<p style="text-align: justify;">মালয়েশিয়াপ্রবাসী মো. আবদুল সোবহানের লাশ (৪৯) গত ১৭ মার্চ থেকে মর্গে পড়ে আছে। হাতে লেখা পাসপোর্টের কারণে তার পুরো পরিচয় তখন শনাক্ত করতে পারিনি বাংলাদেশ হাইকমিশন। সংবাদপত্রে প্রচারের পর তার স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়।</p> <p style="text-align: justify;">হাইকমিশনের প্রথম সচিব (শ্রম) সুমন চন্দ্র দাস জানান, নিহতের মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। কিভাবে তারা লাশ বুঝে নেবে সে বিষয়ে তাদের জানানো হলে তারা তেমন আগ্রহ বোধ করেনি। তার মেয়ে জানান, ভাইয়ের ‍সঙ্গে কথা বলে পরিবার জানাবে কিভাবে তারা লাশ গ্রহণ করবে। পরে তাদের ফোন দেওয়া হলেও তারা এখন ফোন রিসিভ করছেন না। তার পরিবার যদি গ্রহণ করতে চায় তাহলে অফিশিয়ালভাবে হাইকমিশনের তত্ত্বাবধানে লাশ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে। অন্যথায় মালয়েশিয়ার আইন অনুযায়ী তাকে এখানে দাফন করা হবে। </p> <p style="text-align: justify;">সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে নম্বরটি ভুল নম্বর বলে জানানো হয়।</p> <p style="text-align: justify;">মালয়েশিয়ার পেরাক রাজ্যের ইপোহ শহরের রাজা মনজিৎ সিং ইপোহ হাসপাতালের মর্গে গত ১৭ মার্চ থেকে পড়ে ছিল বাংলাদেশের এক প্রবাসীর লাশ। তখন নাম-পরিচয় বিস্তারিত না পাওয়ায় তার লাশ পাঠানোর কোনো কার্যক্রম করতে পারেনি বাংলাদেশ হাইকমিশন। </p> <p style="text-align: justify;">হাইকমিশন জানায়, স্ট্রোকজনিত কারণে মো. আবদুল সোবহানকে ২০২২ সালে অপরিচিত এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন। চলতি বছরের ১৭ মার্চ চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।</p>