♦ ডান ফুসফুসে ১০টি এবং বাঁ দিকের ফুসফুসে ৮টি লবিউল থাকে।
♦ নিঃশ্বাসের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ৪০০-৬০০ মিলিলিটার পানি দেহ থেকে বের হয়ে যায়।
♦ ২৩ সপ্তাহ বয়স্ক মানবভ্রূণে সর্বপ্রথম সারফেকট্যান্ট ক্ষরণ শুরু হয়।
♦ বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘনত্ব ০.২৫% বাড়লে শ্বসনের হার দ্বিগুণ হয়ে যায়।
যদি অক্সিজেনের ঘনত্ব ২০% থেকে ৫% এ নেমে আসে, তাহলেও শ্বসনের হার দ্বিগুণ হয়ে যায়।
♦ কানের মধ্যকর্ণে সংক্রমণজনিত প্রদাহকে বলে ওটিটিস মিডিয়া।
♦ বৃক্কের অন্যতম কাজ নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ বের করা।
♦ বৃক্কের অবতল অংশের ভাঁজকে হাইলাস বলে।
♦ Volvox, Radiolaria, Heliozoa ইত্যাদি গোলীয় প্রতিসাম্যের উদাহরণ।
♦ নটোকর্ডের উপস্থিতি ও অনুপস্থিতির ওপর ভিত্তি করে প্রাণিজগেক দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
♦ পরিফেরা পর্বের প্রাণীদের দেহপ্রাচীরে অস্টিয়া নামক অসংখ্য ছিদ্র থাকে।
♦ হাইড্রায় নিডোসাইট কোষ থাকে
♦ প্রতিটি বৃক্কে প্রায় ১০-১২ লাখ নেফরন থাকে।
♦ মানবদেহে প্রধান নাইট্রোজেন ঘটিত বর্জ্য পদার্থ হলো ইউরিয়া।
♦ হেনলির লুপ আবিষ্কার করেন ফ্রেডরিখ হেনলি।
♦ অ্যালডোস্টেরনকে জীবন রক্ষাকারী হরমোন বলে।
♦ মেন্ডেলকে বংশগতিবিদ্যার জনক বলা হয়।
♦ টুনটুনি পাখির বাসা বাঁধা ইনস্টিংক্টের উদাহরণ।
♦ পাকস্থলীর মিউকোসায় রুগি থাকে।
♦ যকৃতের ম্যাক্রোফেজকে কুফার কোষ বলে।
♦ পিটুইটারি গ্রন্থিকে হরমোন সৃষ্টিকারী প্রধান গ্রন্থি বলে।
♦ শুক্রাশয়ের ওজন ১০-১২ গ্রাম।
♦ গর্ভাবস্থায় জরায়ু প্রায় ২০ গুণ বৃদ্ধি পায়।
♦ প্রত্যেক রজঃস্রাবের পরিমাণ ৩০-৪০ মিলিলিটার।
♦ বাংলাদেশে প্রথম টেস্টটিউব বেবির জন্ম হয় ২০০১ সালে।
♦ অশ্রু ও লালায় লাইসোজাইম এনজাইম থাকে। এই লাইসোজাইম এনজাইম ব্যাকটেরিয়ানাশক হিসেবে কাজ করে।
♦ একটি নিউট্রোফিল ৩ থেকে ২০টি ব্যাকটেরিয়া গ্রাস করতে পারে।
♦ মৌমাছিরা রানির জন্য নির্বাচিত লার্ভাকে রাজসিক জেলি খাওয়ায় এবং সেটি রানি হয়ে বেড়ে ওঠে।
♦ হার্ট অ্যাটাকের অপর নাম মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন।
♦ লোহিত রক্তকণিকা ও শ্বেত রক্তকণিকার অনুপাত ৭০০:১।
সংকলন : অনয় আহম্মেদ