<p>রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন আসমা খাতুন। আগামীকাল সোমবার থেকে ২৫ অক্টোবরের মধ্যে তাঁকে ভর্তি হতে হবে। কিন্তু বাদ সেধেছে টাকা। তাই দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে আসমা ও তাঁর পরিবারের।</p> <p>নওগাঁর নিয়ামতপুরের বালিয়াচাঁদ গ্রামের দিনমজুর আকতার হোসেন ও গৃহবধূ লছিরন বেগমের দুই ছেলেমেয়ের মধ্যে আসমা বড়। ২৬৭ নম্বর পেয়ে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন মেধাবী আসমা।</p> <p>২০০৯ সালে বালিচাঁদ দাখিল মাদরাসা থেকে এবতেদায়িতে প্রথম বিভাগে উর্ত্তীণ হন তিনি। ২০১২ সালে মায়ামারি টিএলবি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জেএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস ও ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পান। ২০১৫ সালে একই বিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে এ প্লাস পেয়ে পাস করেন তিনি। পরে ভর্তি হন রাজশাহীর এ এইচ এম শহীদ কামারুজ্জামান কলেজের একাদশ শ্রেণিতে। সেখান থেকে ২০১৭ সালে এইচএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পান আসমা।</p> <p>একমাত্র মেয়ে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় বেশ আনন্দিত বাবা আকতার। কিন্তু কিভাবে পাবেন ভর্তির টাকা, মেয়ে কি শেষ পর্যন্ত ভর্তি হতে পারবে না, কেউ কি আসমার পাশে এসে দাঁড়াবেন না—এসব চিন্তায় দিন কাটছে তাঁর।</p> <p>মেধাবী ছাত্রী আসমাকে সহায়তার জন্য ০১৭৬৬১০০৫৫৯ (আকতার) নম্বরে যোগাযোগের অনুরোধ করা হয়েছে।</p>