কোরআন সংকলনে হজরত ওসমান (রা.)-এর কৃতিত্ব

&lt;p&gt; (গত সংখ্যার পর)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; হজরত আবু বকর (রা.) সংকলিত কোরআনের বৈশিষ্ট্য হলো- সে সংকলনের উদ্দেশ্য ছিল লিখিতভাবে কোরআন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা। আর সে সংকলনের প্রেক্ষাপট ছিল তৎকালীন হাফেজে কোরআনদের একের পর এক মৃত্যুবরণ করার কারণে কোরআনের কিছু অংশ হারিয়ে যাওয়ার শঙ্কা। রাসুল (সা.)-এর যুগ থেকে বিভিন্ন সাহাবির কাছে কোরআনের সম্পূর্ণ অথবা অসম্পূর্ণ যেসব কপি বা পাণ্ডুলিপি নিজ নিজ সংগ্রহে ছিল, সেসব কপির মধ্যে সমন্বয় সাধন কিংবা চূড়ান্ত বিচার-মীমাংসা করে অভিন্ন পঠন পদ্ধতি প্রণয়ন সে সংকলনের উদ্দেশ্য ছিল না; এমনকি সেখানে সর্বসাধারণের সুবিধার্থে সাত কেরাত বা সাতভাবে কোরআন পাঠের অবকাশ রাখা হয়েছে। ফলে &#039;মাসহাফে আবি বকর&#039;-এর পাশাপাশি আরো বহু &#039;মাসহাফ&#039; তৈরি হতে থাকল এবং একেক শহরে একেক &#039;কারি&#039;কে অনুসরণ করে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে মানুষ কোরআন পড়তে লাগল। সিরিয়ার অধিবাসীরা হজরত উবাই ইবনে কাব (রা.)-এর কেরাত অনুসারে, ইরাকের অধিবাসীরা হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর কেরাত অনুসারে, অন্যরা হজরত আবু মুসা আশআরি (রা.)-এর কেরাত অনুসারে তেলাওয়াত করতে লাগল। এতে পবিত্র কোরআনের শাব্দিক উচ্চারণ ও পঠনরীতি নিয়ে কিছুটা বিরোধ দেখা দিল। (সূত্র : জম্উল কোরআনি হিফজান ওয়া কিতাবাতান, ড. আলী বিন সুলায়মান, পৃ. ৫৩-৫৪)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; এদিকে হজরত ওসমান (আ.)-এর যুগে ইসলাম বিজয়ী বেশে দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর যুগে আরবের সীমানা পেরিয়ে ইসলাম খুব দ্রুত বিস্তৃতি লাভ করে। আরব-অনারব নির্বিশেষে অগণিত লোক ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আশ্রয় গ্রহণ করতে থাকে। ফলে সেসব এলাকার নব মুসলিমরা খেলাফতের পক্ষ থেকে প্রেরিত বিভিন্ন &#039;মুয়াল্লিম&#039; থেকে এবং কোথাও কোথাও মুজাহিদিনে ইসলাম থেকে কিংবা আরবের মুসলিম ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোরআন শিখতে শুরু করে। এতে বিপত্তিও বাড়তে থাকে। হজরত হুজাইফা বিন ইয়ামান (রা.) আরমেনিয়া, আজারবাইজান সীমান্তে জিহাদে মশগুল থাকা অবস্থায় দেখলেন, সেখানে মানুষের মধ্যে কোরআনের পঠনরীতি নিয়ে মতবিরোধ চলছে। এমনকি এক দল আরেক দলকে কাফের পর্যন্ত বলছে। তিনি জিহাদ থেকে ফিরে ওসমান (রা.)-কে এক রীতিতে কোরআন পড়ার প্রথা চালু করতে পরামর্শ দেন। ওসমান (রা.) অবিলম্বে এ নিয়ে নেতৃস্থানীয় সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শ করেন। সাহাবায়ে কেরামের ইজমার ভিত্তিতে সে পরামর্শে তিনটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এক. &#039;মাসহাফে আবি বকর&#039;-এর পরিবর্তে অভিন্ন পঠনরীতিতে কোরআন সংকলন করা হবে। দুই. প্রতিটি শহরে এর একেকটি কপি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তিন. বিভ্রান্তি নিরসনকল্পে অবশিষ্ট কোরআনের কপি বাজেয়াপ্ত করা হবে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হজরত ওসমান (রা.) ২৫ হিজরির শুরুর দিকে চারজন বিশিষ্ট সাহাবির সমন্বয়ে একটি কোরআন সংকলন বোর্ড গঠন করেন। এ চারজন সাহাবি হলেন- হজরত জায়েদ ইবনে সাবেত, আবদুল্লাহ ইবনে জুবায়ের, সাইদ ইবনুল আস এবং আবদুর রহমান ইবনে হারিস ইবনে হিশাম (রা.)। তাঁদের মধ্যে হজরত জায়েদ (রা.) ছিলেন আনসারি সাহাবি আর বাকি তিনজনই ছিলেন কুরাইশি। প্রধান দায়িত্বপ্রাপ্ত এ চারজনের বাইরে হজরত উবাই ইবনে কাব, কাসির ইবনে আফলাহ, মালেক ইবনে আবি আমের, আনাস ইবনে মালেক ও আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) প্রমুখসহ মোট ১২ জন এ কাজে নিয়োজিত ছিলেন। (ফতহুল বারি, খ. ৯, পৃ. ১৩-১৫; কিতাবুল মাসাহিফ, ইবনে আবি দাউদ, পৃ. ২৫)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; উল্লেখ্য, কেউ কেউ হজরত ওসমান (রা.)-এর আমলে কোরআন সংকলনের প্রধান তিনটি কারণ উল্লেখ করেছেন। এক. কোরআনের পঠনরীতি নিয়ে সদ্য বিজিত দেশগুলোতে মতবিরোধ। দুই. বিভিন্ন কেরাত নিয়ে কোরআনের মুয়াল্লিমদের বিরোধ। তিন. এ বিষয়ে সাহাবায়ে কেরামের বিরোধ। (সূত্র : রসমুল মাসহাফি ওয়া জবতুহু.., ড. শা&#039;বান মুহাম্মদ ইসমাইল, খ. ১, পৃ. ১৬-১৭)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; সংকলন কমিটির কর্মপন্থা&lt;/p&gt; &lt;p&gt; হজরত ওসমান (রা.)-এর আমলে কোরআন সংকলন কমিটি সংকলনের ক্ষেত্রে প্রথমে কর্মপন্থা ও নীতিমালা নির্ধারণ করে। সেসব কর্মপন্থার অন্যতম নীতি ছিল এই যে : এক. হজরত আবু বকর (রা.) সংকলিত কোরআনকে মূল ভিত্তি হিসেবে ধরে নতুন সংকলনে অগ্রসর হওয়া। তাই হজরত ওসমান (রা.) হজরত হাফসা (রা.)-এর কাছে এ মর্মে বার্তা পাঠালেন যে &#039;হজরত আবু বকর (রা.) সংকলিত কোরআনের কপি আমাদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হোক, আমরা তার থেকে আরো কপি করে আপনাকে তা ফেরত দিয়ে দেব।&#039; দুই. হজরত ওসমান (রা.)-এর সার্বক্ষণিক পৃষ্ঠপোষকতা ও তত্ত্বাবধানে সে সংকলনটি প্রস্তুত করা হয়। (কিতাবুল মাসাহিফ, ইবনে আবি দাউদ, পৃ. ২৫)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; তিন. কোরআনের প্রমিত উচ্চারণসহ সার্বিক বিষয়ে তাঁরা নেতৃস্থানীয় সাহাবায়ে কেরামের পরামর্শ নিতেন। চার. বৈধ থাকা সত্ত্বেও একই শব্দের একাধিক লিখন পদ্ধতির পরিবর্তে প্রমিত ও অভিন্ন রীতি প্রচলন। পাঁচ. শব্দের লিখনরীতি নিয়ে মতবিরোধ হলে কোরাইশ ভাষার প্রাধান্য। হজরত ওসমান (রা.) বলেছেন যে &#039;তোমরা ও জায়েদ কোনো বিষয়ে একমত না হলে কোরাইশ ভাষায় তা লিখে দেবে। কেননা কোরআন কোরাইশ ভাষায় নাজিল হয়েছে।&#039; (বুখারি ৬/৯৯) (সূত্র : জম্উল কোরআনি হিফজান ওয়া কিতাবাতান, ড. আলী বিন সুলায়মান, পৃ. ৫৯-৬১)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ছয়. উল্লিখিত কাজগুলো করার পাশাপাশি তাঁরা এবারও সে পন্থা অবলম্বন করেছেন, যে পন্থা হজরত আবু বকর (রা.)-এর সময় অবলম্বন করা হয়েছিল। তাই অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য রাসুল (সা.)-এর যুগে প্রস্তুতকৃত সাহাবায়ে কেরামের কাছে সংরক্ষিত কোরআনের বিভিন্ন কপি ও পাণ্ডুলিপি আবার তলব করা হয়। এরই সঙ্গে নতুনভাবে নিরীক্ষণের মাধ্যমে নতুন কপি প্রস্তুত করা হয়। এবার সুরা আহজাবের ২৩ নম্বর আয়াত কেবল হজরত খুজাইমা (রা.)-এর কাছেই পাওয়া গেছে। এর অর্থ এই নয় যে সে আয়াত আর অন্য কারো স্মরণে ছিল না। কেননা হজরত জায়েদ (রা) নিজেই বলেছেন, &#039;মাসহাফ লেখার সময় সুরা আহজাবের একটি আয়াত (লিখিতরূপে) পাওয়া যাচ্ছিল না, অথচ আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সেটি পাঠ করতে শুনেছি। আমরা অনুসন্ধান করেছি, অতঃপর তা পেয়েছি খুজাইমা বিন সাবেত আনসারি (রা.)-এর কাছে।&#039; (ফতহুল বারি, খ. ৯, পৃ. ১৭)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; হজরত ওসমান (রা.) সংকলিত কোরআনের বৈশিষ্ট্য&lt;/p&gt; &lt;p&gt; এক. হজরত আবু বকর (রা.)-এর আমলে কোরআন সংকলনের উদ্দেশ্য ছিল লিখিতভাবে কোরআন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা। আর সে সংকলনের প্রেক্ষাপট ছিল তৎকালীন হাফেজে কোরআনদের একের পর এক মৃত্যুবরণ করার কারণে কোরআনের কিছু অংশ হারিয়ে যাওয়ার শঙ্কা। হজরত ওসমান (রা)-এর আমলে কোরআন সংকলনের উদ্দেশ্য ছিল রাসুল (সা.)-এর যুগ থেকে বিভিন্ন সাহাবির কাছে কোরআনের সম্পূর্ণ অথবা অসম্পূর্ণ যেসব কপি বা পাণ্ডুলিপি নিজ নিজ সংগ্রহে ছিল, সেসব কপির মধ্যে সমন্বয় সাধন কিংবা চূড়ান্ত বিচার-মীমাংসা করে প্রমিত ও অভিন্ন পঠন পদ্ধতি প্রণয়ন করা।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; দুই. হজরত আবু বকর (রা.) কোরআনের যে কপি প্রস্তুত করেছেন, সেখানে সুরাগুলো বিন্যস্ত ছিল না। বরং প্রতিটি সুরা আলাদা আলাদা লেখা হয়েছিল। এ সংকলনে সব সুরাকে বিন্যস্ত করে একই মাসহাফে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; তিন. এ সংকলনে কোরআনের আয়াতগুলো &#039;নুকতা&#039; ও &#039;হরকত&#039; ব্যতীত এভাবে লেখা হয়েছে যে একই আয়াতের সব কয়টি &#039;মুতাওয়াতির&#039; কেরাতের অবকাশ রাখা হয়েছে।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; চার. হজরত আবু বকর (রা.)-এর আমলে কোরআনের কেবল একটি কপি প্রস্তুত করা হয়েছিল। আর এ সংকলনে কোরআনের একাধিক কপি প্রস্তুত করা হয়েছে। আল্লামা সুয়ুতির গবেষণা ও প্রসিদ্ধ অভিমত অনুসারে হজরত ওসমান (রা.) কোরআনের পাঁচটি কপি প্রস্তুত করেছেন। (আল ইতকান, খ. ১, পৃ. ২১১)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ইবনে আবি দাউদ (রহ.) বলেন, আমি আবু হাতেম আস সিজস্থানি (রহ.)-কে বলতে শুনেছি যে সে সময় মোট সাতটি নুসখা তৈরি করা হয়েছে। সেগুলো একটি করে মক্কা, শাম, কুফা, বসরা, ইয়ামান ও বাহরাইনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং একটি মদিনায় সংরক্ষণ করা হয়েছে। (কিতাবুল মাসাহেফ : (১/২৪২)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; পাঁচ. সাত কেরাতের পরিবর্তে অভিন্ন রীতিতে কোরআন প্রচলন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt; ছয়. বিভিন্ন সাহাবির ব্যক্তিগত সংগ্রহে কোরআনের যেসব পাণ্ডুলিপি ছিল, তাদের কারো কারো কপিতে কোরআনের শাব্দিক ব্যাখ্যাও লেখা ছিল, এ সংকলনে সেগুলো পৃথক করা হয়েছে। (সূত্র : জম্উল কোরআনিল কারিম ফি আহদিল খুলাফাইর্ রাশিদিন, আবদুল কাইউম আস্ সানাদি, খ. ১, পৃ. ৪২)&lt;/p&gt; &lt;p&gt; সংকলনের কাজ সমাপ্তির পর.....&lt;/p&gt; &lt;p&gt; হজরত ওসমান (রা.)-এর তত্ত্বাবধানে কোরআন সংকলনের কাজ সমাপ্তির পর তিনি আগের ঘোষণা অনুযায়ী &#039;মাসহাফে আবি বকর&#039; হজরত হাফসা (রা.)-এর কাছে পাঠিয়ে দেন। হুকুমতের বিভিন্ন প্রদেশে এর একেকটি কপি পাঠিয়ে দেন। এরই সঙ্গে সাহাবায়ে কেরামের ঐক্যবদ্ধ সম্মতিক্রমে কোরআন নিয়ে মতবিরোধ ও বিভ্রান্তি চিরতরে নির্মূলের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় ফরমান জারি করে কোরআনের অবশিষ্ট পাণ্ডুলিপি ও কপি তিনি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেন। এ বিষয়ে হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) ব্যতীত আর কোনো সাহাবির দ্বিমত ছিল না। আর প্রথমে দ্বিমত পোষণ করলেও পরবর্তী সময় তিনিও সম্মত হন। এ বিষয়ে আমরা পরের কোনো সংখ্যায় বিস্তারিত আলোচনা করব, ইনশাআল্লাহ। (সমাপ্ত)&lt;/p&gt;

কোরআন সংকলনে হজরত ওসমান (রা.)-এর কৃতিত্ব

মুফতি শাহেদ রহমানি

মুফতি শাহেদ রহমানি

সর্বশেষ সংবাদ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

সন্তানকে দ্বিনি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেবেন যেভাবে

দ্বিগুণ যাত্রী নিয়ে উত্তাল মেঘনা পাড়ি

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব এলাকায় ঝড়ের আভাস

প্রেম-বিচ্ছেদ-বন্ধুত্ব, ক্রিকোণ প্রেমের গল্পে আলোচনায় তারা

রাফাহতে হামলা চলালে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ: জো বাইডেন

মিল্টন সমাদ্দারের রিমান্ড শেষ, পাঠানো হবে আদালতে

ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

কোরআনের বর্ণনায় দিন-রাতের পরিবর্তন

‘মনে হচ্ছে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হয়েছি'- রেফারিকে ধুয়ে দিলেন টুখেল

চলে গেলেন ব্রিটিশ অভিনেতা ইয়ান গেলডার

বানিয়াচং ও আজমিরীগঞ্জে জামানত হারালেন ১১ প্রার্থী

রাজধানীতে মাদক কেনা-বেচার অভিযোগে গ্রেপ্তার ২৬

এবার ‘ওরাংওটান কূটনীতি’ চালাবে মালয়েশিয়া

রাশিয়ার জ্বালানি ডিপোতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

স্মার্ট সুদহার পদ্ধতি বাতিল

বিয়ের পর থেকে খুব বেছে বেছে কাজ করছি : মৌসুমী হামিদ

চুন্নুর মন্তব্যের পর বরাদ্দের তথ্য ফেসবুকে দিলেন ব্যারিস্টার সুমন

বিশ্বে প্রথম ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আয় ভারতের

মসজিদে যেসব কাজ থেকে বেঁচে থাকা জরুরি

ফিলিস্তিনের পক্ষে লেখা পোস্টে ‘লাইক’ দিয়ে চাকরি হারালেন অধ্যক্ষ

৫ ঘণ্টা পর উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

চাই দেশি গরুর উন্নয়ন

রাহুল গান্ধী আদানি-আম্বানি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন কেন: মোদি

৪১৯ হজযাত্রী নিয়ে হজযাত্রা শুরু

১০ প্রকল্প একনেকে উঠছে আজ

সারা দেশে ঝড়ের আভাস, বৃষ্টি থাকবে কতদিন?

গরমে বাড়ে চোখ ওঠা রোগ

৯৬৭৩৬ শিক্ষক নিয়োগে আবেদনের শেষ দিন আজ

ছাঁটাই করায় নষ্ট হচ্ছে ২০ লাখ মেট্রিক টন চাল

সর্বাধিক পঠিত

বেসরকারি ফলে জয়ী যারা

যে কারণে ব্যারিস্টার সুমনের ওপর ‘ক্ষেপলেন’ চুন্নু

ডলারের দাম ১১০ থেকে বেড়ে ১১৭ টাকা

কেন্দ্রে ভোট কেনার সময় টাকাসহ চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

৫৬০ শিক্ষার্থীর একজনও আসে না স্কু্লে, অলস সময় কাটান শিক্ষকরা

থানায় গিয়ে ওসিকেও পিটাইছি: উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী

পবিত্র কোরআনে যাদের গাধার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে

আইন করেছি, মিনিকেট চাল থাকবে না : খাদ্যমন্ত্রী

ইমরান খানের স্ত্রীকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ

প্রথম নারী চেয়ারম্যান হলেন তারা

বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা হামিদ হলেন উপজেলা চেয়ারম্যান

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা

পচা ভাত-রুটি ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে জনপ্রিয় মসলা, ধরা পড়ল দিল্লিতে

ঢাকায় মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩০ কিমি

কারাগার থেকে চেয়ারম্যান হলেন সামসুল আলম

চুন্নুর মন্তব্যের পর বরাদ্দের তথ্য ফেসবুকে দিলেন ব্যারিস্টার সুমন

‘এই ভোট মানি না’—বর্জনের পর বললেন বর্তমান চেয়ারম্যান

অভিযোগ নিয়ে থানায় হাজির বুবলী

বঙ্গোপসাগরে গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র কিনেছে বহুজাতিক সাত কম্পানি

বাংলাদেশ দলে ফিরলেন সাকিব-মুস্তাফিজ

গাধার বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অবিশ্বাস্য ৮ তথ্য, জানলে অবাক হবেন

পিএসজির কাঙ্ক্ষিত শিরোপা অধরায় এমবাপ্পের দায় কতটুকু?

৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে : শফিকুর রহমান

১৩৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

অবিশ্বাস্য প্রত্যাবর্তনে বায়ার্নের হৃদয় ভেঙে ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ

আজ বিশ্ব গাধা দিবস, পালন হয় কিভাবে?

বাল্টিমোরের সেতু ধস : ষষ্ঠ এবং সর্বশেষ নির্মাণ শ্রমিকের মৃতদেহ উদ্ধার

শিক্ষক থেকে জনপ্রতিনিধি আব্দুল মালেক

শিশুসুলভ ভুল করে ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন নয়ার

‘তুফান’ শুটিং বাদ দিয়ে হঠাৎ দেশে আসছেন শাকিব, কারণ কী?

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন