ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

  • অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
ধান কাটছেন কৃষক। ছবি : লুৎফর রহমান

চতুর্থ অধ্যায়

আমাদের অর্থনীতি ঃ কৃষি ও শিল্প

 

যোগত্যাভিত্তিক প্রশ্ন

১। বৃহৎ শিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে পার্থক্য কী?

  উত্তর : বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৃহৎ শিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নিচে এদের পার্থক্য দেওয়া হলো :

  বৃহৎ শিল্প

  ক) বাংলাদেশের কিছু কিছু কারখানায় বিপুল পরিমাণে পণ্য উৎপাদিত হয়। এদের বৃহৎ শিল্প বলে।

  খ) বৃহৎ শিল্পগুলো আধুনিককালের শিল্প। যার প্রসার আধুনিক যন্ত্রপাতির উন্নতির সঙ্গে ঘটেছে।

  গ) বৃহৎ শিল্পের মধ্যে রয়েছে সার, সিমেন্ট, ওষুধ, কাগজ, চিনিশিল্প ইত্যাদি।

  ঘ) বৃহৎ শিল্পে অধিক শ্রমিক কাজ করতে পারেন বলে বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে।


ক্ষুদ্র শিল্প

  ক) আবার কিছু কিছু কারখানায় ক্ষুদ্র পরিমাণে স্থানীয়ভাবে পণ্য উৎপাদিত হয়। এদের ক্ষুদ্র শিল্প বলে।

  খ) কিছু কিছু ক্ষুদ্র শিল্প আমাদের প্রাচীন শিল্প। যেমন তাঁতশিল্প বহুকালের, বাংলার মানুষ এ শিল্পের সঙ্গে নিজেদের জড়িয়ে রেখেছে।

  গ) ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে রয়েছে কাঠশিল্প, কাঁসাশিল্প, মৃৎশিল্প, রেশমশিল্প, তাঁতশিল্প, তামাকশিল্প, চামড়াশিল্প প্রভৃতি।

  ঘ) ক্ষুদ্র শিল্প ক্ষুদ্র পরিসরে অল্প মূলধনে পরিচালিত হয় বলে এখানে কমসংখ্যক লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে।

 

২।      বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের গুরুত্ব লেখো।

  উত্তর : বাংলাদেশে বেশ কয়েক ধরনের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প রয়েছে।

  এগুলোর মধ্যে চামড়াশিল্প, সাবানশিল্প, বিড়িশিল্প, তাঁতশিল্প, রেশমশিল্প, মৃৎশিল্প, কাঁসাশিল্প, কাঠশিল্প ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। সারা দেশে শত শত বছর ধরে এসব ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মিটিয়ে আসছে। এসব শিল্পের মাধ্যমে অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

 

৩।      বাংলাদেশের পাটশিল্পের বর্ণনা করো।

  উত্তর : পাট দিয়ে নানা রকম পণ্য তৈরি হয়। এগুলোর মধ্যে চট, চটের তৈরি বস্তা ও নানা রকম ব্যাগ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। পাট দিয়ে কার্পেট তৈরি করা হয়। এসব পণ্য দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। এর ফলে বাংলাদেশ অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।

 

৪। বাংলাদেশের প্রধান প্রধান কৃষিজাত দ্রব্যের নাম লেখো।

  উত্তর : বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের কৃষিজাত দ্রব্য উৎপন্ন হয়। এদের মধ্যে কতগুলো হলো খাদ্যজাতীয় কৃষিদ্রব্য, আর কতগুলো হলো অর্থকরী কৃষিদ্রব্য। ধান, গম, ভুট্টা, আলু, তৈলবীজ, মসলা বাংলাদেশের প্রধান প্রধান খাদ্যজাতীয় ফসল বা কৃষিদ্রব্য। আর বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী কৃষিদ্রব্যগুলো হলোপাট, চা ও তামাক। এ দেশের কৃষিপণ্য রপ্তানি আয়ের বেশির ভাগ আসে এই তিনটি দ্রব্য থেকে।

 

৫।      বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ বলা হয় কেন?

  উত্তর : বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ বলার কারণগুলো হলো

  ক) এ দেশের বেশির ভাগ মানুষ কৃষির সঙ্গে যুক্ত।

  খ) বাংলাদেশের জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল।

  গ) কৃষি খাত জনবহুল বাংলাদেশের খাদ্য সরবরাহের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে।

  ঘ) এ দেশের রপ্তানি আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আসে কৃষিপণ্য থেকে।

  ঙ) বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয়ে কৃষির অবদান প্রায় ২০ শতাংশ।

 

  সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১।      আমাদের দেশের পাঁচটি শস্যের নাম লেখো।

  উত্তর : আমাদের দেশের প্রধান পাঁচটি শস্যের নাম হলোধান, গম, সরিষা, ডাল ও আলু।

২।      বাংলাদেশের তিনটি বৃহৎ শিল্পের নাম লেখো।

  উত্তর : বাংলাদেশের তিনটি বৃহৎ শিল্প হলো পাটশিল্প, বস্ত্রশিল্প ও কাগজশিল্প।

৩।      বাংলাদেশের তিনটি কুটির শিল্পের নাম লেখো।

  উত্তর : বাংলাদেশের তিনটি কুটির শিল্প হলো তাঁতশিল্প, রেশমশিল্প ও মৃৎশিল্প।

৪। ফসল কোন কোন জায়গায় বিক্রি করা হয়?

        উত্তর : ফসল হাট-বাজার ও দোকানে বিক্রি করা হয়।

৫। এ দেশে কী কী ধরনের ডাল আছে?

    উত্তর : এ দেশে বিভিন্ন ধরনের ডাল আছে। যেমনছোলা, মসুর, মুগ, মাষকলাই, অড়হর ইত্যাদি।

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : প্রাথমিক গণিত

    সোনিয়া আক্তার, সহকারী শিক্ষক, ধামদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ সদর, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : প্রাথমিক গণিত

পঞ্চম অধ্যায় : গুণিতক এবং গুণনীয়ক

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৫।        গসাগু-এর পূর্ণ রূপ কী? 

  উত্তর : গসাগু-এর পূর্ণ রূপ হলোগরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক।

৬।        মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?

  উত্তর : কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং শুধু ওই সংখ্যা হয়, তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে।

৭।        গুণনীয়কের অন্য নাম কী?

  উত্তর : গুণনীয়কের অন্য নাম হলোউৎপাদক।

৮।        গুণিতক কাকে বলে?

  উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যেসব সংখ্যাকে নিঃশেষে ভাগ করা যায় সেই সব সংখ্যার প্রত্যেককে ওই নির্দিষ্ট সংখ্যাটির গুণিতক বলে।

সহজভাবে বলা যায়, গুণিতক হলো পূর্ণসংখ্যার নামতা।     

৯।        ১ থেকে ১০-এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা কয়টি ও কী কী?

  উত্তর : ১ থেকে ১০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা ৪টি। যথা২, ৩, ৫, ৭।

১০।       ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫ কে ভাগ করলে ভাগশেষ কত হবে?

  উত্তর : ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫-কে ভাগ করলে ভাগশেষ ০ (শূন্য) হবে।

১১।       ৩৬-কে মৌলিক উৎপাদকে প্রকাশ করো।

  উত্তর : ৩৬-এর মৌলিক উৎপাদক হলো ২ x ২ x ৩ x ৩।

১২।       ১ কেন মৌলিক সংখ্যা নয়?

  উত্তর : ১ কোনো মৌলিক সংখ্যা নয়, কারণ এর একটি মাত্র গুণনীয়ক আছে, যা ১।

১৩।       দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু কত?

  উত্তর : দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু হলো ১।

১৪।       মৌলিক উৎপাদক কাকে বলে?

  উত্তর : প্রতিটি গুণনীয়ককে মৌলিক উৎপাদক বলা হয়।

১৫।       গুণিতক প্রয়োজন হয় কোন গাণিতিক প্রক্রিয়ার জন্য?

  উত্তর : লসাগু করার জন্য গুণিতকের প্রয়োজন হয়।

১৬।       যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু কী হবে?

  উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু হবে সংখ্যাগুলোর গুণফল।

১৭।       ৮ এর গুণনীয়ক কোনগুলো?

          উত্তর : ৮-এর গুণনীয়ক হলো ১, ২, ৪ ও ৮।

১৮।       যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু কত হবে?

    উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু হবে ১।

 

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র

    মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী অধ্যাপক সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র

১। দালাল তার কাজের বিনিময়ে কী পায়?

  ক. মুনাফা খ. বেতন
গ. কমিশন ঘ. মজুরি

২। ভোগ্য পণ্যের বণ্টনপ্রণালী দীর্ঘ হওয়ার কারণ

  i. ক্রেতার সংখ্যা   
ii. ক্রেতার অবস্থান 
iii. পণ্যসম্ভার

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৩। কোন স্তরে কম্পানি গবেষণামূলক কাজ এবং বাজার সম্পর্কে জানার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে?

  ক. পণ্য উন্নয়ন স্তর  খ. সূচনা স্তর   
গ. প্রবৃদ্ধি স্তর  ঘ. পূর্ণতা স্তর

৪।

পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কোনটি?

  ক. সীমিত লেনদেন  খ. কমঝুঁকি
গ. অধিক মূলধন    ঘ. ক্ষুদ্র সংগঠন

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৫ ও ৬ নম্বর  প্রশ্নের উত্তর দাও :

  আভা কম্পানি নিজস্ব কারখানায় বিভিন্ন ধরনের জুতা তৈরি করে। এরা নিজেদের কম্পানির জুতা দেশের বিভিন্ন বড় শহরগুলোতে নিজস্ব শোরুমের মাধ্যমে ভোক্তাদের কাছে বিক্রয় করে। এর ফলে কম্পানির তুলনামূলক লাভ বেশি হয়।

৫।

আভা কোন ধরনের বিপণি?

  ক. বাট্টা  খ. পরিকল্পিত 
গ. বহু শাখা  ঘ. বিভাগীয়

৬। আভা কম্পানির লাভের কারণ হলো

  i. কম উপরি ব্যয়   
ii. মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের পরিহার

  iii. নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৭। স্বল্পকালীন বিক্রয় বৃদ্ধির প্রচেষ্টাকে কী বলে?

  ক. বিজ্ঞাপন   খ. বিক্রয় প্রসার 
গ. ব্যক্তিক বিক্রয়   ঘ. জনসংযোগ

৮। সুপার স্টোরের বৈশিষ্ট্য হলো

  i. ক্ষুদ্রায়তনের প্রতিষ্ঠান   
ii. বৃহদায়তনের প্রতিষ্ঠান

  iii. খুচরা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৯।

১০,০০০ টাকার পণ্য ক্রয় করলে ১০% ছাড়, এটা কোন ধরনের বাট্টা?

  ক. নগদ  খ. পরিমাণগত 
গ. মৌসুমি ঘ. সুবিধাদি

১০।       বাজারজাতকরণ কী?

  ক. পণ্য উৎপাদন  
খ. পণ্য ভোগ

  গ. পণ্যের ভ্যালু সৃষ্টি
ঘ. গ্রাহকদের সন্তুষ্টি বিধান

১১।       আধুনিক বিপণনের জনক কে?

  ক. Gary Armstrong   খ. Philip Kotter

  গ. H Fayol      ঘ. W J Stanton

১২।       বাজারজাতকরণে বাজার কিসের সঙ্গে সম্পৃক্ত?

  ক. ক্রেতা  খ. স্থান 
গ. দ্রব্য   ঘ. বিক্রেতা

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ১৩ ও ১৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  কোরিয়ার নাগরিক আফনান চাকরি সূত্রে খুলনায় বসবাস করেন। তাঁর বাংলাদেশি সহকর্মীরা দুপুরে ভাত খেলেও তিনি ফাস্টফুড খান।

এ ছাড়াও নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের সঙ্গে তাঁর ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়।

১৩।       আফনানের ভাতের পরিবর্তে ফাস্টফুড খাওয়া বাজারজাতকরণের কোন মৌলিক ধারণাটির প্রকাশ ঘটেছে?

  ক. অভাব খ. প্রয়োজন  
গ. চাহিদা ঘ. ক্রেতা-ভ্যালু

১৪।       আফনানের ফাস্টফুড খাওয়ার কারণ হলো

  i. নিজস্ব সংস্কৃতি   
ii. অভাব
iii. ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

১৫।       অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন কত সালে প্রণয়ন করা হয়?

  ক. ১৯১১ খ. ১৯৫৬
গ. ১৯৬৪ ঘ. ১৯৮২

১৬।       বিক্রয়কর্মীর গৃহীত কলাকৗশলকে কী বলে?

  ক. বিক্রয়িকতা খ. ব্যক্তিক বিক্রয়
গ. বিক্রয় প্রসার    ঘ. বিক্রয় ব্যবস্থাপনা

 

  উত্তর : ১. গ ২. ঘ ৩. ক ৪. গ ৫. গ
৬. গ ৭. খ ৮. গ ৯. ক ১০. গ ১১. খ
১২. ক ১৩. ঘ ১৪. খ ১৫. খ ১৬. ক।

 

 

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

একাদশ অধ্যায় : জীবের প্রজনন

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        একলিঙ্গ ফুল কোনটি?

  ক. ঝিঙা খ. জবা
গ. মটর ঘ. ধান

২।        ফুলের কোনটি বাইরের দিক থেকে দ্বিতীয় স্তবক?

  ক. পুষ্পাক্ষ খ. বৃতি
গ. দলমণ্ডল   ঘ. পুংস্তবক

৩।        ধুতুরা ফুলের তৃতীয় স্তবক কোনটি?

  ক. Androecium    খ. Thalmus
গ. Gynoecium     ঘ. Calyx

৪।

       কোনটির পরাগদণ্ড বহুগুচ্ছ?

  ক. জবা খ. ধুতুরা
গ. শিমুল ঘ. সরিষা

৫।        নতুন প্রজাতি সৃষ্টিতে কোনটির ভূমিকা নেই?

  ক. মূল প্রজাতি থেকে পৃথক হওয়া
খ. সংকরায়ণ
গ. ঘটনাক্রমে ক্রোমোজোমের সংখ্যা বৃদ্ধি
ঘ. স্ব-পরাগায়ণ

৬।        কোন প্রজাতির বিশুদ্ধতা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?

  ক. সরিষা খ. পেঁপে
গ. কুমড়া ঘ. ধুতুরা

৭।        পেঁপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

  i. একলিঙ্গ ফুল
ii. ভিন্নবাসী উদ্ভিদ
iii. সবৃন্তক ফুল

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

৮।

       পর-পরাগায়ণ হতে দেখা যায়

  i. শিমুল
ii. পেঁপে
iii. ধুতুরা

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. র, iiiii

৯।        শেফালি রাস্তার পাশে প্রচুর ধুতুরা ফুল এবং শিমুল গাছের ফুল ছোট পাখি ঘুরে বেড়াতে দেখতে পেল। শেফালির দেখা গাছ দুটির মধ্যে ভিন্নতা হলো

  i. নতুন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয়
ii. পরাগায়ণ নিশ্চিত
iii. প্রচুর পরাগরেণু নষ্ট হয়

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

১০।       বায়ুপরাগী ফুলের বৈশিষ্ট্য

  i. ফুল রঙিন ও মধুগ্রন্থিযুক্ত
ii. ফুল হালকা ও মধুগ্রন্থিহীন

  iii. গর্ভমুণ্ড আঠালো ও শাখান্বিত

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

১১।

      নিচের কোন ফুলটির গর্ভমুণ্ড আঠালো এবং শাখান্বিত?

  ক. সরিষা খ. ধান
গ. কদম ঘ. জবা

১২।       কোন ফুলে সুগন্ধ নেই?

  ক. গোলাপ   খ. রজনীগন্ধা
গ. সরিষা ঘ. পাতাশেওলা

 

  উত্তর : ১. ক ২. গ ৩. ক ৪. গ ৫. ঘ ৬. খ
৭. ঘ  ৮. ক ৯. ঘ ১০. গ ১১. খ ১২. ঘ।

 

 

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) মাস্টার্স প্রোগ্রাম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স প্রোগ্রামের এই কোর্সের মেয়াদ এক বছর ছয় মাস। ওপেন ক্রেডিট পদ্ধতিতে পাঠদান করা হবে। মোট ক্রেডিট ৩৬।

 

যোগ্যতা

প্রার্থীদের যেকোনো পাবলিক বা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় (ইউজিসি অনুমোদিত) থেকে নির্ধারিত কয়েকটি বিষয়ে ন্যূনতম চার বছরমেয়াদি স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি থাকতে হবে। বিষয়গুলো হচ্ছে সিএসই, সিএস, সিই, আইটি, ইইই, ইসিই, ইটিই, এসই, গণিত, পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান। স্নাতক পরীক্ষায় ৪.০০ স্কেলে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.২৫ বা দ্বিতীয় বিভাগে শতকরা ৫৫ ভাগ নম্বর থাকতে হবে। ভর্তির ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স ও শিক্ষাবর্ষের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।

 

ফি : ২৫০০ টাকা।

 

আবেদন

অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ তারিখ ২৭ জুলাই। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ৩০ জুলাই পর্যন্ত।

ভর্তি পরীক্ষা ও ক্লাস

ভর্তি পরীক্ষা ১ আগস্ট। ক্লাস শুরু ১৭ আগস্ট। ক্লাস হবে রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

 

যোগাযোগ

কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, ঢাকা-১০০০

মোবাইল : ০১৭২১৮৭৯৬৫৫ (অফিস চলাকালীন)

ই-মেইল : office@cse.du.ac.bd

 

ওয়েবসাইট

msadmission.cse.du.ac.bd 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ