ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
২৯ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫
২৯ আষাঢ় ১৪৩২, ১৮ মহররম ১৪৪৭

জেএসসি প্রস্তুতি - বিজ্ঞান

  • অধ্যায়ভিত্তিক পাঠ প্রস্তুতি
সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক সরকারি মুজিব কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক সরকারি মুজিব কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
জেএসসি প্রস্তুতি - বিজ্ঞান

ষষ্ঠ অধ্যায় : পরমাণুর গঠন

            চিত্র থেকে ১ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

১।        চিত্রের পরমাণুটি—

            i. ইলেকট্রন গ্রহণ করতে সক্ষম

            ii. সালফারের সঙ্গে যৌগ গঠন করতে পারবে

            iii. অ্যানায়নে পরিণত হতে পারবে

            নিচের কোনটি সঠিক?

            ক) i ও ii           খ) i ও iii

            গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

            চিত্র থেকে ২ ও ৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও।

২।        চিত্রের Aমৌলটির প্রোটন সংখ্যা কত?

            ক) ১৮  খ) ১৭

            গ) ১২   ঘ) ১১

৩।

        যৌগ গঠনের সময়—

            i. Bঅ্যানায়নে পরিণত হয়

            ii. Aইলেকট্রন ত্যাগ করে

            iii. ক্যাটায়নটি হবে Na+

            নিচের কোনটি সঠিক?

            ক) i ও ii           খ) i ও iii

            গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

            নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ২৯ ও ৩০ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও।

            X,Y, Z তিনটি মৌল যাদরে পারমাণবিক সংখ্যা যথাক্রমে ১০,১১,১২।

৪।        X মৌলটির ইলেকট্রন সংখ্যা কত?

            ক) ৭                খ) ১০

            গ) ১১   ঘ) ১২

৫।

        Y ও  Z মৌল দুটির—

            i. এরা নিষ্ক্রিয় মৌল

            ii. এরা ধনাত্বক চার্জবিশিষ্ট

            iii. এরা ক্যাটায়ন তৈরি করে

            নিচের কোনটি সঠিক?

            ক) i ও ii           খ) i ও iii

            গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

উত্তর : ১. খ ২. ঘ ৩. ক ৪. খ ৫. গ।

           

সপ্তম অধ্যায় : পৃথিবী ও মহাকর্ষ

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। মহাকর্ষ কী?

উত্তর : এ বিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ, তাকে মহাকর্ষ বলে।

২।

অভিকর্ষ কী?

উত্তর : পৃথিবী এবং অন্য যেকোনো বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ, তাকে অভিকর্ষ বলে।

৩। ভর কী?

উত্তর : ভর হলো কোনো বস্তুতে পদার্থের পরিমাণ।

৪। পৃথিবীর ভর কত?

উত্তর : ৫.৫৮৩–১০২৪kg

৫।

ভরের একক কী?

উত্তর : ভরের একক হলো কিলোগ্রাম বা কেজি (Kg).

৬। ওজন কী?

উত্তর : কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বল দ্বারা তার কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে, তাকে বস্তুর ওজন বলে।

৭। অভিকর্ষজ ত্বরণ বা মাধ্যাকর্ষণজনিত ত্বরণ কাকে বলে?

উত্তর : অতিকর্ষ বলের প্রভাবে বস্তুর যে ত্বরণ হয়, তাকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বা মাধ্যাকর্ষণজনিত ত্বরণ বলে।

 

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

১। মহাকর্ষ ও অভিকর্ষের মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখো।

উত্তর : নিচে মহাকর্ষ ও অভিকর্ষের মধ্যে দুটি পার্থক্য দেওয়া হলো—

মহাকর্ষ : ১. এ বিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ, তাকে মহাকর্ষ বলে।

২. মহাকর্ষ বল g-এর মানের ওপর নির্ভর করে না।

অভিকর্ষ : ১. পৃথিবী এবং অন্য যেকোনো বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ, তাকে অভিকর্ষ বলে।

২. অভিকর্ষ বল g-এর মানের ওপর নির্ভর করে।

২। বিশ্বজনীন মহাকর্ষীয় ধ্রুবক বলতে কী বোঝো?

উত্তর : ১ কেজি ভরের দুটি বস্তু পরস্পর থেকে ১ মিটার দূরে থেকে যে বলে আকর্ষণ করে, তা-ই মহাকর্ষীয় ধ্রুবক। একে G দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর মান ৬.৬৭৩x১০-১১ Nm2kg-2। এই মান মহাবিশ্বের যেকোনো বস্তু এবং যেকোনো স্থানের জন্য সর্বদা ধ্রুবক থাকে। এ কারণে একে বিশ্বজনীন মহাকর্ষীয় ধ্রুবকও বলা হয়।

৩। গাছ থেকে কমলা মাটিতে পড়ে কেন?

উত্তর : কোনো বস্তুর ওপর পৃথিবীর আকর্ষণ বলই হলো অভিকর্ষ বল। এই অভিকর্ষ বলের দিক হলো পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে। তাই কোনো বস্তুকে ওপর থেকে ছেড়ে দিলে তা অভিকর্ষ বলের কারণে মাটিতে পড়ে।

৪। অভিকর্ষজ ত্বরণ বলতে কী বোঝায়?

উত্তর : অভিকর্ষ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে মুক্তভাবে পড়ন্ত কোনো বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে। একে ম দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর একক হলো মিটার/সেকেন্ড

৫। অভিকর্ষজ ত্বরণের মান ৯.৮৩ মিটার/সেকেন্ড বলতে কী বোঝায়?

উত্তর : অভিকর্ষ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে মুক্তভাবে পড়ন্ত কোনো বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে। ভূপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান ৯.৮৩ মিটার/সেকেন্ত। এর অর্থ হচ্ছে ভূপৃষ্ঠে মুক্তভাবে পড়ন্ত কোনো বস্তুর বেগ প্রতি সেকেন্ডে ৯.৮ মিটার/সেকেন্ড বৃদ্ধি পায়।

৬। ভর ও ওজনের মধ্যে পার্থক্য লেখো।

উত্তর : নিচে ভর ও ওজনের মধ্যে পার্থক্য দেওয়া হলো—

ভর : ১. ভর হলো কোনো বস্তুতে পদার্থের পরিমাণ

২. অবস্থানভেদে বস্তুর ভর পরিবর্তিত হয় না

৩. সাধারণত নিক্তির সাহায্যে ভর পরিমাপ করা হয়

৪. ভরের আন্তর্জাতিক একক হলো কিলোগ্রাম (kg)|

ওজন : ১. কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বল দ্বারা তার কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে, তাকে বস্তুর ওজন বলে

২. বিভিন্ন অবস্থানে বস্তুর ওজন বিভিন্ন হতে পারে

৩. সাধারণত স্প্রিং নিক্তির সাহায্যে কোনো বস্তুর ওজন পরিমাপ করা হয়

৪. ওজনের আন্তর্জাতিক একক হলো নিউটন (N)|

৭। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বস্তুর ওজন ভিন্ন হয় কেন? ব্যাখ্যা করো।

উত্তর : পৃথিবীর আকৃতি ও আহ্নিকগতির জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বস্তুর ওজন ভিন্ন হয়। বস্তুর ওজন মূলত অভিকর্ষজ ত্বরণ (g)-এর ওপর নির্ভরশীল। পৃথিবী সুষম গোলক না হওয়ায় পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে ভূপৃষ্ঠের সব স্থান সমান দূরে নয়। এর ফলে ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থানে g-এর মানের পরিবর্তন হয়। আর g-এর মানের পরিবর্তনের কারণে বায়ুর ওজনও পরিবর্তন হয়। যেমন—বিষুবীয় অঞ্চলে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ সবচেয়ে বেশি হওয়ায় g-এর মান সবচেয়ে কম। তাই বিষুবীয় অঞ্চলে কোন বস্তুর ওজন সবচেয়ে কম। আহ্নিকগতির জন্য অভিকর্ষজ ত্বরণ বিষুবীয় অঞ্চল থেকে মেরু অঞ্চলে ক্রমেই বৃদ্ধি পায়। এর ফলে বস্তুর ওজনও বৃদ্ধি পায়।

৮। ওজনহীনতা বলতে কী বোঝায়?

উত্তর : কোনো বস্তুর ওপর প্রতিক্রিয়া বল শূন্য হওয়ার কারণে বস্তুর ওজন শূন্য অনুভব হওয়ার ঘটনাই ওজনহীনতা।

আমরা যখন স্থির লিফটে দাঁড়াই, তখন লিফটের মেঝের ওপর আমাদের ওজনের সমান বল প্রয়োগ করি এবং লিফটের মেঝেও তার সমান ও বিপরীতমুখী বল প্রয়োগ করে। তাই আমরা ওজন অনুভব করি। কিন্তু লিফট যদি মুক্তভাবে নিচে পড়তে থাকে, তখন আমাদের ওপর কোনো প্রতিক্রিয়া বল না থাকায় আমরা ওজনহীনতা অনুভব করি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৩০।        আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ

  ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার     খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

  গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা

  উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

৩১।        বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?

  ক. ১৮৫৭    খ. ১৯০৮

  গ. ১৯৭৭     ঘ. ১৯৩৭

  উত্তর : গ. ১৯৭৭

৩২।        নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?

  ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক

  গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম

  উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক, সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান
সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া। অঙ্কন : প্রসূন হালদার

চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। শ্বসনিক বস্তু কী?

  উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমনশর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।

২।

অবাত শ্বসন কী?

  উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।

৩। ফার্মেন্টেশন কী?

  উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।

৪।

ফটোলাইসিস কী?

  উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।

৫।        C3 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।

এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৩-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে  C3 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C3 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদেরকে C3 উদ্ভিদ বলে।

৬। জীবনীশক্তি কী?

  উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।

৭।

ফটোফসফোরাইলেশন কী?

  উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP  ও অজৈব ফসফেট (Pi)  এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP  তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।

৮। NADPH  শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।

  উত্তর :  NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।

৯।        সালোক সংশ্লেষণ কী?

  উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।

১০।  ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?

  উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP  তৈরি হয়। ATP

শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।

১১।       C4 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।

১২।       শ্বসন কী?

  উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলোএলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।

 

যোগ্যতা

মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।

বিজ্ঞান শাখায় উক্ত পরীক্ষাগুলোর প্রতিটিতে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট), ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) শাখার শিক্ষার্থীরাও উপরের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন গেটওয়ে অথবা পে-স্লিপ ডাউনলোড করে এই ফি জমা দেওয়া যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে ৩১ জুলাই রাত ১২টার মধ্যে। অনলাইন থেকে আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি ৭ আগস্টের মধ্যে সংগ্রহ করার সুযোগ থাকবে।


ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।

সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।


ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।

 

ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions

 

 

মন্তব্য

মজার গণিত

শেয়ার
মজার গণিত

  ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯

  গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক

 

৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।

  উদাহরণ

  ৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯

  ৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯

  ৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯

  ৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯

 

যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।

  উদাহরণ

  ৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪

  মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,

  ৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩

  বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,

  ৫ + ১ + ৩ = ৯

 

৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে। 

  যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।

৩ দশকের ঘরে বসাও। এর পর ভাঁজ করা আঙুলের পরে গুনে দেখো কয়টি আঙুল আছে? অবশ্যই ছয়টি আঙুল। ৬ এককের ঘরে বসাও। তাহলে সংখ্যাটি দাঁড়ায় ৩৬।

  এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।

সৈয়দা জুয়েলী আকতার

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ