কভিড-১৯ মহামারির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ২০২০ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের অটো পাস দেওয়া হয়। কিন্তু বিপাকে পড়েছেন স্নাতক শিক্ষার্থীরা। এর মধ্যে মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ চলায় তাদের শিক্ষাজীবন নিয়ে অনিশ্চয়তা আরো বেড়ে গেছে। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সরকারি সাত কলেজ ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সেশনজটে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
বিপাকে স্নাতক শিক্ষার্থীরা
অন্যান্য

মু. মেহেদী হাসান সাগর
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ, ঢাকা।
সম্পর্কিত খবর

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাপ আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিন

সম্প্রতি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবার মধ্যে একরকম সাপ আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এখন সাপের প্রজননের সময় চলছে। ইদানীং ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপের উপদ্রব দেখা যাচ্ছে। রাস্তার পাশে, আবাসিক এলাকায়, এমনকি হলের ওয়াশরুমেও বিষধর সাপ দেখা গেছে।
মো. জাহিদ হাসান
শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

ইন্দের হাট-মিয়ার হাট সংযোগ সেতুতে জনদুর্ভোগ

পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ থানার দুটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার ইন্দের হাট ও মিয়ার হাট। কিন্তু এই দুই গুরুত্বপূর্ণ স্থানের সংযোগকারী একমাত্র সেতুটি আজ জনদুর্ভোগের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে রয়েছে একাধিক আধুনিক প্রাইভেট হাসপাতাল এবং স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু সংকীর্ণ সেতু পেরিয়ে দ্রুত হাসপাতালে রোগী নেওয়া প্রায় অসম্ভব।
সেতুটির প্রস্থ এতই সীমিত যে একটি ব্যাটারিচালিত অটো উঠলেই সেতুর দুই পাশে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে প্রতিটি ক্ষেত্রে।
শুধু বাজারকেন্দ্রিক নয়, এর এক পাশে বিসিক শিল্প নগরী, অন্য পাশে ফেরিঘাট। সেতু এতই সরু যে বড় কোনো পণ্যবাহী যান চলাচল করতে পারে না। এই দীর্ঘমেয়াদি জনদুর্ভোগ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হচ্ছে সেতুটির দ্রুত সংস্কার বা নতুন একটি প্রশস্ত ও আধুনিক সেতু নির্মাণ।
সাব্বির হোসেন মিরাজ
শিক্ষার্থী, সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাপ আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিন

সম্প্রতি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবার মধ্যে একরকম সাপ আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এখন সাপের প্রজননের সময় চলছে। ইদানীং ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপের উপদ্রব দেখা যাচ্ছে। রাস্তার পাশে, আবাসিক এলাকায়, এমনকি হলের ওয়াশরুমেও বিষধর সাপ দেখা গেছে।
মো. জাহিদ হাসান
শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

বিটিভির চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সম্প্রচার দেখা নির্বিঘ্ন করুন

বাংলাদেশ টেলিভিশনের সম্প্রচার কেন্দ্র দুটি—ঢাকা ও চট্টগ্রাম। দেশের এবং চট্টগ্রামের পাশাপাশি বিস্তীর্ণ পার্বত্যাঞ্চলের সংস্কৃতি বেশ ভালোভাবেই দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের চট্টগ্রাম কেন্দ্র। সম্প্রতি সন্তানদের লেখাপড়ায় বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় স্যাটেলাইট কানেকশন বিচ্ছিন্ন করি। আমরা বিল্ডিংয়ের ছাদে আউটডোর অ্যান্টেনা লাগিয়ে চট্টগ্রাম কেন্দ্রের টেরেস্ট্রিয়াল সম্প্রচার দেখে আসছিলাম।
রুমী সিদ্দিকী
গোলাবাড়িয়া, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম