ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

ঢাকা, বুধবার ২৩ জুলাই ২০২৫
৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ২৭ মহররম ১৪৪৭

দেয়াল পত্রিকার নান্দনিক উৎসব

  • দেয়াল পত্রিকাগুলোর লেখক, সম্পাদক সবাই ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী
নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
দেয়াল পত্রিকার নান্দনিক উৎসব
রাজধানীর শাহবাগে পাবলিক লাইব্রেরি প্রাঙ্গণে গতকাল অষ্টম জাতীয় দেয়াল পত্রিকা উৎসব উদ্বোধনের পর তা ঘুরে দেখেন অতিথিরা। ছবি : কালের কণ্ঠ

'বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য'-একটি দেয়াল পত্রিকার নাম। তৈরি করেছে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা। ফ্রেমে মোড়ানো বিশাল প্রকাশনাটির ঠিক মধ্যখানে দেখা গেল একটি বই। 'বাংলার স্বাক্ষর' নামের এ বইটিতে বর্ণিত হয়েছে প্রাচীন যুগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাস।

সঙ্গে চিত্র ও আলোকচিত্রে ইতিহাস-ঐতিহ্যের নানা অনুষঙ্গ। জামদানি শাড়ি, রিকশা, রিকশাচিত্র, চাল, মুড়ি, মুদ্রা, ঐতিহাসিক স্থান, পহেলা বৈশাখ, নবান্ন ও পহেলা ফাল্গুন, অমর একুশে গ্রন্থমেলাসহ নানা কিছু এভাবেই নবীন লিখিয়ে আর শিল্পীরা সুনিপুণভাবে উপস্থাপন করেছে। এ রকম নান্দনিক শতাধিক দেয়াল পত্রিকা নিয়ে শাহবাগের পাবলিক লাইব্রেরি প্রাঙ্গণে বসেছে সৃজনের মেলা।

শিশু-কিশোরদের মেধা আর সৃষ্টিশীলতায় প্রকাশিত হয়েছে একেকটি দেয়াল পত্রিকা।

'মুক্ত প্রকাশ, মুক্ত বিকাশ' স্লোগানে আয়োজিত বার্ষিক জাতীয় দেয়াল পত্রিকা উৎসবের এটি অষ্টম আসর। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেয়াল পত্রিকার চর্চা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয়ে উৎসব আয়োজন করেছে 'বাংলাদেশ দেয়াল পত্রিকা পরিষদ'। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রকাশিত দেয়াল পত্রিকা নিয়েই এই আয়োজন। শিক্ষার্থীদের লেখা ছড়া, কবিতা, প্রবন্ধ নানা অলংকরণের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে দেয়াল পত্রিকাগুলো।
এগুলোর সম্পাদক, শিল্পীরাও শিক্ষার্থী। সেরা দেয়াল পত্রিকাগুলোকে পুরস্কৃত করা হবে চার দিনব্যাপী উৎসবের শেষদিনে।

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকঢোলের বাদ্যের সঙ্গে দেয়াল পত্রিকার সম্পাদক আর লিখিয়েদের উল্লাসের মধ্য দিয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। পরিষদের সভাপতি শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল ও গণগ্রন্থাগারের মহাপরিচালক আশিষ কুমার সরকার। স্বাগত বক্তব্য দেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার আখন্দ।

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, 'এ উৎসব আনন্দের। এর মধ্য দিয়ে প্রকাশ পাচ্ছে সৃষ্টিশীলতা। তার সঙ্গে রয়েছে সৃজনশীলতা, প্রতিবাদ ও স্বপ্ন। এ উৎসব প্রতিবাদ করছে যে এখনো দেয়াল পত্রিকা উঠে যায়নি। ঘরের ভেতরের প্রযুক্তির ছোট ছোট আয়োজন-আবদ্ধ হয়েও দেয়াল পত্রিকা টিকে আছে।' তিনি বলেন, 'দেয়াল পত্রিকার মাধ্যমে আমরা দেয়াল ভাঙতে চাই। বাইরের দেয়াল ও মনের ভেতরের দেয়ালটা ভেঙে ফেলতে হবে। কারণ যত দিন যাচ্ছে, বড় পৃথিবীটা ছোট হয়ে আসছে। আর সেই ছোট দেয়ালে আমাদের কিশোরদের আটকে রাখছি।'

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, 'আমি ভেবেছিলাম দেয়াল পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে। ফেসবুকের এই যুগে এসব সৃজনশীল কাজ আর হয় না। কিন্তু এখানে এসে আমার ভুল ভেঙেছে। আমি নিজের স্কুলজীবনে দেয়াল পত্রিকায় লিখেছি। কিন্তু স্কুলের পর দেয়াল পত্রিকা আমার জীবন থেকে হারিয়ে যায়। যা আবার ফিরে পাই শান্তিনিকেতনে, তবে তা ভিন্নরূপে।' তিনি বলেন, 'দেয়াল পত্রিকা পাঠ্যাভ্যাস, রুচিবোধ, সাংস্কৃতিক বোধ ও সহনশীলতা বোধ তৈরিতে সাহায্য করে। প্রযুক্তির এ সময়ে এখন আর কারো সহনশীলতা নেই। সেই সহনশীলতা তৈরিতে এ ধরনের আয়োজন বাড়াতে হবে।'

গণগ্রন্থাগারের পুরো প্রাঙ্গণে ৩৩টি জেলার শতাধিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের দেয়াল পত্রিকা স্থান পেয়েছে। এ আয়োজন চলবে ১৮ অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত।

 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইউনিসেফের শোক

শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শিশুদের গোপনীয়তা রক্ষা ও দায়িত্বশীল সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ চলাকালে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত ও হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয় ও গোপনীয়তা রক্ষা এবং দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।  গতকাল মঙ্গলবার শোক প্রকাশ করে ইউনিসেফ বাংলাদেশে তাদের ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতি পোস্ট করে। বিবৃতিতে বলা হয়, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় জাতিসংঘের পতাকা অর্ধনমিত রেখে জাতির সঙ্গে শোক দিবস পালন করছে ইউনিসেফ।

আহতদের দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতা কামনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় অনেক প্রাণহানি হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগই শিশু। আহত হয়েছেন আরো অনেকে। আমরা আমাদের গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি সেই সব পরিবারের সদস্যদের প্রতি, যাঁরা তাঁদের প্রিয়জনকে হারিয়েছেন। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে ইউনিসেফ সমাজসেবা অধিদপ্তরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে এবং প্রশিক্ষিত সমাজকর্মীরা মাঠে কাজ করছেন, যেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও শিশুদের এই কঠিন সময়ে মানসিক সহায়তা দেওয়া যায়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ইউনিসেফ এ ঘটনায় বেঁচে যাওয়া শিশুদের পরিচয়, গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষা করে দায়িত্বশীলভাবে সংবাদ প্রকাশ করার অনুরোধ জানায়, যেন তাদের ওপর কোনো বাড়তি মানসিক চাপ না পড়ে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও সম্প্রদায়ের প্রতি আরো সহানুভূতিশীল আচরণ নিশ্চিত হয়।

মন্তব্য

‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিশ্বজিৎ পাল বাবু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
শেয়ার
‘বোনের কাছে আমার লাশটা পৌঁছে দিয়ো’

মা সমিরন বেগম মারা গেছেন প্রায় ১৫ বছর আগে। একমাত্র ভাই থাকেন প্রবাসে। বাবা অসুস্থ। একমাত্র বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।

তবে নিজে বিয়ে করেননি। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাসুকা বেগমের সংসার বলতে ছিল শিক্ষার্থীরাই।

শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন মাসুকা (৪০)। বিমান দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছিলেন।

গত সোমবার রাতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠসংলগ্ন কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়। সোহাগপুরে মাসুকার বড় বোন পাপিয়ার স্বামীর বাড়ি। মৃত্যুর আগে মাসুকা জানিয়েছিলেন, লাশটা যেন তাঁর বোনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
বোনের ইচ্ছা অনুযায়ী লাশ দাফনের কথাও তিনি বলে যান। মাসুকাদের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চিলোকূট গ্রামে। তবে বেড়ে উঠেছেন পৌর এলাকার মেড্ডায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্স করা মাসুকা চাকরির সুবাদে চলে যান ঢাকা। প্রথমে মিরপুরের একটি স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু করেন।
এরপর যোগ দেন মাইলস্টোন স্কুলে।

মন্তব্য

মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
মাইলস্টোনে অনভিপ্রেত ঘটনা নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছে আইএসপিআর। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছে আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, গত সোমবার দুপুর আনুমানিক ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়।

মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় শিশুসহ বেশ কয়েকজন নিরীহ নাগরিক হতাহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকটবর্তী ক্যাম্প থেকে সদস্যরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন। ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালানো হয়।

উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে দুর্ঘটনাস্থলে উত্সুক জনতার ব্যাপক ভিড় দেখা দেয়, যা ইভাকুয়েশন ও রেসকিউ কার্যক্রমকে বারবার ব্যাহত করে।

সেনাবাহিনীর সদস্য এবং মাইলস্টোন স্কুলের স্বেচ্ছাসেবকরা বারবার অনুরোধ করলেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় সময়মতো আহতদের সরিয়ে নেওয়া অনেকটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এতে প্রাণহানির ঝুঁকিও বৃদ্ধি পায়। সেনা সদস্যরা সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারির সঙ্গে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই উদ্ধার কার্যক্রমে নিয়োজিত ১৪ জন সেনা সদস্য শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আইএসপিআর আরো জানায়, উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে বিকেলের দিকে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু উত্সুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধারকাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়।

ফলে একদল উত্সুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়, যা এক পর্যায়ে একটি অনভিপ্রেত ঘটনার অবতারণা করে।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের পাশে থেকে পেশাদারি ও সর্বোচ্চ দায়িত্ববোধের সঙ্গে কর্তব্য পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন, ৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

রাজধানীর শেওড়াপাড়ার একটি চারতলা আবাসিক ভবনের চতুর্থ তলার একটি ফ্ল্যাটে আগুন লেগে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। খবর পেয়ে আধাঘণ্টার মধ্যে তা নিয়ন্ত্রণে এনেছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ১৪ মিনিটে দক্ষিণ শেওড়াপাড়ার ৫৩২ নম্বর ভবনের আগুনের তথ্য পায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, তিনটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে ৬টা ৪৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

৭টা ২০ মিনিটে আগুন পুরোপুরি নেভানো হয়। মিরপুর ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার মো. আফজাল হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে চার হাজার ৫০০ বর্গফুটের ওই ফ্ল্যাটে আগুন লাগে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ