শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যের দিকে অভিভাবককেই বেশি খেয়াল রাখতে হবে। পড়াশোনার ব্যাপারে তাদের অতিরিক্ত চাপ দেওয়া যাবে না। মানসিক চাপে থাকলে শিক্ষার্থী স্বাভাবিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে না। খাবারদাবারের পাশাপাশি অনেক ব্যাপারেই সচেতন হতে হবে।
শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যের দিকে অভিভাবককেই বেশি খেয়াল রাখতে হবে। পড়াশোনার ব্যাপারে তাদের অতিরিক্ত চাপ দেওয়া যাবে না। মানসিক চাপে থাকলে শিক্ষার্থী স্বাভাবিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবে না। খাবারদাবারের পাশাপাশি অনেক ব্যাপারেই সচেতন হতে হবে।
খাওয়াদাওয়া
পরীক্ষার আগে পড়ার চাপটা বেশি থাকে। তখন মানসিক-শারীরিক—দুই ধরনের শক্তিই জোগাতে হয়। তাই পরিমাণমতো ও সময়মতো খাবার খেতে হবে। খাবারের তালিকায় লো-ফ্যাট ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে।
* সকালের নাশতা : রুটি খেলে চারটি, খিচুড়ি দুই কাপ, ডিম একটি, সবজি আধা কাপ, ফল একটি।
* টিফিন : বাসায় তৈরি আলুর চপ/কাবাব/সমুচা দুটি, ফল একটি।
* দুপুরের খাবার : ভাত চার কাপ, ডাল দুই কাপ, সবজি এক কাপ, শাক আধা কাপ, মাছ/মাংস দুই টুকরা।
* বিকেলের নাশতা : বিস্কুট/কাবাব দুই টুকরা, বাসায় তৈরি সেমাই/সুজি আধা কাপ, বাদাম ৫০ গ্রাম।
* রাতের খাবার (৮টার মধ্যে) : ভাত তিন কাপ, ডাল দুই কাপ, সবজি এক কাপ, মাছ/মাংস দুই টুকরা।
* ঘুমানোর আগে : এক গ্লাস গরম দুধ।
চকোলেট, কেক, জাংক ফুড, অস্বাস্থ্যকর তৈলাক্ত খাবার, জুস, চিপস ইত্যাদি একেবারে খাবে না। পরিমাণমতো পানি ও ফল খাওয়ার চেষ্টা করবে।
পরীক্ষার আগের দিন বেশি রাত জাগা যাবে না, ঘুমটা যাতে ভালো হয়।