ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৯ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ১৫ জুলাই ২০২৫
৩০ আষাঢ় ১৪৩২, ১৯ মহররম ১৪৪৭
এইচএসসি বিশেষ প্রস্তুতি

সমাজবিজ্ঞান প্রথম পত্র

মরিয়ম বেগম, সহকারী অধ্যাপক, আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ, নরসিংদী
মরিয়ম বেগম, সহকারী অধ্যাপক, আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ, নরসিংদী
শেয়ার
সমাজবিজ্ঞান প্রথম পত্র

অধ্যায়ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

অধ্যায়-১ : সমাজবিজ্ঞানের উৎপত্তি ও বিকাশ

১। ‘সমাজবিজ্ঞান একমাত্র বিজ্ঞান, যা সমাজ ও সামাজিক সম্পর্ক বিষয়ে অধ্যয়ন করে।’ উক্ত সংজ্ঞাটি কোন সমাজবিজ্ঞানীর?

উত্তর : সংজ্ঞাটি আমেরিকান সমাজবিজ্ঞানী ম্যাকাইভারের।

২।

‘সমাজবিজ্ঞান হলো সামাজিক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞান’ উক্তিটি কার?

উত্তর : সমাজবিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইমের।

৩। কে ‘Republic’ গ্রন্থ রচনা করেন?

উত্তর : গ্রিক দার্শনিক প্লেটো।

৪।

‘Utopia’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?

উত্তর : টমাস ম্যুর।

৫। ‘Survival of the Fittest’ বা ‘যোগ্যরাই টিকে থাকে’—ধারণাটি কার?

উত্তর : চার্লস ডারউইনের।

৬।

সমাজবিজ্ঞানের প্রধান আলোচনার বিষয় কী?

উত্তর : সমাজবিজ্ঞানের প্রধান আলোচনার বিষয় হলো সমাজবদ্ধ মানুষের বিচিত্র ধরনের সামাজিক সম্পর্ক।

৭। সমাজকল্যাণ কী?

উত্তর : সমাজকল্যাণ হলো সমাজের কল্যাণ সম্পর্কিত জ্ঞান।

৮। নৃবিজ্ঞানের ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?

উত্তর : Anthropology.

৯।

কখন নগর সমাজবিজ্ঞানের বিকাশ ঘটে?

উত্তর : বিংশ শতকের প্রথম ধাপে নগর সমাজবিজ্ঞানের বিকাশ ঘটে।

১০। ‘The Prince’ গ্রন্থটি কে রচনা করেছেন?

উত্তর : ইতালির চিন্তাবিদ ম্যাকিয়াভেলি।

 

অধ্যায়-২ : সমাজবিজ্ঞানের বৈজ্ঞানিক মর্যাদা

১। বিজ্ঞান কী?

উত্তর : পরীক্ষা, প্রমাণ, যুক্তি ইত্যাদি দ্বারা নির্ণীত সুশৃঙ্খল জ্ঞানই হচ্ছে বিজ্ঞান।

২। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কাকে বলে?

উত্তর : সুসংবদ্ধ জ্ঞান প্রতিষ্ঠার জন্য পরিচালিত কিছুসংখ্যক নীতির সমষ্টিকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বলে।

৩। গবেষণার মূল লক্ষ্য কী?

উত্তর : বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগে প্রশ্নগুলোর উত্তর অনুসন্ধান।

৪। Meta ও Logos শব্দ দুটির ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?

উত্তর : Meta ও Logos শব্দ দুটির ইংরেজি প্রতিশব্দ যথাক্রমে ‘With’ ও ‘Way’।

৫। বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের প্রধান নির্ধারক কোনটি?

উত্তর : বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের প্রধান নির্ধারক হচ্ছে সাধারণীকরণ।

৬। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রথম কাজ কী?

উত্তর : বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রথম কাজ হচ্ছে বিষয়বস্তু বা সমস্যা চিহ্নিতকরণ।

৭। জরিপ পদ্ধতির ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?

উত্তর : Survey Method

৮। গবেষণার মূল লক্ষ্য কী?

উত্তর : বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগে প্রশ্নগুলোর উত্তর অনুসন্ধান।

 

অধ্যায়-৩ : সমাজবিজ্ঞানীদের মতবাদ ও অবদান

১। ইবনে খালদুন রচিত বিখ্যাত গ্রন্থটির নাম কী?

উত্তর : ‘আল-মুকাদ্দিমা’।

২। ইবনে খালদুনের সমাজবিজ্ঞানের কেন্দ্রবিন্দু কোনটি?

উত্তর : ‘আল-আমাবিয়া’।

৩। গোষ্ঠী সংহতির মূল উৎস কী?

উত্তর : রক্ত সম্পর্ক ও পারিবারিক ঐতিহ্য।

৪। ইবনে খালদুনের মতে, কাদের মধ্যে বেশি গোষ্ঠী সংহতি বিদ্যমান?

উত্তর : উপজাতিদের মধ্যে।

৫। ‘Positive Philosophy’ গ্রন্থের লেখক কে?

উত্তর : ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী অগাস্ট কোঁত।

৬। অগাস্ট কোঁতের মতে, সমাজবিজ্ঞানের প্রথম স্তর কোনটি?

উত্তর : অগাস্ট কোঁতের মতে, ধর্মতত্ত্বগত স্তর হলো সমাজবিজ্ঞানের প্রথম স্তর।

৭। ‘Social Statics’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?

উত্তর : হার্বার্ট স্পেন্সার।

৮। জৈবিক মতবাদের প্রধান প্রবক্তা কে?

উত্তর : হার্বার্ট স্পেন্সার।

৯। ‘The Division of Labour in Society’ গ্রন্থের লেখক কে?

উত্তর : ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইম।

১০। ডুর্খেইম ধর্মকে কী হিসেবে উল্লেখ করেন?

উত্তর : ডুর্খেইম ধর্মকে সামাজিক ঘটনা বলে উল্লেখ করেন।

১১। মার্ক্সের সামাজিক বিবর্তনের ধারণা দাঁড়িয়ে আছে কিসের ওপর?

উত্তর : দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদের ওপর।

১২। ‘Das Kapital’ গ্রন্থের লেখক কে?

উত্তর : জার্মান দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ ও সমাজবিজ্ঞানী কার্লমার্ক্স।

১৩। সামাজিক বিবর্তন ও জৈবিক সাদৃশ্যের তত্ত্ব কে প্রদান করেছেন?

উত্তর : হার্বার্ট স্পেন্সার।

১৪। ডুর্খেইমের মতে, মানব সমাজে কত ধরনের সামাজিক সংহতি দেখা যায়?

উত্তর : ডুর্খেইমের মতে, মানব সমাজে দুই ধরনের সামাজিক সংহতি দেখা যায়।

 

অধ্যায়-৪ : সমাজবিজ্ঞানের মৌল প্রত্যয়

১। সমাজবিজ্ঞানকে সামাজিক স্থিতিশীলতা ও সামাজিক গতিশীলতার বিজ্ঞান বলে অভিহিত করেছেন কে?

উত্তর : অগাস্ট কোঁত।

২। লোকরীতি কী?

উত্তর : সমাজের আদর্শ বা মানসম্পন্ন আচরণ, যা সমাজের সদস্যদের জন্য অবশ্য পালনীয়, তাকে লোকরীতি বলে।

৩। সংস্কৃতির সংজ্ঞা দাও।

উত্তর : সমাজতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে মানুষ যা কিছু করে তাই সংস্কৃতি।

৪। সমাজতন্ত্রের মূলকথা কী?

উত্তর : সমাজতন্ত্রের মূলকথা হলো—‘সমাজতান্ত্রিক সমাজে মানুষ যার যার সাধ্যানুযায়ী কাজ করবে এবং যোগ্যতা অনুযায়ী পারিশ্রমিক পাবে।’

৫। প্রথা কী?

উত্তর : সামাজিক আচরণের অভ্যাসলব্ধ পদ্ধতিটিই হচ্ছে প্রথা।

 

অধ্যায়-৫ : সামাজিক প্রতিষ্ঠান

১। একটি শিশুর সামাজিকীকরণের প্রধান মাধ্যম কোনটি?

উত্তর : একটি শিশুর সামাজিকীকরণের প্রধান মাধ্যম হলো পরিবার।

২। বংশধারার ভিত্তিতে পরিবারকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

৩। প্রতিলোম বিয়ে বলতে কী বোঝো?

উত্তর : যখন নিম্ন বংশজাত পাত্রের সঙ্গে অপেক্ষাকৃত উচ্চজাত বংশের কন্যার বিয়ে হয়, তখন এই প্রকার বিয়েকে প্রতিলোম বিয়ে বলা হয়।

 

অধ্যায়-৬ : সমাজজীবনে প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান

১। ভৌগোলিক পরিবেশ বলতে কী বোঝো?

উত্তর : ভৌগোলিক পরিবেশ বলতে প্রাকৃতিক অবস্থা, জলবায়ু, আবহাওয়া, মাটির উর্বরতা, নদ-নদী, পাহাড়-পর্বত, বন-জঙ্গল ইত্যাদিকে বুঝে থাকি।

২। কত ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা মানসিক দক্ষতার অনুকূল?

উত্তর : ৪০০ ফারেনহাইট তাপমাত্রা।

৩। উৎপাদন কৌশল কোন ধরনের সংস্কৃতি?

উত্তর : উৎপাদন কৌশল অবস্তুগত সংস্কৃতি।

৪। কিরূপ জলবায়ু কৃষিকাজের জন্য উপযোগী?

উত্তর : নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু কৃষিকাজের জন্য উপযোগী।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

    অনামিকা মণ্ডল, সহকারী শিক্ষক, পাজরাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নাজিরপুর, পিরোজপুর
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

অষ্টম অধ্যায় : নারী-পুরুষ সমতা

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৩০।        আমাদের সমাজে নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ

  ক. বেকারত্ব ও কুসংস্কার     খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

  গ. বাল্যবিবাহ ও বহুবিবাহ
ঘ. পণ প্রথা ও পর্দা প্রথা

  উত্তর : খ. দারিদ্র্য ও অশিক্ষা

৩১।        বিশ্বব্যাপী ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে থেকে পালিত হয়ে আসছে?

  ক. ১৮৫৭    খ. ১৯০৮

  গ. ১৯৭৭     ঘ. ১৯৩৭

  উত্তর : গ. ১৯৭৭

৩২।        নারী-পুরুষের কিসের ব্যবধান কমাতে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক নারী দিবস?

  ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক
খ. সামাজিক ও রাজনৈতিক

  গ. অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক
ঘ. শিক্ষা ও শ্রম

  উত্তর : ক. সামাজিক ও অর্থনৈতিক

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক, সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান
সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া। অঙ্কন : প্রসূন হালদার

চতুর্থ অধ্যায় : জীবনীশক্তি

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। শ্বসনিক বস্তু কী?

  উত্তর : শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে যৌগিক বস্তু জড়িত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুকে শ্বসনিক বস্তু বলে। যেমনশর্করা, প্রোটিন, লিপিড, বিভিন্ন ধরনের জৈব এসিড।

২।

অবাত শ্বসন কী?

  উত্তর : যে শ্বসন প্রক্রিয়া অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে হয়, তাকে অবাত শ্বসন বলে।

৩। ফার্মেন্টেশন কী?

  উত্তর : কোষের বাইরে অক্সিজেনের অনুপস্থিতিতে জাইমেজ এনজাইমের উপস্থিতিতে গ্লুকোজ অণু অসম্পূর্ণভাবে জারিত হয়ে ইথাইল অ্যালকোহল বা ল্যাকটিক এসিড সৃষ্টি ও অল্প পরিমাণ শক্তি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে ফার্মেন্টেশন বলে।

৪।

ফটোলাইসিস কী?

  উত্তর : সূর্যালোক এবং ক্লোরোফিলের সাহায্যে পানি বিয়োজিত হয়ে অক্সিজেন, প্রোটন/হাইড্রোজেন আয়ন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হয়। এ প্রক্রিয়াকে ফটোলাইসিস বলে।

৫।        C3 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : ক্যালভিন চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৩-ফসফোগ্লিসারিক এসিড।

এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৩-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে  C3 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C3 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদেরকে C3 উদ্ভিদ বলে।

৬। জীবনীশক্তি কী?

  উত্তর : জীব কর্তৃক তার দেহে শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহারের মৌলিক কৌশলই হচ্ছে জীবনীশক্তি।

৭।

ফটোফসফোরাইলেশন কী?

  উত্তর : আলো ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে ADP  ও অজৈব ফসফেট (Pi)  এর সঙ্গে মিলিত হয়ে ATP  তৈরির প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।

৮। NADPH  শব্দের পূর্ণরূপ লেখো।

  উত্তর :  NADPH শব্দের পূর্ণরূপ হলো বিজারিত নিকোটিনামাইড অ্যাডেনিন ডাইনিউক্লিওটাইড ফসফেট।

৯।        সালোক সংশ্লেষণ কী?

  উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক ও ক্লোরোফিলের উপস্থিতিতে কার্বন ডাই-অক্সাইড এবং পানি থেকে কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে তাকে সালোক সংশ্লেষণ বলে।

১০।  ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয় কেন?

  উত্তর : ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়ায় ATP  তৈরি হয়। ATP

শক্তি জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্য বিক্রিয়ায় শক্তি সরবরাহ করে। এ জন্য ATP-কে জৈবমুদ্রা বলা হয়।

১১।       C4 উদ্ভিদ কী?

  উত্তর : হ্যাচ ও স্ন্যাক চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো ৪-অক্সালো অ্যাসিটিক এসিড। এই চক্রের প্রথম স্থায়ী পদার্থ ৪-কার্বনবিশিষ্ট বিধায় এই চক্রকে C4 চক্র বলে। যেসব উদ্ভিদ C4 চক্রের মাধ্যমে কার্বন বিজারণ করে তাদের C4 উদ্ভিদ বলে।

১২।       শ্বসন কী?

  উত্তর : যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জীবদেহ যৌগিক খাদ্যদ্রব্যগুলো জারিত করে সরল দ্রব্যে পরিণত করে এবং শক্তি উৎপন্ন করে তাকে শ্বসন বলে।

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চার বছর মেয়াদি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট চারটি কোর্স হলোএলএলবি, বিবিএ, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট এবং নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড সায়েন্স।

 

যোগ্যতা

মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের স্বীকৃত বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২১/২০২২ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পাস করতে হবে। পয়েন্ট থাকতে হবে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ এবং মোট জিপিএ ৬.৫০।

বিজ্ঞান শাখায় উক্ত পরীক্ষাগুলোর প্রতিটিতে পৃথকভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সম্মিলিতভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৭.৫০ থাকতে হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিজনেস ম্যানেজমেন্ট), ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) শাখার শিক্ষার্থীরাও উপরের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া যাচ্ছে। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন গেটওয়ে অথবা পে-স্লিপ ডাউনলোড করে এই ফি জমা দেওয়া যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে ৩১ জুলাই রাত ১২টার মধ্যে। অনলাইন থেকে আবেদন ফরমের প্রিন্ট কপি ৭ আগস্টের মধ্যে সংগ্রহ করার সুযোগ থাকবে।


ভর্তি পরীক্ষা : ৫ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।

সময় : এক ঘণ্টা (সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত)।


ঢাকা ও গাজীপুর মহানগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোতে এই পরীক্ষা হবে।

 

ওয়েবসাইট
www.nu.ac.bd/admissions

 

 

মন্তব্য

মজার গণিত

শেয়ার
মজার গণিত

  ম্যাজিকাল সংখ্যা ৯

  গণিতের দুনিয়ায় এমন কিছু সংখ্যা আছে, যাদের মাঝে লুকিয়ে থাকে মজার মজার রহস্য। ঠিক তেমনই একটি সংখ্যা ৯। সংখ্যাটি নিজের মধ্যে ধরে রেখেছে অসাধারণ কিছু গুণ। চলুন দেখি ৯-এর কিছু চমকপ্রদ ও মজার দিক

 

৯ এর সঙ্গে কোনো পূর্ণসংখ্যা গুণ করলে গুণফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ হয়।

  উদাহরণ

  ৯ x ৩ = ২৭
অঙ্কগুলোর যোগফল, ২ + ৭ = ৯

  ৯ x ৯ = ৮১
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৮ + ১ = ৯

  ৯ x ১১ = ৯৯
অঙ্কগুলোর যোগফল, ৯ + ৯ = ১৮
আবার, ১৮-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
১ + ৮ = ৯

  ৯ x ১৭ = ১৫৩
অঙ্কগুলোর যোগফল, ১ + ৫ + ৩ = ৯

 

যেকোনো সংখ্যার অঙ্কগুলো যোগ করে সেই যোগফল মূল সংখ্যা থেকে বাদ দিলে বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল সব সময় ৯ বা ৯-এর গুণিতক হয়।

  উদাহরণ

  ৫২৭-এর অঙ্কগুলোর যোগফল,
৫+২+৭ = ১৪

  মূল সংখ্যা ৫২৭ থেকে অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ বিয়োগ করি,

  ৫২৭ ্ল ১৪ = ৫১৩

  বিয়োগফলের অঙ্কগুলোর যোগফল,

  ৫ + ১ + ৩ = ৯

 

৯ এর নামতা শেখা যায় হাতের আঙুল গুনে। 

  যেমন, ৯ x ৪ = ?
এর মান বের করতে চাইলে বাম হাতের চার নম্বর আঙুলটি ভাঁজ করো। এখন দেখো ভাঁজ করা আঙুলের আগে আছে তিনটি আঙুল।

৩ দশকের ঘরে বসাও। এর পর ভাঁজ করা আঙুলের পরে গুনে দেখো কয়টি আঙুল আছে? অবশ্যই ছয়টি আঙুল। ৬ এককের ঘরে বসাও। তাহলে সংখ্যাটি দাঁড়ায় ৩৬।

  এই ৩৬-ই তোমাদের কাঙ্ক্ষিত মান। বোঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটা লক্ষ করতে পারো।

সৈয়দা জুয়েলী আকতার

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ