ঢাকা, শুক্রবার ১৮ জুলাই ২০২৫
৩ শ্রাবণ ১৪৩২, ২২ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, শুক্রবার ১৮ জুলাই ২০২৫
৩ শ্রাবণ ১৪৩২, ২২ মহররম ১৪৪৭
মিয়ানমারে অভ্যুত্থান ও দমন-পীড়ন

১১ সেনা কর্মকর্তা ও দুই ইউনিটের ওপর নিষেধাজ্ঞা ইইউ-যুক্তরাষ্ট্রের

কালের কণ্ঠ ডেস্ক
কালের কণ্ঠ ডেস্ক
শেয়ার
১১ সেনা কর্মকর্তা ও দুই ইউনিটের ওপর নিষেধাজ্ঞা ইইউ-যুক্তরাষ্ট্রের
ছবি: ইন্টারনেট

মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান ও গণবিক্ষোভে হামলা চালানোর নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগে দেশটির সেনাবাহিনীর কমান্ডার ইন চিফসহ ১১ কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গতকাল সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইউরোপিয়ান কাউন্সিল এ তথ্য জানায়।

এদিন যুক্তরাষ্ট্রও মিয়ানমারের সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তাদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তারা মিয়ানমার পুলিশপ্রধান থান হ্লাইং এবং ব্যুরো অব স্পেশাল অপারেশনস কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল অং সোয়েসহ সেনাবাহিনীর দুটি ইউনিটের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা সেনাবাহিনীর ইউনিট দুটি হচ্ছে ৩৩তম ও ৭৭তম লাইট ইনফ্যানট্রি ডিভিশনস (এলআইডি)। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারিস অফিস অফ ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল বিভাগ (ওএফএসি) এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

মিয়ানমারে জান্তা সরকারের পতন ঘটাতে এবং এনএলডি নেতা অং সান সু চিসহ শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মুক্তির দাবিতে দেড় মাসের বেশি সময় ধরে আন্দোলন চলছে। আন্দোলন দমাতে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা গুলি চালাতেও পিছপা হচ্ছে না।

এ পর্যন্ত নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে অন্তত আড়াই শ বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছেন। গ্রেপ্তার করা হয়েছে অন্তত দুই হাজার ৬০০ জনকে। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো মিয়ানমারকে সতর্ক করে আসছে অভ্যুত্থানের গোড়া থেকেই।

মিয়ানমার বিষয়ে গতকাল ব্রাসেলসে ইইউর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা বৈঠকে বসেন।

ওই বৈঠকে মিয়ানমারে অভ্যুত্থান ও দমনপীড়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।

পরে ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনীর (তাতমাদও) সর্বোচ্চ র্যাংকের ১১ কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এদের মধ্যে সেনাবাহিনীর কমান্ডার ইন চিফ মিন অং হ্লাইং এবং ডেপুটি কমান্ডার ইন চিফ সোয়ে উইন রয়েছেন। এ ছাড়া গত বছরের নির্বাচনের ফল বাতিল করার জন্য ইউনিয়ন ইলেকশন কমিশনের নতুন চেয়ারপারসনকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে। ইইউর এ নিষেধাজ্ঞার ফলে ওই ১১ কর্মকর্তা ইইউভুক্ত এলাকায় ভ্রমণ করতে পারবেন না এবং তাঁদের ইইউ সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করা হবে।

এ ছাড়া ইইউভুক্ত দেশগুলোর কোনো নাগরিক বা কম্পানি তাদের আর্থিক সুবিধা দিতে পারবে না। মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের পর জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত নেওয়া ইইউর সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ এটি।

বৈঠক শেষে জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেইকো মাস সাংবাদিকদের জানান, ইইউ মিয়ানমারে সহিংসতার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিতে চাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘সেখানে মানুষ হত্যার সংখ্যা অসহ্যের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এ কারণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ না করে আমাদের উপায় নেই।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমরা মিয়ানমারের জনগণকে শাস্তি দিতে চাই না, কিন্তু যারা সেখানে চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে, তাদের শাস্তি পেতে হবে।’ তবে মিয়ানমার সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাও ইইউ করছে বলে জানান তিনি। 

এদিকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মিয়ানমারের সেনা কর্মকর্তাদের ওপর আরো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা যায় কি না সে ব্যাপারে পর্যালোচনা অব্যাহত রাখবে ইইউ। তবে এসব পদক্ষেপ যেন মিয়ানমারের সাধারণ জনগণের ওপর কোনো প্রভাব না ফেলে, সেদিকেও নজর রাখা হবে। মিয়ানমারের জনগণ এবং দেশটির গণতান্ত্রিক বিবর্তনের প্রতি ইইউর সমর্থন সব সময় থাকবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

গতকাল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমার পুলিশপ্রধান থান হ্লাইং এবং ব্যুরো অব স্পেশাল অপারেশনস কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল অং সোয়েসহ সেনাবাহিনীর দুটি ইউনিট ৩৩তম ও ৭৭তম লাইট ইনফ্যানট্রি ডিভিশনসের (এলআইডি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, মিয়ানমারে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা, শান্তি ও আইনের শাসন ফিরিয়ে আনতে যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের সঙ্গে মিয়ানমারের পাশে থাকবে। মিয়ানমারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশটিতে অভ্যুত্থান ও সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার বজায় রাখবে। সূত্র : ডয়চে ভেলে।

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

তিস্তার বুকে জেগে ওঠা চরে পাট চাষ

শেয়ার
তিস্তার বুকে জেগে ওঠা চরে  পাট চাষ

তিস্তার বুকে জেগে ওঠা চরে করা হয়েছে পাট চাষ। সেই পাট কেটে মহিষের গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে পানিতে জাগ দেওয়ার জন্য। গতকাল রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মর্নেয়া ইউনিয়নের চর বাঘমারা থেকে তোলা। ছবি : মো. আসাদুজ্জামান

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী মুগদা হাসপাতালে

শেয়ার
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী মুগদা হাসপাতালে

খিলগাঁওয়ের সিপাহীবাগ এলাকার আড়াই বছর বয়সী নূরজাহান ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। গতকাল তোলা। ছবি : মঞ্জুরুল করিম

মন্তব্য

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২২৩টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন দলটির আমির মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দলটি আগামী জাতীয় সংসদে নিম্নকক্ষে আংশিক আনুপাতিক ও উচ্চকক্ষে পূর্ণ আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক দ্বিকক্ষীয় সাংবিধানিক কাঠামোর পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। দলের নেতারা বলেন, একদলীয় শাসনব্যবস্থা জনগণের প্রকৃত মতামতের প্রতিফলন ঘটাতে ব্যর্থ।

আনুপাতিক পদ্ধতির মাধ্যমেই সব শ্রেণি ও মতধারার সঠিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব।

মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আক্রমণাত্মক বক্তব্য দেওয়া আত্মঘাতী। এতে ফ্যাসিবাদের দোসররা আরো উৎসাহী হচ্ছে। আমরা সবাই যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, তবে ফ্যাসিবাদ ফের মাথা চাড়া দেবে।

গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, প্রথমে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী শৈথিল্য দেখালেও পরে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে দুষ্কৃতকারীরা দ্রুত প্রতিহত হয়েছে, যা প্রশংসনীয়। হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেনদলের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন ও মাওলানা তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজি, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এনামুল হক মূসা, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী, মাওলানা ফয়সাল আহমদ। এ ছাড়া ছিলেন মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা হারুনুর রশীদ, মাওলানা রুহুল আমীন খান, মাওলানা হাসান জুনাইদ, মাওলানা আব্দুস সোবহান, মাওলানা ছানাউল্লাহ আমিনী, মাওলানা জয়নুল আবেদীন ও মাওলানা মুহসিন বেলালী।

মন্তব্য

রামেকে ইন্টার্ননির্ভর চিকিৎসায় ঝুঁকিতে মুমূর্ষু রোগীরা

রফিকুল ইসলাম, রাজশাহী
রফিকুল ইসলাম, রাজশাহী
শেয়ার
রামেকে ইন্টার্ননির্ভর চিকিৎসায় ঝুঁকিতে মুমূর্ষু রোগীরা

পাবনার ঈশ্বরদী এলাকার ওয়াহেদুজ্জামান (৭১) জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হঠাৎ গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে পরিবারের সদস্যরা গত ১৩ জুলাই সন্ধ্যার দিকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। রোগীকে জরুরি বিভাগ থেকে পাঠানো হয় ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে (মেডিসিন ওয়ার্ড)। ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়ার পরে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা তাঁকে ভর্তি করে নেন।

সেখানে বারান্দায় একটি শয্যায় রেখে চলতে থাকে রোগীর চিকিৎসা। পরের দিন ১৪ জুলাই সকালে ওই ওয়ার্ডের দায়িত্বরত স্থায়ী অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা গিয়ে রোগীর বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন।

পরের দিন ১৫ জুলাই সকালের দিকে রোগী কিছুটা সুস্থ বোধ করলে তাঁকে ছুটি দেওয়ার কথা জানিয়ে দেন চিকিৎসকরা। কিন্তু দুপুর গড়াতে না গড়াতেই রোগী আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন।

তখন কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা রোগীকে প্রথমে অক্সিজেন এবং পরবর্তীতে স্যালাইন দিয়ে সুস্থ করার চেষ্টা করেন। কিন্তু রোগীর অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত রোগীর অবস্থা বেগতিক দেখে দ্রুত একটা অ্যাম্বুল্যান্সে করে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় নগরীর বাকির মোড়ে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে।
সেখানে নিয়ে যাওয়ার পরে দ্রুত তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। ধরা পড়ে তাঁর শরীরে ডেঙ্গুসহ নানা জটিলতা। তবে তাৎক্ষণিক সঠিক চিকিৎসা পাওয়ায় রোগী ধীরে ধীরে সুস্থ হতে থাকেন।

এটি রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রতিদিনের চিত্র। চিকিৎসকসংকটে দিনের প্রায় ১৮ ঘণ্টাই ইন্টার্ন চিকিৎসকনির্ভরতার মাধ্যমে চলছে এই হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা।

খুব জরুরি প্রয়োজনে ফোনে পরামর্শ নেওয়া হয় অভিজ্ঞ ডাক্তারদের। এর বাইরে এফসিপিএস ডিগ্রিধারী বা এফসিপিএস করছেন এমন মধ্যম মানের চিকিৎসকরা থাকেন ভর্তির দিন ধার্য থাকা ওয়ার্ডগুলোতে। এ ছাড়া দিনের ২৪ ঘণ্টা প্রতিটি ওয়ার্ডেই চার থেকে ছয়জন করে পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করতে হয় ইন্টার্ন চিকিৎসকদের। এ নিয়ে মাঝেমধ্যেই ইন্টার্নদের সঙ্গে রোগীর স্বজনদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। 

পাবনার ঈশ্বদীর রোগী ওয়াহেদুজ্জামানের ছেলে হামিম আবেদীন বলেন, রামেকে অভিজ্ঞ চিকিৎসক দিনে একবার করে আসার কারণে আমার বাবার সমস্যাগুলো জটিল হয়ে গিয়েছিল, যা ইন্টার্ন চিকিৎসকরা বুঝে উঠতে পারেননি।

ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি আব্দুল্লাহ কালের কণ্ঠকে বলেন, আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করি রোগীর সেবা দেওয়ার। কিন্তু যে পরিমাণ রোগীকে চিকিৎসা দিতে হয়, সে পরিমাণ ইন্টার্ন চিকিৎসকও নেই।

রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ বলেন, হাসপাতালে পর্যাপ্ত আনসার সদস্যও নেই। অন্যদিকে যেসংখ্যক রোগী ভর্তি হচ্ছে, সেসংখ্যক অভিজ্ঞ চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসাসামগ্রী ও ওষুধপথ্যও আমরা দিতে পারছি না। কারণ সব কিছু বরাদ্দ হচ্ছে ৫০০ শয্যার বিপরীতে। কিন্তু এখানে শয্যাই আছে এক হাজার ২০০টি। এর বাইরেও অতিরিক্ত আরো দুই থেকে আড়াই হাজার রোগীকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে আমাদের নানাভাবে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।    

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ