ঢাকা, শনিবার ২৬ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ৩০ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, শনিবার ২৬ জুলাই ২০২৫
১০ শ্রাবণ ১৪৩২, ৩০ মহররম ১৪৪৭
বেলারুশে বিমান থেকে নামিয়ে সাংবাদিক আটক

‘ওরা আমাকে ফাঁসিতে ঝোলাবে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
‘ওরা আমাকে ফাঁসিতে ঝোলাবে’

সিনেমার মতো একটি বিমানকে দেশে নামতে বাধ্য করল বেলারুশ। তারপর বিমানের যাত্রী সাংবাদিক রামান প্রাটাসেভিচকে ধরে নিয়ে যায় বেলারুশের সেনা। রেডিও ফ্রি ইউরোপের বেলারুশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিমান যখন নামছে, তখন ২৬ বছর বয়সী সাংবাদিক তার সহযাত্রীদের বলেন, 'আমাকে ওরা ফাঁসিতে ঝোলাবে।'

প্রাটাসেভিচের অপরাধ হলো, তিনি বেলারুশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর বিরোধী।

প্রেসিডেন্টবিরোধী আন্দোলনকে তিনি সমর্থন করেন এবং বিরোধী নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন।

প্রাটাসেভিচের বিমানটি গ্রিস থেকে লিথুয়ানিয়া যাচ্ছিল। বেলারুশের ওপর দিয়ে যখন বিমানটি যাচ্ছিল, তখনই হঠাৎ তার দিকবদল করা হয়। এক যাত্রী জানিয়েছেন, বিমানটি হঠাৎ দিকবদল করতেই একজন যাত্রী খুবই ভয় পেয়ে যান।

তিনি ভয়ে কাঁপতে থাকেন। আর তিনিই হলেন প্রাটাসেভিচ।

বেলারুশের সরকারপন্থী গণমাধ্যম বলছে, বিমানে বোমাতঙ্কের খবর ছিল। প্রেসিডেন্ট  নির্দেশ দিয়েছিলেন যে মিগ যুদ্ধবিমান পাঠিয়ে যাত্রীবাহী বিমানটিকে মিনস্কে নামানো হোক।

তবে নামানোর পর বিমানে অবশ্য কোনো বোমা পাওয়া যায়নি। এর পরেই বেলারুশের সেনা প্রাটাসেভিচকে ধরে নিয়ে চলে যায়। তার জিনিসপত্র রানওয়েতে ফেলে দেওয়া হয়। একজন যাত্রী জানিয়েছেন, যখন ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তখন তারা প্রাটাসেভিচকে প্রশ্ন করেন, কী ব্যাপার? সাংবাদিক জবাব দেন, ''ওরা আমাকে ফাঁসিতে ঝোলাবে।'

সূত্র : ডয়েচে ভেলে

 

মন্তব্য

দিনের পর দিন অভুক্ত গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ : ডব্লিউএফপি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
দিনের পর দিন অভুক্ত গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ : ডব্লিউএফপি
ফাইল ছবি : এএফপি

গাজার প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষ ‘দিনের পর দিন অভুক্ত’ রয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা সংস্থা শুক্রবার এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে। তারা বলেছে, ‘এই সংকট হতাশার নতুন ও আশ্চর্যজনক স্তরে পৌঁছে গেছে।’

রোম-ভিত্তিক জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) পূর্বেও যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় ‘দুর্ভিক্ষের মারাত্মক ঝুঁকি’ সম্পর্কে সতর্ক করেছিল।

এর ফলে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের ওপর আন্তর্জাতিক নিন্দা ক্রমশ বাড়ছে।

এক বিবৃতিতে ডব্লিউএফপি বলেছে, ‘গাজায় প্রায় তিনজনের মধ্যে একজন দিনের পর দিন ধরে না খেয়ে আছে। অপুষ্টির হার বেড়ে যাওয়ায় ৯০ হাজার নারী ও শিশুর জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন।’

এতে আরো বলা হয়েছে, চলতি বছরের মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে চার লাখ ৭০ হাজার মানুষ ‘বিপর্যয়কর ক্ষুধার’ মুখোমুখি হবে, যা জাতিসংঘের সমন্বিত খাদ্য নিরাপত্তা পর্যায়ের শ্রেণিবিভাগের অধীনে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়।

ডব্লিউএফপি জানিয়েছে, ‘খাদ্য পণ্যের দাম আকাশছোঁয়া হওয়ায়, খাদ্য সহায়তাই সেখানকার মানুষের জন্য খাবার পাওয়ার একমাত্র উপায়। মানবিক সহায়তার অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে।’

হামাসের সঙ্গে যুদ্ধের সময় মার্চ মাসে ইসরায়েল গাজায় জরুরি সহযোগিতা পাঠানোয় অবরোধ আরোপ করে। এদিকে, ত্রাণ সংস্থাগুলো গাজায় অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে সতর্ক করেছে।

সূত্র : এএফপি

মন্তব্য

জিম্মিদের ফেরাতে বিকল্প বিবেচনা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র : নেতানিয়াহু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
জিম্মিদের ফেরাতে বিকল্প বিবেচনা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র : নেতানিয়াহু
ফাইল ছবি : এএফপি

ইসরায়েলি জিম্মিদের দেশে ফেরানো ও গাজায় হামাসের শাসনের অবসানের জন্য ‘বিকল্প ব্যবস্থার’ বিবেচনা করছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। কাতারে যুদ্ধবিরতি আলোচনা থেকে প্রতিনিধিদের প্রত্যাহারের পর শুক্রবার এক্সে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ কথা বলেছেন।

নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ঠিকই বলেছেন, জিম্মিদের মুক্তির জন্য চুক্তির পথে হামাসই বাধা।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা আমাদের মার্কিন মিত্রদের সঙ্গে একত্রে জিম্মিদের দেশে ফিরিয়ে আনা ও হামাসের সন্ত্রাসী শাসনের অবসান এবং ইসরায়েল ও আমাদের অঞ্চলের জন্য স্থায়ী শান্তি নিশ্চিত করার জন্য বিকল্প ব্যবস্থার জন্য বিবেচনা করছি।

সর্বশেষ প্রস্তাবে হামাসের প্রতিক্রিয়ার পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের প্রতিনিধি দলগুলোকে প্রত্যাহার করেছে।

মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ বলেছেন, ‘হামাসের প্রতিক্রিয়া যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছনোর ইচ্ছার অভাব প্রকাশ করেছে।’

এদিকে, গতকাল একটি ইসরায়েলি সূত্র জানিয়েছে, আলোচনা থেকে প্রতিনিধি প্রত্যাহার কোনো সংকটের ইঙ্গিত নয়। অন্যদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা যুদ্ধবিরতিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

সূত্র : সিএনএন

মন্তব্য

সেপ্টেম্বরেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স, কী বলছে অন্য দেশগুলো

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সেপ্টেম্বরেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স, কী বলছে অন্য দেশগুলো
সংগৃহীত ছবি

আগামী সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার ফ্রান্সের পরিকল্পনার খবরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে ইসরায়েল ও দেশটির প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ, হামাসসহ কয়েকটি দেশ।

বৃহস্পতিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ জানান, আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে তার দেশ।

পোস্টে মাখোঁ আরো লেখেন, এ মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি হলো গাজায় যুদ্ধের অবসান ও সাধারণ মানুষের জীবন রক্ষা করা।

ফ্রান্সের নাগরিকেরা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চান।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট লেখেন, একই সঙ্গে হামাসকে নিরস্ত্র করতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করে গাজাকে পুনর্গঠন করতে হবে। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে।

এই রাষ্ট্রের টিকে থাকার পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

আরো পড়ুন
ক্ষমা চাইলেন ইলন মাস্ক

ক্ষমা চাইলেন ইলন মাস্ক

 

ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশ ফ্রান্সের এমন পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, এমন পদক্ষেপ ‘সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করবে এবং আরেকটি ইরানি মদদপুষ্ট গোষ্ঠী (প্রক্সি) তৈরির ঝুঁকি তৈরি করবে।’

নেতানিয়াহু আরো লেখেন, ‘এই পরিস্থিতিতে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে সেটা ইসরায়েলকে নিশ্চিহ্ন করার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে—শান্তিতে পাশাপাশি বসবাসের জন্য নয়। স্পষ্ট করে বললে, ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলের পাশে একটি রাষ্ট্র চায় না; তারা ইসরায়েলের জায়গায় একটি রাষ্ট্র চায়।

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র নিয়ে ফ্রান্সের এ পরিকল্পনাকে ‘অপমানজনক ও সন্ত্রাসবাদের কাছে আত্মসমর্পণ’ বলে মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। তিনি বলেন, ‘আমাদের নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকারক হবে, আমাদের অস্তিত্বকে বিপন্ন করবে, এমন একটি ফিলিস্তিনি স্বতন্ত্র সত্তা প্রতিষ্ঠা করতে দেবে না ইসরায়েল।’

ফরাসি প্রেসিডেন্টের এ পরিকল্পনার তীব্র সমালোচনা করেছে ইসরায়েলের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রও। মাখোঁর এমন ঘোষণাকে ‘বেপরোয়া সিদ্ধান্ত’ বলে অভিহিত করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। বৃহস্পতিবার এক্স পোস্টে তিনি বলেন, ‘এ বেপরোয়া সিদ্ধান্ত কেবল হামাসের প্রচারণাকে সহায়তা করবে।

আর শান্তি প্রতিষ্ঠাকে বিলম্বিত করবে। এটা ৭ অক্টোবরের (২০২৩ সাল) হামলার ভুক্তভোগীদের প্রতি চপেটাঘাত।’

ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখালেও ফ্রান্সের পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ, স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ। এক বিবৃতিতে হামাস বলেছে, এমানুয়েল মাখোঁর এই অঙ্গীকার ‘আমাদের নির্যাতিত ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণের বৈধ অধিকারের প্রতি সমর্থনে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।’

স্বাধীনতাকামী সংগঠনটি আরো বলেছে, ‘আমরা বিশ্বের সব দেশকে, বিশেষ করে ইউরোপীয় দেশগুলোকে এবং যারা এখনো ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়নি; তাদেরকে ফ্রান্সের পদক্ষেপ অনুসরণ করার আহ্বান জানাই।’

এদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হুসেইন আল-শেখ ফ্রান্সের পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘এটি আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি ফ্রান্সের অঙ্গীকার এবং সেই সঙ্গে ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার ও আমাদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতি দেশটির সমর্থনের প্রতিফলন।’

ইতিমধ্যে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইউরোপের দেশ স্পেন। এবার মাখোঁর ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেছেন, ‘নেতানিয়াহু যা ধ্বংস করার চেষ্টা করছেন, আমাদের একসঙ্গে তা রক্ষা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান একমাত্র পন্থা।’

মাখোঁর এ উদ্যোগকে ‘ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত’ বলেছে সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া এক বিবৃতিতে জর্ডানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সুফিয়ান কুদাহ বলেন, এ পদক্ষেপ দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান এবং দখলদারত্বের অবসানের বিষয়ে সঠিক পথ দেখাবে।

মন্তব্য

ক্ষমা চাইলেন ইলন মাস্ক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ক্ষমা চাইলেন ইলন মাস্ক
সংগৃহীত ছবি

বিশ্বজুড়ে স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদাতা হিসেবে জনপ্রিয় স্টারলিংক। মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্পেসএক্সের একটি অঙ্গসংস্থা এটি। যা হাজার হাজার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট সেবা দিয়ে চলেছে।

গত বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) বিশ্বব্যাপী স্টারলিংকের সেবা ব্যাহত হয়।

প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে বিঘ্নিত হয় স্টারলিংকের সেবা। এতে প্রায় ১৪০টি দেশ ও অঞ্চলে ৬০ লাখেরও বেশি ব্যবহারকারী অসুবিধায় পড়েন। সামাজিক মাধ্যম এক্সে একটি পোস্টে এমনটাই জানান স্টারলিংক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইকেল নিকোলস।

ক্রাউডসোর্সড বিভ্রাট ট্র্যাকার ডাউনডিটেক্টরের তথ্যানুসারে, বৃহস্পতিবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিকাল ৩টার দিকে ব্যবহারকারীরা বিভ্রাটের সম্মুখীন হতে শুরু করেন।

বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬০ হাজার ব্যবহারকারী ওয়েবসাইটে রিপোর্ট করেছেন যে তারা এই ত্রুটির কারণে প্রভাবিত হয়েছেন।

নিকোলাস তার পোস্টে ব্যাখ্যা করেছেন, ‘স্টারলিংকের মূল নেটওয়ার্ক পরিচালনায় প্রয়োজনীয় কিছু অভ্যন্তরীণ সফটওয়্যারে ত্রুটি ছিল, যার কারণেই এই বিভ্রাট দেখা দেয়। আমরা এই সাময়িক সমস্যার জন্য দুঃখিত। স্টারলিংক সবসময় নির্ভরযোগ্য নেটওয়ার্ক সরবরাহে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) ইলন মাস্কও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি লেখেন, ‘এই বিভ্রাটের জন্য দুঃখিত। স্পেসএক্স এর মূল কারণ খুঁজে বের করে তা চিরতরে সমাধান করবে।’

বিশ্লেষকদের মতে, এত বড় পরিসরের এই বিভ্রাট স্টারলিংকের ইতিহাসে নজিরবিহীন। এটি সফটওয়্যার ত্রুটি, ব্যর্থ আপডেট বা সাইবার আক্রমণের ফল হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

সূত্র: রয়টার্স

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ