেচনায় নিয়ে গতকাল বুধবার এ ব্যবস্থা প্রত্যাহার করা হয়। ফলে অপারেটর দুটির গ্রাহকরা ১৩ দিন আগের মতোই ইন্টারনেট সেবা পাবে।

গতকাল বিকেলে বিটিআরসিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান নিয়ন্ত্রক এ সংস্থাটির চেয়ায়ম্যান মো. জহুরুল হক। তিনি বলেন, ‘এক দশক আগে অডিটে গ্রামীণফোনের কাছে সরকারের পাওনার পরিমাণ নির্ধারণ হয় তিন হাজার ৩৪ কোটি টাকা।

গ্রামীণফোন তখন উচ্চ আদালতে গেলে আদালত আন্তর্জাতিকমানের অডিট ফার্ম দিয়ে আবার অডিট করতে বলেন। আদালতের নির্দেশ মেনে আবার অডিটে গ্রামীণফোনের কাছে পাওনার  পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে বিটিআরসির পাওনা আট হাজার ৪৯৪ কোটি এক লাখ টাকা এবং এনবিআরের পাওনা চার হাজার ৮৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। আর অডিটে রবির কাছে পাওনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৬ টাকা।
এর মধ্যে এনবিআরের পাওনা ১৮৯ কোটি টাকা। বিটিআরসি থেকে বারবার তাগিদ দেওয়ার পরও এই দুই মোবাইল অপারেটর এ টাকা দিচ্ছে না। এ কারণে প্রশাসনিক ব্যবস্থা হিসেবে আমরা তাদের ব্যান্ডউইডথ ক্যাপিং করার সিদ্ধান্ত নিই।’

বিটিআরসি চেয়ারম্যান জানান, গত মঙ্গলবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় এবং ব্যান্ডউইডথ ক্যাপিংয়ের ওই ব্যবস্থা গ্রাহকদের স্বার্থের পরিপন্থী বিবেচিত হয়। এ কারণেই ব্যান্ডউইডথ ক্যাপিং তুলে নিয়ে গ্রামীণফোন ও রবির এনওসি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

চেয়ারম্যান আরো বলেন, ‘গ্রামীণফোন ও রবির কাছে সরকারের পাওনা টাকা মাপ করে দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের নেই। ওরা সালিস আইন, ২০০১-এর অধীনে নিষ্পত্তির দাবি জানালেও আইনে সে সুযোগ নেই। আবার বিষয়টি নিয়ে উচ্চ আদালতে গেলেও অনেক দেরি হয়ে যাবে। আমরা আশা করছি, টাকা পেয়ে যাব। রাষ্ট্রীয় টাকা রাষ্ট্রের কোষাগারে জমা হবে।’

প্রসঙ্গত, গ্রামীণফোন ও রবির কাছে পাওনা আদায়ের জন্য বিটিআরসি গত ২২ মে তাদের ২২৭তম সভায় এ দুই অপারেটরের বিরুদ্ধে আট ধরনের অপারেশনাল ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়। গত ৪ জুন কালের কণ্ঠে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যসহ একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ব্যান্ডউইডথ ক্যাপিং ও এনওসি বন্ধ ছাড়াও সম্ভাব্য অন্য ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে—এমএনপি পোর্ট ইন বন্ধ বা সীমিত করা, নতুন গ্রাহক নেওয়া বন্ধ বা সীমিত করে দেওয়া, ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে বা আইজিডাব্লিউ পাওয়া থেকে অন্তর্গামী বা বহির্গামী কল বন্ধ বা সীমিত করা, আইসিএক্স বা ইন্টার কানেকশন এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে স্থানীয় কল বন্ধ বা সীমিত করে দেওয়া এবং নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা এসএমএসের মাধ্যমে সারা দেশ বা নির্দিষ্ট এলাকায় ৩জি ও  ৪জি সেবা বন্ধ করে দেওয়া।

এ ছাড়া গতকালের সংবাদ সম্মেলনে বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, পাওনা টাকা আদায় না হলে একসময় এই দুই প্রতিষ্ঠানে প্রশাসক নিয়োগও করা হতে পারে।

গত ১৩ দিন গ্রামীণফোন ও রবির ব্যান্ডউইডথ সীমিত করে দেওয়ার ফলে সরকারের কত টাকার রাজস্ব ক্ষতি হলো—এ প্রশ্নে বিটিআরসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘ক্ষতির পরিমাণ এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। এনওসি বন্ধ করে দেওয়ায় গ্রাহকদের ওপর কী ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে—এ প্রশ্নে চেয়ারম্যানের জবাব, ‘বড় কোনো পদক্ষেপের ভালো-মন্দ উভয় দিকই রয়েছে। বৃহৎ কল্যাণের জন্য ক্ষতি মেনে নিতে হবে।’

গ্রামীণফোন ও রবির প্রতিক্রিয়া : বিটিআরসির সব শেষ এই পদক্ষেপ সম্পর্কে গ্রামীণফোনের পক্ষ থেকে গতকাল বলা হয়,  ‘ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ কমানোর সিদ্ধান্তটি উঠিয়ে নেওয়ায় বিটিআরসির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমরা মনে করি বিরোধ নিষ্পত্তিতে আলোচনা এবং সালিস প্রক্রিয়াই সবচেয়ে ভালো পন্থা।’

আর রবির পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘অনাপত্তিপত্র (এনওসি) বন্ধের সিদ্ধান্তে গ্রাহকের ওপর বহুমাত্রিক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। টেলিযোগাযোগ খাতে জড়িত অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যেমন নেটওয়ার্ক পার্টনার, এনটিটিএনসহ আইটিসামগ্রী ও সফটওয়্যার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। নতুন লাইসেন্স পাওয়া তিনটি টাওয়ার কম্পানির ব্যবসাও এর ফলে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ডোপ টেস্টের দাবিতে আমরণ অনশন

জাকসুতে ১৫ জন প্রার্থী পেলেন প্রার্থিতা ফেরত

জাবি প্রতিনিধি
জাবি প্রতিনিধি
শেয়ার
জাকসুতে ১৫ জন প্রার্থী পেলেন প্রার্থিতা ফেরত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসংসদ (জাকসু) নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া ২০ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জন তাঁদের প্রার্থিতা ফেরত পেয়েছেন। এদিকে জাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্টের দাবিতে আমরণ অনশন করছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদপ্রার্থী রাব্বি হাসান।

গতকাল বুধবার মনোনয়নপত্রের বৈধতার বিষয়ে এবং বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির রায়ে ১৫ জন প্রার্থিতা ফেরত পেয়েছেন। আর দুপুর ২টা থেকে জাকসু নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ের সামনে অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাব্বি হাসান।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, মোট জমা পড়া ২৭৬টি মনোনয়নপত্র থেকে প্রার্থী তালিকায় ২০টি মনোনয়নপত্র বাদ পড়েছিল। গত মঙ্গলবার মনোনয়নপত্রের বৈধতার বিষয়ে এবং বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন গ্রহণ করা হয়। আপিলের শুনানি হয় গতকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। আপিলের রায় ঘোষণা করা হয় বিকেল ৫টায়।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সদস্য জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার বলেন, জাকসু নির্বাচনের জন্য আমাদের কাছে যে ২৭৬টি মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল তার মধ্যে ২০টি মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। যাঁদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে কারো কারো পরীক্ষা এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। ফলে তাঁরা ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন। এর বাইরে মনোনয়নপত্রে রেজিস্ট্রেশন নম্বরসহ বেশ কিছু ভুল তথ্যের জন্য কয়েকজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছিল।

যাঁদের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছিল, তাঁরা বাতিলের বিরুদ্ধে আবেদন করেছিলেন। গতকাল আপিলের রায়ে ১৫ জন প্রার্থিতা ফেরত পেয়েছেন।

এদিকে আসন্ন জাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের জন্য বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্টের দাবিতে আমরণ অনশন করছেন ভিপি পদপ্রার্থী রাব্বি হাসান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

মন্তব্য

রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ফের ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল  বুধবার দিনশেষে গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১.৩৩ বিলিয়ন ডলার। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ হয়েছে ২৬.৩১ বিলিয়ন ডলার।

গত রবিবার গ্রস রিজার্ভ ৩০.৮৬ বিলিয়ন এবং বিপিএম৬ অনুযায়ী, ২৫.৮৭ বিলিয়ন ডলার ছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) ২.০২ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করে বাংলাদেশ। এরপর গ্রস রিজার্ভ কমে ২৯.৫৩ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। আর বিপিএম৬ অনুযায়ী নেমে আসে ২৪.৫৬ বিলিয়ন ডলারে।

এদিকে রেমিট্যান্সে উচ্চ প্রবৃদ্ধি, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণের কারণে চলতি বছরের জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৭২ বিলিয়ন ডলার হয়, গত ২৮ মাসের মধ্যে যা ছিল সর্বোচ্চ।  এর আগে ২০২৩ সালের মার্চের শুরুতে রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছিল। চলতি বছরের জুন শেষে বিপিএম৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ওঠে ২৬.৬৯ বিলিয়ন ডলারে। ২০২৩ সালের জুন থেকে আইএমএফের শর্ত মেনে বিপিএম৬ অনুযায়ী হিসাব প্রকাশ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ওই সময় রিজার্ভ ছিল ২৪.৭৫ বিলিয়ন ডলার।

মন্তব্য

চীন সফরে গেলেন এনসিপির ৮ নেতা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
চীন সফরে গেলেন এনসিপির ৮ নেতা

চার দিনের সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আট নেতা। মঙ্গলবার রাত ১০টায় রওনা দেন তাঁরা। আগামী ৩০ আগস্ট তাঁদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদা সারওয়ার নিভা, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম ও যুগ্ম সদস্যসচিব তাহসিন রিয়াজ।

 

সফরে বাংলাদেশি প্রবাসীদের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা রয়েছে তাঁদের। এই সফরের মাধ্যমে দুই দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটবে বলে মনে করছে দলটি।

চীন সফরকালে তারা একটি বিশ্ববিদ্যালয়, একটি গ্রাম ও শিল্প-কারখানা পরিদর্শন করবে। চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে তাদের।

এনসিপির দলীয় সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

মন্তব্য

হিমাগার গেটে আলুর কেজি ২২ টাকা নির্ধারণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
হিমাগার গেটে আলুর কেজি ২২ টাকা নির্ধারণ

হিমাগার গেটে আলুর কেজিপ্রতি সর্বনিম্ন মূল্য ২২ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার। আর দাম কমে যাওয়ায় ৫০ লাখ টন আলু কিনবে সরকার, যা আগামী অক্টোবর ও নভেম্বরে বিক্রি করা হবে। গতকাল বুধবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, আলুর সাম্প্রতিক বিক্রয়মূল্য উৎপাদন খরচের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় আলু চাষিরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।

এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে উৎপাদন মৌসুমে উৎপাদিত আলুর ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করে কৃষকের স্বার্থ রক্ষার্থে সুপারিশ প্রদানের লক্ষ্যে সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়কে সভাপতি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় ও অর্থ বিভাগের সচিবদের সদস্য করে চার সদস্যের একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়।

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ