ঢাকা, মঙ্গলবার ০৮ জুলাই ২০২৫
২৪ আষাঢ় ১৪৩২, ১২ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, মঙ্গলবার ০৮ জুলাই ২০২৫
২৪ আষাঢ় ১৪৩২, ১২ মহররম ১৪৪৭

এককথায় প্রকাশ

অন্যান্য
অন্যান্য
শেয়ার
এককথায় প্রকাশ

যা অধ্যয়ন করা হয়েছে = অধীত।

কোনোভাবেই যা নিবারণ করা যায় না = অনিবার্য।

সবার জন্য প্রযোজ্য = সর্বজনীন।

আপনাকে কেন্দ্র করে যার চিন্তা = আত্মকেন্দ্রিক।

যে বিষয়ে কোনো বিতর্ক নেই = অবিসংবাদিত।

যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে = সব্যসাচী।

যা বলা যায় না = অকথ্য।

যা পূর্বে ছিল এখন নেই = ভূতপূর্ব।

বিদেশে থাকে যে = প্রবাসী।

যা চেটে খাওয়া হয় = লেহ্য।

যে নারী প্রিয় কথা বলে = প্রিয়ংবদা।

উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে = কৃতজ্ঞ।

যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে = অবিমৃষ্যকারী।

যে নারী পূর্বে অপরের বাগদত্তা ছিল = অন্যপূর্বা।

যে নারীর হাসি পবিত্র = শুচিস্মিতা।

যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ = শ্বাপদসংকুল।

নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার = নশ্বর।

যে কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী = কর্মঠ।

যার কোনো কিছুতেই ভয় নেই = অকুতোভয়।

যার কোথাও উঁচু কোথাও নিচু = বন্ধুর।

মৃতের মতো অবস্থা যার = মুমূর্ষু।

ইন্দ্রিয়কে জয় করেছেন যিনি = জিতেন্দ্রিয়।

যিনি ভালো ব্যাকরণ জানেন = বৈয়াকরণ।

যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না = অনন্যসাধারণ।

যা দমন করা যায় না = অদম্য।

যা দমন করা কষ্টকর = দুর্দমনীয় ।

শুভক্ষণে জন্ম যার = ক্ষণজন্মা।

আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে = পণ্ডিতম্মন্য।

যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না = অনির্বচনীয়।

ভয় নেই যার = নির্ভীক ।

যে গাছ থেকে ওষুধ তৈরি হয় = ঔষধি।

এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত  = একাদিক্রমে।

হনন করার ইচ্ছা = জিঘাংসা।

যে নারীর হিংসা নেই = অনসূয়া।

যা বাক্য ও মনের অগোচরে = অবাঙ্মানসগোচর।

যে উপকারীর অপকার করে = কৃতঘ্ন।

যে সব অত্যাচারই সয়ে যায় = সর্বংসহা।

যে নারীর  স্বামী ও পুত্র নেই = অবীরা।

যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে = বীরপ্রসূ।

অক্ষির সমক্ষে বর্তমান = প্রত্যক্ষ।

যা কখনো নষ্ট হয় না = অবিনশ্বর।

যা নিবারণ করা কষ্টকর  = দুর্নিবার।

যা পূর্বে দেখা যায়নি এমন = অদৃষ্টপূর্ব।

বিশ্বজনের হিতকর = বিশ্বজনীন।

যে মেয়ের বিয়ে হয়নি= অনূঢ়া।

বক্তৃতাদানে পটু = বাগ্মী।

অনেকের মধ্যে একজন  = অন্যতম।

আদি নেই যার = অনাদি।

অরিকে দমন করেন যিনি = অরিন্দম।

অপকার করার ইচ্ছা = অপচিকীর্ষা।

অল্পকাল স্থায়িত্ব যার = ক্ষণস্থায়ী।

অলংকারের ধ্বনি =  শিঞ্জন।

আকাশে বেড়ায় যে = খেচর।

আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার = নাস্তিক।

ঈষৎ আমিষ (আঁষ) গন্ধ যার = আঁষটে।

ঊর্ধ্বমুখে সাঁতার = চিত্সাঁতার ।

একই সময়ে = যুগপৎ।

একই মায়ের সন্তান = সহোদর।

এঁটেল ও বেলেমাটির মিশ্রণ = দোআঁশ।

কণ্ঠ পর্যন্ত = আকণ্ঠ।

জীবিত থেকেও যে মৃত = জীবন্মৃত।

ক্ষমার যোগ্য= ক্ষমার্হ।

জয় করার ইচ্ছা = জিগীষা।

জলে চরে যে = জলচর।

তীর নিক্ষেপ করে যে = তীরন্দাজ।

দ্বীপের সদৃশ = উপদ্বীপ।

পাখির ডাক = কূজন।

প্রথমে জন্মেছে যে = অগ্রজ।

পুত্র নেই যার = অপুত্রক।

পা ধোয়ার পানি = পাদ্য।

নূপুরের ধ্বনি = নিক্বণ।

জ্ঞানের সঙ্গে বিদ্যমান  = সজ্ঞান।

জানার  ইচ্ছা  = জিজ্ঞাসা।

অকালে পেকেছে যা = অকালপক্ব।

যে গাছে ফল ধরে কিন্তু ফুল ধরে না = বনস্পতি।

ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা।

দিনে যে একবার আহার করে = একাহারী।

যা দমন করা যায় না =  অদম্য।

যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে = প্রত্যুৎপন্নমতি।

যার আকার কুিসত = কদাকার।

যা জলে ও স্থলে চরে = উভচর।

যার বিশেষ খ্যাতি আছে = বিখ্যাত।

যা উদিত হয়েছে = উদীয়মান।

যে শুনেই মনে রাখতে পারে = শ্রুতিধর।

যে গাছ কোনো কাজে লাগে না = আগাছা।

যে নারীর কোনো সন্তান হয় না = বন্ধ্যা।

লাভ করার ইচ্ছা = লিপ্সা।

নদীতে পার হওয়ার স্থান = খেয়াঘাট।

প্রায় মৃত = মৃতকল্প।

পুনরায় জীবনপ্রাপ্ত = পুনর্জন্ম।

একই কালে বর্তমান = সমকালীন।

যে বেশি কথা বলে = বাচাল।

হরিণের চামড়া = অজিন।

হাতির ডাক = বৃংহতি।

যা বিনষ্ট হয় না = অবিনশ্বর।

লোক গণনা = আদমশুমারি।

আরোহণ করে যে = আরোহী।

অন্য যুগ = যুগান্তর।

অনুসন্ধানের ইচ্ছা = অনুসন্ধিৎসা।

পড়া হয়েছে যা =  পঠিত।

 

            সংকলন : জাহিদুল ইসলাম

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ