<p><strong>অষ্টম অধ্যায়</strong></p> <p><strong>মজুদ পণ্যের হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি</strong></p> <p><strong>বহু নির্বাচনী প্রশ্ন (দ্বিতীয় অংশ)</strong></p> <p>১। বাজারমূল্য হ্রাস অবস্থায় কোন পদ্ধতি অধিকতর কার্যকর?</p> <p>ক) FIFO খ) LIFO   </p> <p>গ) HIFO  ঘ) Average Price</p> <p>২। অবিরত মজুদ পদ্ধতিতে একটি ক্রয়-বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের রেওয়ামিলে নিচের কোন হিসাবের জের থাকবে না?</p> <p>ক) প্রারম্ভিক মজুদ</p> <p>খ) বিক্রয় ফেরত </p> <p>গ) বিক্রয় রেয়াত </p> <p>ঘ) বিক্রীত পণ্যের ব্যয়</p> <p>৩। মুদ্রাস্ফীতির সময় LIFO পদ্ধতিতে মাল ইস্যু করলে সমাপনী মজুদ পণ্যের মূল্য FIFO পদ্ধতির মূল্যের চেয়ে নিচের কোনটি হবে?</p> <p>ক) বেশি খ) কম</p> <p>গ) সমান ঘ) শূন্য</p> <p>৪। পণ্যের দাম কমে গেলে কোন মজুদ পদ্ধতি সর্বাধিক বিবেচ্য?</p> <p>ক) গড় পদ্ধতি   খ) ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি      </p> <p>গ) LIFO ঘ) FIFO</p> <p>৫। কোনো সময় মালের মজুদ বিন কার্ড ও মাল খতিয়ান হিসাবে বেশি হলে সে ক্ষেত্রে বাড়তি মজুদের জন্য রাখা হয় কোনটি?</p> <p>ক) অতিরিক্ত ক্রয়</p> <p>খ) ডেবিট নোট  </p> <p>গ) ক্রেডিট নোট</p> <p>ঘ) উদ্বৃত্ত</p> <p>৬। বাজারমূল্য ওঠা অবস্থায় কোন পদ্ধতি বেশি কার্যকর?</p> <p>ক) FIFO</p> <p>খ) LIFO   </p> <p>গ) Average Price</p> <p>ঘ) Cost Price</p> <p>৭। গড় মূল্য পদ্ধতি কত প্রকার?</p> <p>ক) দুই প্রকার   খ) তিন প্রকার  </p> <p>গ) চার প্রকার   ঘ) পাঁচ প্রকার</p> <p>৮। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মাল গুদামে রক্ষিত বিভিন্ন প্রকার মালের প্রতিটির জন্য আলাদাভাবে যেকোনো একটি খতিয়ানে রাখা হয় একে বলে</p> <p>ক) মাল খতিয়ান  খ) বিন কার্ড   </p> <p>গ) FIFO ঘ) LIFO</p> <p>৯। কোনটি গড় মূল্য পদ্ধতি?</p> <p>ক) ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি </p> <p>খ) সহজ গড় পদ্ধতি   </p> <p>গ) মিশ্র গড় পদ্ধতি   </p> <p>ঘ) বাজারদর পদ্ধতি</p> <p>১০। কোন পদ্ধতিতে মালের ক্রয়মূল্য বিবেচনা করা হয় না?</p> <p>ক) বাজারদর পদ্ধতি   </p> <p>খ) সহজ গড় পদ্ধতি   </p> <p>গ) মিশ্র গড় পদ্ধতি   </p> <p>ঘ) ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি</p> <p>১১। কোন পদ্ধতিতে পণ্যের ইস্যুকৃত মূল্য ও বাজারমূল্য সমান থাকে?</p> <p>ক) FIFO পদ্ধতি </p> <p>খ) LIFO পদ্ধতি </p> <p>গ) গড় মূল্য পদ্ধতি   </p> <p>ঘ) মোট মূল্য পদ্ধতি</p> <p>১২। কোনটিতে পণ্যের পরিমাণ ও মূল্য লেখা হয়?</p> <p>ক) বিন কার্ড    খ) মাল খতিয়ান  গ) চেক কার্ড    ঘ) ক + খ</p> <p>১৩। মাল খতিয়ান সংরক্ষণ করেন</p> <p>ক) উৎপাদন ব্যয় হিসাবরক্ষক </p> <p>খ) ভাণ্ডাররক্ষক  </p> <p>গ) ক্রয় ব্যবস্থাপক</p> <p>ঘ) বিক্রয় ব্যবস্থাপক</p> <p>১৪। বিন কার্ড কে সংরক্ষণ করেন?</p> <p>ক) ক্রয় ব্যবস্থাপক</p> <p>খ) বিক্রয় ব্যবস্থাপক   </p> <p>গ) ভাণ্ডাররক্ষক  </p> <p>ঘ) উৎপাদন ব্যয় হিসাবরক্ষক</p> <p>১৫। বিন কার্ডে সংরক্ষণ করা হয়</p> <p>ক) মালের মূল্যের পরিমাণ    খ) মালের পরিমাণ</p> <p>গ) মালের মূল্য ও পরিমাণ   গ) মালের গুণাগুণ</p> <p>১৬। মাল খতিয়ানে সংরক্ষণ করা হয়</p> <p>ক) মালের মূল্যের পরিমাণ    খ) মালের পরিমাণ</p> <p>গ) মালের মূল্য ও পরিমাণ   ঘ) মালের গুণাগুণ</p> <p>১৭। একটি কারখানার উৎপাদিত পণ্যের প্রারম্ভিক মজুদ, শেষ মজুদ ও বিক্রয় করা পণ্যের ব্যয় যথাক্রমে ৪০০ টাকা, ৭০০ টাকা ও ৩,৪০০ টাকা হলে নিট ক্রয়ের পরিমাণ কত?</p> <p>ক) ৩,১০০ টাকা খ) ৩,৭০০ টাকা গ) ৩,৮০০ টাকা ঘ) ৪,৫০০ টাকা</p> <p>১৮। পচনশীল পণ্যের মাল খতিয়ানের জন্য কোন পদ্ধতি উপযোগী?</p> <p>ক) FIFO পদ্ধতি </p> <p>খ) সরল গড় পদ্ধতি </p> <p>গ) ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি </p> <p>ঘ) LIFO পদ্ধতি</p> <p>১৯। মাল খতিয়ান কোথায় সংরক্ষণ হয়?</p> <p>ক) গুদামে </p> <p>খ) উৎপাদন ব্যয় হিসাব বিভাগে   </p> <p>গ) অফিসে</p> <p>ঘ) ব্যবস্থাপকের কাছে</p> <p>২০। যে খতিয়ানের মাধ্যমে মালের প্রাপ্তি, নির্গমন এবং উদ্বৃত্তের পরিমাণ, দর ও মূল্য জানা যায় তাকে বলে</p> <p>ক) মাল খতিয়ান  খ) সাধারণ খতিয়ান    গ) বিন কার্ড    ঘ) সহায়ক খতিয়ান</p> <p>২১। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মজুদ মাল নিয়ন্ত্রণে প্রধান কৌশল কোনটি?</p> <p>ক) মাল খতিয়ান  খ) ABC বিশ্লেষণ গ) EOQ  ঘ) বিন কার্ড</p> <p>২২। নিচের কোনটি বিন কার্ডের বৈশিষ্ট্য নয়?</p> <p>ক) গুদামে রক্ষিত থাকে</p> <p>খ) মালের পরিমাণ উল্লেখ থাকে   </p> <p>গ) মালের মূল্য জানা যায়</p> <p>ঘ) সমাপনী মজুদ মালের মূল্য জানা যায়</p> <p>২৩। গুদামে কাঁচামাল রাখার পাত্রে বা স্থানে কাঁচামালের তালিকাসহ একটি কার্ড লাগানো থাকে। এই কার্ডকে কী বলে?</p> <p>ক) বিন কার্ড    খ) জব কার্ড   </p> <p>গ) সময় কার্ড   ঘ) মাল খতিয়ান</p> <p>২৪। নিচের কোনটির জন্য মজুদ মূল্যায়ন গুরুত্বপূর্ণ?</p> <p>ক) মজুদ নিয়ন্ত্রণের জন্য</p> <p>খ) সঠিক জাবেদা দাখিলা নির্ণয়</p> <p>গ) সঠিক খতিয়ান উদ্বৃত্ত নির্ণয়</p> <p>ঘ) সঠিক বহির্দায়ের পরিমাণ নির্ণয়</p> <p>২৫। নিচের কোনটি মাল খতিয়ানের বৈশিষ্ট্য নয়?     </p> <p>ক) মালের প্রাপ্তি ও নির্গমন সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়    </p> <p>খ) মজুদ মালের ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়  </p> <p>গ) হিসাবরক্ষকের বেতন সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়     </p> <p>ঘ) মজুদ মালের দর, মূল্য ও উদ্বৃত্তের পরিমাণ জানা যায়</p> <p>২৬। প্রারম্ভিক মজুদ মাল ৫০,০০০ টাকা, ক্রয় ১,০০,০০০ টাকা, বিক্রয় ১,২০,০০০ টাকা। বিক্রয়ের ওপর মুনাফা ২০% হলে সমাপনী মজুদের পরিমাণ কত?</p> <p>ক) ৫৪,০০০ টাকা    খ) ২৪,০০০ টাকা  গ) ২০,০০০ টাকা    ঘ) ১০,০০০ টাকা</p> <p>২৭। নিম্নগামী বাজারমূল্যের সময় কাঁচামাল নির্গমনে কোন পদ্ধতি যুক্তিযুক্ত?</p> <p>ক) FIFO পদ্ধতি  খ) LIFO পদ্ধতি</p> <p>গ) ভারযুক্ত গড় পদ্ধতি  ঘ) সাধারণ গড় পদ্ধতি</p> <p>২৮। IAS-2 অনুযায়ী কোন পদ্ধতিতে মজুদ মূল্যায়ন করা উচিত?</p> <p>ক) FIFO পদ্ধতি </p> <p>খ) LIFO পদ্ধতি</p> <p>গ) শেষে আসলে আগে যায় পদ্ধতি   </p> <p>ঘ) গড় মূল্য পদ্ধতি</p> <p>২৯। মজুদ পণ্যকে কী হিসেবে বিবেচনা করা হয়?</p> <p>ক) আয়  খ) ব্যয়</p> <p>গ) দায়  ঘ) সম্পদ</p> <p>৩০। মজুদ পণ্যের মূল্য ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকলে কোন পদ্ধতিতে মজুদ মূল্যায়ন করা উচিত?</p> <p>ক) আগে এলে আগে যায় পদ্ধতি    খ) শেষে এলে আগে যায় পদ্ধতি</p> <p>গ) ভারযুক্ত গড় মূল্য পদ্ধতি   ঘ) বাজারমূল্য পদ্ধতি</p> <p>৩১। ধারে ক্রয়-বিক্রয়ের শর্ত ‘২/১০, EOM’ অর্থ কী?</p> <p>ক) বিক্রয়ের ২ দিনের মধ্যে মূল্য পরিশোধ করলে ১০% বাট্টা মঞ্জুর হবে</p> <p>খ) বিক্রয়ের ১০ দিনের মধ্যে মূল্য পরিশোধ করলে ২% বাট্টা মঞ্জুর হবে</p> <p>গ) চালান তৈরির পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধ করলে ২% বাট্টা মঞ্জুর হবে</p> <p>ঘ) চালান তৈরির মাস শেষ হওয়ার পরবর্তী ১০ দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধ করলে ২% বাট্টা মঞ্জুর করা হবে</p> <p>৩২। ২০১৮ সালের ১ জুন ‘২/১০, নিট /৩০’ শর্তে ১,৫০,০০০ টাকার পণ্য বিক্রয় হলো। বিক্রয় শর্তানুযায়ী বাট্টার পরিমাণ কত হবে?</p> <p>ক) ১৫,০০০ টাকা   খ) ৩,০০০ টাকা</p> <p>গ) ৫০০ টাকা     ঘ) ২৫০ টাকা</p> <p>৩৩। ‘FOB-Shipping point’ শর্তে ভাড়া পরিশোধ করে কে?</p> <p>ক) বিক্রেতা খ) প্রতিনিধি</p> <p>গ) পাওনাদার    ঘ) ক্রেতা</p> <p>৩৪। ছোট আকারের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ক্রয়ের জন্য মজুদ পণ্যের হিসাব সাধারণত কোন জাতীয় পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হয়?</p> <p>ক) কালান্তিক মজুদ পদ্ধতি         খ) নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি</p> <p>গ) নিত্য মজুদ পদ্ধতি       ঘ) ন্যূনতম মজুদ পদ্ধতি</p> <p>৩৫। বড় আকৃতির প্রতিষ্ঠান যারা বেশি মূল্যবান পণ্যের ব্যবসায় করে তারা কোন হিসাব পদ্ধতির মাধ্যমে মজুদ পণ্যের হিসাব সংরক্ষণ করে?</p> <p>ক) অবিরত মজুদ পদ্ধতি     খ) নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি</p> <p>গ) কালান্তিক মজুদ পদ্ধতি    ঘ) ন্যূনতম মজুদ পদ্ধতি</p> <p>৩৬। যে পদ্ধতিতে মজুদের মোট মূল্যকে ব্যবসায়ের মোট মজুদ একক দ্বারা ভাগ করে মজুদের এককপ্রতি গড় মূল্য নির্ধারণ করা হয় তাকে কী বলে?</p> <p>ক) সরল গড় মূল্য পদ্ধতি</p> <p>খ) ভারযুক্ত গড় মূল্য পদ্ধতি </p> <p>গ) স্থির মূল্য পদ্ধতি </p> <p>ঘ) বাজারমূল্য পদ্ধতি</p> <p>৩৭। ব্যাবসায়িক মজুদ পণ্য মূল্যায়নে ব্যবহৃত গড় মূল্য পদ্ধতি কত প্রকার?</p> <p>ক) দুই  খ) তিন</p> <p>গ) চার  ঘ) পাঁচ</p> <p>৩৮। ব্যবসায়ের মজুদ পণ্য মূল্যায়নের জন্য বহুল প্রচলিত এবং অত্যন্ত জনপ্রিয় পদ্ধতি কোনটি?</p> <p>ক) আগের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি (FIFO) </p> <p>খ) শেষের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি (LIFO)</p> <p>গ) নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি  </p> <p>ঘ) সরল গড় মূল্য পদ্ধতি</p> <p>৩৯। সীমিত এবং মূল্যবান পণ্যের ব্যবসায় এর মজুদ পণ্য মূল্যায়নের জন্য কোন পদ্ধতি বেশি উপযোগী?</p> <p>ক) আগের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি খ) শেষের মূল্যের মজুদ আগে ছাড়া পদ্ধতি</p> <p>গ) নির্দিষ্ট ব্যয় শনাক্তকরণ পদ্ধতি    ঘ) সরল গড় মূল্য পদ্ধতি</p> <p>৪০। ব্যবসায়ে ৪০ টাকা মূল্যের ৭০০ একক এবং ৪৪ টাকা মূল্যের ৫০০ একক পণ্যের মজুদ রয়েছে। সরল গড় মূল্য পদ্ধতিতে মজুদ পণ্যের মূল্যায়ন করা হলে মজুদ পণ্যের এককপ্রতি গড় মূল্য কত হবে?</p> <p>ক) ৪০ টাকা    খ) ৪২ টাকা         গ) ৪৪ টাকা    ঘ) ৮৪ টাকা</p> <p> </p> <p><strong>উত্তর :</strong> ১. ক ২. ক ৩. ক ৪. ঘ ৫. খ ৬. খ ৭. ক ৮. ক ৯. ক ১০. ক ১১. খ ১২. খ ১৩. ক ১৪. গ ১৫. খ ১৬. গ ১৭. খ ১৮. ক ১৯. খ ২০. ক ২১. ক ২২. গ ২৩. ক ২৪. ক ২৫. গ ২৬. ক ২৭. ক ২৮. ক ২৯. ঘ ৩০. খ ৩১. ঘ ৩২. খ ৩৩. ঘ ৩৪. ক ৩৫. ক ৩৬. ক ৩৭. ক ৩৮. ক ৩৯. গ ৪০. খ।</p>