ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

এইচএসসি প্রস্তুতি ২০২৫ : ইতিহাস প্রথম পত্র

  • শিকদার মো. শহিদুল ইসলাম, প্রভাষক, ফজিলা রহমান মহিলা ডিগ্রি কলেজ, নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি), পিরোজপুর
শেয়ার
এইচএসসি প্রস্তুতি ২০২৫ : ইতিহাস প্রথম পত্র
পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো দা গামা। ছবি : সংগৃহীত

প্রথম অধ্যায়

ভারতবর্ষে ইউরোপীয়দের

আগমন : ইংরেজ আধিপত্য প্রতিষ্ঠা

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১।          ভারতবর্ষে আসা পর্তুগিজ নাবিকের নাম কী?

  উত্তর : ভারতবর্ষে আসা পর্তুগিজ নাবিকের নাম ভাস্কো দা গামা।

২।          ইউরোপ থেকে ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন কে?

  উত্তর : ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন ভাস্কো দা গামা।

৩।          ভাস্কো দা গামা কত সালে ভারতবর্ষে আসেন?

  উত্তর : ভাস্কো দা গামা ১৪৯৮ সালে ভারতবর্ষে  আসেন।

৪।          কোন পর্তুগিজ নাবিক প্রথম ভারতে আগমন করেন?

  উত্তর : পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো দা গামা প্রথম ভারতে আগমন করেন।

৫।          পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো দা গামা ভারতের কোন বন্দরে  উপস্থিত হয়েছিলেন?

  উত্তর : পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো দা গামা ভারতের পশ্চিম উপকূলে কালিকট বন্দরে উপস্থিত হয়েছিলেন।

৬।          ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে সর্বপ্রথম কারা ভারতবর্ষে  আগমন করে?

  উত্তর: ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে সর্বপ্রথম ভারতবর্ষে

  আগমন করে পর্তুগিজরা।

৭।          বাংলার কোন সুবেদার পর্তুগিজদের চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন?

  উত্তর : বাংলার সুবেদার শায়েস্তা খাঁ পর্তুগিজদের

  চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন।

৮।          কোন দেশের অধিবাসীরা ওলন্দাজ নামে পরিচিত?

  উত্তর : হল্যান্ডের অধিবাসীরা ওলন্দাজ নামে পরিচিত।

৯।

         ডেনমার্কের অধিবাসীদের কী বলা হয়?

  উত্তর : ডেনমার্কের অধিবাসীদের দিনেমার বলা হয়।

১০।         দিনেমাররা কোন কম্পানি গঠনের মাধ্যমে ভারতবর্ষে ব্যবসা শুরু করে?

  উত্তর : দিনেমাররা ডেনিস ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি গঠনের মাধ্যমে ভারতবর্ষে ব্যবসা শুরু করে।

১১।         মেগাস্থিনিস কে ছিলেন?

  উত্তর : মেগাস্থিনিস ছিলেন একজন ঐতিহাসিক।

১২।         প্রাচীনকালে বাংলার কোন রপ্তানি দ্রব্য জগদ্বিখ্যাত  ছিল?

  উত্তর : প্রাচীনকালে বাংলার মসলিন জগদ্বিখ্যাত ছিল।

১৩।         কোন ইউরোপীয় জাতি সর্বশেষ ভারতে আগমন করে?

  উত্তর : ফরাসি জাতি সর্বশেষ ভারতে আগমন করে।

১৪।         কত খ্রিস্টাব্দে ফরাসিরা চন্দননগর কিনে নেয়?

  উত্তর : ১৬৭৪ খ্রিস্টাব্দে ফরাসিরা চন্দননগর কিনে নেয়।

১৫।         ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি কত সালে গঠিত হয়?

  উত্তর : ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি গঠিত হয় ১৬০০ সালে।

১৬।         ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি কবে বাংলার দেওয়ানি লাভ করে?

  উত্তর : ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কম্পানি ১৭৬৫ সালের ১২ আগস্ট বাংলার দেওয়ানি লাভ করে।

১৭।         কত সালে ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মিত হয়?

  উত্তর : ১৭০০ সালে ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ তৈরি হয়।

১৮।         কোন মুঘল সম্রাটের কাছ থেকে ইংরেজরা ভারতবর্ষে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করার অনুমতি লাভ করে?

  উত্তর : মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের কাছ থেকে ইংরেজরা

  ভারতবর্ষে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করার অনুমতি লাভ করে।

১৯।         কত খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ গণিকা রাজকীয় অনুমতি নিয়ে ভারত আগমন করেন?

  উত্তর : ১৬১৩ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ বণিকরা রাজকীয় অনুমতি নিয়ে ভারত আগমন করেন।

২০।         সুরাটে ইংরেজরা কত খ্রিস্টাব্দে বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে?

  উত্তর : সুরাটে ১৬১২ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজরা বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে।

২১।         কত খ্রিস্টাব্দে কলকাতা নগরীর পত্তন হয়?

  উত্তর : ১৬৯০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা নগরীর পত্তন হয়।

২২।         আলীবর্দী খাঁ কে ছিলেন?

  উত্তর : আলীবর্দী খাঁ ছিলেন বাংলার নবাব।

২৩।         আলীবর্দী খাঁর প্রকৃত নাম কী?

  উত্তর : আলীবর্দী খাঁর প্রকৃত নাম মির্জা মোহাম্মদ আলী।

২৪।         পলাশী কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

  উত্তর : পলাশী ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত।

২৫।         বাংলায় নবাবি বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে?

  উত্তর : বাংলায় নবাবি বংশের প্রতিষ্ঠাতা মুর্শিদ কুলি খাঁ।

২৬।         কোন নদীর তীরে পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়?

  উত্তর : ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

২৭।         সিরাজউদ্দৌলা কত খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে আরোহণ করেন?

  উত্তর : সিরাজউদ্দৌলা ১৭৫৬ খ্রিস্টাব্দে নবাব আলীবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর সিংহাসনে আরোহণ করেন।

২৮।         পলাশীর যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়?

  উত্তর : পলাশীর যুদ্ধ ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন সংঘটিত হয়।

২৯।         সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন?

  উত্তর : সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি ছিলেন মীরজাফর।

৩০।         সিরাজউদ্দৌলার পতনের প্রধান কারণ কী?

  উত্তর : সিরাজউদ্দৌলার পতনের প্রধান কারণ হলো মীরজাফর ও তার সহযোগীদের বিশ্বাসঘাতকতা।

৩১।         বক্সারের যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়?

  উত্তর : বক্সারের যুদ্ধ সংঘটিত হয় ১৭৬৪ সালে।

৩২।         কারা বক্সারের যুদ্ধে মীর কাসিমকে সামরিক সহযোগিতা করেছিল?

  উত্তর : অযোধ্যার নবাব ও দিল্লির সম্রাট বক্সারের যুদ্ধে মীর কাসিমকে সামরিক সহযোগিতা  করেছিল।

৩৩।         রবার্ট ক্লাইভ কে ছিলেন?

  উত্তর : ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের  প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রবার্ট ক্লাইভ।

৩৪।         কে দ্বৈত শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেন?

  উত্তর : রবার্ট ক্লাইভ দ্বৈত শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।

৩৫।         ছিয়াত্তরের মন্বন্তর কত সালে সংঘটিত হয়?

  উত্তর : ১৭৭০ সালে ছিয়াত্তরের মন্বন্তর সংঘটিত হয়।

৩৬।         বাংলা ১১৭৬ সনের দুর্ভিক্ষকে কী বলা হয়?

  উত্তর : বাংলা ১১৭৬ সনের দুর্ভিক্ষকে বলা হয়  ছিয়াত্তরের মন্বন্তর।

৩৭।         দ্বৈত শাসনব্যবস্থার অবসান ঘটান কে?

  উত্তর : ওয়ারেন হেস্টিংস দ্বৈত শাসনব্যবস্থার অবসান  ঘটান।

৩৮।         কত খ্রিস্টাব্দে দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার অবসান ঘটে?

  উত্তর : ১৭৭২ খ্রিস্টাব্দে দ্বৈত শাসনব্যবস্থার অবসান ঘটে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৩০।        আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ

  ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার     খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

  গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা

  উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

৩১।        বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?

  ক. ১৮৫৭    খ. ১৯০৮

  গ. ১৯৭৭     ঘ. ১৯৩৭

  উত্তর : গ. ১৯৭৭

৩২।        নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?

  ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক

  গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম

  উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক, সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান
সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া। অঙ্কন : প্রসূন হালদার

চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। শ্বসনিক বস্তু কী?

  উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমনশর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।

২।

অবাত শ্বসন কী?

  উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।

৩। ফার্মেন্টেশন কী?

  উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।

৪।

ফটোলাইসিস কী?

  উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।

৫।        C3 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।

এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৩-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে  C3 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C3 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদেরকে C3 উদ্ভিদ বলে।

৬। জীবনীশক্তি কী?

  উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।

৭।

ফটোফসফোরাইলেশন কী?

  উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP  ও অজৈব ফসফেট (Pi)  এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP  তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।

৮। NADPH  শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।

  উত্তর :  NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।

৯।        সালোক সংশ্লেষণ কী?

  উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।

১০।  ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?

  উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP  তৈরি হয়। ATP

শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।

১১।       C4 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।

১২।       শ্বসন কী?

  উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলোএলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।

 

যোগ্যতা

মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।

বিজ্ঞান শাখায় উক্ত পরীক্ষাগুলোর প্রতিটিতে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট), ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) শাখার শিক্ষার্থীরাও উপরের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন গেটওয়ে অথবা পে-স্লিপ ডাউনলোড করে এই ফি জমা দেওয়া যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে ৩১ জুলাই রাত ১২টার মধ্যে। অনলাইন থেকে আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি ৭ আগস্টের মধ্যে সংগ্রহ করার সুযোগ থাকবে।


ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।

সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।


ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।

 

ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions

 

 

মন্তব্য

মজার গণিত

শেয়ার
মজার গণিত

  ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯

  গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক

 

৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।

  উদাহরণ

  ৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯

  ৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯

  ৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯

  ৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯

 

যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।

  উদাহরণ

  ৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪

  মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,

  ৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩

  বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,

  ৫ + ১ + ৩ = ৯

 

৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে। 

  যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।

৩ দশকের ঘরে বসাও। এর পর ভাঁজ করা আঙুলের পরে গুনে দেখো কয়টি আঙুল আছে? অবশ্যই ছয়টি আঙুল। ৬ এককের ঘরে বসাও। তাহলে সংখ্যাটি দাঁড়ায় ৩৬।

  এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।

সৈয়দা জুয়েলী আকতার

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ