ঢাকা, মঙ্গলবার ২২ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৬ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ২২ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৬ মহররম ১৪৪৭
রচনা

এসএসসি প্রস্তুতি - বাংলা দ্বিতীয় পত্র

  • লুত্ফা বেগম, সিনিয়র শিক্ষক, বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা, ঢাকা
অন্যান্য
অন্যান্য
শেয়ার
এসএসসি প্রস্তুতি  -  বাংলা দ্বিতীয় পত্র

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ

 

ভূমিকা

বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। এ দেশের মানুষ প্রতিনিয়ত নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করে বেঁচে আছে। বিপুল প্রাণের ক্ষতি, ফসলের ক্ষতি, সম্পদের হানি—সব কিছুর পরও জীবন-সংগ্রামী মানুষ প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকে। নতুন করে গড়ে তোলে বাড়িঘর, জীবনের প্রবাহ।

 

দুর্যোগ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ

মানবসৃষ্ট যেসব ঘটনা মানুষের স্বাভাবিক জীবনধারাকে ব্যাহত করে, মানুষের সম্পদ ও পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, তা-ই দুর্যোগ। আর প্রাকৃতিক কারণে যেসব দুর্যোগ সংঘটিত হয়ে থাকে, সেগুলোকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে। যেমন—বন্যা, ঝড়, খরা, নদীভাঙন, ভূমিকম্প ইত্যাদি।

 

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ বাংলাদেশ মৌসুমি জলবায়ুর দেশ।

এটি দুর্যোগপ্রবণ দেশগুলোর অন্যতম। মূলত ভৌগোলিক অবস্থানই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ। ছয়টি ঋতুতে প্রায় প্রতিবছরই দেশের কোনো না কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দেয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন এ দেশের নিত্যসঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে।

 

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের চিত্র  বাংলাদেশ পৃথিবীর দুর্যোগপ্রবণ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানে নানা রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে মোকাবেলা করে এ দেশের মানুষ টিকে আছে। এ দুর্যোগুলোর মধ্যে রয়েছে—বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়, কালবৈশাখী ঝড়, খরা, অতিবৃষ্টি, নদীভাঙন, জলোচ্ছ্বাস ও ভূমিকম্প। এ দেশের মানুষের নিত্যসঙ্গী প্রাকৃতিক দুর্যোগের চিত্র বর্ণিত হলো—

 

বন্যা

প্রাচীনকাল থেকে ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে এ দেশের মানুষ বন্যার শিকার হয়ে আসছে। ঐতিহাসিক তথ্যানুসারে দেখা যায় যে, এ দেশে বড় ধরনের বন্যাগুলো সংঘটিত হয়—১৯১০, ১৯৩১, ১৯৫৪, ১৯৫৬, ১৯৬২, ১৯৬৮, ১৯৬৯, ১৯৭০, ১৯৮৪, ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৯৮ সালে।

এর মধ্যে ১৯৮৮ ও ১৯৯৮ সালের বন্যা ছিল স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা। ১৯৮৮ সালের বন্যায় প্রায় এক কোটি লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ বন্যায় দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৫৩টি প্লাবিত হয়। এ বন্যা ছিল মানুষের জীবনের সবচেয়ে কষ্টের, যা তাদের ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে। অন্যদিকে ১৯৯৮ সালের বন্যা শতাব্দীর দীর্ঘস্থায়ী ও প্রলয়ংকরী বন্যা হিসেবে পরিচিত। প্রায় ৯৫ দিন এ বন্যা স্থায়ী হয়। দেশের ৫৪টি জেলা এ বন্যায় প্লাবিত হয়।

 

ঘূর্ণিঝড়

ঘূর্ণিঝড় এ দেশে এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। প্রতিবছরই এ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে নিম্নচাপ আঘাত হানে। তবে কোনো কোনো নিম্নচাপ প্রচণ্ড ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিলেই পরিস্থিতি হয় জটিল। ১৯৭০ সাল থেকে এ পর্যন্ত বহুবার এই মহাদুর্যোগ আঘাত হেনেছে দেশের সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায়। ১৯৭০ ও ১৯৮১ সালের ঘূর্ণিঝড় ছিল ভয়াবহ। প্রায় এক লাখ লোক মারা যায় এই দুর্যোগে। এরপর ১৯৮৮ সালে প্রবল ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে উপকূলীয় অঞ্চলে। গত শতাব্দীর সর্বশেষ এবং ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড় ১৯৯১ সালের ২১ এপ্রিল সংঘটিত হয়েছিল। এ ঝড়ের ব্যাপকতা ছিল ইতিহাসে সর্বাধিক। মানুষের লাশ আর মরা গবাদি পশুর গন্ধে দ্বীপগুলো প্রেতপুরীতে পরিণত হয়। গণকবর দিয়েও পরিস্থিতি সামলানো মুশকিল হয়ে পড়ে। এ ঝড়ে লক্ষাধিক লোক প্রাণ হারায়।

 

জলোচ্ছ্বাস

বাংলাদেশের প্রধান প্রাকৃতিক দুর্যোগের একটি হলো জলোচ্ছ্বাস। এই জলোচ্ছ্বাস মূলত ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গেই হয়ে থাকে। ঘূর্ণিঝড় বয়ে যাওয়ার সময় জোয়ার এসে প্লাবতা ঘটায়। ১৯৭০ সালের জলোচ্ছ্বাস সবচেয়ে ভয়াবহ ও মারাত্মক ছিল। এতে পাঁচ লাখের বেশি লোক প্রাণ হারায়। এরপর ১৯৯১ সালের জলোচ্ছ্বাসও মারাত্মক ছিল।

 

কালবৈশাখী

কালবৈশাখী সাধারণত গ্রীষ্মকালের বৈশাখ মাসে হয়ে থাকে। এ ঝড়ের তাণ্ডবে গাছপালা, ঘরবাড়ি ভেঙে যায়। ১৯৮৯ সালে কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে সুন্দরবন এলাকা, ১৯৯১ সালে গাজীপুর ও ১৯৯৬ সালে টাঙ্গাইলের অনেক থানা বিধ্বস্ত হয়েছে।

 

খরা

কৃষিপ্রধান দেশে খরা একটি ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। খরার প্রভাবে শস্যাদি শুষ্ক হয়ে লাল বর্ণ ধারণ করে এবং গাছপালা শুকিয়ে যায়। খরার প্রভাবে মাটি ফেটে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যেতে থাকে।

 

অতিবৃষ্টি

অতিবৃষ্টিও কৃষির জন্য ক্ষতিকর। অতিবৃষ্টির ফলে মাঠ-ঘাট, জমি সব পানিতে ডুবে যায়, ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

 

নদীভাঙন

নদীভাঙন বাংলাদেশের অন্যতম প্রকৃতিক দুর্যোগ। নদীভাঙনের ফলে দেশের অনেক এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, অনেক জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। ফলে জমির পরিমাণ কমে যায় এবং নদীতীরবর্তী মানুষ সর্বস্ব হারিয়ে পথে নামতে বাধ্য হয়।

 

ভূমিকম্প 

বাংলাদেশের প্রায় প্রতিবছরই ছোট ও মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প হচ্ছে। এতে মানুষের জনজীবন চরমভাবে বিপর্যস্ত হয় এবং প্রাণহানিও ঘটে প্রচুর।

 

সিডর

২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোকে আঘাত হানে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় সিডর। এতে মোট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় দুই হাজার কোটি টাকা। এই ঝড়ের ভয়াবহতার রেশ আজও সুন্দরবন ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

 

লবণাক্ততা

বাংলাদেশের সমুদ্র-উপকূলবর্তী জমিগুলোতে লবণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। বর্তমানে এটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের অন্তর্ভুক্ত।

 

শিলাবৃষ্টি

প্রতিবছর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ধান চিটা হয়ে ফসল কমে যায়। ফলে কৃষকদের দুঃখ-দুর্দশার অন্ত থাকে না।

 

মরুময়তা

গ্রিনহাউস প্রতিক্রিয়ার ফলে আমাদের দেশের উত্তরাঞ্চলে মরুভূমির বৈশিষ্ট্য দেখা দিয়েছে।

 

এসিডবৃষ্টি

এ বৃষ্টি বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে দেখা না গেলেও একেবারে অপ্রতুল নয়। শিল্প এলাকায় এ বৃষ্টি বেশি হয়। এ বৃষ্টি ফসলের উর্বরতা নষ্ট, বনাঞ্চল ধ্বংস ও দালানকোঠা বিনষ্ট করে।

 

প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করার উপায়

প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধ করার শক্তি মানুষের হাতে নেই। তবে দুর্যোগ মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুতি ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে অনেক ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। এ জন্য দরকার—

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি জোরদার করা,

উপকূলীয় অঞ্চলে অধিক পরিমাণে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ,

অপরিকল্পিত নগরায়ণ বন্ধকরণ,

বাঁধ নির্মাণ এবং

সর্বোপরি জনসচেতনা সৃষ্টিকরণ।

 

উপসংহার

আমাদের দেশ ভৌগোলিক দিক থেকে অধিক দুর্যোগপ্রবণ। তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করার জন্য রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার পাশাপাশি জনসচেতনতারও প্রয়োজন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : প্রাথমিক গণিত

    সোনিয়া আক্তার, সহকারী শিক্ষক, ধামদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ সদর, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : প্রাথমিক গণিত

পঞ্চম অধ্যায় : গুণিতক এবং গুণনীয়ক

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৫।        গসাগু-এর পূর্ণ রূপ কী? 

  উত্তর : গসাগু-এর পূর্ণ রূপ হলোগরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক।

৬।        মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?

  উত্তর : কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং শুধু ওই সংখ্যা হয়, তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে।

৭।        গুণনীয়কের অন্য নাম কী?

  উত্তর : গুণনীয়কের অন্য নাম হলোউৎপাদক।

৮।        গুণিতক কাকে বলে?

  উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যেসব সংখ্যাকে নিঃশেষে ভাগ করা যায় সেই সব সংখ্যার প্রত্যেককে ওই নির্দিষ্ট সংখ্যাটির গুণিতক বলে।

সহজভাবে বলা যায়, গুণিতক হলো পূর্ণসংখ্যার নামতা।     

৯।        ১ থেকে ১০-এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা কয়টি ও কী কী?

  উত্তর : ১ থেকে ১০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা ৪টি। যথা২, ৩, ৫, ৭।

১০।       ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫ কে ভাগ করলে ভাগশেষ কত হবে?

  উত্তর : ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫-কে ভাগ করলে ভাগশেষ ০ (শূন্য) হবে।

১১।       ৩৬-কে মৌলিক উৎপাদকে প্রকাশ করো।

  উত্তর : ৩৬-এর মৌলিক উৎপাদক হলো ২ x ২ x ৩ x ৩।

১২।       ১ কেন মৌলিক সংখ্যা নয়?

  উত্তর : ১ কোনো মৌলিক সংখ্যা নয়, কারণ এর একটি মাত্র গুণনীয়ক আছে, যা ১।

১৩।       দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু কত?

  উত্তর : দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু হলো ১।

১৪।       মৌলিক উৎপাদক কাকে বলে?

  উত্তর : প্রতিটি গুণনীয়ককে মৌলিক উৎপাদক বলা হয়।

১৫।       গুণিতক প্রয়োজন হয় কোন গাণিতিক প্রক্রিয়ার জন্য?

  উত্তর : লসাগু করার জন্য গুণিতকের প্রয়োজন হয়।

১৬।       যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু কী হবে?

  উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু হবে সংখ্যাগুলোর গুণফল।

১৭।       ৮ এর গুণনীয়ক কোনগুলো?

          উত্তর : ৮-এর গুণনীয়ক হলো ১, ২, ৪ ও ৮।

১৮।       যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু কত হবে?

    উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু হবে ১।

 

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র

    মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী অধ্যাপক সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র

১। দালাল তার কাজের বিনিময়ে কী পায়?

  ক. মুনাফা খ. বেতন
গ. কমিশন ঘ. মজুরি

২। ভোগ্য পণ্যের বণ্টনপ্রণালী দীর্ঘ হওয়ার কারণ

  i. ক্রেতার সংখ্যা   
ii. ক্রেতার অবস্থান 
iii. পণ্যসম্ভার

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৩। কোন স্তরে কম্পানি গবেষণামূলক কাজ এবং বাজার সম্পর্কে জানার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে?

  ক. পণ্য উন্নয়ন স্তর  খ. সূচনা স্তর   
গ. প্রবৃদ্ধি স্তর  ঘ. পূর্ণতা স্তর

৪।

পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কোনটি?

  ক. সীমিত লেনদেন  খ. কমঝুঁকি
গ. অধিক মূলধন    ঘ. ক্ষুদ্র সংগঠন

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৫ ও ৬ নম্বর  প্রশ্নের উত্তর দাও :

  আভা কম্পানি নিজস্ব কারখানায় বিভিন্ন ধরনের জুতা তৈরি করে। এরা নিজেদের কম্পানির জুতা দেশের বিভিন্ন বড় শহরগুলোতে নিজস্ব শোরুমের মাধ্যমে ভোক্তাদের কাছে বিক্রয় করে। এর ফলে কম্পানির তুলনামূলক লাভ বেশি হয়।

৫।

আভা কোন ধরনের বিপণি?

  ক. বাট্টা  খ. পরিকল্পিত 
গ. বহু শাখা  ঘ. বিভাগীয়

৬। আভা কম্পানির লাভের কারণ হলো

  i. কম উপরি ব্যয়   
ii. মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের পরিহার

  iii. নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৭। স্বল্পকালীন বিক্রয় বৃদ্ধির প্রচেষ্টাকে কী বলে?

  ক. বিজ্ঞাপন   খ. বিক্রয় প্রসার 
গ. ব্যক্তিক বিক্রয়   ঘ. জনসংযোগ

৮। সুপার স্টোরের বৈশিষ্ট্য হলো

  i. ক্ষুদ্রায়তনের প্রতিষ্ঠান   
ii. বৃহদায়তনের প্রতিষ্ঠান

  iii. খুচরা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৯।

১০,০০০ টাকার পণ্য ক্রয় করলে ১০% ছাড়, এটা কোন ধরনের বাট্টা?

  ক. নগদ  খ. পরিমাণগত 
গ. মৌসুমি ঘ. সুবিধাদি

১০।       বাজারজাতকরণ কী?

  ক. পণ্য উৎপাদন  
খ. পণ্য ভোগ

  গ. পণ্যের ভ্যালু সৃষ্টি
ঘ. গ্রাহকদের সন্তুষ্টি বিধান

১১।       আধুনিক বিপণনের জনক কে?

  ক. Gary Armstrong   খ. Philip Kotter

  গ. H Fayol      ঘ. W J Stanton

১২।       বাজারজাতকরণে বাজার কিসের সঙ্গে সম্পৃক্ত?

  ক. ক্রেতা  খ. স্থান 
গ. দ্রব্য   ঘ. বিক্রেতা

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ১৩ ও ১৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  কোরিয়ার নাগরিক আফনান চাকরি সূত্রে খুলনায় বসবাস করেন। তাঁর বাংলাদেশি সহকর্মীরা দুপুরে ভাত খেলেও তিনি ফাস্টফুড খান।

এ ছাড়াও নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের সঙ্গে তাঁর ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়।

১৩।       আফনানের ভাতের পরিবর্তে ফাস্টফুড খাওয়া বাজারজাতকরণের কোন মৌলিক ধারণাটির প্রকাশ ঘটেছে?

  ক. অভাব খ. প্রয়োজন  
গ. চাহিদা ঘ. ক্রেতা-ভ্যালু

১৪।       আফনানের ফাস্টফুড খাওয়ার কারণ হলো

  i. নিজস্ব সংস্কৃতি   
ii. অভাব
iii. ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

১৫।       অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন কত সালে প্রণয়ন করা হয়?

  ক. ১৯১১ খ. ১৯৫৬
গ. ১৯৬৪ ঘ. ১৯৮২

১৬।       বিক্রয়কর্মীর গৃহীত কলাকৗশলকে কী বলে?

  ক. বিক্রয়িকতা খ. ব্যক্তিক বিক্রয়
গ. বিক্রয় প্রসার    ঘ. বিক্রয় ব্যবস্থাপনা

 

  উত্তর : ১. গ ২. ঘ ৩. ক ৪. গ ৫. গ
৬. গ ৭. খ ৮. গ ৯. ক ১০. গ ১১. খ
১২. ক ১৩. ঘ ১৪. খ ১৫. খ ১৬. ক।

 

 

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

একাদশ অধ্যায় : জীবের প্রজনন

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        একলিঙ্গ ফুল কোনটি?

  ক. ঝিঙা খ. জবা
গ. মটর ঘ. ধান

২।        ফুলের কোনটি বাইরের দিক থেকে দ্বিতীয় স্তবক?

  ক. পুষ্পাক্ষ খ. বৃতি
গ. দলমণ্ডল   ঘ. পুংস্তবক

৩।        ধুতুরা ফুলের তৃতীয় স্তবক কোনটি?

  ক. Androecium    খ. Thalmus
গ. Gynoecium     ঘ. Calyx

৪।

       কোনটির পরাগদণ্ড বহুগুচ্ছ?

  ক. জবা খ. ধুতুরা
গ. শিমুল ঘ. সরিষা

৫।        নতুন প্রজাতি সৃষ্টিতে কোনটির ভূমিকা নেই?

  ক. মূল প্রজাতি থেকে পৃথক হওয়া
খ. সংকরায়ণ
গ. ঘটনাক্রমে ক্রোমোজোমের সংখ্যা বৃদ্ধি
ঘ. স্ব-পরাগায়ণ

৬।        কোন প্রজাতির বিশুদ্ধতা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?

  ক. সরিষা খ. পেঁপে
গ. কুমড়া ঘ. ধুতুরা

৭।        পেঁপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

  i. একলিঙ্গ ফুল
ii. ভিন্নবাসী উদ্ভিদ
iii. সবৃন্তক ফুল

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

৮।

       পর-পরাগায়ণ হতে দেখা যায়

  i. শিমুল
ii. পেঁপে
iii. ধুতুরা

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. র, iiiii

৯।        শেফালি রাস্তার পাশে প্রচুর ধুতুরা ফুল এবং শিমুল গাছের ফুল ছোট পাখি ঘুরে বেড়াতে দেখতে পেল। শেফালির দেখা গাছ দুটির মধ্যে ভিন্নতা হলো

  i. নতুন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয়
ii. পরাগায়ণ নিশ্চিত
iii. প্রচুর পরাগরেণু নষ্ট হয়

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

১০।       বায়ুপরাগী ফুলের বৈশিষ্ট্য

  i. ফুল রঙিন ও মধুগ্রন্থিযুক্ত
ii. ফুল হালকা ও মধুগ্রন্থিহীন

  iii. গর্ভমুণ্ড আঠালো ও শাখান্বিত

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

১১।

      নিচের কোন ফুলটির গর্ভমুণ্ড আঠালো এবং শাখান্বিত?

  ক. সরিষা খ. ধান
গ. কদম ঘ. জবা

১২।       কোন ফুলে সুগন্ধ নেই?

  ক. গোলাপ   খ. রজনীগন্ধা
গ. সরিষা ঘ. পাতাশেওলা

 

  উত্তর : ১. ক ২. গ ৩. ক ৪. গ ৫. ঘ ৬. খ
৭. ঘ  ৮. ক ৯. ঘ ১০. গ ১১. খ ১২. ঘ।

 

 

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) মাস্টার্স প্রোগ্রাম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স প্রোগ্রামের এই কোর্সের মেয়াদ এক বছর ছয় মাস। ওপেন ক্রেডিট পদ্ধতিতে পাঠদান করা হবে। মোট ক্রেডিট ৩৬।

 

যোগ্যতা

প্রার্থীদের যেকোনো পাবলিক বা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় (ইউজিসি অনুমোদিত) থেকে নির্ধারিত কয়েকটি বিষয়ে ন্যূনতম চার বছরমেয়াদি স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি থাকতে হবে। বিষয়গুলো হচ্ছে সিএসই, সিএস, সিই, আইটি, ইইই, ইসিই, ইটিই, এসই, গণিত, পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান। স্নাতক পরীক্ষায় ৪.০০ স্কেলে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.২৫ বা দ্বিতীয় বিভাগে শতকরা ৫৫ ভাগ নম্বর থাকতে হবে। ভর্তির ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স ও শিক্ষাবর্ষের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।

 

ফি : ২৫০০ টাকা।

 

আবেদন

অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ তারিখ ২৭ জুলাই। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ৩০ জুলাই পর্যন্ত।

ভর্তি পরীক্ষা ও ক্লাস

ভর্তি পরীক্ষা ১ আগস্ট। ক্লাস শুরু ১৭ আগস্ট। ক্লাস হবে রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

 

যোগাযোগ

কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, ঢাকা-১০০০

মোবাইল : ০১৭২১৮৭৯৬৫৫ (অফিস চলাকালীন)

ই-মেইল : office@cse.du.ac.bd

 

ওয়েবসাইট

msadmission.cse.du.ac.bd 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ