আমরা অনেকেই অবগত আছি, প্রত্যেক ভাষার শব্দের নিজস্ব উচ্চারণরীতি রয়েছে। বাংলা ভাষা এর ব্যতিক্রম নয়। উচ্চারণের শুদ্ধতা রক্ষিত না হলে ভাষার মূল উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয়। তাই শুদ্ধ উচ্চারণ একদিকে যেমন ঠিকভাবে মনোভাব প্রকাশে সহায়ক, তেমনি শব্দের অর্থবিভ্রান্তি ও বিকৃতি ঘটার আশঙ্কা থেকেও মুক্ত রাখে।
বাংলা শব্দের শুদ্ধ উচ্চারণ

মোহাম্মদ শরীফ, শিক্ষক (বাংলা),
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল, ঢাকা।
সম্পর্কিত খবর

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাপ আতঙ্ক, জরুরি পদক্ষেপ নিন

সম্প্রতি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবার মধ্যে একরকম সাপ আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এখন সাপের প্রজননের সময় চলছে। ইদানীং ক্যাম্পাসে বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপের উপদ্রব দেখা যাচ্ছে। রাস্তার পাশে, আবাসিক এলাকায়, এমনকি হলের ওয়াশরুমেও বিষধর সাপ দেখা গেছে।
মো. জাহিদ হাসান
শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া

বিটিভির চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সম্প্রচার দেখা নির্বিঘ্ন করুন

বাংলাদেশ টেলিভিশনের সম্প্রচার কেন্দ্র দুটি—ঢাকা ও চট্টগ্রাম। দেশের এবং চট্টগ্রামের পাশাপাশি বিস্তীর্ণ পার্বত্যাঞ্চলের সংস্কৃতি বেশ ভালোভাবেই দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের চট্টগ্রাম কেন্দ্র। সম্প্রতি সন্তানদের লেখাপড়ায় বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় স্যাটেলাইট কানেকশন বিচ্ছিন্ন করি। আমরা বিল্ডিংয়ের ছাদে আউটডোর অ্যান্টেনা লাগিয়ে চট্টগ্রাম কেন্দ্রের টেরেস্ট্রিয়াল সম্প্রচার দেখে আসছিলাম।
রুমী সিদ্দিকী
গোলাবাড়িয়া, সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম

কুমিল্লার চান্দিনা বাজার রাস্তার দ্রুত মেরামত চাই

কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলা মহাসড়কের সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী চান্দিনা একটি জনপ্রিয় বড় বাজার। ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে থেকে চান্দিনা বাজারের পশ্চিম মেইন রোড হয়ে বাজারের পূর্ব প্রান্ত পর্যন্ত গিয়ে এই রাস্তা থেকে শাখা হয়ে দক্ষিণের কয়েকটি উপজেলায় গিয়েছে। হাইওয়ে থেকে নেমে কয়েকটি উপজেলার মানুষকে এই বাজারের রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। অথচ চান্দিনা বাজার রাস্তার করুণ দশা! রাস্তার বিভিন্ন অংশের কার্পেটিং উঠে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত।
মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন
চান্দিনা উপজেলা, কুমিল্লা

হাসপাতালের অনিয়ম-দুর্নীতি দূর করুন

বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল হাসপাতালের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো দীর্ঘদিন ধরেই চলমান। কিন্তু দুঃখ ও হতাশাজনক বিষয় হচ্ছে, সেগুলো সমাধানের কোনো কার্যকর উদ্যোগ চোখে পড়েনি। একজন সাধারণ রোগীর চোখে এটি একটি সরকারি চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠান হলেও বাস্তবতার চিত্র অনেক ভিন্ন।
হাসপাতালের ভেতরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি যেন এক অলিখিত নিয়মে পরিণত হয়েছে।
এখানেই শেষ নয়।
এ ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র এক দিন, দুই দিনের নয়। টিভি চ্যানেলগুলোতেও বহুবার এসব অনিয়ম নিয়ে প্রতিবেদন প্রচারিত হয়েছে। অভিযোগ করলে এখন পর্যন্ত হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এতে মনে হয়, হাসপাতালটি যেন কোনো অভিভাবকহীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে, যেখানে দায়িত্ব ও জবাবদিহি বলে কিছু নেই।
সাব্বির হোসেন মিরাজ
শিক্ষার্থী, সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজ, বরিশাল