<p>সচরাচর পাওয়া যায় না এমন মৌল নিয়েই গড়ে ওঠেছে বিরল মৃত্তিকা মৌলের গ্রুপ। যাকে আমরা ল্যানথেনাইড গ্রুপ নামেও জানি। ল্যানথাম (৭১) থেকে লুটেশিয়াম (৭৭) পর্যন্ত ল্যানথেনাইটের সীমা। অর্থাৎ গ্রুপ তিনের ১৫টি মৌল। তবে স্ক্যানডিয়াম (২১) ও ইট্রিয়ামকেও (৩৯) বিরল হিসেবে ধরা হয়। এরাও অপ্রতুল।</p> <p>অন্যদিকে ৮৯ থেকে ১০৩ মৌল নিয়ে গঠিত অ্যাকটিনাইড। লরেনসিয়াম (১০৩) ছাড়া এই গ্রুপের সবগুলো মৌল এফ-ব্লকের সদস্য। পর্যায় সারণিতে এর অবস্থান ল্যানথেনাইডের পরপর। মজার বিষয় অ্যাকটিনাইডের সকলে তেজস্ক্রিয়। এরা তেজষ্ক্রিয় ক্ষয়ের মাধ্যমে শক্তি বিকিরণ করে।  ইউরেনিয়াম এবং থোরিয়াম পৃথিবীতে প্রাকৃতিকভাবে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। আর কৃত্রিমভাবে বেশি তৈরি হয় প্লুটোনিয়াম। প্রমিথিয়াম ছাড়া ল্যানথেনাইডের কেউ তেজস্ক্রিয় নয়।</p>