ঢাকা, বুধবার ২৭ আগস্ট ২০২৫
১২ ভাদ্র ১৪৩২, ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৭ আগস্ট ২০২৫
১২ ভাদ্র ১৪৩২, ০৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

ভিডিও আপলোডে যে নিয়ম মানতে হবে ইউটিউবারদের, নয়তো বন্ধ হবে উপার্জন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভিডিও আপলোডে যে নিয়ম মানতে হবে ইউটিউবারদের, নয়তো বন্ধ হবে উপার্জন
সংগৃহীত ছবি

ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হিসেবে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে এখন ইউটিউব। শুধু তাই নয়, সারা বিশ্বে এই প্ল্যাটফরম এখন উপার্জনের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। তবে এবার তাদের কাজকর্মে সীমাবদ্ধতা নিয়ে আসতে চলেছে সংস্থাটি।

জানা গেছে, আগামী ১৫ জুলাই থেকে ইউটিউব তাদের নিয়মে পরিবর্তন আনতে চলেছে।

নতুন এই নিয়মানুযায়ী, ইউটিউবাররা যদি তাদের পুরনো ভিডিও দ্বিতীয়বার আপলোড করে, তবে সেখান থেকে কোনো আয় করতে পারবেন না।

কেন এই সিদ্ধান্ত

সূত্র জানিয়েছে, ইউটিউবাররা ভালো কাজ করছেন তাদের সুরক্ষা প্রদান এবং প্ল্যাটফরমের অপব্যবহার বন্ধ করার লক্ষ্যেই নতুন এই নিয়ম আনতে চলেছে সংস্থাটি। মূলত অনেক ইউটিউবার তাদের চ্যানেলে নিজেদের পূর্ব প্রকাশিত ভিডিও ফের আপলোড করেন এবং সেখান থেকে অনৈতিকভাবে আয় করেন।

আরো পড়ুন
যেসব ফোনে আর কাজ করবে না ক্রোম ব্রাউজার!

যেসব ফোনে আর কাজ করবে না ক্রোম ব্রাউজার!

 

নিকটতম অতীতে এটাও দেখা গেছে, বেশ কিছু ইউটিউবার তাদের চ্যানেলে অন্য ইউটিবারের বানানো ভিডিও কিংবা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি করা ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকে আয় করছেন।

এই ধরনের অন্যায্য কার্যকলাপ থেকে ইউটিউবারদের বিরত রাখতে এবং প্ল্যাটফরমের গুরুত্ব ও গ্রহণযোগ্যতা আরো বাড়িয়ে তুলতে নতুন এই পদক্ষেপ নিতে চলেছে সংস্থাটি।

সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম’ সর্বদা ইউটিউবারদের নিজস্ব বানানো ভিডিও প্ল্যাটফরমটিতে আপলোড করার নির্দেশ দিয়ে এসেছে। কিন্তু এই নিয়ম লঙ্ঘন হচ্ছে। তাই আগামী ১৫ জুলাই থেকে ইউটিউবে আপলোড করা সব ভিডিও মূল্যায়ন করবে সংস্থাটি।

আর সেই অনুযায়ী নির্মাতাদের পারিশ্রমিক দেওয়া হবে।

আরো পড়ুন
যেসব ফোনে বন্ধ হতে চলেছে ইউটিউব

যেসব ফোনে বন্ধ হতে চলেছে ইউটিউব

 

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইন্টারনেট ছাড়াই চলবে হোয়াটসঅ্যাপ, কারা পাবেন এই সুবিধা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইন্টারনেট ছাড়াই চলবে হোয়াটসঅ্যাপ, কারা পাবেন এই সুবিধা
ছবি : পিক্সেলস

বড় পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে গুগল। আর এই পরিকল্পনার কথা শুনে চমকে উঠবেন সব ব্যবহারকারী। সম্প্রতি বাজারে লঞ্চ করেছে গুগল পিক্সেল ১০ সিরিজের স্মার্টফোন। এই ফোনে এবার অনেক বড় আপগ্রেড দেখা যাচ্ছে।

আর সব আপগ্রেডেশনের মধ্যেও সবচেয়ে বড় বিষয় হলো হোয়াটসঅ্যাপ ভয়েস কল ও ভিডিও কলের জন্য এবার এই ফোনে কোনো ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে না।

ইন্টারনেট ছাড়াই চলবে হোয়াটসঅ্যাপ। মূলত স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কের সহায়তায় এই ফোনে কাজ হবে বলেই জানিয়েছে গুগল। অর্থাৎ মোবাইল সিগন্যাল বা ওয়াইফাই সংযোগ না থাকলেও আপনি হোয়াটসঅ্যাপ চালাতে পারবেন।

কবে থেকে চালু হবে নতুন এই ফিচার

অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে গুগল জানিয়েছে, স্যাটেলাইটভিত্তিক হোয়াটসঅ্যাপ কলিং ফিচার্সটি ২৮ আগস্ট থেকে পাওয়া যাবে। একই দিন পিক্সেল ১০ সিরিজের ফোনগুলো প্রথমবারের মতো বাজারে বিক্রি শুরু হবে বলেও জানিয়েছে গুগল। এই গুগল পিক্সেলের ফোনে এই ফিচার্সটি সক্রিয় করার পর ফোনের স্ট্যাটাস বারে একটি স্যাটেলাইট আইকন প্রদর্শিত হবে। যা নির্দেশ করবে যে কলটি স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে করা হচ্ছে।

আরো পড়ুন
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি দেবে যে ফল

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি দেবে যে ফল

 

কী কী শর্ত রয়েছে

গুগলের মতে, হোয়াটসঅ্যাপে স্যাটেলাইট কলিং বর্তমানে শুধু নির্বাচিত কিছু নেটওয়ার্ক ক্যারিয়ারের সঙ্গে কাজ করবে। এ ছাড়া এই ফিচার্সটি ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত চার্জও ধার্য করা হতে পারে। তবে এই পিক্সেল ১০ সিরিজের ফোনে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে কলিং সুবিধা পাওয়া যাবে, নাকি মেসেজিং সম্ভব হবে, তা এখনো স্পষ্ট করে জানায়নি সংস্থাটি।

অ্যাপলের ওপর গুগলের অগ্রাধিকার

অ্যাপল ইতিমধ্যেই তার আইফোনগুলোতে স্যাটেলাইট ফিচার্স অফার করেছে। তবে এটি কেবল জরুরি টেক্সট মেসেজ পাঠানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে।

একইসঙ্গে গুগলের এই পদক্ষেপ ব্যবহারকারীদের আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। কারণ তারা সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপে ভয়েস ও ভিডিও কলিং করতে পারবে। বিশেষ করে যে সমস্ত অঞ্চলে মোবাইল নেটওয়ার্ক সম্পূর্ণ অদৃশ্য হয়ে যায় সেখানে এই ফিচার্সটি দারুণভাবে কাজে দেবে।

আরো পড়ুন
পাইলসের রোগীরা যেসব খাবার থেকে দূরে থাকবেন

পাইলসের রোগীরা যেসব খাবার থেকে দূরে থাকবেন

 

সূত্র : এবিপি লাইভ

মন্তব্য

প্লাস্টিক, মেটাল, গ্লাস—স্মার্টফোনের ব্যাক প্যানেলে কোনটির কী সুবিধা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
প্লাস্টিক, মেটাল, গ্লাস—স্মার্টফোনের ব্যাক প্যানেলে কোনটির কী সুবিধা
সংগৃহীত ছবি

স্মার্টফোনের পেছনের প্যানেল প্রায় সব কম্পানিই গ্লাস বা কাচ দিয়ে তৈরি করছে। ফলে শখের স্মার্টফোন একবার হাত থেকে পড়ে গেলেই সর্বনাশ! চোখের নিমেষে ফেটে চৌচির হতে পারে সেই কাচ। আর এটি সারাতেও খরচ হয় মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করতে হয় গ্রাহককে। আর তাই স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অনেকেরই প্রশ্ন, পেছনের অংশটি কাচ দিয়ে তৈরি হয় কেন।

ফোন নির্মাণকারী কম্পানিগুলো অবশ্য ব্যাক প্যানেলে কাচ লাগানোর নেপথ্যে দ্বিমুখী যুক্তি দিয়ে থাকে। প্রথমত, এতে আরো ‘স্মার্ট লুক’ পায় ফোন। দ্বিতীয়ত, গ্লাস বা কাচের ব্যাক প্যানেলের জন্যেই ওয়্যারলেস (তারবিহীন) চার্জিংয়ের সুবিধা পাচ্ছেন গ্রাহক। সেই কারণেই ঝুঁকি জেনেও স্মার্টফোনের ব্যাক প্যানেলে কাচ লাগাচ্ছেন তারা।

প্রথম দিকে স্মার্টফোনের পেছনের অংশটা তৈরি হতো অ্যালুমিনিয়াম বা বিভিন্ন ধরনের ধাতু দিয়ে। এর অনেকগুলো সমস্যা ব্যবহারকারীদের চোখে পড়ে। এসব ধাতুর কারণে ফোন দ্রুত গরম হয়ে যেত। তা ছাড়া অনেক সময় নেটওয়ার্কের সমস্যাতেও ভুগতেন গ্রাহক, যার জেরে বর্তমানে মেটাল ব্যাক প্যানেল যুক্ত স্মার্টফোন নির্মাণ প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে স্মার্টফোন নির্মাণকারী কম্পানিগুলো।

আরো পড়ুন
অঙ্কুরিত মুগ-ছোলা খেলে কী হয়

অঙ্কুরিত মুগ-ছোলা খেলে কী হয়

 

ফোনের ব্যাক প্যানেল কাচের হওয়ার আরো একটা অসুবিধা রয়েছে। এতে মুঠোবন্দি ডিভাইসের ওজন কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আর তাই বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করেন, ব্যাক প্যানেলে প্লাস্টিক থাকা সবচেয়ে ভালো। এতে এক দিকে যেমন ফোনের ওজন কমবে, অন্যদিকে তেমন দামের দিক থেকে কিছুটা স্বস্তি পাবেন গ্রাহকরা।

তবে ব্যাক প্যানেল প্লাস্টিকের হলে ওয়্যারলেস চার্জিংয়ের সুবিধা পাবেন না ব্যবহারকারী।

বর্তমানে বাজার কাঁপাচ্ছে ‘ভেগান-লেদার’ ব্যাক প্যানেলের ফোন। যাকে দেখতে মনে হবে মুঠোবন্দি ডিভাইসটির পেছনের অংশটি চামড়ার তৈরি। এই ‘ভেগান-লেদার’ কিন্তু আসলে প্লাস্টিক। ‘স্মার্ট লুক’-এর দিক থেকে যা কাচের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়, বলছেন বিশ্লেষকেরা।

আরো পড়ুন
বেসন, ময়দা নাকি আটা—কোনটি বেশি ক্ষতিকারক?

বেসন, ময়দা নাকি আটা—কোনটি বেশি ক্ষতিকারক?

 

সূত্র : আনন্দবাজার ডট কম

মন্তব্য

মোবাইলের ডায়াল প্যাডে পরিবর্তনের পেছনের কারণ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মোবাইলের ডায়াল প্যাডে পরিবর্তনের পেছনের কারণ

সাম্প্রতিক সময়ে অনেক মোবাইল ব্যবহারকারী লক্ষ্য করেছেন, ফোনের ডায়াল প্যাডে হঠাৎ করেই নতুন ধরনের পরিবর্তন এসেছে। এ নিয়ে অনেকেই বিভ্রান্ত বা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। তবে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি কোনো ত্রুটি নয়— বরং গুগলের নতুন ইন্টারফেস আপডেটেরই অংশ।

গুগল সম্প্রতি ‘মেটেরিয়াল থ্রি এক্সপ্রেসিভ ডিজাইন চালু করেছে, যা ফোন অ্যাপ ছাড়াও গুগল কন্টাক্টস ও মেসেজেস অ্যাপে প্রয়োগ করা হয়েছে।

এই নতুন ডিজাইনে রঙের বৈচিত্র্য, অ্যানিমেশন, আকার এবং ব্যক্তিগতকরণের ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে, ফলে ইন্টারফেসটি এখন আরো প্রাণবন্ত ও ব্যবহারবান্ধব।

যেসব ব্যবহারকারীর ফোনে অটো-আপডেট চালু রয়েছে বা যারা নতুন ডিভাইস ব্যবহার করছেন, তারাই প্রথমে এই পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছেন।

আগের ডিজাইনে ফিরে যেতে চাইলে কী করবেন?

যদিও নতুন ডিজাইনটি বেশ আধুনিক, তবু কেউ যদি পুরোনো ইন্টারফেসে ফিরে যেতে চান, তবে নিচের পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

•    অ্যাপ আপডেট আনইনস্টল করা : গুগল ফোন অ্যাপের সর্বশেষ আপডেটটি সরিয়ে ফেললে অনেক সময় পুরোনো ডিজাইন ফিরে আসে।
•    অ্যাপ ক্যাশ ও ডেটা ক্লিয়ার করা : ফোনের সেটিংস থেকে অ্যাপটির স্টোরেজ ডেটা সাফ করে দেওয়া যেতে পারে।


•    ফোন রিস্টার্ট দেওয়া : মাঝে মাঝে সাময়িক সমস্যা রিস্টার্টেই ঠিক হয়ে যায়।
•    সিস্টেম আপডেটের বিষয়ে সচেতন থাকা: অটো-আপডেট বন্ধ রেখে ইচ্ছেমতো আপডেট দিলে আকস্মিক পরিবর্তন এড়ানো সম্ভব।
•    বিকল্প ডায়ালার অ্যাপ ব্যবহার করা: গুগল প্লে স্টোরে অনেক ক্লাসিক ডিজাইনের ডায়ালার অ্যাপ পাওয়া যায়।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই নতুন ডিজাইন ধীরে ধীরে ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।

শুরুতে কিছুটা অস্বস্তি হলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি আরও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক অভিজ্ঞতা এনে দেবে।

মন্তব্য

গুগলের সঙ্গে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলারের ক্লাউড কম্পিউটিং চুক্তি মেটার

এএফপি
এএফপি
শেয়ার
গুগলের সঙ্গে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলারের ক্লাউড কম্পিউটিং চুক্তি মেটার
ছবি : এআই

গুগলের সঙ্গে ক্লাউড কম্পিউটিং খাতে ১০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের একটি চুক্তি করেছে মেটা। যা ছয় বছরের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে বলে লেনদেনের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র বৃহস্পতিবার এএফপিকে জানিয়েছে।

সূত্রটি টেক সংবাদমাধ্যম দ্য ইনফরমেশনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের সত্যতা নিশ্চিত করেছে। এ চুক্তি অনুযায়ী মেটা গুগলের ডেটা সেন্টারের সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং ও অন্যান্য পরিষেবা ব্যবহার করবে।

তবে এ বিষয়ে মেটা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় (এআই) ব্যাপক বিনিয়োগের পথে হাঁটছেন। তিনি ওপেনএআই ও অ্যাপলের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে শীর্ষস্থানীয় গবেষকদের মোটা অঙ্কের বেতনে নিজের দলে টানছেন। জাকারবার্গ এমন একটি দল গঠন করছেন, যা তার ভাষায় ‘এআই সুপার ইনটেলিজেন্স’ অর্জনের পথে কাজ করবে।

গত মাসের শেষের দিকে একটি আর্থিক প্রতিবেদনবিষয়ক আলোচনায় জাকারবার্গ বলেন, ‘আমি বিশ্বের সবার জন্য ব্যক্তিগত সুপার ইন্টেলিজেন্স তৈরি করতে উদগ্রীব হয়ে আছি।’

এআই খাতে বিশাল বিনিয়োগের কারণে মেটা এখন অন্যান্য প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতায় নেমেছে। সূত্র অনুযায়ী, এই চুক্তিটি গুগলের ক্লাউড ইউনিটের ১৭ বছরের ইতিহাসে অন্যতম বৃহত্তম চুক্তি। গুগলের মূল সংস্থা অ্যালফাবেট জানায়, চলতি বছর তাদের ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবসা থেকে প্রায় ৫০ বিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

মেটাও দ্বিতীয় প্রান্তিকে শক্তিশালী আর্থিক ফলাফল প্রকাশ করেছে এবং এআই অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগের জন্য তাদের মূলধন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়ে ১৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড় করিয়েছে। মেটার পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৫ সালে তাদের মোট মূলধন ব্যয় ৬৬ বিলিয়ন থেকে ৭২ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে থাকবে।

এদিকে ই-মার্কেটার বিশ্লেষক মিন্ডা স্মাইলি জানিয়েছেন, মেটা যদিও ভালো প্রান্তিক ফলাফল দেখিয়েছে, তবু কম্পানির ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন থেমে যাবে না। কারণ তারা এখন এআই দৌড়ে টিকে থাকতে তীব্র চেষ্টায় আছে।

মেটার এআই কৌশল তুলে ধরে এক পোস্টে জাকারবার্গ বলেন, চলতি দশকের বাকি সময়টা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশের জন্য একটি যুগান্তকারী সময় হবে।

তিনি আরো উল্লেখ করেছেন, কম্পানির সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হলো তাদের ব্যবহারকারীদের কাছে এআই পৌঁছে দেওয়া।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ