ঢাকা, মঙ্গলবার ২২ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৬ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ২২ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৬ মহররম ১৪৪৭
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী প্রস্তুতি

বাংলা

লুৎফা বেগম, সিনিয়র শিক্ষক, বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা, ঢাকা
লুৎফা বেগম, সিনিয়র শিক্ষক, বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা, ঢাকা
শেয়ার
বাংলা
শহীদ মিনার

সৃজনশীল প্রশ্ন

ফেব্রুয়ারির গান

 (১) উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

দোয়েল কোয়েল ময়না কোকিল

সবার আছে গান

পাখির গানে পাখির সুরে

মুগ্ধ সবার প্রাণ।

সাগর নদীর ঊর্মিমালার

মন ভোলানো সুর

নদী হচ্ছে স্রোতস্বিনী

সাগর সমুদ্দুর।

(ক) কবিতাংশটুকু কোন কবিতার অংশ?

কবির নাম কী?  ২

(খ) কবিতাংশটিতে কয়টি পাখির কথা বলা হয়েছে? সবার প্রাণ কিভাবে মুগ্ধ হয়, দুটি বাক্যে লেখো।   ৩

(গ) কবিতাংশটুকুর মূলভাব পাঁচটি বাক্যে লেখো।

   ৫

উত্তর :

(ক) কবিতাংশটুকু ‘ফেব্রুয়ারির গান’ কবিতার অংশ। কবির নাম লুত্ফর রহমান রিটন।

(খ) কবিতাটিতে চারটি পাখির কথা বলা হয়েছে।

দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও কোকিল এই পাখিগুলোর কণ্ঠে রয়েছে গান।

এই পাখিগুলোর গানে ও সুরে অর্থাৎ কলকাকলিতে সবার মন-প্রাণ মুগ্ধ হয়।

(গ) মূলভাব : দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও কোকিল পাখির কণ্ঠে রয়েছে গান। এই পাখিগুলোর গানে ও সুরে সবার মন আনন্দে ভরে যায়। সাগর ও নদীর ঢেউয়ের মধ্যেও একটা সুর রয়েছে।

সেই সুর সবার মন ভোলায়। নদীর আরেক নাম স্রোতস্বিনী আর সাগর হচ্ছে সমুদ্দুরের অন্য নাম, এ দুটির সুরও মানুষের মন ভোলায়।

(২) উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

ছড়ায় পাহাড় সুরের বাহার

ঝরনা-প্রকৃতিতে

বাতাসে তার প্রতিধ্বনি

গ্রীষ্ম-বর্ষা-শীতে।

গাছের গানে মুগ্ধ পাতা

মুগ্ধ স্বর্ণলতা।

ছন্দ-সুরে ফুলের সাথে

প্রজাপতির কথা।

(ক) কবিতাংশটুকু কোন কবিতার অংশ? কবিতাটির কবির নাম কী?   ২

(খ) ‘বাহার’ শব্দের অর্থ কী? বিভিন্ন ঋতুতে আমরা যে প্রতিধ্বনি শুনতে পাই তা দুটি বাক্যে লেখো।   ৩

(গ) কবিতাংশটুকুর মূলভাব পাঁচটি বাক্যে লেখো।   ৫

উত্তর : (ক) কবিতাংশটুকু ‘ফেব্রুয়ারির গান’ কবিতার অংশ। কবিতাটির কবির নাম লুত্ফর রহমান রিটন।

(খ) ‘বাহার’ শব্দের অর্থ সৌন্দর্য।

পাহাড় ও ঝরনা প্রকৃতিতে সুরের বাহার ছড়িয়ে দেয়। আর গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত অর্থাৎ বিভিন্ন ঋতুতে আমরা বাতাসে তার প্রতিধ্বনি শুনতে পাই।

(গ) মূলভাব : ‘ফেব্রুয়ারির গান’ কবিতায় বিভিন্ন গান ও সুরের কথা বলা হয়েছে। পাহাড় আর ঝরনা প্রকৃতিতে সুরের বাহার ছড়িয়ে দেয়। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত ঋতুর বাতাসে সেই সুরই সর্বত্র প্রতিধ্বনিত হয়। গাছপালার গানে তার পাতা ও স্বর্ণলতা বিমুগ্ধ হয়। আর প্রজাপতি যেন ছন্দ-সুরে ফুলের সঙ্গে নানা কথা বলে যায়।

(৩) উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

ফুল পাখি নই, নইকো পাহাড়

ঝরনা সাগর নই

মায়ের মুখের মধুর ভাষায়

মনের কথা কই।

বাংলা আমার মায়ের ভাষা

শহিদ ছেলের দান

আমার ভাইয়ের রক্তে লেখা

ফেব্রুয়ারির গান।

(ক) কবিতাংশটুকু কোন কবিতার অংশ? কবিতাটির কবির নাম কী?   ২

(খ) ‘মধুর’ শব্দের অর্থ কী? আমরা কেন মায়ের ভাষায় কথা বলি তা দুটি বাক্যে লেখো।     ৩

(গ) কবিতাংশটুকুর মূলভাব পাঁচটি বাক্যে লেখো।   ৫

উত্তর : (ক) কবিতাংশটুকু ‘ফেব্রুয়ারির গান’ কবিতার অংশ। কবিতাটির কবির নাম লুত্ফর রহমান রিটন।

(খ) মধুর শব্দের অর্থ মিষ্টি, সুমিষ্ট।

আমরা জন্মের পর থেকে মায়ের কোলে পরম আদরে লালিত-পালিত হয়ে বড় হই। তাই আমরা মায়ের মুখের মধুর ভাষায় মনের কথা বলে থাকি।

(গ) মূলভাব : ‘ফেব্রুয়ারির গান’ কবিতায় বাংলা ভাষার প্রতি মমতা ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ পেয়েছে। আমরা প্রকৃতির ফুল, পাখি, পাহাড়, ঝরনা অথবা সাগর নই। তাই ফুল পাখির ছন্দ-সুর অথবা পাহাড় ঝরনা-সাগরের মন ভোলানো সুর আমাদের কণ্ঠে নেই। আমরা মায়ের মুখের মিষ্টি মধুর ভাষায় হৃদয়ের ভাব প্রকাশ করি। এই ভাষা আমরা ভাষাশহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে পেয়েছি বলে ফেব্রুয়ারির গান তাদের রক্ত দিয়ে রচিত হয়েছে।

শব্দদূষণ

 

(৪) উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

গরু ডাকে, হাঁস ডাকে—ডাকে কবুতর

গাছে ডাকে শত পাখি, সারা দিনভর।

মোরগের ডাক শুনি প্রতিদিন ভোরে

নিশিরাতে কুকুরের দল ডাকে জোরে।

দোয়েল-চড়ুই মিলে কিচির মিচির

গান শুনি ঘুঘু আর টুনটুনিটির।

(ক) কবিতাংশটুকু কোন কবিতার অংশ? কবিতাটির কবির নাম কী?   ২

(খ) ‘কবুতর’ শব্দের একটি সমার্থক শব্দ লেখো। সারা দিনভর কী কী ডাকে দুটি বাক্যে লেখো।   ৩

(গ) কবিতাংশটুকুর মূলভাব পাঁচটি বাক্যে লেখো।   ৫

উত্তর : (ক) কবিতাশটুকু ‘শব্দদূষণ’ কবিতার অংশ। কবিতাটির কবির নাম সুকুমার বড়ুয়া।

(খ) ‘কবুতর’ শব্দের একটি সমার্থক শব্দ হলো পায়রা।

‘শব্দদূষণ’ কবিতায় বিভিন্ন পশু ও পাখির ডাকাডাকি করার কথা বলা হয়েছে। গরু, হাঁস, কবুতর ছাড়াও গাছে গাছে শত শত পাখি সারা দিন ডাকাডাকি করে।

(গ) মূলভাব : সুকুমার বড়ুয়া রচিত ‘শব্দদূষণ’ কবিতার বিভিন্ন পশু ও পাখির ডাকাডাকির কথা বলা হয়েছে। হাঁস, কবুতরসহ নানা জাতের পাখি সারা দিন গাছে গাছে ডাকাডাকি করে। প্রতিদিন ভোরে মোরগের ডাক শুনে আমাদের ঘুম ভাঙে। গভীর রাতে কুকুরের দল জোরে জোরে ঘেউ ঘেউ করে ডাকে। দোয়েল ও চড়ুই পাখি মিলে কিচিরমিচির করে, মিষ্টি মধুর কণ্ঠে গান শোনায় ঘুঘু আর টুনটুনি পাখি।

(৫) উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

শহরের পাতি কাক ডাকে ঝাঁকে ঝাঁকে

ঘুম দেয়া মুশকিল হর্নের হাঁকে।

সিডি চলে, টিভি চলে, বাজে টেলিফোন

দরজায় বেল বাজে, কান পেতে শোন।

গলিপথে ফেরিঅলা হাঁকে আর হাঁটে

ছোটদের হই চই ইশকুল মাঠে।

পল্লির সেই সুরে ভরে যায় মন।

শহুরে জীবন জ্বালা - শব্দদূষণ।

(ক) কবিতাংশটুকু কোন কবিতার অংশ? কবিতাটির কবির নাম কী?   ২

(খ) ‘মুশকিল’ শব্দের অর্থ কী? শহরে ঘুমানো মুশকিল কেন? দুটি বাক্যে লেখো। ৩

(গ) কবিতাংশটুকুর মূলভাব পাঁচটি বাক্যে লেখো।   ৫

উত্তর :

(ক) কবিতাংশটুকু ‘শব্দদূষণ’ কবিতার অংশ। কবিতাটির কবির নাম সুকুমার বড়ুয়া।

(খ) ‘মুশকিল’ শব্দের অর্থ বিপদ বা ঝামেলা।

শহরে ঝাঁকে ঝাঁকে পাতি কাক কা-কা করে উচ্চস্বরে ডাকতে থাকে। আর বিভিন্ন যানবাহনের হর্নের শব্দে শহরে ঘুম দেওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে।

(গ) মূলভাব : সুকুমার বড়ুয়ার ‘শব্দদূষণ’ কবিতাটির আলোচ্য অংশে শহরে শব্দদূষণের কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে। শহরে ঝাঁকে ঝাঁকে পাতি কাক ডাকাডাকি করে। যানবাহনের হর্নের হাঁক, সিডি, টিভি চলার শব্দ, টেলিফোন ও দরজার বেল বাজার আওয়াজে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে এবং শব্দদূষণ ঘটে। এ ছাড়া শহরের গলিপথে ফেরিঅলা ফেরি করে জিনিসপত্র বিক্রির সময় উঁচু গলায় হাঁক দিয়ে যায় ও স্কুলের মাঠে ছোটরা দিনভর হৈচৈ করে। পল্লীর স্নিগ্ধ মিষ্টি সুরের তুলনায় শব্দদূষণের কারণে শহুরে জীবন যন্ত্রণাদায়ক।

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : প্রাথমিক গণিত

    সোনিয়া আক্তার, সহকারী শিক্ষক, ধামদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ সদর, মুন্সীগঞ্জ
শেয়ার
পঞ্চম শ্রেণি : প্রাথমিক গণিত

পঞ্চম অধ্যায় : গুণিতক এবং গুণনীয়ক

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

৫।        গসাগু-এর পূর্ণ রূপ কী? 

  উত্তর : গসাগু-এর পূর্ণ রূপ হলোগরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক।

৬।        মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?

  উত্তর : কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং শুধু ওই সংখ্যা হয়, তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে।

৭।        গুণনীয়কের অন্য নাম কী?

  উত্তর : গুণনীয়কের অন্য নাম হলোউৎপাদক।

৮।        গুণিতক কাকে বলে?

  উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যেসব সংখ্যাকে নিঃশেষে ভাগ করা যায় সেই সব সংখ্যার প্রত্যেককে ওই নির্দিষ্ট সংখ্যাটির গুণিতক বলে।

সহজভাবে বলা যায়, গুণিতক হলো পূর্ণসংখ্যার নামতা।     

৯।        ১ থেকে ১০-এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা কয়টি ও কী কী?

  উত্তর : ১ থেকে ১০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা ৪টি। যথা২, ৩, ৫, ৭।

১০।       ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫ কে ভাগ করলে ভাগশেষ কত হবে?

  উত্তর : ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫-কে ভাগ করলে ভাগশেষ ০ (শূন্য) হবে।

১১।       ৩৬-কে মৌলিক উৎপাদকে প্রকাশ করো।

  উত্তর : ৩৬-এর মৌলিক উৎপাদক হলো ২ x ২ x ৩ x ৩।

১২।       ১ কেন মৌলিক সংখ্যা নয়?

  উত্তর : ১ কোনো মৌলিক সংখ্যা নয়, কারণ এর একটি মাত্র গুণনীয়ক আছে, যা ১।

১৩।       দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু কত?

  উত্তর : দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু হলো ১।

১৪।       মৌলিক উৎপাদক কাকে বলে?

  উত্তর : প্রতিটি গুণনীয়ককে মৌলিক উৎপাদক বলা হয়।

১৫।       গুণিতক প্রয়োজন হয় কোন গাণিতিক প্রক্রিয়ার জন্য?

  উত্তর : লসাগু করার জন্য গুণিতকের প্রয়োজন হয়।

১৬।       যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু কী হবে?

  উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু হবে সংখ্যাগুলোর গুণফল।

১৭।       ৮ এর গুণনীয়ক কোনগুলো?

          উত্তর : ৮-এর গুণনীয়ক হলো ১, ২, ৪ ও ৮।

১৮।       যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু কত হবে?

    উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু হবে ১।

 

 

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র

    মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী অধ্যাপক সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র

১। দালাল তার কাজের বিনিময়ে কী পায়?

  ক. মুনাফা খ. বেতন
গ. কমিশন ঘ. মজুরি

২। ভোগ্য পণ্যের বণ্টনপ্রণালী দীর্ঘ হওয়ার কারণ

  i. ক্রেতার সংখ্যা   
ii. ক্রেতার অবস্থান 
iii. পণ্যসম্ভার

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৩। কোন স্তরে কম্পানি গবেষণামূলক কাজ এবং বাজার সম্পর্কে জানার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে?

  ক. পণ্য উন্নয়ন স্তর  খ. সূচনা স্তর   
গ. প্রবৃদ্ধি স্তর  ঘ. পূর্ণতা স্তর

৪।

পাইকারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কোনটি?

  ক. সীমিত লেনদেন  খ. কমঝুঁকি
গ. অধিক মূলধন    ঘ. ক্ষুদ্র সংগঠন

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৫ ও ৬ নম্বর  প্রশ্নের উত্তর দাও :

  আভা কম্পানি নিজস্ব কারখানায় বিভিন্ন ধরনের জুতা তৈরি করে। এরা নিজেদের কম্পানির জুতা দেশের বিভিন্ন বড় শহরগুলোতে নিজস্ব শোরুমের মাধ্যমে ভোক্তাদের কাছে বিক্রয় করে। এর ফলে কম্পানির তুলনামূলক লাভ বেশি হয়।

৫।

আভা কোন ধরনের বিপণি?

  ক. বাট্টা  খ. পরিকল্পিত 
গ. বহু শাখা  ঘ. বিভাগীয়

৬। আভা কম্পানির লাভের কারণ হলো

  i. কম উপরি ব্যয়   
ii. মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের পরিহার

  iii. নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৭। স্বল্পকালীন বিক্রয় বৃদ্ধির প্রচেষ্টাকে কী বলে?

  ক. বিজ্ঞাপন   খ. বিক্রয় প্রসার 
গ. ব্যক্তিক বিক্রয়   ঘ. জনসংযোগ

৮। সুপার স্টোরের বৈশিষ্ট্য হলো

  i. ক্ষুদ্রায়তনের প্রতিষ্ঠান   
ii. বৃহদায়তনের প্রতিষ্ঠান

  iii. খুচরা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

৯।

১০,০০০ টাকার পণ্য ক্রয় করলে ১০% ছাড়, এটা কোন ধরনের বাট্টা?

  ক. নগদ  খ. পরিমাণগত 
গ. মৌসুমি ঘ. সুবিধাদি

১০।       বাজারজাতকরণ কী?

  ক. পণ্য উৎপাদন  
খ. পণ্য ভোগ

  গ. পণ্যের ভ্যালু সৃষ্টি
ঘ. গ্রাহকদের সন্তুষ্টি বিধান

১১।       আধুনিক বিপণনের জনক কে?

  ক. Gary Armstrong   খ. Philip Kotter

  গ. H Fayol      ঘ. W J Stanton

১২।       বাজারজাতকরণে বাজার কিসের সঙ্গে সম্পৃক্ত?

  ক. ক্রেতা  খ. স্থান 
গ. দ্রব্য   ঘ. বিক্রেতা

  নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ১৩ ও ১৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :

  কোরিয়ার নাগরিক আফনান চাকরি সূত্রে খুলনায় বসবাস করেন। তাঁর বাংলাদেশি সহকর্মীরা দুপুরে ভাত খেলেও তিনি ফাস্টফুড খান।

এ ছাড়াও নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশিদের সঙ্গে তাঁর ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়।

১৩।       আফনানের ভাতের পরিবর্তে ফাস্টফুড খাওয়া বাজারজাতকরণের কোন মৌলিক ধারণাটির প্রকাশ ঘটেছে?

  ক. অভাব খ. প্রয়োজন  
গ. চাহিদা ঘ. ক্রেতা-ভ্যালু

১৪।       আফনানের ফাস্টফুড খাওয়ার কারণ হলো

  i. নিজস্ব সংস্কৃতি   
ii. অভাব
iii. ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii খ. iiii   
গ.
iiiii   ঘ. i, iiiii

১৫।       অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন কত সালে প্রণয়ন করা হয়?

  ক. ১৯১১ খ. ১৯৫৬
গ. ১৯৬৪ ঘ. ১৯৮২

১৬।       বিক্রয়কর্মীর গৃহীত কলাকৗশলকে কী বলে?

  ক. বিক্রয়িকতা খ. ব্যক্তিক বিক্রয়
গ. বিক্রয় প্রসার    ঘ. বিক্রয় ব্যবস্থাপনা

 

  উত্তর : ১. গ ২. ঘ ৩. ক ৪. গ ৫. গ
৬. গ ৭. খ ৮. গ ৯. ক ১০. গ ১১. খ
১২. ক ১৩. ঘ ১৪. খ ১৫. খ ১৬. ক।

 

 

 

মন্তব্য

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

    সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল
শেয়ার
নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান

একাদশ অধ্যায় : জীবের প্রজনন

বহু নির্বাচনী প্রশ্ন

১।        একলিঙ্গ ফুল কোনটি?

  ক. ঝিঙা খ. জবা
গ. মটর ঘ. ধান

২।        ফুলের কোনটি বাইরের দিক থেকে দ্বিতীয় স্তবক?

  ক. পুষ্পাক্ষ খ. বৃতি
গ. দলমণ্ডল   ঘ. পুংস্তবক

৩।        ধুতুরা ফুলের তৃতীয় স্তবক কোনটি?

  ক. Androecium    খ. Thalmus
গ. Gynoecium     ঘ. Calyx

৪।

       কোনটির পরাগদণ্ড বহুগুচ্ছ?

  ক. জবা খ. ধুতুরা
গ. শিমুল ঘ. সরিষা

৫।        নতুন প্রজাতি সৃষ্টিতে কোনটির ভূমিকা নেই?

  ক. মূল প্রজাতি থেকে পৃথক হওয়া
খ. সংকরায়ণ
গ. ঘটনাক্রমে ক্রোমোজোমের সংখ্যা বৃদ্ধি
ঘ. স্ব-পরাগায়ণ

৬।        কোন প্রজাতির বিশুদ্ধতা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?

  ক. সরিষা খ. পেঁপে
গ. কুমড়া ঘ. ধুতুরা

৭।        পেঁপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

  i. একলিঙ্গ ফুল
ii. ভিন্নবাসী উদ্ভিদ
iii. সবৃন্তক ফুল

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

৮।

       পর-পরাগায়ণ হতে দেখা যায়

  i. শিমুল
ii. পেঁপে
iii. ধুতুরা

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. র, iiiii

৯।        শেফালি রাস্তার পাশে প্রচুর ধুতুরা ফুল এবং শিমুল গাছের ফুল ছোট পাখি ঘুরে বেড়াতে দেখতে পেল। শেফালির দেখা গাছ দুটির মধ্যে ভিন্নতা হলো

  i. নতুন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয়
ii. পরাগায়ণ নিশ্চিত
iii. প্রচুর পরাগরেণু নষ্ট হয়

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

১০।       বায়ুপরাগী ফুলের বৈশিষ্ট্য

  i. ফুল রঙিন ও মধুগ্রন্থিযুক্ত
ii. ফুল হালকা ও মধুগ্রন্থিহীন

  iii. গর্ভমুণ্ড আঠালো ও শাখান্বিত

  নিচের কোনটি সঠিক?

  ক. iii    খ. iiii
গ. iiiii   ঘ. i, iiiii

১১।

      নিচের কোন ফুলটির গর্ভমুণ্ড আঠালো এবং শাখান্বিত?

  ক. সরিষা খ. ধান
গ. কদম ঘ. জবা

১২।       কোন ফুলে সুগন্ধ নেই?

  ক. গোলাপ   খ. রজনীগন্ধা
গ. সরিষা ঘ. পাতাশেওলা

 

  উত্তর : ১. ক ২. গ ৩. ক ৪. গ ৫. ঘ ৬. খ
৭. ঘ  ৮. ক ৯. ঘ ১০. গ ১১. খ ১২. ঘ।

 

 

 

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) মাস্টার্স প্রোগ্রাম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স প্রোগ্রামের এই কোর্সের মেয়াদ এক বছর ছয় মাস। ওপেন ক্রেডিট পদ্ধতিতে পাঠদান করা হবে। মোট ক্রেডিট ৩৬।

 

যোগ্যতা

প্রার্থীদের যেকোনো পাবলিক বা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় (ইউজিসি অনুমোদিত) থেকে নির্ধারিত কয়েকটি বিষয়ে ন্যূনতম চার বছরমেয়াদি স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি থাকতে হবে। বিষয়গুলো হচ্ছে সিএসই, সিএস, সিই, আইটি, ইইই, ইসিই, ইটিই, এসই, গণিত, পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান। স্নাতক পরীক্ষায় ৪.০০ স্কেলে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.২৫ বা দ্বিতীয় বিভাগে শতকরা ৫৫ ভাগ নম্বর থাকতে হবে। ভর্তির ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স ও শিক্ষাবর্ষের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।

 

ফি : ২৫০০ টাকা।

 

আবেদন

অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ তারিখ ২৭ জুলাই। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ৩০ জুলাই পর্যন্ত।

ভর্তি পরীক্ষা ও ক্লাস

ভর্তি পরীক্ষা ১ আগস্ট। ক্লাস শুরু ১৭ আগস্ট। ক্লাস হবে রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

 

যোগাযোগ

কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, ঢাকা-১০০০

মোবাইল : ০১৭২১৮৭৯৬৫৫ (অফিস চলাকালীন)

ই-মেইল : office@cse.du.ac.bd

 

ওয়েবসাইট

msadmission.cse.du.ac.bd 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ