<p>সূর্যমুখী বীজ থেকে প্রাপ্ত তেলে রয়েছে অপরিহার্য ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড। এই তেল শুধু পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ নয় বরং ত্বকের যত্নে এর জুরি মেলা ভার। সূর্যমুখী তেল ত্বকের যত্নে কিভাবে কাজে লাগে জেনে নেওয়া যাক।</p> <p><strong>১. ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে</strong></p> <p>সূর্যমুখী তেলে থাকা ভিটামিন ই ত্বকের প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে। প্রতিদিন ক্রিম বা লোশানের সাথে কয়েক ফোটা সূর্যমুখী তেল মিশিয়ে নিলে ত্বকের আর্দ্রতা আরো কয়েকগুণ বেড়ে যাবে, যা আপনার ত্বককে আরও কোমল করবে।</p> <p><strong>২. তারুণ্য ধরে রাখে</strong></p> <p>সূর্যমুখী তেলে আছে ভিটামিন ই যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে এবং ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে অকাল বার্ধক্যে আটকায়। সপ্তাহে কয়েকবার আপনার রুটিনে সূর্যমুখী তেলকে অন্তর্ভুক্ত করে, আপনি কার্যকরভাবে বার্ধক্যের প্রভাবকে আটকাতে পারেন, নিজেকে আরও তরুণ ও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারেন।</p> <p><strong>৩. সানবার্ন ও রুক্ষতা দূর করে</strong></p> <p>যখন ব্রণ, ডার্মাটাইটিস এবং সানবার্নের মতো ত্বকের যত্নের কথা আসে, তখন সূর্যমুখী তেলের কথাই সবার আগে আসে। ভিটামিন ই এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি সামগ্রিক ত্বকের চেহারা উন্নত করার সাথে সাথে লালভাব এবং রুক্ষতা হ্রাস করতে সহায়তা করে। এটি নতুন ত্বকের কোষগুলির বিকাশে সাহায্য করে। </p> <p><strong>৪. প্রতিরক্ষা স্তর তৈরি</strong></p> <p>সূর্যমুখী তেল আপনার ত্বকে একটি প্রতিরক্ষামূলক স্তর গঠন করে, এটি পরিবেশগত ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং আর্দ্রতা হ্রাস রোধ করে। এটি আপনার ত্বককে ক্ষতিকারক উপাদান থেকে রক্ষা করে।</p> <p> </p> <p>সূত্র : দ্য ওয়েলনেস কর্ণার</p>