<p style="text-align: justify;">বাঁচামরার ম্যাচে রেকর্ড গড়ে ওমানকে হারিয়েছে ডিপেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। ওমানের দেওয়া ৪৮ রানের লক্ষ্য পেরোতে কেবল ১৯ বল খরচ করে তারা। ১০১ বল বাকি রেখে ৮ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে ইংলিশরা। ম্যাচ জিতে সুপার এইটের আশা বাঁচিয়ে রেখেছে তারা।</p> <p style="text-align: justify;">বৃহস্পতিবার অ্যান্টিগায় 'বি' গ্রুপের একপেশে ম্যাচে ৮ উইকেটে জিতেছে টি-টোয়েন্টির বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। টস জিতে ওমানকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে ১৩.২ ওভারে কেবল ৪৭ রানে গুটিয়ে দেয় তারা। এরপর স্রেফ ৩.১ ওভারেই লক্ষ্য পেরিয়ে যায় জস বাটলারের দল।</p> <p style="text-align: justify;">টস জিতে ওমানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ইংল্যান্ড। আগে ব্যাট করতে নেমে জোফরা আর্চার ও মার্ক উডের গতির সামনে দাঁড়াতেই পারেনি ওমান।  ১৩.২ ওভারে ৪৭ রানে গুটিয়ে যায় ওমানের ইনিংস।  শোয়েব খান ( ১১ রান) ছাড়া আর কোনো ব্যাটারই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি।  টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই রেকর্ডটি চতুর্থ সর্বনিম্ন।<br /> ৪ ওভারে স্রেফ ১১ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেন এই লেগ স্পিনার। হয়েছেন ম্যাচসেরা। তিনটি করে উইকেট নেন উড ও আর্চার। দুইজনেই দেন সমান ১২ রান করে।</p> <p style="text-align: justify;">৪৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ইনিংসের প্রথম দুই বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে তৃতীয় বলে আউট হন ফিল্ট সল্ট। তিনে নামা উইল জ্যাকস মাঠ ছাড়েন পরের ওভারে। এরপর অধিনায়ক জস বাটলার ও জনি বেয়ারস্টো নিশ্চিত করেন ইংলিশদের জয়। বিলাল খানের করা তৃতীয় ওভারে চারটি চারের সঙ্গে একটি ছক্কায় ২২ রান আনেন বাটলার। বাটলারের ৮ বলে ২৪ আর জনি বেয়ারস্টোর ২ বলে ৮ রানের অপরাজিত ইনিংসে দাপুটে জয় পায় ইংল্যান্ড।</p> <p style="text-align: justify;">টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এর আগে কেউ এত বেশি বল হাতে রেখে জিততে পারেনি। এর আগে দ্রুততম জয়ের রেকর্ডটি ছিল ৯০ বল হাতে রেখে। সেটি শ্রীলঙ্কার। ২০১৪ সালের আসরে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৯০ বল হাতে রেখে জিতেছিল লঙ্কানরা।<br />  </p>