ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

কর্মক্ষেত্রে মাথায় রাখা জরুরি

অন্যান্য
অন্যান্য
শেয়ার
কর্মক্ষেত্রে মাথায় রাখা জরুরি

যে আচরণে বোঝা যায় আপনি পেশাদার নন ক্যারিয়ারে এগিয়ে যেতে কেবল মেধা ও সৃষ্টিশীলতাই যথেষ্ট নয়। এগোনোর প্রক্রিয়ায় গতি জোগায় আপনার পেশাদার আচরণ। নেতিবাচক কিছুর পেছনে আপনার বদভ্যাসও কাজ করে। এখানে বিশেষজ্ঞরা এমন কিছু লক্ষণের কথা তুলে ধরেছেন যা আপনাকে কেবলই পেছনে ফেলে রাখবে।

এগুলো ক্যারিয়ারের অন্তরায়। হয়তো মনে হবে বিষয়টা সাধারণ। কিন্তু এগুলোই পিছিয়ে পড়ার বড় কারণ হয়ে ওঠে। নেতিবাচক আচরণ যেকোনো কাজ হাতে এলেই বিরক্তি প্রকাশ করা।
কাজের শুরুতে ব্যাপক যন্ত্রণায় আছেন এমন লক্ষণ আপনার কথা ও ভাব-ভঙ্গীতে স্পষ্ট হওয়া ভালো কথা নয়। এতে সবাই মনে করবে যে আপনি এখানকার কোনো কাজে আসলে মন বসাতে পারছেন না। অর্থাৎ, এ চাকরি আপনার জন্যে নয়। না সিঁটকানো স্বভাব এবং এ ধরনের আচরণ সহকর্মীদের সঙ্গেও করে বসা অপেশাদারিত্বের নামান্তর।
কাজে সমস্যা থাকবেই। এটা নিয়ে ক্রমাগত অভিযোগ না তুলে সমাধানের চেষ্টা করুন। একমাত্র ইতিবাচক মনোভাব আপনাকে কাজের শক্তি জোগাতে পারে। কাজের টেবিলে বসে আসলে কী করেন? সেখানে বসে মাঝে মধ্যেই সেলফি তুলতে থাকেন? সোশাল মিডিয়ায় ঢুকে দিন-দুনিয়া হারিয়ে ফেলেন? কিংবা স্মার্টফোনে গেম খেলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন? মনে রাখবেন, এসব কাজ আপনি সবার চোখের আড়ালে করছেন বলে ভেবে থাকলে ভুল করেছেন। বস কিংবা সহকর্মীরা দেখছেন আপনি কীভাবে কাজে ফাঁকি দিচ্ছেন।
এগুলো ভবিষ্যতে আপনার এগোনোর পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। আড্ডা আর আড্ডা সহকর্মীদের নিয়ে এককাপ কফি খেয়ে আসা মানানসই।

ইন্ডিয়া টাইমস অবলম্বনে সাকিব সিকান্দার

 

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা

অছাত্রদের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ ৩ দফা দাবি

    শিক্ষার্থীদের আলটিমেটাম তদন্ত কমিটি থেকে জবিশিসের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের পদত্যাগ
জবি প্রতিনিধি
জবি প্রতিনিধি
শেয়ার
অছাত্রদের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ ৩ দফা দাবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের দুই শিক্ষক ও তিন শিক্ষার্থীর ওপর ছাত্রদলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন ওই বিভাগের শিক্ষার্থীরা। সমাবেশ শেষে ক্যাম্পাসে অছাত্রদের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ তিন দফা দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন তাঁরা।

গতকাল রবিবার সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সাজিদ একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এরপর সংবাদ সম্মেলন করে দাবিগুলো জানান শিক্ষার্থীরা।

সংবাদ সম্মেলনে ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী বাঁধন আহমেদ মারুফ বলেন, বিভাগে ছাত্রদল কর্তৃক হামলার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নীরব। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতিও কোনো বিবৃতি দেয়নি। শিক্ষকদের ওপর হামলা ও লাঞ্ছিত করার ঘটনা ছাত্রলীগের আমলেও হয়নি। তাহলে ৫ আগস্টের পর তারা এই সাহস কোথায় পায়?

শিক্ষার্থীদের দাবি তুলে ধরে বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইরফান হোসেন বলেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত বিভাগের সব ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে।

তাঁদের তিন দাবি হলো১৩ জুলাই রবিবারের মধ্যেই তদন্তকাজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে; যারা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় সরাসরি জড়িত তাদের অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে; একই সঙ্গে সাবেক শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ক্যাম্পাসে প্রবেশ নিষিদ্ধ করতে হবে।

তদন্ত কমিটি থেকে পদত্যাগ : এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষকের ওপর ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের হামলার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও জবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোশাররফ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদদীন পদত্যাগ করেছেন।

শিক্ষক সমিতি ও ছাত্রদলের পাল্টাপাল্টি বিবৃতি : জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কোনো শিক্ষকের গায়ে হাত তোলা হয়নি বলে দাবি করেছে জবি ছাত্রদল। শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল এবং সদস্যসচিব শামসুল আরেফিন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।

তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন : এদিকে এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পাঁচ সদস্যের একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটি এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে। কমিটি ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করবে।

সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, আমরা একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্ত কমিটি দ্রুতই কার্যক্রম শেষ করে পদক্ষেপ নেবে।

এ ব্যাপারে এখন আর কিছু বলতে চাই না।

মন্তব্য

যশোরে দুই কোটি টাকার ১১ সোনার বারসহ তিনজনকে আটক

যশোর প্রতিনিধি
যশোর প্রতিনিধি
শেয়ার
যশোরে দুই কোটি টাকার ১১ সোনার বারসহ তিনজনকে আটক

যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলায় প্রায় দুই কোটি টাকা মূল্যের ১১টি সোনার বারসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে, যাঁদের পাচারকারী বলছে বিজিবি। গতকাল রবিবার ভোরে উপজেলার ধলগাঁ বাসস্ট্যান্ড থেকে তাঁদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছে বিজিবি। আটক ব্যক্তিরা হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার চর চারতলা গ্রামের জিলু মিয়ার ছেলে আতা এলাহি জীবন (৩৫), গাজীপুরের কাশিমপুর থানার পূর্ব বাগবাড়ি গ্রামের মোহাম্মদ আলী ছেলে আবুল কালাম আজাদ (৪৬) এবং বগুড়ার শেরপুর উপজেলার রানিহাট গ্রামের সুচিত্র লাল মণ্ডলের ছেলে রাম প্রসাদ মণ্ডল (২৮)। তাঁদের প্যান্টের পকেট ও মানিব্যাগ থেকে এক কেজি ৩১৫ গ্রাম ওজনের ১১টি সোনার বার পাওয়া যায়, যার আনুমানিক বাজারমূল্য এক কোটি ৯২ লাখ ২৭ হাজার ৯৩০ টাকা বলে বিজিবি সূত্র জানিয়েছে।

ছাড়া তাঁদের কাছ থেকে তিনটি মোবাইল ফোন ও একটি পাওয়ার ব্যাংক জব্দ করেছে বিজিবি। ঢাকার তাঁতীবাজারের চোরাকারবারিদের কাছ থেকে সোনার বারগুলো সংগ্রহ করে পাচারের উদ্দেশ্যে ভারতে যাচ্ছিলেন এই তিন ব্যক্তি। আটককৃতদের বাঘারপাড়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্তব্য

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিল কারা কর্তৃপক্ষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিল কারা কর্তৃপক্ষ

সাজা মওকুফ করে এক আদেশে ২৯ জন কারাবন্দিকে মুক্তি দিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। গতকাল রবিবার কারা অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, কারাগারে আটক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের মধ্যে যাঁদের সাজা রেয়াতসহ ২০ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে, তাঁদের মধ্যে আরো ২৯ জন বন্দিকে সরকারের কারা বিধি ৫৬৯ মোতাবেক ফৌজদারি কার্যবিধি ৪০১(১) এর প্রদত্ত ক্ষমতা বলে অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন কারাগারে থাকা এ নিয়ে এ বছর মোট মুক্তির সংখ্যা দাঁড়াল ১০৭ জনে।

মন্তব্য
মাহফুজ আলম

বড় শয়তান এখনো কাঁধে শ্বাস ফেলছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বড় শয়তান এখনো কাঁধে শ্বাস ফেলছে
মাহফুজ আলম

বড় শয়তান এখনো কাঁধে শ্বাস ফেলছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

মাহফুজ আলম তাঁর পোস্টে বলেন, এখনো ঐক্যই দরকার। হঠকারীদের স্পেস দিলে বরং দেশের ক্ষতি হবে।

বিরোধিতা আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা কোনোভাবেই বিদ্বেষ এবং শত্রুতায় নিয়ে ঠেকানো যাবে না। তিনি আরো বলেন, বড় শয়তান এখনো আমাদের কাঁধে শ্বাস ফেলছে। তবে সবারই রেকনিং দরকার আছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ