প্রথম অধ্যায়
নিম্নশ্রেণির জীব
১। শৈবাল কী?
উত্তর : সমাঙ্গবর্গের ক্লোরোফিলযুক্ত ও স্বভোজী উদ্ভিদই শৈবাল।
২। ভাইরাস কী?
উত্তর : ভাইরাস হলো আমিষ আবরণ ও নিউক্লিক এসিড দ্বারা গঠিত এক প্রকার ইলেকট্রন আণুবীক্ষণিক সরলতম অকোষীয় জীব।
প্রথম অধ্যায়
নিম্নশ্রেণির জীব
১। শৈবাল কী?
উত্তর : সমাঙ্গবর্গের ক্লোরোফিলযুক্ত ও স্বভোজী উদ্ভিদই শৈবাল।
২। ভাইরাস কী?
উত্তর : ভাইরাস হলো আমিষ আবরণ ও নিউক্লিক এসিড দ্বারা গঠিত এক প্রকার ইলেকট্রন আণুবীক্ষণিক সরলতম অকোষীয় জীব।
৩। আদিকোষ কী?
উত্তর : যেসব কোষের সুগঠিত কেন্দ্রিকা নেই তাদের আদিকোষ বলে।
৪। ইউক্যারিওটা কী?
উত্তর : সুগঠিত নিউক্লিয়াসযুক্ত অণুজীবই হচ্ছে ইউক্যারিওটা।
৫। কোন বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম ব্যাকটেরিয়া দেখতে পান?
উত্তর : বিজ্ঞানী অ্যান্টনি ফন লিউয়েন হুক সর্বপ্রথম ব্যাকটেরিয়া দেখতে পান।
৬। ব্যাসিলাস কী?
উত্তর : ব্যাসিলাস হলো দণ্ডাকার ব্যাকটেরিয়া।
৭। ক্ষণপদ কী?
উত্তর : অ্যামিবার দেহ থেকে আঙুলের মতো তৈরি অভিক্ষেপই ক্ষণপদ।
৮। ব্যাকটেরিয়া কী?
উত্তর : ব্যাকটেরিয়া হলো আদি নিউক্লিয়াসযুক্ত, অসবুজ, এককোষী আণুবীক্ষণিক জীব।
৯।
উত্তর : যেসব জীব অতিক্ষুদ্র অর্থাৎ যাদের সাধারণত খালি চোখে দেখা যায় না, অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখতে হয় তারাই অণুজীব।
১০। প্রকৃত কোষ কী?
উত্তর : যেসব অণুজীব কোষের কেন্দ্রিকা সুগঠিত তাদেরই প্রকৃত কোষ বলে।
১১। সিস্ট কী?
উত্তর : প্রোটিস্টা রাজ্যভুক্ত এককোষী অণুজীব অ্যান্টামিবা কখনো কখনো প্রতিকূল পরিবেশে গোলাকার শক্ত আবরণে নিজেদের দেহ ঢেকে ফেলে। এ অবস্থাকে সিস্ট বলে।
১২। ছোঁয়াচে রোগ কাকে বলে?
উত্তর : যে রোগের সংস্পর্শে নীরোগ প্রাণী ও উদ্ভিদ রোগে আক্রান্ত হয় সে রোগকে ছোঁয়াচে রোগ বলে।
১৩। স্পোরোলেশন কী?
উত্তর : যে পদ্ধতিতে একটি কোষের প্রোটোপ্লাজম বহু খণ্ডে বিভক্ত হয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণুজীব বা স্পোর গঠন করে তাই স্পোরোলেশন।
১৪। ছত্রাক কী?
উত্তর : ছত্রাক হলো সমাঙ্গদেহী ক্লোরোফিলবিহীন অসবুজ উদ্ভিদ।
১৫। স্পাইরোগাইরা কী?
উত্তর : স্পাইরোগাইরা হলো এক ধরনের শৈবাল। এদের বেশির ভাগ জলাশয়ে পাওয়া যায়।
১৬। অকোষীয় জীব কাকে বলে?
উত্তর : যেসব অণুজীব অতিক্ষুদ্র, সাধারণ আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় না, এদের দেখতে ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রের প্রয়োজন হয় তাদের অকোষীয় জীব বলে।
১৭। কক্কাস ব্যাকটেরিয়া কী?
উত্তর : যেসব ব্যাকটেরিয়া কোষের আকৃতি গোলাকার তারা কক্কাস ব্যাকটেরিয়া।
১৮। অ্যান্টামিবা কী?
উত্তর : অ্যান্টামিবা হলো সারকোমাস্টিগোফোরা পর্বের অন্তর্গত এককোষী অণুজীব।
দ্বিতীয় অধ্যায়
উদ্ভিদ ও প্রাণীর কোষীয় সংগঠন
১। রক্ত কী?
উত্তর : রক্ত এক ধরনের তরল যোজক কলা বা কানেকটিভ টিস্যু, যার মাধ্যমে বিভিন্ন দ্রব্য (অক্সিজেন, খাদ্য, রেচন পদার্থ) দেহের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পরিবাহিত হয়।
২। কোষপ্রাচীর কী?
উত্তর : উদ্ভিদকোষের ক্ষেত্রে কোষঝিল্লির বাইরে জড় পদার্থ দিয়ে তৈরি একটি পুরু প্রাচীর থাকে তাকে কোষপ্রাচীর বলে।
৩। সবুজ বর্ণের প্লাস্টিডের নাম কী?
উত্তর : সবুজ বর্ণের প্লাস্টিডের নাম ক্লোরোপ্লাস্ট।
৪। কোষগহ্বর কী?
উত্তর : কোষের সাইটোপ্লাজমে তরল পদার্থপূর্ণ (কোষরস) ছোট-বড় গহ্বর হলো কোষগহ্বর।
৫। ক্রোমোপ্লাস্টিড কী?
উত্তর : উদ্ভিদকোষে বিদ্যমান বর্ণযুক্ত প্লাস্টিডকে ক্রোমোপ্লাস্টিড বলে।
৬। মাইটোকন্ড্রিয়া কী?
উত্তর : সজীব উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের সাইটোপ্লাজমে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকা ছোট ছোট দণ্ডাকার অঙ্গাণুই মাইটোকন্ড্রিয়া।
৭। গলজি বডি কী?
উত্তর : গলজি বডি হলো পর্দাঘেরা গোলাকার বা সুচাকার অঙ্গাণু যা নিউক্লিয়াসের কাছে অবস্থান করে।
৮। আবরণী বা এপিথেলিয়াল টিস্যু কাকে বলে?
উত্তর : যে টিস্যু দেহের খোলা অংশ ঢেকে রাখে এবং দেহের ভেতরের আবরণ তৈরি করে তাকে আবরণী টিস্যু বা এপিথেলিয়াল টিস্যু বলে।
৯। টিস্যু কত প্রকার?
উত্তর : বিভাজন ক্ষমতা অনুসারে টিস্যু প্রধানত দুই প্রকার।
১০। ভাজক টিস্যু কী?
উত্তর : যে টিস্যুর কোষগুলো ক্রমাগত বিভাজিত হয়ে নতুন কোষ সৃষ্টি করে তাই ভাজক টিস্যু।
১১। ক্যারিওলিম্ফ বা নিউক্লিওপ্লাজম কী?
উত্তর : নিউক্লিয়াসের অভ্যন্তরে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন দিয়ে আবৃত স্বচ্ছ, দানাদার ও জেলির মতো অর্ধতরল পদার্থটির নাম নিউক্লিওপ্লাজম বা ক্যারিওলিম্ফ।
১২। সেন্ট্রিওল কাকে বলে?
উত্তর : প্রাণিকোষের নিউক্লিয়াসের কাছে দুটি ফাঁপা নলাকার বা দণ্ডাকার অঙ্গাণু দেখা যায়, এগুলোকেই সেন্ট্রিওল বলে।
১৩। টিস্যু কী?
উত্তর : উত্পত্তির দিক থেকে একই রকম কতগুলো কোষ আয়তন ও আকৃতিতে অভিন্ন বা ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও যদি দলগতভাবে অবস্থান করে একই ধরনের কাজ করে তখন সেই দলবদ্ধ কোষগুলোকে টিস্যু বলে।
১৪। কোষ কাকে বলে?
উত্তর : জীবদেহের গঠন ও কাজের একককে কোষ বলে।
১৫। প্রোটোপ্লাজম কী?
উত্তর : কোষের অর্ধতরল জেলির মতো আঠালো ও দানাদার বর্ণহীন সজীব অংশই প্রোটোপ্লাজম।
১৬। ঘাসের মূলের প্লাস্টিডের নাম কী?
উত্তর : ঘাসের মূলের প্লাস্টিডের নাম লিউকোপ্লাস্ট।
১৭। প্লাস্টিড কী?
উত্তর : সজীব উদ্ভিদ কোষের সাইটোপ্লাজমে বর্তমান বর্ণহীন অথবা বর্ণযুক্ত গোলাকার বা ডিম্বাকার অঙ্গাণুই প্লাস্টিড।
১৮। অনৈচ্ছিক পেশি কী?
উত্তর : যে পেশির সংকোচন ও প্রসারণ প্রাণীর ইচ্ছাধীন নয়, তা-ই অনৈচ্ছিক পেশি।
১৯। লাইকোপেন কী?
উত্তর : টমেটোর লাল টকটকে রঙের জন্য দায়ী রঞ্জক পদার্থই হচ্ছে লাইকোপেন।
২০। যোজক কলা কাকে বলে?
উত্তর : যে কলা প্রাণীদেহের বিভিন্ন টিস্যু এবং অঙ্গের মধ্যে সংযোগ সাধন করে তাকে যোজক কলা বলে।
২১। প্রোটোপ্লাজমে পানির পরিমাণ কত?
উত্তর : প্রোটোপ্লাজমে পানির পরিমাণ সাধারণত শতকরা ৬৭ থেকে ৯০ ভাগ।
২২। নিউক্লিওলাস কী?
উত্তর : নিউক্লিয়াসের অভ্যন্তরে অবস্থিত ক্ষুদ্র, গোলাকার, উজ্জ্বল ও অপেক্ষাকৃত ঘন বস্তুটি হলো নিউক্লিওলাস।
সম্পর্কিত খবর
অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
৩০। আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ—
ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা
গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা
উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা
৩১। বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?
ক. ১৮৫৭ খ. ১৯০৮
গ. ১৯৭৭ ঘ. ১৯৩৭
উত্তর : গ. ১৯৭৭
৩২। নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?
ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক
গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম
উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
।
চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। শ্বসনিক বস্তু কী?
উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমন—শর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।
২।
উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।
৩। ফার্মেন্টেশন কী?
উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।
৪।
উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।
৫। C3 উদ্ভিদ কী?
উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।
৬। জীবনীশক্তি কী?
উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।
৭।
উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP ও অজৈব ফসফেট (Pi) এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।
৮। NADPH শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।
উত্তর : NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।
৯। সালোক সংশ্লেষণ কী?
উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।
১০। ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?
উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP তৈরি হয়। ATP
শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।
১১। C4 উদ্ভিদ কী?
উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।
১২। শ্বসন কী?
উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।
আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলো—এলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।
যোগ্যতা
মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।
আবেদন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।
ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।
সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।
ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।
ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions
ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯
গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক—
► ৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।
উদাহরণ
৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯
৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯
৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯
৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯
► যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।
উদাহরণ
৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪
মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,
৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩
বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫ + ১ + ৩ = ৯
► ৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে।
যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।
এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।
সৈয়দা জুয়েলী আকতার