ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাজমুল রাফি কিছুদিন আগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে। অন্যান্য আক্রান্ত মানুষের মতোই তার মনেও ছিল মৃত্যুর ভয়। পর্যাপ্ত চিকিত্সা ও আইসিইউর অভাবে যাঁরা মারা গেছেন তাঁদের কথা লিখে ফেসবুকে একটি পোস্টও দেন। হূদয়বিদারক পোস্টটি চোখে পড়ে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজে অধ্যয়নরত ডক্টরস ফাউন্ডেশনের মডারেটর আব্দুল্লাহ ইব্রাহিমের।
পিছিয়ে নেই মেডিক্যাল শিক্ষার্থীরা
- বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশনের অধীনে পরিচালিত হয় স্টুডেন্টস উইং। দেশজুড়ে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই সংগঠন। তাদের নানা কাজের বিবরণ তুলে ধরেছেন মুনতাসির সিয়াম
অন্যান্য

বর্তমানে এই জোনের সদস্যসংখ্যা ২০০ জনের মতো। যাদের প্রত্যেকের পরিচয় মডারেটর। মডারেটররা কাজ করে নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক এলাকায়। এদের পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজের চিকিত্সক ডাক্তার আশরাফুল ইসলাম তাজিন।
স্টুডেন্টস উইং জোনটি কাজ করে মূলত মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের নিয়ে। তাদের বিভিন্ন সমস্যায় ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়াই এই জোনের মূল লক্ষ্য। নিজ উদ্যোগেও সদস্যরা বিভিন্ন কাজে অংশ নেয়। করোনা মহামারিতেও ব্যতিক্রম হয়নি। দেশের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেওয়ার তথ্যগুলো জোগাড় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে স্টুডেন্টস উইং।