কোনটি হাইজিন উপাদান?
ক) বেতন খ) স্বীকৃতি
গ) প্রবৃদ্ধি ঘ) কৃতিত্বার্জন
১৪। কার্যকর যোগাযোগের ব্যক্তিগত প্রতিবন্ধকতা হলো—
i. হ্যালো প্রভাব ii. অমনোযোগ
iii. তথ্যের প্রতিশ্রুতি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) i ও iii
গ) ii ও iii ঘ) i, ii ও iii
১৫। প্রেষণাদানের মাধ্যমে কর্মীদের নিচের কোনটি প্রভাবিত হয়?
ক) আচরণ খ) মূল্যবোধ
গ) প্রত্যাশা ঘ) সম্পর্ক
নিচের উদ্দীপটি পড়ো এবং ১৬ ও ১৭ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
প্রেরক→?→প্রাপক
১৬। উদ্দীপকে বর্ণিত প্রশ্নবোধক স্থানে যোগাযোগ প্রক্রিয়ার কোন উপাদানটি বসবে?
ক) সংবাদ খ) ফলাবর্তন
গ) ডিকোডিং ঘ) মাধ্যম নির্বাচন
১৭। উদ্দীপকে উল্লিখিত মডেলটি যোগাযোগ প্রক্রিয়ার কী বৃদ্ধি করে—
i. দক্ষতা ii. কার্যকারিতা iii. ধারাবাহিকতা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) i ও iii
গ) ii ও iii ঘ) i, ii ও iii
১৮। আন্ত বিভাগীয় শৃঙ্খলা রক্ষায় কোন কাজটি সঠিকতর গুরুত্বপূর্ণ?
ক) নিয়ন্ত্রণ খ) নির্দেশনা
গ) সমন্বয় ঘ) পরিকল্পনা
১৯। সৌহার্দ্যপূর্ণ শ্রমব্যবস্থাপনা সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা কোন ব্যবস্থাপনার আদর্শ?
ক) বৈজ্ঞানিক খ) সনাতন
গ) প্রাগৈতিহাসিক ঘ) আধুনিক
২০। প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ের ক্ষেত্রে বিদ্যমান থাকতে হবে—
i. ধারাবাহিকতা ii. নমনীয়তা
iii. দলীয় সমঝোতা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) i ও iii
গ) ii ও iii ঘ) i, ii ও iii
২১। স্বৈরতান্ত্রিক প্রবণতা দেখা যায় কোন সংগঠনকাঠামোতে?
ক) কার্যভিত্তিক খ) মেট্রিক্স
গ) কমিটি ঘ) সরলরৈখিক
২২। প্রশিক্ষণ ও মনোবলের মধ্যে সম্পর্ক কিরূপ?
ক) ধনাত্মক খ) সমান্তরাল
গ) বিপরীতার্থক ঘ) ঋণাত্মক
২৩। কে পার্থক্যমূলক ঠিকা মজুরি হার ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন?
ক) হেনরি ফেয়ল খ) এফ ডাব্লিউ টেইলর
গ) অ্যাডাম স্মিথ ঘ) ডগলাস ম্যাকগ্রেগর
২৪। উলম্ব যোগাযোগ কত প্রকার?
ক) দুই খ) তিন
গ) চার ঘ) পাঁচ
২৫। ব্যবস্থাপনা এক ধরনের—
i. চলমান প্রক্রিয়া ii. ধারাবাহিক প্রক্রিয়া
iii. নৈতিক প্রক্রিয়া
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) i ও iii
গ) ii ও iii ঘ) i, ii ও iii
২৬। জটিল ও বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠানে অনুপযোগী সংগঠন কোনটি?
ক) সরলরৈখিক খ) কার্যভিত্তিক
গ) কমিটি ঘ) মেট্রিক
নিচের উদ্দীপটি পড়ো এবং ২৭ ও ২৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
জনাব জাহিদ একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ব্যবস্থাপক। তিনি কর্মীদের দৈনিক উৎপাদনের পরিমাণ ৪০০ একক নির্ধারণ করে দেন। কিন্তু দিন শেষে তিনি দেখলেন উৎপাদনের পরিমাণ ৩০০ একক হয়েছে।
২৭। জনাব জাহিদের উৎপাদনের পরিমাণ নির্ধারণ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার কোন প্রক্রিয়ার সঙ্গে মিল রয়েছে?
ক) আদর্শমান নির্ধারণ
খ) সংশোধনী ব্যবস্থা গ্রহণ
গ) বিচ্যুতি নির্ণয় ঘ) তুলনা করা
২৮। জনাব জাহিদের সমস্যা সমাধানে করণীয়—
ক) সংশোধনী ব্যবস্থা গ্রহণ
খ) কার্যফল তুলনা করা
গ) আদর্শমান নির্ধারণ করা
ঘ) বিচ্যুতি নির্ণয় ও সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা
২৯। জনাব এহসান ঝর্ণা গ্রুপ অব কম্পানির নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি প্রতিষ্ঠানে কর্মীদের দক্ষ করার জন্য একজন সুপারভাইজারের অধীনে কয়েকজন কর্মীকে নির্দিষ্ট করে নিবিড় পরিচর্যার মাধ্যমে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলেন। জনাব এহসান প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণের জন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন?
ক) কোচিং খ) প্রবেশনা
গ) শিক্ষানবিশ প্রশিক্ষণ
ঘ) সেমিনার
৩০। নীরবতা কী ধরনের যোগাযোগ?
ক) শাব্দিক যোগাযোগ
খ) লিখিত যোগাযোগ
গ) মৌখিক যোগাযোগ
ঘ) শব্দবহির্ভূত যোগাযোগ
বহু নির্বাচনী প্রশ্নের উত্তর
১. খ ২. খ ৩. ক ৪. ঘ ৫. ঘ ৬. গ ৭. ঘ ৮. গ ৯. ঘ ১০. খ ১১. ঘ ১২. ঘ ১৩. ক ১৪. ক ১৫. ক ১৬. ক ১৭. ঘ ১৮. গ ১৯. ক ২০. ঘ ২১. ঘ ২২. ক ২৩. খ ২৪. খ ২৫. ক ২৬. ক ২৭. ক ২৮. ঘ ২৯. গ ৩০. ঘ।
সৃজনশীল প্রশ্ন (মান : ৭০)
[উদ্দীপকগুলো লক্ষ করো এবং যেকোনো ৭টি প্রশ্নের উত্তর দাও। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০ (১+২+৩+৪)]
১। জনাব রাজন মডার্ন টেক্সটাইল নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক। তাঁর প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা নির্বাহীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণাধীনে থেকে কার্য সম্পাদন করেন। অন্যদিকে তাঁর বন্ধু জনাব আদিব নীলাচল নামের একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক। তাঁর প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীকে সহায়তা করার জন্য কয়েকজন ব্যক্তি রয়েছেন। জনাব রাজনের প্রতিষ্ঠানে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেওয়ায় তিনি বন্ধু আদিবের কাছে পরামর্শ চাইলে আদিব একটি কমিটি গঠন করে বিষয়টি তদন্তের পরামর্শ দেন।
ক) সংগঠন চার্ট কী?
খ) কাম্য তত্ত্বাবধান পরিসর বলতে কী বোঝায়?
গ) উদ্দীপকে উল্লিখিত জনাব রাজনের প্রতিষ্ঠানের সংগঠনকাঠামো কোন ধরনের? বর্ণনা করো।
ঘ) উদ্দীপকে বর্ণিত দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোনটির সংগঠনকাঠামো উত্তম বলে তুমি মনে করো? এর পক্ষে যুক্তি দাও।
২। বনলতা কম্পানি লিমিটেড একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড বাড়ায় নতুন ৫০টি পদ সৃষ্টি করা হয়। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে নিয়োগ পরীক্ষার ভিত্তিতে ওই পদে নতুন কর্মী নির্বাচন করা হয়। ছয় মাসের প্রশিক্ষণ শেষে এসব কর্মীকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর পর প্রতিষ্ঠানটির উন্নতি হয়। কয়েক বছর পর কর্মদক্ষতা ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি আনুগত্য বিবেচনা করে ৩০ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। পদোন্নতিপ্রাপ্ত সবাই নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত। এর ফলে প্রতিষ্ঠানে অসন্তোষ দেখা দেয়।
ক) কর্মীসংস্থান কী?
খ) প্রশিক্ষণ ও মনোবলের মধ্যে সম্পর্ক কী? ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকে বর্ণিত প্রতিষ্ঠানটিতে কোন ধরনের প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়? বর্ণনা করো।
ঘ) উদ্দীপকে বর্ণিত প্রতিষ্ঠানে কিসের ভিত্তিতে পদোন্নতি দিলে স্বাভাবিক অবস্থা বিরাজ করবে? যুক্তিসহ তোমার মতামত দাও।
৩। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ড্রেসি ডেইল নামের প্রতিষ্ঠানটি ক্রমাগতভাবে সারা দেশে পোশাক ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সুখ্যাতি অর্জন করেছে। স্বল্পমূল্যে বাসস্থানের সুযোগ-সুবিধা থাকায় এখানে কর্মীরা সন্তুষ্ট থাকে এবং গভীর উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে কার্য সম্পাদন করে। কিন্তু ঘন ঘন ফ্যাশন ও প্রযুক্তির পরিবর্তন, বাস্তব শিক্ষার অভাবে সম্প্রতি অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের চেয়ে এ প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা পিছিয়ে পড়ায় আগ্রহ ও উৎপাদন ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে।
ক) উৎপাদনশীলতা কী?
খ) কার্যপরিবেশ হার্জবার্গের প্রেষণাতত্ত্বের কোন উপাদানের অন্তর্গত? ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকে বর্ণিত প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে প্রেষণার কোন উপাদানটি ভূমিকা রেখেছে? বর্ণনা করো।
ঘ) উদ্দীপকের বর্ণিত ড্রেসি ডেইলের বর্তমান অবস্থান থেকে উত্তরণের উপায় সম্পর্কে তোমার মতামত দাও।
৪। মি. নিশাত রহমান একটি বৃহদায়তন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের সব কাজ পরিচালনা করেন এবং প্রতিটি বিভাগ ও কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন। কিন্তু কর্মীদের মধ্যে সুসম্পর্ক না থাকায় প্রত্যাশিত পরিমাণ পণ্য উৎপাদন ও বিক্রয় সম্ভব হচ্ছে না।
ক) বাজেটীয় নিয়ন্ত্রণ কী?
খ) নিয়ন্ত্রণ কেন কালান্তিক কাজ? ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকে বর্ণিত জনাব নিশাত রহমান তাঁর প্রতিষ্ঠানে সমন্বয়ের কোন নীতি অনুসরণ করেন? বর্ণনা করো।
ঘ) উদ্দীপকে বর্ণিত প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্ট সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ বাঞ্ছনীয় বলে তুমি মনে করো? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
৫। জনাব রাফিদ একটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি আগামী ছয় মাসে উৎপাদন ২০ শতাংশ বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন। এই লক্ষ্যে তিনি এককভাবে তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিভাগীয় পর্যায়ে কর্মরত নির্বাহীদের নির্দেশনা দিলেন। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পর দেখা যায়, উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। পরবর্তী সময়ে চাপ সৃষ্টি করেও কোনো ফল পাওয়া যায়নি। তাই তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নির্বাহীদের নিয়ে বসলেন এবং তাঁদের মতামত অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা ১০ শতাংশ নির্ধারণ করলেন। এর পর নির্ধারিত সময়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়।
ক) অনানুষ্ঠানিক নেতৃত্ব কী?
খ) দলীয় প্রচেষ্টা জোরদারকরণে নেতৃত্ব প্রয়োজন কেন? ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকে বর্ণিত প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রথমে যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তা কোন ধরনের নেতৃত্বের সঙ্গে সম্পৃক্ত? বর্ণনা করো।
ঘ) উদ্দীপকে বর্ণিত জনাব রাফিদ পরবর্তী সময়ে যে নির্দেশনা-কৌশল ব্যবহার করেছেন তার যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
৬। জনাব আসলাম একটি ওষুধশিল্পে নিয়োজিত। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্যকেন্দ্রিক নিজ বিভাগের ভবিষ্যৎস কর্মসূচি নির্ধারণ করেন এবং সব কর্মীকে সঠিকভাবে লক্ষ্যার্জনে নিয়োজিত করেন। তাঁর প্রতিষ্ঠানের উৎসাহ-উদ্দীপনামুখর পরিবেশের কারণেই কর্মীরা একে তাঁদের নিজস্ব অঙ্গন বলেই মনে করেন।
ক) পদ্ধতি কী?
খ) বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার আদর্শগুলো লেখো।
গ) উদ্দীপকে জনাব আসলাম ব্যবস্থাপনার কোন স্তরে নিয়োজিত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) বাণিজ্যিক ও অবাণিজ্যিক সব প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ব্যবস্থাপনাই মূল চালিকাশক্তি—তুমি কি একমত? বিশ্লেষণ করো।
৭। বীথিকা টেক্সটাইল একটি স্বনামধন্য রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রতিষ্ঠানটির যাবতীয় সিদ্ধান্ত এককভাবে গ্রহণ করেন। প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তার নিচের স্তরের কর্মীদের ওপর সাধারণ কর্তৃত্ব অর্পণ করে। এতে বিশেষায়ণের অভাবসহ কর্মীদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।
ক) POSDCORB-এর পূর্ণরূপ লেখো।
খ) সাধারণ স্বার্থে নিজের স্বার্থ ত্যাগ বলতে কী বোঝায়?
গ) উদ্দীপকে বীথিকা টেক্সটাইল এ সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যবস্থাপনার কোন নীতির প্রয়োগ ঘটেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) ওই পরিস্থিতিতে ব্যবস্থাপনার কোন নীতি প্রয়োগ তুমি যৌক্তিক মনে করো? বিশ্লেষণ করো।
৮। রাজধানী ফুডস লিমিটেড দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রয়কেন্দ্র স্থাপন করে নিজেদের পণ্য বিক্রয় করে। যাবতীয় লেনদেন সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ এবং হিসাবের খাতাপত্র যথাযথভাবে সংরক্ষণ হচ্ছে কি না তা দেখার জন্য প্রতিষ্ঠানের একটি দল সারা বছর পর্যায়ক্রমে কাজ করে। নির্দিষ্ট সময় শেষে প্রত্যেক বিভাগের কার্যফলগুলো আগের সংখ্যাত্মক পরিকল্পনার সঙ্গে মিলিয়ে প্রয়োজনীয় সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
ক) CPM কী?
খ) পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানে নিযুক্ত দল সারা বছর পর্যায়ক্রমে যে কাজ করে, তা নিয়ন্ত্রণের কোন কৌশল? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) উদ্দীপকে বর্ণিত সংখ্যাত্মক পরিকল্পনার সঙ্গে মিলিয়ে সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ আর্থিক শৃঙ্খলা বিধানে কতটুকু সহায়ক বলে তুমি মনে করো? বিশ্লেষণ করো।
৯। মি. ফারুক একজন গার্মেন্ট ব্যবসায়ী। ইউরোপের একটি দেশের সঙ্গে তিনি এক লাখ একক তৈরি পোশাক প্রেরণের চুক্তি সম্পাদন করেন। এ উদ্দেশ্যে তিনি ভারত থেকে সুতা ও মানসম্মত কাপড় আমদানি করেন। সঠিক তত্ত্বাবধান, উদ্দীপনা ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তিনি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সচেষ্ট থাকেন। এটিই তাঁর ব্যবসায়ের সফলতার অন্যতম কারণ।
ক) সিদ্ধান্ত গ্রহণ কী?
খ) মেট্রিক সংগঠনকে জটিল প্রকৃতির সংগঠন বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকে ভারত থেকে সুতা ও মানসম্মত কাপড় আমদানি প্রকৃতিগত ভিত্তিতে কোন ধরনের পরিকল্পনার অন্তর্গত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়ন মি. ফারুকের ব্যবসায়ের সফলতার অন্যতম কারণ। তুমি কি একমত? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
১০। জনাব আহনাফ ‘ক’ কম্পানি লিমিটেডের কর্ণধার। তিনি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মচারী ও কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়ার বেলায় অপেক্ষাকৃত বায়োজ্যেষ্ঠদের অগ্রাধিকার দেন। এতে প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের মনোবল উচ্চ হওয়ায় প্রতিষ্ঠানের সফলতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ক) গণতান্ত্রিক নেতৃত্ব কী?
খ) ব্যবস্থাপনাকে একটি চলমান প্রক্রিয়া বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকে পদোন্নতির কোন ভিত্তির কথা বলা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) প্রতিষ্ঠানের সফলতার পেছনে পদোন্নতির ভূমিকা মূল্যায়ন করো।
১১। ‘খ’ গ্রুপের নির্বাহী কর্মকর্তা প্রতিষ্ঠানের কাজে সিঙ্গাপুর যাওয়ায় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া বিভাগীয় ব্যবস্থাপকের পক্ষে জটিল হয়ে যায়। তিনি এ সমস্যা সমাধানের জন্য আধুনিক প্রযুক্তির এক বিস্ময়কর প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্বাহী কর্মকর্তাকে প্রতিষ্ঠানে বসেই দেখলেন এবং কথা বলে সমস্যা সমাধান করে নিলেন।
ক) নিম্নগামী যোগাযোগ কী?
খ) যোগাযোগের ক্ষেত্রে ফলাবর্তন কেন প্রয়োজন? ব্যাখ্যা করো।
গ) উদ্দীপকে কোন প্রযুক্তির কথা বলা হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ) প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ভূমিকা উদ্দীপকের আলোকে ব্যাখ্যা করো।
মডেল টেস্টের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
জ্ঞানমূলক (ক) ও অনুধাবনমূলক (খ) অংশের উত্তর
১। ক) সংগঠন চার্ট : একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিভিন্ন ব্যক্তি, বিভাগ ও উপবিভাগের মধ্যকার সম্পর্ককে একটা চিত্রে উপস্থাপন করা হলে তাকে সংগঠন চার্ট বলে।
খ) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কতজন অধস্তন ব্যক্তির কাজের তত্ত্বাবধান করতে পারেন, তার যৌক্তিক সীমারেখাই কাম্য তত্ত্বাবধান পরিসর নামে পরিচিত।
সংগঠনের বিভিন্ন স্তরে নিয়োজিত ব্যবস্থাপকরা সরাসরি কতজন অধস্তনের কাজ তত্ত্বাবধান করবেন, তা সংগঠনকাঠামোয় নির্দিষ্ট করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কাজ ও কর্মীর বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে একজন ব্যবস্থাপকের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে কর্মরত অধীনদের সংখ্যা এমন কাম্য সংখ্যায় স্থির করা উচিত। এতে সে তার অধীনদের কাজ সঠিকভাবে তত্ত্বাবধান করতে পারে।
২। ক) কর্মীসংস্থান : প্রতিষ্ঠানের জন্য নির্দিষ্ট উৎস থেকে প্রয়োজনীয় কর্মী সংগ্রহ, নির্বাচন, নিয়োগ, প্রশিক্ষণ, উন্নয়ন, মূল্যায়ন, অবসর গ্রহণ ইত্যাদি কার্যব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়াকে কর্মীসংস্থান বলে।
খ) সুষ্ঠুভাবে কার্যসম্পাদনের জন্য কর্মীদের যে প্রক্রিয়াজ্ঞান ও দক্ষতার উন্নয়ন ঘটানো হয় তাকে প্রশিক্ষণ বলে। অন্যদিকে প্রতিষ্ঠান ও কাজের প্রতি ব্যক্তি বা দলের দীর্ঘদিনের গড়ে ওঠা স্বেচ্ছাকৃত মানসিক অবস্থা বা মনোভাবকে মনোবল বলা হয়।
প্রশিক্ষণ ও মনোবলের মধ্যে ধনাত্মক সম্পর্ক রয়েছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কোন কাজ কিভাবে করতে হবে সে সম্পর্কে কর্মী পূর্ণাঙ্গ ধারণা পায়। ফলে কাজ সম্পর্কে কর্মীর অদক্ষতা, অযোগ্যতা ও অজ্ঞতা দূর হয়। এতে কাজের প্রতি তাদের নেতিবাচক মানসিকতা দূর হয়। ফলে কর্মী উচ্চ মনোবলের অধিকারী হয় এবং দায়িত্ব পালনে অধিক আন্তরিক হয়।
৩। ক) উৎপাদনশীলতা : উৎপাদনে ব্যবহূত উপকরণ ও উৎপাদিত দ্রব্যের অনুপাতকে উৎপাদনশীলতা বলে।
খ) কার্য পরিবেশ হার্জবার্গের প্রেষণাতত্ত্বের রক্ষণাবেক্ষণকারী উপাদানের অন্তর্গত। প্রতিষ্ঠানের রক্ষণাবেক্ষণকারী উপাদান হলো কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত উপাদান, যা কর্মীদের প্রেষিত করে না; কিন্তু এগুলো বিদ্যমান না থাকলে কর্মীদের মধ্যে অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হয়। এ ধরনের উপাদানগুলো কর্মীরা স্বাভাবিকভাবে পেতে চায়। এগুলোর উপস্থিতি কর্মীদের প্রেষিত করে না, কিন্তু এর অনুপস্থিতি কর্মীদর মাঝে অসন্তুষ্টি সৃষ্টি করে।
৪। ক) বাজেটীয় নিয়ন্ত্রণ : বাজেটের সঙ্গে অর্জিত ফলের তুলনা করে ত্রুটি-বিচ্যুতি নির্ণয় এবং সংশোধনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণকার্য সম্পাদন প্রক্রিয়াকে বাজেটীয় নিয়ন্ত্রণ বলা হয়।
খ) কালান্তিক কাজ হলো যে কাজ কোনো নির্দিষ্ট সময় পরপর সম্পাদন করা হয়। নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ সম্পাদিত হচ্ছে কি না, তা দেখা ও প্রয়োজনীয় সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এ কাজগুলো দিন, সপ্তাহ, মাস বা বছর শেষে হতে পারে। অর্থাৎস নির্দিষ্ট সময় শেষেই কার্যফল পরিমাপ, তুলনা, বিচ্যুতি নির্ণয় ও সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ প্রভৃতি কাজ সম্পাদিত হয়। তাই নিয়ন্ত্রণকে কালান্তিক কাজ বলা হয়।
৫। ক) অনানুষ্ঠানিক নেতৃত্ব : প্রাতিষ্ঠানিক কোনো নিয়মনীতির ওপর ভিত্তি না করে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে যে অনানুষ্ঠানিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে তা থেকে সৃষ্ট নেতৃত্বকে অনানুষ্ঠানিক নেতৃত্ব বলে।
খ) অধীনদের প্রভাবিত করে তাদের সর্বাধিক সামর্থ্যকে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনে কাজে লাগানোর কৌশলকে নেতৃত্ব বলে।
নেতৃত্ব ব্যবস্থায় নেতার মূল কাজ হলো অধীনদের দলীয় প্রচেষ্টাকে নির্দিষ্ট লক্ষ্য পানে পরিচালনা করা। এটি নির্ভর করে নেতার গুণ ও কর্মদক্ষতার ওপর। নেতৃত্বের মান দুর্বল হলে অনুসারীরা নেতাকে অযোগ্য মনে করে। এতে প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। ফলে দলবদ্ধ প্রচেষ্টা ব্যাহত হয়। তাই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা সৃষ্টি ও জোরদারকরণের ক্ষেত্রে সুদক্ষ নেতৃত্ব অপরিহার্য।
৬। ক) পদ্ধতি : কোনো কাজ সম্পাদনের জন্য গৃহীত নিয়ম বা নির্দেশনাকে পদ্ধতি বলা হয়।
খ) ব্যবস্থাপনায় গতানুগতিক পদ্ধতির পরিবর্তে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতি প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সব দিকে দক্ষতা অর্জন করাই হলো বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা। এর অদর্শগুলো নিম্নরূপ :
১। গতানুগতিক হাতুড়ে পদ্ধতির পরিবর্তে প্রতিটি কাজে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ব্যবহার।
২। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কর্মী নির্বাচন, প্রশিক্ষণ দান ও তাদের উন্নয়ন।
৩। ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা।
৪। ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের মধ্যে দায়িত্ব ও কর্তৃত্বের সুষ্ঠু বণ্টন।
৭। ক) POSDCORB-এর পূর্ণরূপ হলো
P = Planning, O = Organizing,
S = Staffing, D = Directing,
CO = Co-ordinating, R = Reporting
ও B = Budgeting|
খ) প্রতিষ্ঠানের বৃহৎস স্বার্থকে সর্বদা ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে স্থান দেওয়াই এ নীতির মূলকথা। ব্যক্তিস্বার্থ রক্ষার জন্য কখনোই প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক স্বার্থ ক্ষুণ্ন করা উচিত নয়। আর প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য অর্জিত হলেই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার স্বার্থ রক্ষা হতে পারে। প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থের ওপর ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্বার্থ সংরক্ষণ করা হলে প্রাতিষ্ঠানিক জটিলতা বৃদ্ধি পায়। এর দ্বারা নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হয় না এবং এর ফলে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
৮। ক) CPM বা সংকটময় পথ : যেসব কাজ সম্পাদনে সবচেয়ে বেশি সময় লাগে সেগুলোকে সংযোগ করে কোনো রেখা টানা হলে তাকে Critical Path Method বা সংকটময় পথ বলে।
খ) নিয়ন্ত্রণ হলো পূর্বনির্ধারিত আদর্শমানের সঙ্গে প্রকৃত কার্যফল তুলনা করে নির্ণীত বিচ্যুতি সংশোধনের কার্যব্যবস্থাবিশেষ। অর্থাৎস নিয়ন্ত্রণ হলো গৃহীত পরিকল্পনা, জারীকৃত নির্দেশনা ও প্রতিষ্ঠিত নীতি অনুযায়ী কার্য পরিচালিত হচ্ছে কি না তা পরীক্ষা করা। ব্যবস্থাপনাচক্রে পরিকল্পনা দিয়ে ব্যবস্থাপনার কাজ শুরু হলেও শেষ কাজ নিয়ন্ত্রণের পর আবার পরিকল্পনা দিয়ে শুরু হয়। এ ক্ষেত্রে পরিকল্পনার আদর্শমান হিসেবে কাজ করে, যা নিয়ন্ত্রণের ভিত্তি হিসেবে গণ্য হয়। আবার নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে যে সংশোধনমূলক ব্যবস্থা নির্দেশিত হয় তা পরবর্তী পরিকল্পনা গ্রহণে ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। তাই নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে পরিকল্পনা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।
৯। ক) সিদ্ধান্ত গ্রহণ : যেকোনো সমস্যা সমাধান বা কর্মপন্থা গ্রহণে একাধিক উপায় বা বিকল্প থেকে সর্বোত্তম বিকল্প বাছাইকেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ বলে।
খ) যে সংগঠনকাঠামো কার্যভিত্তিক ও প্রকল্প বা দ্রব্যভিত্তিক উৎপাদন সংগঠন সমন্বয়ে গঠন করা হয় তাকে মেট্রিকস সংগঠন বলে। এ সংগঠনে প্রতিটি দ্রব্য বা সেবার জন্য আলাদা বিভাগ ও বিভাগীয় ব্যবস্থাপক কর্মরত থাকেন। দুটি বিভাগ একসঙ্গে কার্যসম্পাদন করায় সিদ্ধান্ত গ্রহণে ঝামেলায় পড়তে হয়। কারণ দুটি বিভাগের ব্যবস্থাপকরাই নিজেদের মতামত অক্ষুণ্ন রাখতে চান। এ ক্ষেত্রে কার্যসম্পাদনে জটিলতা সৃষ্টি হয়। তাই মেট্রিকস সংগঠনকে জটিল প্রকৃতির সংগঠন বলা হয়।
১০। ক) গণতান্ত্রিক নেতৃত্ব : যে নেতৃত্ব ব্যবস্থায় নেতা অধস্তনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ও পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও কার্য পরিচালনা করে, তাকে গণতান্ত্রিক নেতৃত্ব বলে।
খ) ব্যবস্থাপনার পারস্পরিক নির্ভরশীল ও ধারাবাহিক কার্যসমষ্টিকে ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া বলে।
ব্যবস্থাপনা কার্য পরিকল্পনা দ্বারা শুরু হয়ে সংগঠিতকরণ, কর্মীসংস্থান, নির্দেশনা, প্রেষণা, সমন্বয় ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শেষ হয়। নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আবার নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। এভাবে ব্যবস্থাপনার কার্যাবলিসমূহ চলমান ধারায় পর্যবসিত হয় বলে একে একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবে গণ্য করা হয়।
১১। ক) নিম্নগামী যোগাযোগ : সংগঠনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তার অধীন কর্মীদের নির্দেশদান কিংবা কোনো তথ্য সংবাদ বা অন্যান্য বিষয়ে যোগাযোগ করলে তাকে নিম্নগামী যোগাযোগ বলে।
খ) ফলাবর্তন বলতে প্রেরকের সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাপকের প্রদত্ত প্রত্যুত্তর বা মনোভাবের প্রকাশকে বোঝায়।
ফলাবর্তন যোগাযোগ প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায়। ফলাবর্তনের মাধ্যমে প্রেরক প্রাপকের মনোভাব বুঝতে পারে। আর প্রাপক যদি সংবাদের প্রত্যুত্তর এবং স্বীয় মনোভাব প্রেরকের নিকট প্রকাশ করে তাহলে প্রেরক ও প্রাপকের মধ্যে সম্পর্ক বজায় থাকে। তা ছাড়া যোগাযোগ প্রক্রিয়াকে গতিশীল রাখতে এবং সুষ্ঠুভাবে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য ফলাবর্তন আবশ্যক।