যা অধ্যয়ন করা হয়েছে = অধীত।
কোনোভাবেই যা নিবারণ করা যায় না = অনিবার্য।
সবার জন্য প্রযোজ্য = সর্বজনীন।
আপনাকে কেন্দ্র করে যার চিন্তা = আত্মকেন্দ্রিক।
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে = অধীত।
কোনোভাবেই যা নিবারণ করা যায় না = অনিবার্য।
সবার জন্য প্রযোজ্য = সর্বজনীন।
আপনাকে কেন্দ্র করে যার চিন্তা = আত্মকেন্দ্রিক।
যে বিষয়ে কোনো বিতর্ক নেই = অবিসংবাদিত।
যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে = সব্যসাচী।
যা বলা যায় না = অকথ্য।
যা পূর্বে ছিল এখন নেই = ভূতপূর্ব।
বিদেশে থাকে যে = প্রবাসী।
যা চেটে খাওয়া হয় = লেহ্য।
যে নারী প্রিয় কথা বলে = প্রিয়ংবদা।
উপকারীর উপকার স্বীকার করে যে = কৃতজ্ঞ।
যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে = অবিমৃষ্যকারী।
যে নারী পূর্বে অপরের বাগদত্তা ছিল = অন্যপূর্বা।
যে নারীর হাসি পবিত্র = শুচিস্মিতা।
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ = শ্বাপদসংকুল।
নষ্ট হওয়াই স্বভাব যার = নশ্বর।
যে কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী = কর্মঠ।
যার কোনো কিছুতেই ভয় নেই = অকুতোভয়।
যার কোথাও উঁচু কোথাও নিচু = বন্ধুর।
মৃতের মতো অবস্থা যার = মুমূর্ষু।
ইন্দ্রিয়কে জয় করেছেন যিনি = জিতেন্দ্রিয়।
যিনি ভালো ব্যাকরণ জানেন = বৈয়াকরণ।
যা সাধারণের মধ্যে দেখা যায় না = অনন্যসাধারণ।
যা দমন করা যায় না = অদম্য।
যা দমন করা কষ্টকর = দুর্দমনীয় ।
শুভক্ষণে জন্ম যার = ক্ষণজন্মা।
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে = পণ্ডিতম্মন্য।
যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না = অনির্বচনীয়।
ভয় নেই যার = নির্ভীক ।
যে গাছ থেকে ওষুধ তৈরি হয় = ঔষধি।
এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত = একাদিক্রমে।
হনন করার ইচ্ছা = জিঘাংসা।
যে নারীর হিংসা নেই = অনসূয়া।
যা বাক্য ও মনের অগোচরে = অবাঙ্মানসগোচর।
যে উপকারীর অপকার করে = কৃতঘ্ন।
যে সব অত্যাচারই সয়ে যায় = সর্বংসহা।
যে নারীর স্বামী ও পুত্র নেই = অবীরা।
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে = বীরপ্রসূ।
অক্ষির সমক্ষে বর্তমান = প্রত্যক্ষ।
যা কখনো নষ্ট হয় না = অবিনশ্বর।
যা নিবারণ করা কষ্টকর = দুর্নিবার।
যা পূর্বে দেখা যায়নি এমন = অদৃষ্টপূর্ব।
বিশ্বজনের হিতকর = বিশ্বজনীন।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি= অনূঢ়া।
বক্তৃতাদানে পটু = বাগ্মী।
অনেকের মধ্যে একজন = অন্যতম।
আদি নেই যার = অনাদি।
অরিকে দমন করেন যিনি = অরিন্দম।
অপকার করার ইচ্ছা = অপচিকীর্ষা।
অল্পকাল স্থায়িত্ব যার = ক্ষণস্থায়ী।
অলংকারের ধ্বনি = শিঞ্জন।
আকাশে বেড়ায় যে = খেচর।
আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার = নাস্তিক।
ঈষৎ আমিষ (আঁষ) গন্ধ যার = আঁষটে।
ঊর্ধ্বমুখে সাঁতার = চিত্সাঁতার ।
একই সময়ে = যুগপৎ।
একই মায়ের সন্তান = সহোদর।
এঁটেল ও বেলেমাটির মিশ্রণ = দোআঁশ।
কণ্ঠ পর্যন্ত = আকণ্ঠ।
জীবিত থেকেও যে মৃত = জীবন্মৃত।
ক্ষমার যোগ্য= ক্ষমার্হ।
জয় করার ইচ্ছা = জিগীষা।
জলে চরে যে = জলচর।
তীর নিক্ষেপ করে যে = তীরন্দাজ।
দ্বীপের সদৃশ = উপদ্বীপ।
পাখির ডাক = কূজন।
প্রথমে জন্মেছে যে = অগ্রজ।
পুত্র নেই যার = অপুত্রক।
পা ধোয়ার পানি = পাদ্য।
নূপুরের ধ্বনি = নিক্বণ।
জ্ঞানের সঙ্গে বিদ্যমান = সজ্ঞান।
জানার ইচ্ছা = জিজ্ঞাসা।
অকালে পেকেছে যা = অকালপক্ব।
যে গাছে ফল ধরে কিন্তু ফুল ধরে না = বনস্পতি।
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি = ইতিহাসবেত্তা।
দিনে যে একবার আহার করে = একাহারী।
যা দমন করা যায় না = অদম্য।
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে = প্রত্যুৎপন্নমতি।
যার আকার কুিসত = কদাকার।
যা জলে ও স্থলে চরে = উভচর।
যার বিশেষ খ্যাতি আছে = বিখ্যাত।
যা উদিত হয়েছে = উদীয়মান।
যে শুনেই মনে রাখতে পারে = শ্রুতিধর।
যে গাছ কোনো কাজে লাগে না = আগাছা।
যে নারীর কোনো সন্তান হয় না = বন্ধ্যা।
লাভ করার ইচ্ছা = লিপ্সা।
নদীতে পার হওয়ার স্থান = খেয়াঘাট।
প্রায় মৃত = মৃতকল্প।
পুনরায় জীবনপ্রাপ্ত = পুনর্জন্ম।
একই কালে বর্তমান = সমকালীন।
যে বেশি কথা বলে = বাচাল।
হরিণের চামড়া = অজিন।
হাতির ডাক = বৃংহতি।
যা বিনষ্ট হয় না = অবিনশ্বর।
লোক গণনা = আদমশুমারি।
আরোহণ করে যে = আরোহী।
অন্য যুগ = যুগান্তর।
অনুসন্ধানের ইচ্ছা = অনুসন্ধিৎসা।
পড়া হয়েছে যা = পঠিত।
সংকলন : জাহিদুল ইসলাম
সম্পর্কিত খবর