চতুর্থ অধ্যায়
১। বাংলাদেশের প্রধান প্রধান কৃষিজাত দ্রব্যের নাম লেখো।
উত্তর : বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। বেশির ভাগ মানুষ কৃষির সঙ্গে যুক্ত।
চতুর্থ অধ্যায়
১। বাংলাদেশের প্রধান প্রধান কৃষিজাত দ্রব্যের নাম লেখো।
উত্তর : বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। বেশির ভাগ মানুষ কৃষির সঙ্গে যুক্ত।
বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের কৃষিজাত দ্রব্য উৎপন্ন হয়। এদের মধ্যে কতগুলো হলো খাদ্যজাতীয় কৃষিদ্রব্য, আর কতগুলো হলো অর্থকরী কৃষিদ্রব্য। ধান, গম, ভুট্টা, আলু, তৈলবীজ, মসলা বাংলাদেশের প্রধান প্রধান খাদ্যজাতীয় ফসল বা কৃষিদ্রব্য।
২। বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ বলা হয় কেন?
উত্তর : বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ।
ক) বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। এ দেশের বেশির ভাগ মানুষ কৃষির সঙ্গে যুক্ত।
খ) বাংলাদেশের জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
গ) কৃষি খাত জনবহুল বাংলাদেশের খাদ্য সরবরাহের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে।
ঘ) এ দেশের রপ্তানি আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আসে কৃষিপণ্য থেকে।
ঙ) বর্তমানে বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয়ে কৃষির অবদান প্রায় ২০ শতাংশ।
এসব কারণে বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ বলা হয়।
৩। বাংলাদেশের প্রধান দুটি অর্থকরী কৃষিদ্রব্যের বর্ণনা দাও।
উত্তর : বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী কৃষিদ্রব্যগুলো হচ্ছে- পাট, চা ও তামাক। এ দেশের কৃষিপণ্য রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ আসে এই তিনটি দ্রব্য থেকে।
বাংলাদেশের প্রধান দুটি কৃষিদ্রব্যের বর্ণনা-
পাট : পাট বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী কৃষিদ্রব্য। পৃথিবীতে বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পাট উৎপন্ন হয়। পাট ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। এ জন্য পাটকে 'সোনালি আঁশ' বলা হয়। বাংলাদেশের মাটি ও জলবায়ু পাট চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। এ দেশের সব এলাকায় পাটের চাষ হয়। তবে বৃহত্তর ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, কুমিল্লা, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনা জেলায় বেশি পাট উৎপন্ন হয়। বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ৪৫ লাখ মেট্রিক টন পাট উৎপন্ন হয়। এ দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ পাট চাষ ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। ফলে বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক জীবনের বড় অংশ পাটের ওপর নির্ভরশীল।
চা : পাটের মতো চা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ দেশের জলবায়ু চা চাষের জন্য উপযোগী। বাংলাদেশের পূর্ব ও দক্ষিণ অঞ্চলের জেলাগুলোতে বেশি চা উৎপন্ন হয়। এগুলোর মধ্যে সিলেট, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তবে বর্তমানে দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলায়ও চা চাষ হচ্ছে। বাংলাদেশে অনেক চা বাগান রয়েছে। প্রতিবছর বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ চা উৎপন্ন হয়। এ দেশের চাহিদা পূরণ করে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ চা বিদেশে রপ্তানি করা হয়। বিদেশে বাংলাদেশের চায়ের বিশেষ সুনাম রয়েছে। চা রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
৪। পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয় কেন? তা ৫টি বাক্যে লেখো।
উত্তর : পাটকে সোনালি আঁশ বলা হয় কেন তা ৫টি বাক্যে লেখা হলো-
ক) পাট ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
খ) বাংলাদেশের মাটি ও জলবায়ু পাট চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী। এ দেশের সব এলাকায় পাটের চাষ হয়। তবে বৃহত্তর ঢাকা, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, কুমিল্লা, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনা জেলা বেশি পাট উৎপন্ন হয়।
গ) বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ৪৫ লাখ মেট্রিক টন পাট উৎপন্ন হয়।
ঘ) এ দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ পাট চাষ ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।
ঙ) বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক জীবনের বড় অংশ পাটের ওপর নির্ভরশীল।
এসব কারণে পাটকে 'সোনালি আঁশ' বলা হয়।
৫। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শিল্পের অবদান উল্লেখ করো।
উত্তর : প্রতিটি দেশের অর্থনীতিতে শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শিল্পের অবদান উল্লেখ করা হলো-
ক) ২০১১-১২ অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মোট জাতীয় আয়ে শিল্পের অবদান প্রায় ৩০ শতাংশ।
খ) বাংলাদেশের শিল্পব্যবস্থা এখনো অনেকটা দুর্বল। তবে ক্রমে তা প্রসার লাভ করছে।
গ) শিল্প প্রসারের ফলে অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
ঘ) বিভিন্ন শিল্পে কাজ করে এ দেশের অসংখ্য মানুষ তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে।
ঙ) শিল্পজাত দ্রব্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।
এসব কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শিল্পের গুরুত্ব অপরিসীম।
৬। বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের ৫টি গুরুত্ব বর্ণনা করো।
উত্তর : প্রতিটি দেশের অর্থনীতিতে শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমান বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মোট জাতীয় আয়ে শিল্পের অবদান প্রায় ৩০ শতাংশ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাকশিল্পের ৫টি অবদান উল্লেখ করা হলো-
ক) বাংলাদেশের পোশাকশিল্পে কয়েক লাখ নারী-পুরুষ একত্রে কাজ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
খ) পোশাকশিল্পে কাজ করে নারীরা আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
গ) পোশাকশিল্পে কাজ করে নারীরা আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
ঘ) পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।
ঙ) নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ার ফলে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে এবং সমাজে তাদের সম্মান বাড়ছে।
তাই বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্পের মধ্যে পোশাকশিল্পের ভূমিকা অপরিসীম।
৭। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের গুরুত্ব লেখো।
উত্তর : বাংলাদেশে বেশ কয়েক ধরনের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প রয়েছে। এগুলোর মধ্যে চামড়াশিল্প, সাবানশিল্প, বিড়িশিল্প, তাঁতশিল্প, রেশমশিল্প, মৃৎশিল্প, কাঁসাশিল্প, কাঠশিল্প ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। সারা দেশে শত শত বছর ধরে এসব ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা মিটিয়ে আসছে। এসব শিল্পের মাধ্যমে অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৮। বাংলাদেশের প্রধান প্রধান আমদানি ও রপ্তানি দ্রব্যের নাম লেখো।
উত্তর : বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আমদানি ও রপ্তানির গুরুত্ব অপরিসীম। প্রতিবছর বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশ থেকে নানা ধরনের পণ্য আমদানি করে। আবার বিভিন্ন দেশে অনেক ধরনের পণ্য রপ্তানি করে।
আমদানি দ্রব্য : বাংলাদেশকে প্রতিবছর অন্য পণ্য আমদানি করতে হয়। প্রধান প্রধান আমদানি পণ্যগুলো হচ্ছে বিভিন্ন রকম যন্ত্রপাতি, শিল্পের কাঁচামাল, খাদ্যপণ্য, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য।
রপ্তানি দ্রব্য : বাংলাদেশ প্রতিবছর বেশ কিছু দ্রব্য রপ্তানি করে। এগুলোর মধ্যে হিমায়িত খাদ্য, তৈরি পোশাক, কাঁচা পাট, পাটজাত দ্রব্য, চামড়া, চা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
বাংলাদেশে রপ্তানির তুলনায় আমদানি বেশি হয়। ফলে আমদানি ও রপ্তানির মধ্যে অর্থনৈতিক ভারসাম্যহীন অবস্থা বিরাজ করছে।
৯। বাংলাদেশের তাঁতশিল্পের গুরুত্ব সম্পর্কে লেখো।
উত্তর : তাঁতশিল্প বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্প। আমাদের দেশে তাঁতের চাহিদা প্রচুর। বাংলাদেশে শহর ও গ্রামে বহু তাঁত রয়েছে। এ দেশের বস্ত্র চাহিদার একটি বড় অংশ তাঁতে বোনা কাপড়ে পূরণ হয়। তাঁতে বোনা কাপড়ের মধ্যে জামদানি, টাঙ্গাইল শাড়ি, মণিপুরি শাড়ি উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া লুঙ্গি, গামছা, চাদর ইত্যাদিও তাঁতে উৎপাদিত হয়। বহু লোক এ শিল্পে নিয়োজিত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে।
তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগে ভর্তির পুনঃ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২০২৫-২৬ সেশনের প্রফেশনাল মাস্টার্স ইন ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্টের সপ্তম ব্যাচে ভর্তির সুযোগ রয়েছে। জুলাই-ডিসেম্বর ২০২৫ সেমিস্টারের এই কোর্সের মেয়াদ ১৮ মাস।
যোগ্যতা
যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে।
আবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র পাওয়া যাবে। ফি এক হাজার ৫০০ টাকা।
ভর্তি পরীক্ষা
১৯ জুলাই, শনিবার বিকেল ৩টায়। তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে।
যোগাযোগ
তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগ কলাভবন (নিচতলা), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
মোবাইল : ০১৬০১৮৪৭৬৭৭
ওয়েবসাইট https://shorturl.at/zQW57
নাটিকা
সেই ছেলেটি
মামুনুর রশীদ
জ্ঞানমূলক প্রশ্ন
১। মামুনুর রশীদ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর : টাঙ্গাইল জেলায়।
২। ‘সেই ছেলেটি’ নাটিকাটি পাঠের উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : নাটিকাটি পাঠের উদ্দেশ্য হলো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের প্রতি মমতাবোধ সৃষ্টি।
৩। ‘ওরা কদম আলী’ নাটকটির রচয়িতা কে?
উত্তর : ‘ওরা কদম আলী’ নাটকটির রচয়িতা মামুনুর রশীদ।
৪। সাবু ও আরজু কিসের পাশ দিয়ে স্কুলে যাচ্ছিল?
উত্তর : সাবু ও আরজু গ্রামের পাশ দিয়ে স্কুলে যাচ্ছিল।
৫। আরজুকে কে বলে স্কুল ফাঁকি দেওয়া কিন্তু খারাপ?
উত্তর : আইসক্রিমওয়ালা আরজুকে বলে স্কুল ফাঁকি দেওয়া কিন্তু খুব খারাপ।
৬। আরজু কেন কাঁদছিল?
উত্তর : আরজু কাঁদছিল কারণ তার পা অবশ হয়ে গেছে এবং সে স্কুলে যেতে পারছিল না।
৭। আরজুর বাবা কী বলেছিলেন তার পায়ের সমস্যার ব্যাপারে?
উত্তর : আরজুর বাবা বলেছিলেন, ‘হাঁটাহাঁটি করলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।’
৮। লতিফ স্যার আরজুর পায়ের সমস্যার বিষয়ে কী জানতে পেরেছিলেন?
উত্তর : লতিফ স্যার জানতে পেরেছিলেন যে আরজুর পায়ে একটা রোগ আছে।
৯।
১০। আরজু কোথায় বসে আছে?
উত্তর : পলাশতলীর আমবাগানে বসে আছে।
১১। ছোটবেলা থেকে আরজুর পা কেমন ছিল?
উত্তর : ছোটবেলা থেকেই আরজুর পা চিকন ছিল।
১২। কার বাজারের সময় চলে যায়?
উত্তর : আইসক্রিমওয়ালার বাজারের সময় চলে যায়।
১৩। কার ডানায় ভর করে আরজু স্কুলে যেতে চায়?
উত্তর : পাখির ডানায় ভর করে আরজু স্কুলে যেতে চায়।
১৪। রোজ রোজ কে স্যারের বকুনি খায়?
উত্তর : সাবু স্যারের বকুনি খায়।
১৫। বন্ধুরা স্কুলে চলে যাওয়ার পর আরজুর সঙ্গে প্রথমে কার দেখা হলো?
উত্তর : বন্ধুরা স্কুলে চলে যাওয়ার পর আরজুর সঙ্গে প্রথমে দেখা হলো আইসক্রিমওয়ালার।
১৬। আইসক্রিমওয়ালার পর কার সঙ্গে আরজুর দেখা হয়েছিল?
উত্তর : আইসক্রিমওয়ালার পর হাওয়াই মিঠাইওয়ালার সঙ্গে আরজুর দেখা হয়েছিল।
১৭। লতিফ স্যার কখন আসেন?
উত্তর : লতিফ স্যার টিফিনের ঘণ্টা বাজার পর আসেন।
১৮। লতিফ স্যারের কাছ থেকে আরজু কী ধরনের সহানুভূতি পেয়েছিল?
উত্তর : লতিফ স্যারের কাছ থেকে আরজু সহানুভূতি পেয়েছিল। তিনি তাঁর পায়ের সমস্যা বুঝতে পেরেছিলেন এবং তাকে চিকিৎসার সাহায্য দেওয়ার কথা বলেন।
১৯। আরজুর পায়ের সমস্যা সম্পর্কে সাবু কী বলেছিল?
উত্তর : সাবু বলেছিল, ‘রোজ রোজ তোর জন্য আমি স্যারের বকুনি খেতে পারব না।’
২০। আইসক্রিমওয়ালা আরজুকে কী পরামর্শ দিয়েছিল?
উত্তর : আইসক্রিমওয়ালা পরামর্শ দিয়েছিল, ‘স্কুলে যাও, স্কুল ফাঁকি দেওয়া খারাপ।’
২১। আরজু আইসক্রিমওয়ালাকে কী প্রশ্ন করেছিল?
উত্তর : আরজু আইসক্রিমওয়ালাকে প্রশ্ন করেছিল, ‘তুমি কোন দিকে যাচ্ছ?’
২২। হাওয়াই মিঠাইওয়ালা আরজুকে কী বলেছিল?
উত্তর : ‘শুধু শুধু ডাকছ কেন? এভাবে সময় নষ্ট হলে হাওয়াই মিঠাই শূন্যে মিলিয়ে যাবে।’
২৩। আরজু কেন স্কুলে যাচ্ছিল না?
উত্তর : আরজু হাঁটতে পারছিল না, তাই সে স্কুলে যাচ্ছিল না।
২৪। লতিফ স্যার কেন আরজুকে খোঁজ করছিলেন?
উত্তর : লতিফ স্যার আরজুকে না দেখে সে কোথায় গেছে, তা জানার জন্য খোঁজ করছিলেন।
পঞ্চম অধ্যায় : গুণিতক এবং গুণনীয়ক
বহু নির্বাচনী প্রশ্ন
১। কোন গাণিতিক প্রক্রিয়ার জন্য গুণিতক প্রয়োজন হয়?
ক. মৌলিক সংখ্যা খ. উৎপাদক
গ. লসাগু ঘ. গসাগু
উত্তর : গ. লসাগু
২। সাধারণ গুণিতকের মধ্যে সবচেয়ে ছোট সংখ্যাকে কী বলে?
ক. লসাগু খ. গসাগু
গ. উৎপাদক ঘ. গুণিতক
উত্তর : ক. লসাগু
৩। সাধারণ গুণনীয়কগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সংখ্যাটিকে কী বলে?
ক. লসাগু খ. গসাগু
গ. মৌলিক সংখ্যা ঘ. উৎপাদক
উত্তর : খ. গসাগু
৪।
ক. লসাগু খ. গসাগু
গ. গুণিতক ঘ. গুণনীয়ক
উত্তর : ঘ. গুণনীয়ক
৫। লসাগুর পূর্ণ রূপ কী?
ক. লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক
খ. গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক
গ. মৌলিক সংখ্যা
ঘ. মৌলিক উৎপাদক
উত্তর : ক. লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক
৬। গসাগুর পূর্ণ রূপ কী?
ক. উৎপাদক
খ. গুণনীয়ক
গ. লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক
ঘ. গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক
উত্তর : ঘ. গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক
৭। গুণনীয়কের অপর নাম কী?
ক. সংখ্যা খ. অঙ্ক
গ. উৎপাদক ঘ. গুণিতক
উত্তর : গ. উৎপাদক
Use of ‘trying to + V1’ (for effort/attempt)
মনে কর, তুমি কোনো একটি কাজ করার চেষ্টা করছ অথবা একটি লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছ; কিন্তু সফল হবেই এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই—এমন ধরনের ভাব বা বাক্যের প্রকাশ করতে সাধারণত এই কাঠামো ব্যবহার করা হয়।
Example
১. I am trying to learn a new language.
আমি একটি নতুন ভাষা শেখার চেষ্টা করছি।
২. She is trying to save money for a trip.
তিনি ভ্রমণের জন্য টাকা জমানোর চেষ্টা করছেন।
৩. We are trying to follow the instructions.
আমরা নির্দেশাবলি অনুসরণের চেষ্টা করছি।
Structure
Subject + to be verb + trying + to + V1 + object/extension.
►Translate the following sentences into Bangla.
1. He is trying to fix his car.
2. They are trying to find a solution to the problem.
3. I am trying to lose weight.
4. She is trying to improve her public speaking skills.
5. We are trying to finish the project on time.
6. Are you trying to reach me?
7. My team is trying to win the championship.
8. He is trying to quit smoking.
9. They are trying to build a better future.
10. I am trying to call you; but your phone is busy.
Answer
১. তিনি তার গাড়ি ঠিক করার চেষ্টা করছেন।
২. তারা সমস্যাটির একটি সমাধান খোঁজার চেষ্টা করছে।
৩. আমি ওজন কমানোর চেষ্টা করছি।
৪. সে জনসম্মুখে কথা বলার দক্ষতা উন্নত করার চেষ্টা করছে।
৫. আমরা সময়মতো প্রকল্পটি শেষ করার চেষ্টা করছি।
৬. তুমি কি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছ?
৭. আমার দল চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার চেষ্টা করছে।
৮. তিনি ধূমপান ছাড়ার চেষ্টা করছেন।
৯. তারা একটি উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ার চেষ্টা করছে।
১০. আমি তোমাকে ফোন করার চেষ্টা করছি; কিন্তু তোমার ফোন ব্যস্ত।
► Translate the following sentences into English.
১. আমি তোমাকে বোঝানোর চেষ্টা করছি।
২. তিনি তার স্বপ্নপূরণের চেষ্টা করছেন।
৩. আমরা একটি নতুন পদ্ধতি প্রয়োগের চেষ্টা করছি।
৪. তারা শান্তি বজায় রাখার চেষ্টা করছে।
৫. তিনি আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন।
৬. আমরা কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলার চেষ্টা করছি।
৭. আমি ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা
করছি।
৮. তারা একটি নতুন বাড়ি তৈরির চেষ্টা করছেন।
৯. তুমি কি আমাকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছ?
১০. তিনি একটি ভালো চাকরির চেষ্টা করছেন।
Answer
1. I am trying to explain to you.
2. She is trying to achieve her dream.
3. We are trying to implement a new method.
4. They are trying to maintain peace.
5. He is trying to help me.
6. We are trying to cope with the difficult situation.
7. I am trying to speak in English.
8. They are trying to build a new house.
9. Are you trying to fool me?
10. She is trying to get a good job.
সুমন ভূইয়া