ঢাকা, বুধবার ১৬ জুলাই ২০২৫
৩১ আষাঢ় ১৪৩২, ২০ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ১৬ জুলাই ২০২৫
৩১ আষাঢ় ১৪৩২, ২০ মহররম ১৪৪৭

উচ্চশিক্ষায় ভর্তি

শেয়ার
উচ্চশিক্ষায় ভর্তি

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষার পর থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে। যারা এই ভর্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ব্যর্থ হয়, তারা বোঝে, তাদের হৃদয়ের কষ্ট। অনেকেই ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা রেখেও ভর্তি হতে পারে না।

আমাদের দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত একক ভর্তি পরীক্ষা নিলেও ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে শুরু করে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছে। দেশের ২০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতি গ্রহণ করে। পরের শিক্ষাবর্ষে আরো দুটি যুক্ত হয়ে মোট ২২টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছের অন্তর্ভুক্ত হয়।

২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে যথেষ্ট সিট ফাঁকা রেখে গুচ্ছ ভর্তি কমিটি ভর্তি নেওয়া বন্ধ করে দেওয়ার ফলে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ভর্তিবঞ্চিত হয় শিক্ষার্থীরা।

এমতাবস্থায় ভর্তিবঞ্চিত একদল শিক্ষার্থী মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগে একটি রিট পিটিশন দায়ের করে। দীর্ঘদিন রিট মামলাটি আদালতে প্রক্রিয়াধীন থাকার পর চূড়ান্ত নিষ্পত্তি দেওয়ার জন্য মহামান্য আদালত গুচ্ছ ভর্তি কমিটিকে অবগত করলে তারা সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সিট ফাঁকা আছে বলেছে। তারপর মহামান্য আদালত শিক্ষার্থীদের যোগ্যতাসম্পন্ন স্কোরের ভিত্তিতে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য বিশেষভাবে বিবেচনা করতে আদেশ দিয়েছেন। এদিকে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি নিতে আগ্রহী হয়ে শিক্ষার্থীদের বলে, গুচ্ছ ভর্তি কমিটি আমাদের নির্দেশ দিলে আমরা ভর্তি নেব।
কিন্তু গুচ্ছ ভর্তি কমিটি শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিতে চায় না। তারা বিষয়টি এড়িয়ে চলে। এদিকে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাজীবন নিয়ে হতাশ। কারণ তারা কোথাও ভর্তি হয়নি। এমতাবস্থায় আমি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি কমিটির কাছে ভর্তিবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

মো. আসাদ উল্লাহ

শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

 

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাপ আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিন

শেয়ার
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাপ আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিন

সম্প্রতি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবার মধ্যে একরকম সাপ আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এখন সাপের প্রজননের সময় চলছে। ইদানীং ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপের উপদ্রব দেখা যাচ্ছে। রাস্তার পাশে, আবাসিক এলাকায়, এমনকি হলের ওয়াশরুমেও বিষধর সাপ দেখা গেছে।

এটি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে ব্যাপকভাবে নিরাপত্তাজনিত আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে অযাচিত ঝোপঝাড় বেড়ে উঠেছে, যেখান দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত যাতায়াত করে। ক্যাম্পাসজুড়ে যথেষ্ট আলোস্বল্পতা রয়েছে। ফলে রাতের বেলা শিক্ষার্থীদের চলাচল অত্যন্ত অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
ক্যাম্পাসে নেই কোনো সাপ উদ্ধারকারী দল। এ ছাড়া ক্যাম্পাস থেকে শহরের হাসপাতাল অনেকটা দূরে হওয়ায় সাপের কামড়ের চিকিৎসাব্যবস্থাও এখানে অনিশ্চিত। এমতাবস্থায় প্রশাসনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি সবাইকে অত্যন্ত সচেতনতা অবলম্বন করে চলতে হবে।

 

মো. জাহিদ হাসান

শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

মন্তব্য

ইন্দের হাট-মিয়ার হাট সংযোগ সেতুতে জনদুর্ভোগ

শেয়ার
ইন্দের হাট-মিয়ার হাট সংযোগ সেতুতে জনদুর্ভোগ

পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ থানার দুটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার ইন্দের হাট ও মিয়ার হাট। কিন্তু এই দুই গুরুত্বপূর্ণ স্থানের সংযোগকারী একমাত্র সেতুটি আজ জনদুর্ভোগের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে রয়েছে একাধিক আধুনিক প্রাইভেট হাসপাতাল এবং স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু সংকীর্ণ সেতু পেরিয়ে দ্রুত হাসপাতালে রোগী নেওয়া প্রায় অসম্ভব।

অনেক শিক্ষার্থী প্রতিদিন জ্যামের কবলে পড়ে নির্ধারিত সময়ে বিদ্যালয়ে পৌঁছতে পারে না। এতে শিক্ষা ও চিকিৎসা দুই খাতেই ব্যাঘাত ঘটছে।

সেতুটির প্রস্থ এতই সীমিত যে একটি ব্যাটারিচালিত অটো উঠলেই সেতুর দুই পাশে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে প্রতিটি ক্ষেত্রে।

শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে হাটুরে, রোগী কিংবা ব্যবসায়ীসবাই এই দুরবস্থার শিকার।

শুধু বাজারকেন্দ্রিক নয়, এর এক পাশে বিসিক শিল্প নগরী, অন্য পাশে ফেরিঘাট। সেতু এতই সরু যে বড় কোনো পণ্যবাহী যান চলাচল করতে পারে না। এই দীর্ঘমেয়াদি জনদুর্ভোগ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হচ্ছে সেতুটির দ্রুত সংস্কার বা নতুন একটি প্রশস্ত ও আধুনিক সেতু নির্মাণ।

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি, এলাকাবাসীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করতে যেন দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

সাব্বির হোসেন মিরাজ

শিক্ষার্থী, সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল

মন্তব্য

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাপ আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিন

শেয়ার
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাপ আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিন

সম্প্রতি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবার মধ্যে একরকম সাপ আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এখন সাপের প্রজননের সময় চলছে। ইদানীং ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপের উপদ্রব দেখা যাচ্ছে। রাস্তার পাশে, আবাসিক এলাকায়, এমনকি হলের ওয়াশরুমেও বিষধর সাপ দেখা গেছে।

এটি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে ব্যাপকভাবে নিরাপত্তাজনিত আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে অযাচিত ঝোপঝাড় বেড়ে উঠেছে, যেখান দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত যাতায়াত করে। পুরো ক্যাম্পাসে আলোস্বল্পতা রয়েছে। ফলে রাতের বেলা শিক্ষার্থীদের চলাচল অত্যন্ত অনিরাপদ হয়ে পড়েছে।
ক্যাম্পাসে নেই কোনো সাপ উদ্ধারকারী দল। এ ছাড়া ক্যাম্পাস থেকে শহরের হাসপাতাল অনেকটা দূরে হওয়ায় সাপের কামড়ের চিকিৎসাব্যবস্থাও এখানে অনিশ্চিত। এমতাবস্থায় প্রশাসনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি সবাইকে অত্যন্ত সচেতনতা অবলম্বন করে চলতে হবে।

মো. জাহিদ হাসান

শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

 

মন্তব্য

বিটিভির চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সম্প্রচার দেখা নির্বিঘ্ন করুন

শেয়ার
বিটিভির চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সম্প্রচার দেখা নির্বিঘ্ন করুন

বাংলাদেশ টেলিভিশনের সম্প্রচার কেন্দ্র দুটিঢাকা ও চট্টগ্রাম। দেশের এবং চট্টগ্রামের পাশাপাশি বিস্তীর্ণ পার্বত্যাঞ্চলের সংস্কৃতি বেশ ভালোভাবেই দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের চট্টগ্রাম কেন্দ্র। সম্প্রতি সন্তানদের লেখাপড়ায় বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় স্যাটেলাইট কানেকশন বিচ্ছিন্ন করি। আমরা বিল্ডিংয়ের ছাদে আউটডোর অ্যান্টেনা লাগিয়ে চট্টগ্রাম কেন্দ্রের টেরেস্ট্রিয়াল সম্প্রচার দেখে আসছিলাম।

কিন্তু কয়েক দিন যাবৎ বারবার সার্চ দেওয়ার পরও স্পষ্টভাবে শুধুই বিটিভির ঢাকা কেন্দ্র আসছে; চট্টগ্রাম কেন্দ্র মোটেই আসছে না। এ থেকে ধারণা করা যায়, আমার মতো আরো অনেকেই চট্টগ্রাম কেন্দ্রের টেরেস্ট্রিয়াল সম্প্রচার দেখতে পারছেন না। দেশের অনেক অঞ্চল টেরিস্ট্রিয়াল সম্প্রচারের ওপর নির্ভরশীল। ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামের দিকেও তাঁরা দৃষ্টি রাখতে চান।
তাই চট্টগ্রাম কেন্দ্রের টেরিস্ট্রিয়াল সম্প্রচার নির্বিঘ্ন করার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

রুমী সিদ্দিকী

গোলাবাড়িয়া, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ