বর্তমান যুগ তথ্য-প্রযুক্তির যুগ। এই মুহূর্তে যোগাযোগ ব্যবস্থায় মুঠোফোন সবচেয়ে অপরিহার্য উপাদান। ব্যস্ত সময়ে প্রতি মুহূর্তেই মানুষ তার স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চায়। স্বল্প সময়ে মুখ্য সংবাদটি জানাতেই খুদে বার্তা বা SMS ব্যবহৃত হয়।
এইচএসসি : বাংলা দ্বিতীয় পত্র
- খুদে বার্তা লিখন
মো. সুজাউদ দৌলা প্রভাষক রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ উত্তরা, ঢাকা

এসএমএস তথ্য আদান-প্রদানের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
খুদে বার্তা আদান-প্রদানে প্রেরককে অবশই নির্দেশনা মানতে হবে। যেমন—বার্তা সরল ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে। এটি প্রাপকের সক্রিয়তায় লিখিত, এটি অবশ্যই জরুরি ও জনগুরুত্বসম্পন্ন হবে। এটি ফেসবুক বা মোবাইল কম্পানির কাঠামোকে অনুসরণ করে লিখতে হবে ইত্যাদি।
১।
প্রিয় সোহাগ,
আগামী ১৬ ডিসেম্বর, শুক্রবার ২০১৬ আমার জন্মদিন। এবারের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে শুধু বন্ধুদের নিমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। এ দিনে তুমি আমন্ত্রিত এবং তোমাকেই প্রথম বার্তা পাঠানো হলো।
—আকরাম
২। বন্ধুকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় রাসেল,
বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতীয় জীবনে এক নতুন প্রেরণার উৎস। এ দিনে আমরা জীর্ণ পুরাতনকে ভুলে যাই। সবার জীবন থেকে ‘জীর্ণ পুরাতন যাক ভেসে যাক’।
শুভ নববর্ষ ১৪২২
—মনিরুল
৩। বন্ধুর বিয়েতে শুভেচ্ছা জানিয়ে একখানা পত্র লেখো।
প্রিয় মজনু,
তোর বিয়েতে আসতে পারলাম না বলে দুঃখিত। জরুরি একটি কাজে ব্যস্ত ছিলাম। যাই হোক, তোর বৈবাহিক জীবন সুখময় হয়ে উঠুক, এই শুভকামনা রইল। ভালো থাকিস।
—রাব্বানি
৪। ভালো ফল করার জন্য ছোট ভাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় আকাশ,
খুব হৈচৈ করছ নিশ্চয়ই। তুমি এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়ায় আমিও খুব আনন্দিত। আশাকরি পরবর্তী সময়ে সব পরীক্ষায়ও তোমার রেজাল্টের এ ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। ভালো থেকো। আর খুব মজা করো।
—হাবীব
৫। শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় সিজান,
তিন দিনের শিক্ষা সফর শেষে বাড়ি ফিরলাম। শিক্ষক ও বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে কাটানো এই দিনগুলো আমার জীবনের সেরা দিন বলতে পারি। সিজান, তুই খুব মিস করলি।
—মিতা
৬। বিজ্ঞান মেলায় উপস্থিত অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় বন্ধু,
আমি এখন বিজ্ঞান মেলায়। বিভিন্ন খুদে বিজ্ঞানীর নতুন নতুন আবিষ্কার আর তার প্রদর্শনী তাক লাগিয়ে দিল। সুযোগ পেলে তুমিও দেখে যেয়ো।
—রাহাত
৭। বইমেলা সম্পর্কে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় অনিকেত,
আজ সারা দিন কলেজে আয়োজিত বইমেলায় ঘুরলাম। টিপু সঙ্গে ছিল। এবারের বইমেলায় নতুন লেখকদের বইসহ অনেক ভালো ভালো বই এসেছে। আমি দুটি উপন্যাস কিনলাম আর টিপু একটি গল্পের বই কিনল। সময় পেলে তুমিও একবার এসো। আশা করি ভালো লাগবে।
—সাজিদ
৮। বন্ধুকে আরোগ্য লাভের কথা জানিয়ে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় রুপম,
সন্ধ্যায় চাচার সঙ্গে দেখা হয়েছিল, জানতে পারলাম তুমি ভীষণ অসুস্থ। প্রার্থনা করি যেন তুমি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠো। কাল তোমাকে দেখতে আসব। ভালো থেকো।
—তানভীর
৯। বাংলাদেশে বেড়াতে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে বিদেশি বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা প্রেরণ করো।
প্রিয় রিচার্ড,
নিশ্চয়ই ভালো আছ? একবার এসো বাংলাদেশে। তোমার জন্ম তো এখানেই। নিশ্চয়ই এ দেশের প্রতি আগ্রহ আছে? একবার এসে ঘুরে গেলে ভালো লাগবে।
—তমাল, ঢাকা।
১০। বোনের বিয়ের দাওয়াত প্রসঙ্গে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় রফিক,
জানিসই তো পরশু আমার বোনের বিয়ে। অনেক কাজ, কিন্তু দেখাশোনার লোকের বড্ড অভাব। পারলে তাড়াতাড়ি চলে আসিস। এটা নিমন্ত্রণপত্র, আবার তাগাদাপত্রও। হা-হা-হা-হা...চলে আয়, দেখা হবে।
—হিজল
১১। কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বন্ধুকে আমন্ত্রণ জানিয়ে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় অর্ণিমা,
আসছে ১৬ ডিসেম্বর আমাদের কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানে আমিও গান গাইব। তুমি কিন্তু অবশ্যই আসবে।
—অনামিকা
১২। সরস্বতী পূজার শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় বিপ্লব,
শুভ পঞ্চমী। জগতে জ্ঞান বর্ষিত হোক। সব ধরনের অজ্ঞানতার অবসান ঘটুক।
—পলাশ
১৩। পরীক্ষায় খারাপ রেজাল্ট করার জন্য বন্ধুর প্রতি সমবেদনা জানিয়ে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় দীপ্ত,
শুনলাম তোমার প্রথম সাময়িক পরীক্ষার রেজাল্ট খারাপ হয়েছে, এ জন্য তোমার মন খারাপ। জানি এটাই স্বাভাবিক, তবুও বলব বন্ধু, দুঃখ করো না। পরবর্তী পরীক্ষার জন্য এখন থেকে প্রস্তুতি নাও, অবশ্যই তুমি ভালো করবে।
—রাকিব
১৪। টাকা ধার চেয়ে বন্ধুর নিকট একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় বন্ধু,
হঠাৎ করে অর্থ সংকটে পড়েছি। কিছু টাকা ধার দিতে পারবি? বাড়ি থেকে টাকা এলেই পরিশোধ করে দেব। শুভেচ্ছা রইল।
—সাফিন
১৫। সদ্য পড়া একটি উপন্যাসের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় আরমান,
উপন্যাসটা পড়া শেষ করলাম। আশ্চর্য এক মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব এই উপন্যাসে লক্ষ করলাম। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখায় ও রকম মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বের ব্যাপার এর আগে আমি পড়িনি। তুই পড়ে দেখতে পারিস।
—নিবেদিতা
১৬। বিজয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় সুহূদ,
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। একুশ থেকে শুরু, ছাব্বিশে পেলাম স্বাধীনতা আর ষোলোতে পেলাম বিজয়। কষ্টার্জিত এ বিজয় আমাদের পুরো জাতিকে করেছে গৌরবান্বিত।
—আতিফ
১৭। গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপলক্ষে বাড়িতে আসছ—এ বিষয়ে বড় ভাইকে একটি খুদে বার্তা প্রেরণ করো।
ভাইয়া,
নিশ্চয়ই খুব ভালো আছ। গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপলক্ষে কাল থেকে আমাদের কলেজ বন্ধ। তাই আজকে বাড়িতে যাব।
—জামিল।
১৮। মা দিবসে মাকে একটি শুভেচ্ছা জানিয়ে খুদে বার্তা প্রেরণ করো।
প্রিয় মা,
কেমন আছ? তুমি কী জান, আজ বিশ্ব মা দিবস? যদিও তুমি আমার কাছে সব সময় অন্যতম, তবুও আজ আমি তোমাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ দিতে চাই। তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি মা। তুমি পৃথিবীর সেরা মা। আমি ধন্য যে, তুমি আমার মা।
—তোমার ছেলে করিম
১৯। বাবা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বাবাকে একটি খুদে বার্তা প্রেরণ করো।
প্রিয় বাবা,
কেমন আছ? তুমি বাবা হিসেবে এত বেশি দায়িত্বশীল ও সফল যে, তোমাকে ধন্যবাদ দেওয়াটা কম হয়ে যায়। তবুও আজ এই বিশ্ব বাবা দিবসে তোমাকে বলতে চাই, আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।
—তোমার ছেলে রাফিদ
২০। বন্ধু দিবসে বন্ধুকে শুভেচ্ছা জানিয়ে একটি খুদে বার্তা প্রেরণ করো।
প্রিয় শিশির,
শুভ বন্ধু দিবস। আজ এই বিশেষ দিনে সবার আগে তোর কথাই মনে পড়ছে। তোকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আশা করি, আগামী দিনগুলোতেও আমাদের বন্ধুত্ব অটুট থাকবে। ভালো থাকিস।
— হুমায়ুন
২১। ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় বন্ধু,
ঈদ মোবারক। তোমার বাড়ির সবাইকে আমার সালাম ও ঈদের শুভেচ্ছা জানাবে। পরিবারের সবার সঙ্গে দিনটি ভালো কাটাবে আশা করি।
—আরিফ আহসান
২২। শারদীয় পূজার শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় স্বাধীন,
শারদীয় শুভেচ্ছা। কোথায় কোথায় প্রতিমা দেখতে গিয়েছিলি? অনেক মজা হচ্ছে তাই না। আমাদের মণ্ডপটাও অনেক জমকালোভাবে সাজানো হয়েছে। পারলে কাল চলে আয়। তোরও অনেক ভালো লাগবে আমাদের এখানে।
—রামপ্রসাদ
২৩। বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে একটি খুদে বার্তা লেখো।
প্রিয় এন্ড্রু,
বড়দিনের অনেক শুভেচ্ছা রইল। আত্মীয়স্বজন ও পরিবারের সবার সঙ্গে দিনটি তোমার অনেক আনন্দে কাটবে আশা করছি।
—সিজার
সম্পর্কিত খবর

পঞ্চম শ্রেণি : প্রাথমিক গণিত
- সোনিয়া আক্তার, সহকারী শিক্ষক, ধামদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ সদর, মুন্সীগঞ্জ

পঞ্চম অধ্যায় : গুণিতক এবং গুণনীয়ক
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
[পূর্বপ্রকাশের পর]
৫। গসাগু-এর পূর্ণ রূপ কী?
উত্তর : গসাগু-এর পূর্ণ রূপ হলো—গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক।
৬। মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তর : কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং শুধু ওই সংখ্যা হয়, তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে।
৭। গুণনীয়কের অন্য নাম কী?
উত্তর : গুণনীয়কের অন্য নাম হলো—উৎপাদক।
৮। গুণিতক কাকে বলে?
উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা দ্বারা যেসব সংখ্যাকে নিঃশেষে ভাগ করা যায় সেই সব সংখ্যার প্রত্যেককে ওই নির্দিষ্ট সংখ্যাটির গুণিতক বলে।
৯। ১ থেকে ১০-এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা কয়টি ও কী কী?
উত্তর : ১ থেকে ১০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যা ৪টি। যথা—২, ৩, ৫, ৭।
১০। ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫ কে ভাগ করলে ভাগশেষ কত হবে?
উত্তর : ৫-এর গুণনীয়ক দ্বারা ৫-কে ভাগ করলে ভাগশেষ ০ (শূন্য) হবে।
১১। ৩৬-কে মৌলিক উৎপাদকে প্রকাশ করো।
উত্তর : ৩৬-এর মৌলিক উৎপাদক হলো ২ x ২ x ৩ x ৩।
১২। ১ কেন মৌলিক সংখ্যা নয়?
উত্তর : ১ কোনো মৌলিক সংখ্যা নয়, কারণ এর একটি মাত্র গুণনীয়ক আছে, যা ১।
১৩। দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু কত?
উত্তর : দুটি মৌলিক সংখ্যার গসাগু হলো ১।
১৪। মৌলিক উৎপাদক কাকে বলে?
উত্তর : প্রতিটি গুণনীয়ককে মৌলিক উৎপাদক বলা হয়।
১৫। গুণিতক প্রয়োজন হয় কোন গাণিতিক প্রক্রিয়ার জন্য?
উত্তর : লসাগু করার জন্য গুণিতকের প্রয়োজন হয়।
১৬। যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু কী হবে?
উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের লসাগু হবে সংখ্যাগুলোর গুণফল।
১৭। ৮ এর গুণনীয়ক কোনগুলো?
উত্তর : ৮-এর গুণনীয়ক হলো ১, ২, ৪ ও ৮।
১৮। যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু কত হবে?
উত্তর : যদি একাধিক সংখ্যার মৌলিক সাধারণ গুণনীয়ক না থাকে তাহলে তাদের গসাগু হবে ১।

এইচএসসির প্রস্তুতি : উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র
- মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী অধ্যাপক সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

১। দালাল তার কাজের বিনিময়ে কী পায়?
ক. মুনাফা খ. বেতন
গ. কমিশন ঘ. মজুরি
২। ভোগ্য পণ্যের বণ্টনপ্রণালী দীর্ঘ হওয়ার কারণ—
i. ক্রেতার সংখ্যা
ii. ক্রেতার অবস্থান
iii. পণ্যসম্ভার
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৩। কোন স্তরে কম্পানি গবেষণামূলক কাজ এবং বাজার সম্পর্কে জানার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে?
ক. পণ্য উন্নয়ন স্তর খ. সূচনা স্তর
গ. প্রবৃদ্ধি স্তর ঘ. পূর্ণতা স্তর
৪।
ক. সীমিত লেনদেন খ. কমঝুঁকি
গ. অধিক মূলধন ঘ. ক্ষুদ্র সংগঠন
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৫ ও ৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
আভা কম্পানি নিজস্ব কারখানায় বিভিন্ন ধরনের জুতা তৈরি করে। এরা নিজেদের কম্পানির জুতা দেশের বিভিন্ন বড় শহরগুলোতে নিজস্ব শোরুমের মাধ্যমে ভোক্তাদের কাছে বিক্রয় করে। এর ফলে কম্পানির তুলনামূলক লাভ বেশি হয়।
৫।
ক. বাট্টা খ. পরিকল্পিত
গ. বহু শাখা ঘ. বিভাগীয়
৬। আভা কম্পানির লাভের কারণ হলো—
i. কম উপরি ব্যয়
ii. মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের পরিহার
iii. নিজস্ব ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৭। স্বল্পকালীন বিক্রয় বৃদ্ধির প্রচেষ্টাকে কী বলে?
ক. বিজ্ঞাপন খ. বিক্রয় প্রসার
গ. ব্যক্তিক বিক্রয় ঘ. জনসংযোগ
৮। সুপার স্টোরের বৈশিষ্ট্য হলো—
i. ক্ষুদ্রায়তনের প্রতিষ্ঠান
ii. বৃহদায়তনের প্রতিষ্ঠান
iii. খুচরা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৯।
ক. নগদ খ. পরিমাণগত
গ. মৌসুমি ঘ. সুবিধাদি
১০। বাজারজাতকরণ কী?
ক. পণ্য উৎপাদন
খ. পণ্য ভোগ
গ. পণ্যের ভ্যালু সৃষ্টি
ঘ. গ্রাহকদের সন্তুষ্টি বিধান
১১। আধুনিক বিপণনের জনক কে?
ক. Gary Armstrong খ. Philip Kotter
গ. H Fayol ঘ. W J Stanton
১২। বাজারজাতকরণে বাজার কিসের সঙ্গে সম্পৃক্ত?
ক. ক্রেতা খ. স্থান
গ. দ্রব্য ঘ. বিক্রেতা
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ১৩ ও ১৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও :
কোরিয়ার নাগরিক আফনান চাকরি সূত্রে খুলনায় বসবাস করেন। তাঁর বাংলাদেশি সহকর্মীরা দুপুরে ভাত খেলেও তিনি ফাস্টফুড খান।
১৩। আফনানের ভাতের পরিবর্তে ফাস্টফুড খাওয়া বাজারজাতকরণের কোন মৌলিক ধারণাটির প্রকাশ ঘটেছে?
ক. অভাব খ. প্রয়োজন
গ. চাহিদা ঘ. ক্রেতা-ভ্যালু
১৪। আফনানের ফাস্টফুড খাওয়ার কারণ হলো—
i. নিজস্ব সংস্কৃতি
ii. অভাব
iii. ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১৫। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন কত সালে প্রণয়ন করা হয়?
ক. ১৯১১ খ. ১৯৫৬
গ. ১৯৬৪ ঘ. ১৯৮২
১৬। বিক্রয়কর্মীর গৃহীত কলাকৗশলকে কী বলে?
ক. বিক্রয়িকতা খ. ব্যক্তিক বিক্রয়
গ. বিক্রয় প্রসার ঘ. বিক্রয় ব্যবস্থাপনা
উত্তর : ১. গ ২. ঘ ৩. ক ৪. গ ৫. গ
৬. গ ৭. খ ৮. গ ৯. ক ১০. গ ১১. খ
১২. ক ১৩. ঘ ১৪. খ ১৫. খ ১৬. ক।

নবম ও দশম শ্রেণি : জীববিজ্ঞান
- সুনির্মল চন্দ্র বসু, সহকারী অধ্যাপক সখীপুর সরকারি কলেজ, সখীপুর, টাঙ্গাইল

একাদশ অধ্যায় : জীবের প্রজনন
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১। একলিঙ্গ ফুল কোনটি?
ক. ঝিঙা খ. জবা
গ. মটর ঘ. ধান
২। ফুলের কোনটি বাইরের দিক থেকে দ্বিতীয় স্তবক?
ক. পুষ্পাক্ষ খ. বৃতি
গ. দলমণ্ডল ঘ. পুংস্তবক
৩। ধুতুরা ফুলের তৃতীয় স্তবক কোনটি?
ক. Androecium খ. Thalmus
গ. Gynoecium ঘ. Calyx
৪।
ক. জবা খ. ধুতুরা
গ. শিমুল ঘ. সরিষা
৫। নতুন প্রজাতি সৃষ্টিতে কোনটির ভূমিকা নেই?
ক. মূল প্রজাতি থেকে পৃথক হওয়া
খ. সংকরায়ণ
গ. ঘটনাক্রমে ক্রোমোজোমের সংখ্যা বৃদ্ধি
ঘ. স্ব-পরাগায়ণ
৬। কোন প্রজাতির বিশুদ্ধতা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?
ক. সরিষা খ. পেঁপে
গ. কুমড়া ঘ. ধুতুরা
৭। পেঁপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য—
i. একলিঙ্গ ফুল
ii. ভিন্নবাসী উদ্ভিদ
iii. সবৃন্তক ফুল
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৮।
i. শিমুল
ii. পেঁপে
iii. ধুতুরা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. র, ii ও iii
৯। শেফালি রাস্তার পাশে প্রচুর ধুতুরা ফুল এবং শিমুল গাছের ফুল ছোট পাখি ঘুরে বেড়াতে দেখতে পেল। শেফালির দেখা গাছ দুটির মধ্যে ভিন্নতা হলো—
i. নতুন বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি হয়
ii. পরাগায়ণ নিশ্চিত
iii. প্রচুর পরাগরেণু নষ্ট হয়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১০। বায়ুপরাগী ফুলের বৈশিষ্ট্য—
i. ফুল রঙিন ও মধুগ্রন্থিযুক্ত
ii. ফুল হালকা ও মধুগ্রন্থিহীন
iii. গর্ভমুণ্ড আঠালো ও শাখান্বিত
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
১১।
ক. সরিষা খ. ধান
গ. কদম ঘ. জবা
১২। কোন ফুলে সুগন্ধ নেই?
ক. গোলাপ খ. রজনীগন্ধা
গ. সরিষা ঘ. পাতাশেওলা
উত্তর : ১. ক ২. গ ৩. ক ৪. গ ৫. ঘ ৬. খ
৭. ঘ ৮. ক ৯. ঘ ১০. গ ১১. খ ১২. ঘ।

ভর্তির খোঁজখবর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) মাস্টার্স প্রোগ্রাম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স প্রোগ্রামের এই কোর্সের মেয়াদ এক বছর ছয় মাস। ওপেন ক্রেডিট পদ্ধতিতে পাঠদান করা হবে। মোট ক্রেডিট ৩৬।
যোগ্যতা
প্রার্থীদের যেকোনো পাবলিক বা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় (ইউজিসি অনুমোদিত) থেকে নির্ধারিত কয়েকটি বিষয়ে ন্যূনতম চার বছরমেয়াদি স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি থাকতে হবে। বিষয়গুলো হচ্ছে সিএসই, সিএস, সিই, আইটি, ইইই, ইসিই, ইটিই, এসই, গণিত, পরিসংখ্যান ও পদার্থবিজ্ঞান। স্নাতক পরীক্ষায় ৪.০০ স্কেলে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.২৫ বা দ্বিতীয় বিভাগে শতকরা ৫৫ ভাগ নম্বর থাকতে হবে। ভর্তির ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স ও শিক্ষাবর্ষের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।
ফি : ২৫০০ টাকা।
আবেদন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ তারিখ ২৭ জুলাই। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ৩০ জুলাই পর্যন্ত।
ভর্তি পরীক্ষা ও ক্লাস
ভর্তি পরীক্ষা ১ আগস্ট। ক্লাস শুরু ১৭ আগস্ট। ক্লাস হবে রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
যোগাযোগ
কম্পিউটারবিজ্ঞান ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, ঢাকা-১০০০
মোবাইল : ০১৭২১৮৭৯৬৫৫ (অফিস চলাকালীন)
ই-মেইল : office@cse.du.ac.bd
ওয়েবসাইট
msadmission.cse.du.ac.bd