১. বিক্রয়ে দক্ষতা : পণ্য বিক্রয়ে পটু হয়ে ওঠার মাধ্যমেই ব্যবসায় সফলতা আসে। এ কাজ আপনার দায়িত্ব না হলেও মার্কেটিং কার্যক্রম, বিভাগীয় সভা, কাস্টমার সার্ভিস, পণ্য ব্যবস্থাপনা, কনফারেন্স ইত্যাদির মাধ্যমে পণ্য বিক্রয়ের কাজটিই করা হয়।
২. অভিজ্ঞতায় অর্জিত দক্ষতা : এর মাধ্যমে পুরনো অভিজ্ঞতাকে নতুনভাবে উপলব্ধি করা হয়। বিভিন্ন ভলান্টিয়ার কাজ থেকে এসব অভিজ্ঞতা আসতে পারে।
৩. চেয়ে নেওয়ার দক্ষতা : জিজ্ঞাসা করে কিছু জেনে নেওয়া বা চেয়ে নেওয়ার মতো সহজসাধ্য কাজের মাধ্যমে বড় কিছু অর্জন সম্ভব। পুরনো প্রবাদ বলে, 'যদি না চান, তবে কিছুই পাবেন না'।
৪. মূল বিষয় বুঝতে পারার দক্ষতা : আপনি নিশ্চয়ই জানেন ফেসবুকে কী করতে হয় এবং কিভাবে করতে হয়। কিন্তু আপনি যদি জানেন ফেসবুক প্লাটফর্মটি কিভাবে কাজ করে, তাহলে মূল ব্যাপারটি ধরতে পারবেন।
এসব কৌশল হয়তো আপনার কাজসংশ্লিষ্ট নয়, তবুও এগিয়ে যেতে হলে মূল বিষয় বুঝতে হবে।
৫. পারস্পরিক কাজে দক্ষতা : দলের একজন হিসেবে দক্ষতা দেখাতে নেতৃত্বের গুণ ধারণ করতে হবে। এ জন্যে পারস্পরিক লেনদেনের ক্ষেত্রে দক্ষ কাণ্ডারির পরিচয় ফুটিয়ে তুলতে হবে।
৬. প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা : বড় একটি ছবিকে ভেঙে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে সেগুলোকে আলাদাভাবে কাজে লাগানোর দক্ষতা কি রয়েছে আপনার? এই গুণটি অর্জন করুন।
অনেক মানুষই নিজেদের 'মহা পরিকল্পনাকারী' বলে উপস্থাপন করেন। কিন্তু এসব পরিকল্পনার পরিবর্তন ঘটিয়ে নতুন কিছু আনতে পারেন না।
৭. আত্মনির্ভরশীল হয়ে ওঠার দক্ষতা : আপনার কি কোনো ব্যবসা শুরু করার অভিজ্ঞতা রয়েছে? অথবা ছোট কোনো কাজ একাই শুরু করেছিলেন কখনো? যদি থাকে, সেই অভিজ্ঞতা কর্মক্ষেত্রে কাজে লাগান। যেকোনো প্রজেক্ট শুরু করে সেটাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সক্ষম থাকার মধ্যে আপনার দক্ষতা প্রকাশ পায়। ঝুঁকির বিষয়সহ অন্য বিবেচ্য বিষয়গুলো মাথায় রেখে নিখুঁতভাবে কাজ সম্পন্ন করুন।
সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার থেকে সাকিব সিকান্দার