সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘৃণা ছড়ানো বা হিংসামূলক তৎপরতা রুখতে নতুন ব্যবস্থা নিতে শুরু করছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। খানিকটা টুইটারের ধাঁচেই ট্যাগ বসিয়ে সতর্ক করার ব্যবস্থা করছে ফেসবুক। গতকাল শুক্রবার ফেসবুকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতাতা মার্ক জুকারবার্গ এ কথা জানিয়েছেন। পাঠযোগ্য পোস্টও যদি প্ল্যাটফর্মের নিয়ম ভাঙে তাহলে ব্যবহারকারীকে সতর্ক করা হবে।
ফেসবুকে আসছে বিশেষ ট্যাগ, রুখবে ঘৃণা ছড়ানো পোস্ট
কালের কণ্ঠ অনলাইন

আমেরিকায় বর্ণবাদের বিরুদ্ধে তীব্র হচ্ছে আন্দোলন। একাধিক বড় সংস্থা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে তাদের বিজ্ঞাপন সরিয়ে নিচ্ছে। অ্যাঙ্গলো-ডাচ সংস্থা ইউনিলিভারের পর কোকাকোলাও সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৩০ দিনের জন্যই বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখবে।
জুকারবার্গ জানিয়েছেন, বর্ণবাদ, জাতিবাদ, সাম্প্রদায়িক, শারীরিক বা যৌন হেনস্তামূলক, লিঙ্গ বৈষম্যমূলক বিষয়বস্তু রয়েছে এমন যেকোনো কিছুর রুখতে নতুন এই পদ্ধতি কার্যকর হবে। এমনকি উদ্বাস্তুদেরও যাতে কোনো রকমের ঘৃণার শিকার না হতে হয় সে ব্যাপারেও ভূমিকা নেবে ফেসবুকের নতুন নীতি।
ফেসবুক ব্যবহারকারীরা পোস্ট করতে পারবেন, কিন্তু শেয়ার করার সময় তাদের জানান দেওয়া হবে যে তার পোস্ট করা ছবি, টেক্সট বা ভিডিওতে ফেসবুকের নিয়ম লঙ্ঘন করার শব্দ বাক্য বা বিষয়বস্তু রয়েছ।
জুকারবার্গ আরো বলেন, প্রত্যেক বছর বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয় এই ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়গুলো রুখতে। এই নীতি পর্যালোচনা করে.নতুন কী কী আরো যুক্ত করা যায় সে ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরাও পরামর্শ দিচ্ছেন। সেই অনুযায়ী নতুন ট্যাগ বসিয়ে লেবেল করার পদক্ষেপ করা হচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড হত্যার পর থেকেই বর্ণ বৈষম্যের বিরুদ্ধে উত্তাল আন্দোলন চলছে। আমেরিকার সীমানা ছাড়িয়ে সেই আন্দোলন দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে দেশে দেশে। তারপর সোশ্যাল মিডিয়াতেও ক্রমশ জোরালো হচ্ছে সেই স্বর। রাস্তার আন্দোলন আছড়ে পড়েছেন ডিজিটাল দুনিয়াতেও। এর মধ্যেই দেখা গেছে, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি তাদের ব্র্যান্ডের নাম থেকে ফেয়ার শব্দটি বাদ দিয়ে দিয়েছে। স্বয়ং ডোনাল্ড ট্রাম্পের টুইট মুছে দিয়েছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। এই পরিস্থিতিতে নতুন পদক্ষেপ করতে চলেছে ফেসবুক।
সূত্র: দ্য ওয়াল

চলতি সপ্তাহেই আসতে পারে আইওএস ২৬
অনলাইন ডেস্ক

চলতি বছরের জুন মাসে অ্যাপলের ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপারস কনফারেন্স (ডব্লিউডব্লিউডিসি) থেকে আইওএস ২৬ ডেভেলপার বিটা প্রকাশ করা হলেও সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য এটি প্রকাশ হয়নি। তবে ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর, গুজব রয়েছে আইওএস ২৬ পাবলিক বিটা এ সপ্তাহেই প্রকাশ হতে যাচ্ছে।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদক মার্ক গুরম্যানের সর্বশেষ পাওয়ার অন নিউজলেটারে এমন তথ্যই জানা গেছে। সেখানে গুরম্যান জানিয়েছেন, আইওএস ২৬ আগামী সপ্তাহে পাবলিক বিটা পর্যায়ে যাবে বলে সব ধরনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
এটি আপডেট করা অপারেটিং সিস্টেমটিকে বর্তমানে যে পরিমাণ দর্শক আছে তার চেয়ে অনেক বেশি দর্শকের কাছে নিয়ে যাবে। যদিও এটি প্রকাশের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত নয়, এটি সেপ্টেম্বরে আইফোন ১৭-এর সঙ্গে প্রকাশ হতে পারে।
গত সপ্তাহে এক্সে একটি পোস্টে গুরম্যান বলেছিলেন, আইওএস ২৬ পাবলিক বিটা ২৩ জুলাই বা তার কাছাকাছি সময়ে প্রকাশ হতে পারে। পরবর্তী পাওয়ার অনের তথ্য থেকে মনে হচ্ছে, গুরম্যান সেই সময়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী।
আইওএস ২৬ ছাড়াও অ্যাপল প্রায় নিশ্চিতভাবেই একই সময়ে ম্যাকওএস ২৬, আইপ্যাড ২৬, ওয়াচওএস ২৬, টিভিওএস ২৬-এর জন্য পাবলিক বিটা ও হোমপ্যাডের অপারেটিং সিস্টেমের জন্য আপডেট প্রকাশ করবে।
আইওএস ২৬ আপগ্রেডটি লিকুইড গ্লাসের নতুন নকশার পাশাপাশি স্প্যাম কল থেকে বর্ধিত সুরক্ষা, নতুন গেমস অ্যাপ, অ্যাপল ইন্টেলিজেন্সের আপডেট ও আরো অনেক কিছুর আমূল পরিবর্তন ও নতুন অনুভূতি নিয়ে আসবে।
সূত্র : টেক রাডার

প্রথমবারের মতো এআই দিয়ে তৈরি দৃশ্য ব্যবহার করল নেটফ্লিক্স
অনলাইন ডেস্ক

নেটফ্লিক্স তাদের টেলিভিশন শোতে প্রথমবারের মতো উৎপাদনক্ষম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় (এআই) তৈরি ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট ব্যবহার করেছে।
স্ট্রিমিং জায়ান্টটির সহ-প্রধান নির্বাহী টেড সারান্দোস বলেছেন, ‘আর্জেন্টিনার বিজ্ঞান কল্পকাহিনি শো ‘দি এটারনাউট’ একটি ভবন ধসের দৃশ্য তৈরি করতে প্রম্পটের ওপর ভিত্তি করে এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও ও ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। এ প্রযুক্তি প্রযোজনা দলকে দ্রুত ও কম খরচে দৃশ্য সম্পন্ন করতে সাহায্য করেছে।’
অন্যদের কাজ ব্যবহার করে তাদের সম্মতি ছাড়াই কনটেন্ট তৈরি করায় ও মানুষের কাজ প্রতিস্থাপন করার আশঙ্কায় বিনোদন শিল্পে উৎপাদনক্ষম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বেশ বিতর্কিত।
সারান্দোস এমন একটি সময়ে এ মন্তব্য করলেন যখন, জুন মাসের শেষ পর্যন্ত তিন মাসে নেটফ্লিক্সের আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১১ বিলিয়ন ডলার হয়েছে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তাদের মুনাফা ২.১ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৩.১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
‘দি এটারনাউটে’ ব্যবহৃত জেনারেটিভ এআই প্রযোজনা দলকে বুয়েনস এইরেসে ভবনধসের একটি দৃশ্য স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত সম্পন্ন করতে সাহায্য করেছে বলে জানিয়েছে সারান্দোস।
সারান্দোস বলেন, ‘এটি আসলে পর্দায় প্রদর্শিত নেটফ্লিক্সের একটি অরিজিনাল সিরিজ বা ছবিতে প্রথম এআই তৈরি দৃশ্য।
২০২৩ সালে হলিউড ধর্মঘটের সময় উত্থাপিত প্রধান উদ্বেগগুলোর মধ্যে এআই ছিল অন্যতম। তিন মাসের ওই ওয়াকআউটের সময় স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড-আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টস ইউনিয়ন এআই ব্যবহারের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানিয়েছিল।
চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই এআইকে শিল্পের জন্য অবমাননাকর বলে অভিহিত করেছেন।
সিঙ্গাপুর অ্যানিমেশন স্টুডিও ক্রেভএফএক্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ডেভিয়ার ইউন বলেছেন, ‘নেটফ্লিক্সের এআই গ্রহণ কোনো আশ্চর্যের বিষয় নয়, কারণ অন্য বড় স্টুডিওগুলোও প্রযুক্তিটিকে স্বাগত জানাচ্ছে। এটা সময়ের ব্যাপার বলে মনে হচ্ছে। এআই অবশ্যই ছোট স্টুডিওগুলোকে বড় বাজেটের ভিজ্যুয়াল তৈরির সুযোগ করে দেওয়ার দরজা খুলে দিচ্ছে। তবে অবশেষে এআই নয়, শিল্পীই সিদ্ধান্ত নেন চূড়ান্ত ছবিতে কী থাকবে।’
সূত্র : বিবিসি

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি, গোপনে সমঝোতায় পৌঁছালেন জাকারবার্গ
অনলাইন ডেস্ক

ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় অবহেলার দায়ে দায়ের করা আট বিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ মামলা নিয়ে গোপন সমঝোতায় পৌঁছেছেন মার্ক জাকারবার্গ ও মেটা প্ল্যাটফরমের বর্তমান ও সাবেক পরিচালকরা। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ডেলাওয়ার চ্যান্সারি কোর্টে মামলার শুনানির দ্বিতীয় দিনে এ তথ্য জানান বাদীপক্ষের আইনজীবী।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, সমঝোতার শর্তগুলো আদালতে প্রকাশ করা হয়নি। এমনকি বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরাও এই বিষয়ে মুখ খোলেননি।
বাদীপক্ষের আইনজীবী স্যাম ক্লসিক জানিয়েছেন, সমঝোতায় পৌঁছাতে তাদের খুব বেশি সময় লাগেনি। ওই দিনই আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল মেটার পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও ধনকুবের বিনিয়োগকারী মার্ক অ্যান্ড্রিসেনের।
এই মামলায় মূল অভিযুক্ত ছিলেন মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ, সাবেক প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গসহ বর্তমান ও সাবেক মিলিয়ে মোট ১১ জন কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি) ফেসবুককে পাঁচ বিলিয়ন ডলার জরিমানা করে।
মামলার বিষয়ে মেটা কোনো মন্তব্য করেনি। এমনকি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেননি বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরাও।
ডিজিটাল কনটেন্ট নেক্সটের প্রধান জেসন কিন মনে করেন, এই সমঝোতা হয়তো সংশ্লিষ্টদের কিছুটা স্বস্তি দেবে, কিন্তু জনস্বার্থে দায় স্বীকার করার সুযোগ হারাল।
মামলার পরবর্তী পর্যায়ে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল জাকারবার্গের (সোমবার) ও স্যান্ডবার্গের (বুধবার)। এ ছাড়া সাবেক বোর্ড সদস্য পিটার থিল ও রিড হেস্টিংসেরও সাক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
বাদীপক্ষের অভিযোগ, মেটার পরিচালনা পর্ষদ ২০১২ সালের এফটিসি চুক্তির শর্ত মানা হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষণে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি জাকারবার্গ ও স্যান্ডবার্গের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ফেসবুককে পরিকল্পিতভাবে একটি ‘অবৈধ তথ্য সংগ্রাহক প্ল্যাটফরমে’ পরিণত করেছেন।
২০১৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ব্রিটিশ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা কোটি কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য হাতিয়ে নেয়। এরপরই এই কেলেঙ্কারির সূত্র ধরে মামলার সূত্রপাত হয়।
গতকালের শুনানিতে বাদীপক্ষের একজন বিশেষজ্ঞ বলেন, ফেসবুকের গোপনীয়তা নীতিতে গুরুতর ঘাটতি রয়েছে। যদিও তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি, প্রতিষ্ঠানটি ২০১২ সালের চুক্তি ভেঙেছে কি না।
ফেসবুক জানিয়েছে, ২০১৯ সালের পর থেকে ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষায় তারা বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
তবে প্রযুক্তি বিশ্লেষক জেসন কিন মনে করেন, ফেসবুক কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা কাণ্ডকে ‘খারাপ কিছু ব্যক্তির কাজ’ হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, পুরো প্রতিষ্ঠানটির নজরদারিমূলক ব্যাবসায়িক মডেলই ভেঙে পড়েছে এবং সেটি এখনো সংশোধিত হয়নি।
তার মতে, মামলাটি অব্যাহত থাকলে আদালতে হয়তো ফেসবুকের আসল চেহারাটা দেখা যেত—কিন্তু সেই সুযোগটা হারিয়ে গেল।

ব্রিস্টলে চালু যুক্তরাজ্যের শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার ‘ইসামবার্ড-এআই’
অনলাইন ডেস্ক

ব্রিস্টলে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হলো যুক্তরাজ্যের অত্যাধুনিক সুপার কম্পিউটার ‘ইসামবার্ড-এআই’। দেশটির প্রযুক্তিসচিব পিটার কাইল এটি চালু করেন সরকারের নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে।
এই কম্পিউটারটি কেমব্রিজের ‘ডন’ নামের আরেকটি সুপার কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যুক্তরাজ্যের পাবলিক এআই শক্তিকে আরো উন্নত করবে। এর লক্ষ্য—ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসের অপেক্ষমাণ তালিকা কমানো, জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নতুন উপায় খোঁজা, ওষুধ উদ্ভাবনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা।
ইসামবার্ড-এআই ইতিমধ্যে জানুয়ারিতে একটি ওষুধ গবেষণা প্রকল্পে ব্যবহার শুরু হয়। এখন এটি সম্পূর্ণরূপে চালু হওয়ায় আরো অনেক সরকারি প্রকল্পে ব্যবহার করা যাবে। এই মেশিনে রয়েছে ৫,৪০০-এরও বেশি এনভিডিয়া গ্রেস হপার সুপারচিপ। এটি হিউলেট-প্যাকার্ডের প্রযুক্তিতে তৈরি এবং সরকারি অর্থায়নে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয় এটি নির্মাণ করেছে।
পাশাপাশি স্কটল্যান্ড ও ওয়েলসেও এআই উন্নয়নে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ করা হবে। সরকার বলছে, ১০ লাখ শিক্ষার্থীকে এআই শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে এবং আরো ৭৫ লাখ মানুষকে এটি নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। বিশ্বজুড়ে এআই প্রতিযোগিতার মধ্যে যুক্তরাজ্য নিজেকে শুধু ব্যবহারকারী নয়, বরং উদ্ভাবক হিসেবেও গড়ে তুলতে চাইছে।
সূত্র : বিবিসি