ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭
লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

এবার ভেঙে পড়ল ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ছাদের পলেস্তারা

  • আতঙ্কে বারান্দায় আশ্রয় নিচ্ছে রোগী ও স্বজনরা
লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
এবার ভেঙে পড়ল ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ছাদের পলেস্তারা

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুরুষ ওয়ার্ডের ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ার তিন দিনের মাথায় ডায়রিয়া ওয়ার্ডেও একই ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ছাদের পলেস্তারা ভেঙে পড়ার ঘটনায় অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে চার বছরের শিশু জুনায়েত ও তার মা শীলা (৩৮)। এ অবস্থায় আতঙ্কে ওই ভবন ছেড়ে অনেক রোগী ও তাদের স্বজনরা হাসপাতালের বারান্দায় আশ্রয় নিয়েছে।

ভুক্তভোগী ইতনা ইউপির ডিগ্রিরচর গ্রামের রনজু শেখের স্ত্রী শীলা বলেন, ‘আজ (গতকাল) সকাল ১০টার দিকে হাসপাতালের পুরনো দোতলা ভবনে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে শিশুপুত্র জুনায়েতকে নিয়ে বেডের ওপর বসে ছিলাম।

হঠাৎ ওই বেডের ওপর ছাদ থেকে পলেস্তারা ভেঙে পড়ে। এ সময় আমিসহ অন্য বেডের রোগীরা আতঙ্কে ওই রুম থেকে দ্রুত বের হয়ে যাই। খবর পেয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে আসে।’

চিকিৎসা নিতে আসা জুলিয়া বেগম জানান, দুই দিন আগেই পলেস্তারা খসে পড়ার কারণে ভয়ে তিনি গতকাল সকালে তিন দিন বয়সী নাতনি বৃষ্টিকে নিয়ে প্রসূতি ওয়ার্ড ছেড়ে নতুন ভবনের বারান্দায় আশ্রয় নিয়েছেন।

ডায়রিয়া ওয়ার্ডে থাকা রাশিদা বেগম বলেন, ‘নাতি ইছাকে (১১ মাস) নিয়ে বেডে বসে ছিলাম। চোখের সামনেই পলেস্তারা ভেঙে পড়ল। মেঘ-বৃষ্টি আসলে এই ছাদের নিচে থাকতে ভয় করে।’

এর আগে গত সোমবার দুপুরে হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডে ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ার ঘটনায় অল্পের জন্য রক্ষা পায় অনেক রোগী।

গতকালও দোতলায় অন্তত ৫০ জন রোগী ভর্তি ছিল।

আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘হাসপাতালের দ্বিতীয় তলার ছাদের অধিকাংশ স্থানে ফাটল ধরেছে।’ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচএ) ডা. লুৎফুন নাহার জানান, গত সোমবার পুরুষ ওয়ার্ডে ছাদের পলেস্তারা ভেঙে পড়ার খবর মিডিয়ায় প্রচারের পর মঙ্গলবার স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের যশোর বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী শামসুল আলম ও যশোর-নড়াইলের সহকারী প্রকৌশলী তানজিলা ফেরদৌসীসহ অন্য কর্মকর্তারা হাসপাতাল ভবনটি পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে তাঁরা মন্তব্য করেন, ‘পুরুষ ওয়ার্ডে সব বিম ও ক্র্যাক দেখা যাচ্ছে, যা বড় ধরনের ভবনধসের পূর্বলক্ষণ। এ ছাড়া ছাদসহ বিভিন্ন স্থানে পলেস্তারা ও কনক্রিট খুলে আসছে।

পুরুষ ওয়ার্ডের ব্লকটি ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে সেটি ব্যবহার না করার সুপারিশসহ রোগীদের অন্যত্র স্থানান্তরেরও সুপারিশ করেছেন তাঁরা।

এদিকে হাসপাতালের পুরনো দোতলা ভবনের ছাদসহ একাধিক স্থানে বড় বড় ফাটল চোখে পড়েনি পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের। অথচ গতকাল দুপুরে একদল সাংবাদিক আরএমওসহ পরিদর্শনে গিয়ে অন্য ওয়ার্ডসহ মহিলা ওয়ার্ডের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় ফাটল ও পলেস্তারা ঝুলে থাকতে দেখতে পান।

অভিযোগ উঠেছে, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে দায়িত্বে গাফিলতি করেছেন। কেননা পরিদর্শন শেষে তাঁরা পুরুষ ওয়ার্ডকে ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করার এক দিন পরই ডায়রিয়া ওয়ার্ডে পলেস্তারা খসে পড়ার ঘটনা ঘটল।

স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের যশোর বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী শামসুল আলম হাসপাতাল পরিদর্শনের কথা স্বীকার করে বলেন, ‘ওই পুরনো ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করলে রোগীদের স্থানান্তরের ব্যবস্থা করতে হবে। সে জন্য নতুন ভবন দরকার পড়বে।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে নতুন তিনতলা ভবন ও কোয়ার্টার নির্মাণ করা হলেও তা অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে। প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে তা চালু হচ্ছে না। ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন ভবন হস্তান্তর করা হয়। জনবল কাঠামো অনুমোদন না হওয়ায় অকেজো পড়ে আছে নতুন ভবনটি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইউনিসেফের শোক

শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ চলাকালে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত ও হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয় ও গোপনীয়তা রক্ষা এবং দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।  গতকাল মঙ্গলবার শোক প্রকাশ করে ইউনিসেফ বাংলাদেশে তাদের ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতি পোস্ট করে। বিবৃতিতে বলা হয়, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জাতিসংঘের পতাকা অর্ধনমিত রেখে জাতির সঙ্গে শোক দিবস পালন করছে ইউনিসেফ।

আহতদের দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতা কামনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় অনেক প্রাণহানি হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। আহত হয়েছেন আরো অনেকে। আমরা আমাদের গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি সেই সব পরিবারের সদস্যদের প্রতি, যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিসেফ সমাজসেবা অধিদপ্তরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে এবং প্রশিক্ষিত সমাজকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন, যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও শিশুদের এই কঠিন সময়ে মানসিক সহায়তা দেওয়া যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনিসেফ এ ঘটনায় বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয়, গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষা করে দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশ করার অনুরোধ জানায়, যেন তাদের ওপর কোনো বাড়তি মানসিক চাপ না পড়ে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও সম্প্রদায়ের প্রতি আরো সহানুভূতিশীল আচরণ নিশ্চিত হয়।

মন্তব্য

‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
শেয়ার
‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

মা সমিরন বেগম মারা গেছেন প্রায় ১৫ বছর আগে। একমাত্র ভাই থাকেন প্রবাসে। বাবা অসুস্থ। একমাত্র বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।

তবে নিজে বিয়ে করেননি। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাসুকা বেগমের সংসার বলতে ছিল শিক্ষার্থীরাই।

শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন মাসুকা (৪০)। বিমান দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিলেন।

গত সোমবার রাতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠসংলগ্ন কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়। সোহাগপুরে মাসুকার বড় বোন পাপিয়ার স্বামীর বাড়ি। মৃত্যুর আগে মাসুকা জানিয়েছিলেন, লাশটা যেন তাঁর বোনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
বোনের ইচ্ছা অনুযায়ী লাশ দাফনের কথাও তিনি বলে যান। মাসুকাদের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চিলোকূট গ্রামে। তবে বেড়ে উঠেছেন পৌর এলাকার মেড্ডায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স করা মাসুকা চাকরির সুবাদে চলে যান ঢাকা। প্রথমে মিরপুরের একটি স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু করেন।
এরপর যোগ দেন মাইলস্টোন স্কুলে।

মন্তব্য

মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে আইএসপিআর। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, গত সোমবার দুপুর আনুমানিক ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়।

মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় শিশুসহ বেশ কয়েকজন নিরীহ নাগরিক হতাহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকটবর্তী ক্যাম্প থেকে সদস্যরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালানো হয়।

উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে দুর্ঘটনাস্থলে উত্সুক জনতার ব্যাপক ভিড় দেখা দেয়, যা ইভাকুয়েশন ও রেসকিউ কার্যক্রমকে বারবার ব্যাহত করে।

সেনাবাহিনীর সদস্য এবং মাইলস্টোন স্কুলের স্বেচ্ছাসেবকরা বারবার অনুরোধ করলেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় সময়মতো আহতদের সরিয়ে নেওয়া অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এতে প্রাণহানির ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। সেনা সদস্যরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারির সঙ্গে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই উদ্ধার কার্যক্রমে নিয়োজিত ১৪ জন সেনা সদস্য শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আইএসপিআর আরো জানায়, উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে বিকেলের দিকে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়।

ফলে একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়, যা এক পর্যায়ে একটি অনভিপ্রেত ঘটনার অবতারণা করে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে থেকে পেশাদারি ও সর্বোচ্চ দায়িত্ববোধের সঙ্গে কর্তব্য পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

রাজধানীর শেওড়াপাড়ার একটি চারতলা আবাসিক ভবনের চতুর্থ তলার একটি ফ্ল্যাটে আগুন লেগে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। খবর পেয়ে আধাঘণ্টার মধ্যে তা নিয়ন্ত্রণে এনেছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ১৪ মিনিটে দক্ষিণ শেওড়াপাড়ার ৫৩২ নম্বর ভবনের আগুনের তথ্য পায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৬টা ৪৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

৭টা ২০ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নেভানো হয়। মিরপুর ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার মো. আফজাল হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে চার হাজার ৫০০ বর্গফুটের ওই ফ্ল্যাটে আগুন লাগে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ