মার্চ ৭১ পলাশীর প্রতিরোধ

&lt;p&gt;১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের শঙ্কা যখন বেড়ে যায়, সে সময় পুরান ঢাকায় যাতে পাকিস্তানি বাহিনী প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য সংগ্রামী জনতা পলাশীসংলগ্ন সব রাস্তায় ব্যারিকেড গড়ে তোলে। গাছ কেটে, পাইপ ফেলে, পরিত্যক্ত গাড়ি এনে এই ব্যারিকেড গড়ে তোলা হয়। এর পেছনে ছিল নিরস্ত্র মানুষের &lsquo;যার কাছে যা আছে তা নিয়ে&rsquo; প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রত্যয়&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt; &lt;p&gt;আজিমপুর চৌরাস্তা থেকে শহীদ মিনারমুখী সড়কের পলাশী এলাকাটি সর্বপ্রথম খ্যাতি লাভ করে ১৯৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, যখন সেনা ছাউনি স্থাপন করা হয়। তখন এই নাম পরিচিত হয়ে ওঠে পলাশী ব্যারাক নামে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর সেমিপাকা ঘর সামনে-পেছনে উঠানে ব্লকে ব্লকে সরকারি কর্মচারীদের নামে বরাদ্দ হয়। তবে বৈশিষ্ট্য হলো&mdash;চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও এই পরিবারগুলোর স্থায়ী নিবাস হয়ে যায় পলাশী ব্যারাক। সরকারি নথিতে সমুদয় এলাকা বুয়েটের নামে মালিকানা হস্তান্তর হওয়ার সুবাদে পর্যায়ক্রমে এই অস্থায়ী নিবাসগুলো উচ্ছেদ হতে শুরু করে ১৯৮০ সালের পর। এখন আর সেখানে ব্যারাকের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। পূর্ব থেকে পশ্চিমে পলাশী বাজার, বুয়েটের ক্যাম্পাস, সরকারি কর্মচারী স্টাফ কোয়ার্টার আর আর্মি ব্যারাকের অস্তিত্ব ঘোষণা করছে সেনা রিক্রুটিং সেন্টার।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;মুক্তিযুদ্ধ-পূর্বকালে ফুলবাড়িয়া রেলস্টেশন থেকে পূর্বাঞ্চলের সব ট্রেন ঢাকা ত্যাগ করত পলাশী ব্যারাক হয়ে, বর্তমান সোনারগাঁও রোড ধরে তেজগাঁও স্টেশনে। এখন যেটি পলাশী মোড় নামে পরিচিত, এর উত্তর-দক্ষিণে ট্রেন চলাচল করত। পলাশী মোড়ে পূর্ব-পশ্চিম সংযোগ সড়কটি দুই পাশ দিয়ে ক্রমেই উঁচু হয়ে উঠেছিল, যাতে ট্রেনের সঙ্গে গাড়ি-ঘোড়ার দুর্ঘটনা ঠেকানো যায়।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;img alt=&quot;&quot; src=&quot;/ckfinder/userfiles/images/print/Print- 2018/03 March/19-03-2018/20-03-2018/21-03-21/kalerkantho-5a--2018-03-21.jpg&quot; style=&quot;height:483px; width:800px&quot; /&gt;ট্রেনলাইনের উত্তর-পূর্ব পাশে ছিল জহুরুল হক হল (সাবেক নাম ইকবাল হল) ও সলিমুল্লাহ মুসলিম হল। ফুলবাড়িয়া থেকে কারওয়ান বাজার পর্যন্ত রেললাইনের দুই পাশে ছিল বস্তি। ফুলবাড়িয়া রেলস্টেশন পরিত্যক্ত হয়ে কমলাপুরে স্থানান্তরিত হলে মুক্তিযুদ্ধের আগে সব এলাকা বস্তিতে রূপান্তরিত হয়। পর্যায়ক্রমে এগুলোর নাম ছিল&mdash;১. পলাশীর বস্তি, ২. নীলক্ষেত বস্তি, ৩. বাবুপুরা বস্তি, ৪. হাতিরপুল বস্তি। পলাশী ব্যারাকবাসী ছিল পশ্চিমবঙ্গ ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিক্ষিত পরিবার এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েট ক্যাম্পাসের সংস্পর্শের মানুষ; স্বভাবতই তারা রাজনীতিসচেতন এবং পূর্ব বাংলার স্বাধিকার আন্দোলনের সমর্থক। বস্তিবাসী ছিল শেখ মুজিব ও আওয়ামী লীগের ঘোরতর কর্মী।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;পলাশীর দক্ষিণে বৃহত্তর লালবাগ ও চকবাজার। পশ্চিমে আজিমপুর, নবাবগঞ্জ ও হাজারীবাগ। পুরান ঢাকা আর নতুন ঢাকার সংযোগস্থল হিসেবে পলাশী ছিল ভাষা আন্দোলন ও পূর্ব বাংলার স্বাধিকার আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। মুক্তিযুদ্ধ-পূর্বকালে পলাশী ছাত্রলীগের ঘাঁটি হিসেবে বিবেচিত হতো। পাকিস্তান স্বাধিকার আন্দোলনে পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগের কর্মীরা পলাশীকে সেল্টার হিসেবে ব্যবহার করত।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা করার দাবিতে ভাষা দিবস ঘোষিত হলে ইসলামপুরের নবাববাড়ির কিছু যুবক এর বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করে। তখনকার মুসলিম লীগের গুণ্ডারা লাঠিসোঁটাসহ কয়েকটি ঘোড়ার গাড়িতে করে লালবাগ-পলাশী হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশ করার চেষ্টা করলে পলাশীতে ছাত্র-জনতার ধাওয়ার মুখে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। এর পর থেকে প্রতিটি আন্দোলনে আজিমপুর-পলাশী সড়ক ছিল স্বাধিকার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের দুর্জয় ঘাঁটি।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণের শঙ্কা যখন বেড়ে যায়, সে সময় পুরান ঢাকায় যাতে পাকিস্তানি বাহিনী প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য সংগ্রামী জনতা পলাশীসংলগ্ন সব রাস্তায় ব্যারিকেড গড়ে তোলে। গাছ কেটে, পাইপ ফেলে, পরিত্যক্ত গাড়ি এনে এই ব্যারিকেড গড়ে তোলা হয়। এর পেছনে ছিল নিরস্ত্র মানুষের &lsquo;যার কাছে যা আছে তা নিয়ে&rsquo; প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রত্যয়। রাত ১১টার পর অপারেশন সার্চলাইট শুরু হলে, বাবুপুরা নীলক্ষেত বস্তিতে আগুন দিয়ে পাকিস্তানি বাহিনীর একটি দল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসে হামলা করে। অন্য একটি দল নিউ মার্কেট, আজিমপুর সড়ক হয়ে জহিরুল হক হল (ইকবাল হল), এস এম হল ও জগন্নাথ হলের দিকে এগোতে চাইলে পলাশীতে বাঙালিদের প্রতিরোধের মুখে পড়ে। পাকিস্তানি বাহিনীর সমরাস্ত্রের আক্রমণের মুখে বেশি সময় টিকে থাকতে পারেনি। সেখানে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে অগুনতি মানুষ নিহত হয়। পাকিস্তানিরা সেখানে অবস্থিত ফায়ার সার্ভিস স্টেশন আক্রমণ করে সব সদস্যকে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডের মুখে পড়ে বুয়েটে অবস্থানরত ছাত্র-কর্মচারীরা। ২৫ মার্চের পলাশীর প্রতিরোধযুদ্ধে যাঁরা সরাসরি অংশগ্রহণ করেছেন, প্রত্যক্ষ করেছেন এবং প্রতিরোধযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছেন ও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, তাঁদের একজনের স্মৃতিকথা&mdash;&lt;/p&gt; &lt;p&gt;আমির হোসেন, বয়স ৭২, পিতা মৃত বাদশা মিয়া, স্থায়ী নিবাস ৭৭, হোসেনি দালান রোড, ঢাকা।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;১৯৬২ সাল থেকে আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ অসহযোগ আন্দোলন ঘোষণা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ৮ মার্চ থেকে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীসহ আওয়ামী লীগের তরুণ নেতাকর্মীদের সঙ্গে প্রতিরোধের ট্রেনিং নিতে শুরু করি। হোসেনি দালানের পুকুরসংলগ্ন দক্ষিণ দিকের মাঠে আমরা প্রায় ৪০ জন কর্মী নিয়মিত ট্রেনিং নিতাম। রাত ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত অন্ধকারে চলত আমাদের ট্রেনিং ক্যাম্প। বেগম বাজারের বাসিন্দা একজন আনসার কমান্ডার ও হোসেনি দালানের আনসার সদস্য জাফর হোসেন ছোটু কাঠের চারটি ডামি রাইফেল দিয়ে আমাদের ট্রেনিং দিতেন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;২৫ মার্চ রাতে ট্রেনিং চলাকালে বঙ্গবন্ধুর বাসভবন থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গাজী গোলাম মোস্তফা মারফত আমাদের কাছে খবর আসে যে আজ রাতেই পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকা শহর আক্রমণ করবে। আমরা যেন সর্বত্র প্রতিরোধ ব্যুহ গড়ে তুলি। প্রথমে আমরা বকশীবাজার ফজলে রাব্বী হলের সামনে রেলগেটে ব্যারিকেড দেওয়া শুরু করি। রেলগেটের দুই পাশে স্যুয়ারেজ লাইনের পাইপ দিয়ে ব্যারিকেড দেওয়া হয়। এরপর চানখাঁরপুলের রেলগেটের দক্ষিণ পাশে নাজিমুদ্দীন রোডের প্রবেশপথে রাস্তার ধারের জাম ও লটকন গাছ কেটে ডালপালা দিয়ে ব্যারিকেড তৈরি সম্পন্ন করি।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;রাত ১২টার আগে প্রথমে পলাশী ও ইকবাল হল এলাকা থেকে একাধারে গুলির শব্দ পাওয়া যায়, রাত ৩টা পর্যন্ত একটানা গোলাগুলির আওয়াজ আসতে থাকে। আমরা ব্যারিকেডের পাশে সতর্কভাবে অবস্থান করি, কেউ ভয়ে পালিয়ে যাইনি, আমাদের অবস্থানের দিকে পাকিস্তানি আর্মি আসেনি। ধলপ্রহরে আমরা সবাই পলাশীর দিকে অগ্রসর হই। পলাশী বুয়েট গার্লস স্কুলের মাঠে পাঁচ-ছয়টি লাশ পড়ে ছিল। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিফর্ম পরা দুটি লাশ ছিল। আমরা পেছনের দেয়াল টপকে স্কুলের ভেতর ঢুকেছিলাম।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;ফজরের আজানের পর আমি, আবদুল কাদের ধলা, বাচ্চু মিয়া, আবু মিয়া ও বুয়েটের ভেতরে প্রবেশ করি। হলের ভেতরের মাঠ, বারান্দা ও বাথরুমে অনেক লাশ পড়ে ছিল। আহতরা মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিল। আমরা সেখান থেকে অন্য সহযোগীদের সহায়তায় সাতটি লাশ ও ১০-১২ জন গুলিবিদ্ধ আহতকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে আসি। তখন সেখানে চিকিৎসা দেওয়ার মতো কোনো ডাক্তার উপস্থিত ছিলেন না, শুধু কয়েকজন নার্স ও ওয়ার্ডবয় ছিলেন, তাঁরাই প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে শুরু করেন। ২৬ মার্চ সকাল ১১টায় আমরা পরীক্ষা করে দেখতে পাই, আমাদের গড়া ব্যারিকেড দুটি অক্ষত আছে। ২৬ মার্চ দিবাগত রাতে পাকিস্তানি বাহিনী বকশীবাজার ও চানখাঁরপুলের ব্যারিকেড ভেঙে দেয়। তারা দুটি ট্যাংক নিয়ে নাজিমুদ্দীন রোড হয়ে চকবাজারের দিকে যায়। এ সময় চানখাঁরপুলে পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে দুই পান দোকানি শহীদ হন।&lt;/p&gt; &lt;p&gt;&lt;strong&gt;লেখক &lt;/strong&gt;: ঢাকা গবেষক ও সাংবাদিক&lt;/p&gt; &lt;p&gt; &lt;/p&gt;

ইতিহাসের খেরো খাতা

মার্চ ৭১ পলাশীর প্রতিরোধ

আনিস আহামেদ

আনিস আহামেদ

প্রাসঙ্গিক

সম্পর্কিত খবর

বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান

ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে যা করবেন

ডেঙ্গু প্রতিরোধে মাঠে নামছে ডিএনসিসি

সংঘচেতনায় জাতির ঠিকানা খোঁজা

সর্বশেষ সংবাদ

ঘটনার একদিন পরেও আউট মানতে পারছেন না মুশফিক

ফ্যানে ঝুলছিল স্বামী, খাটে স্ত্রীর মরদেহ

দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত সুরমীর পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রিমিয়ারেও মেলে ধরার আশা রাফায়েলের

সিটি কর্পোরেশনের ময়লার গাড়ি নিল স্কুল ছাত্রের প্রাণ

পাবিপ্রবিতে শুভসংঘের ‘জলবায়ু পরিবর্তন’ বিষয়ক আলোচনাসভা

জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে শিল্প উৎপাদনের বিপত্তির ধাক্কা

ট্রাম্পের দায়মুক্তির শুনানি আদালতে

প্রার্থীদের বিরুদ্ধে দু-এক দিনের মধ্যেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি

ভারতে লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোট গ্রহণ শুরু

অন্যকে পানি পান করানোর প্রতিদান

হজ করতে পারবেন না সেবায় নিয়োজিতরা

লাটাহাম্বার সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘জানেনা কেউ’

ঘোড়াঘাটে দুই ট্রাকের সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালক-হেলপারের

ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে গিয়ে চোখের ক্ষতি

শুরু হলো ৪৬তম বিসিএসের প্রিলি, পরীক্ষার্থী তিন লাখের বেশি

হাদিসের বর্ণনায় মহানবী (সা.)-এর সাহসিকতার বর্ণনা

আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ, মোদি ও রাহুলকে ইসির নোটিশ

১০ কোটি টাকার অনিয়ম, পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তা আটক

শেরপুরে বন্য হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে কৃষক নিহত

বিশ্বের অন্যদের কর্মকাণ্ড দৃশ্যমান, কী করছেন ঢাকার হিট অফিসার?

উদ্ভাবনে কাছের দেশগুলোর চেয়ে পিছিয়ে বাংলাদেশ

অভিমত : ব্যাংকের সুদের হার বাড়ানোয় বাজারে অব্যাহত পতন

রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ছাড় নয়

শেয়ারবাজারে হাহাকার

হঠাৎ এত গরম কেন

প্লুটোর বুকে হৃদয় আঁকা হয়েছিল যেমন করে

গ্রন্থাগারিক থেকে কোটিপতি বশির

ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমেছে, সোনালি চড়া

সর্বাধিক পঠিত

বেনজীর ও তার পরিবারের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে বিএফআইইউতে দুদকের চিঠি

স্বামীর মৃত্যু, মানসিক অবসাদ! এখন কেমন আছেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র অভিনেত্রী

মন্ত্রী দেশে ফিরলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত

‘ব্রাজিল থে‌কে জীবন্ত গরু আনা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়’

রবিবার খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রজ্ঞাপন জারি

মাইদুলের ১১ বিয়ে ১১ তালাক, টার্গেট অসহায় সুন্দরী নারী!

কোথায় বসবে অনন্ত-রাধিকার ‘রাজকীয়’ বিয়ের আসর?

বাবার সঙ্গে রোমান্সের প্রস্তাব, যে সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সারা

না বলে বাবার বাড়িতে যাওয়ায় স্ত্রীকে স্বামীর ২৭ কোপ!

‘আমি সব সময়ই আনন্দে থাকি’, বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে শিমুল

সনদ পেল ১৪ পণ্য, টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই-এর জন্য মামলা হবে ভারতে

মসজিদে আজান দিল নায়কপুত্র, উচ্ছ্বসিত বাবা

বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়ায় দৃষ্টি ভারতের

এই অঞ্চলে কারো আধিপত্য নয় : ঢাকায় মার্কিন কর্মকর্তা

উল্টো চাঁদ

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম

‘মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের জন্য আরো সমস্যা তৈরি করবে’

চুয়েট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া বিএনপি : ওবায়দুল কাদের

যে কারণে নিউজিল্যান্ডে ঘুমাতে পারছিলেন না মুস্তাফিজ

আরেফীনের সিনেমায় পাওলি দাম

প্রীতি উরাংয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু: অপরাধ আড়ালের চেষ্টা করা হচ্ছে

ভারতকে বদলে দিচ্ছেন মোদি

তীব্র গরমেও ফাটতে পারে ঠোঁট

থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

ইসরায়েলের সঙ্গে সীমান্তে উত্তেজনা : লেবাননে ফের নির্বাচন স্থগিত

সুলতান সুলেমানের রাজ্যে ফারিণের হানা

কাউকে পরোয়া করছেন না লাল মাটি ব্যবসায়ীরা

ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের জন্য ‘এসি হেলমেট’

চীন সফরের পরিকল্পনা করেছেন পুতিন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন