চোট পেয়েছিলেন গত উইম্বলডনে। ছিটকে পড়েন প্রথম রাউন্ডেই। এরপর ১২ মাস খেলেননি কোন একক ম্যাচ। র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে তিনি এখন ১২০৪ নম্বরে।
বিজ্ঞাপন
তিন মাস পর ৪১ বছরে পা রাখবেন ২৩ গ্র্যান্ড স্লামজয়ী সেরেনা। তাই প্রশ্নটা উঠছে, এটাই কি শেষ উইম্বলডন? জবাবে রহস্য রেখে দিলেন সেরেনা,‘ আমি অবসর নেইনি। জানিনা কিভাবে চোট কাটিয়ে ফিরলাম। কোন পরিকল্পনাও নেই এখন। ’ মেয়েদের এককে অবশ্য র্যাংকিংয়ে সেরা পাঁচে থাকা কেউ উইম্বলডনের সেমিফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি। বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অ্যাশলি বার্টি নিয়েছেন অবসর। চোটের জন্য নেই চার গ্র্যান্ড স্লাম জয়ী তারকা নাওমি ওসাকা। ২৪তম গ্র্যান্ড স্লাম জিতে মার্গারেট কোর্টের পাশে নাম লেখানোর সুযোগটা নিতে তাই মুখিয়ে সেরেনা।
ইউক্রেনে আগ্রাসনের জন্য রাশিয়া ও বেলারুশের তারকারা নিষিদ্ধ উইম্বলডনে। রাজনৈতিক উত্তেজনাও আছে এ নিয়ে। তবু খেলা হচ্ছে না ভিক্তোরিয়া আজারেঙ্কা, দারিয়া কাসাতকিনা আর আরিয়ানা সাবালেঙ্কার। একই কারণে নেই ছেলেদের এককে র্যাংকিংয়ের শীর্ষে থাকা দানিল মেদভেদেভ। চোটের জন্য খেলছেন না রজার ফেদেরার ও র্যাংকিংয়ে দুইয়ে থাকা আলেকজান্দার জভেরেভ। তাই কোন অঘটন না ঘটলে স্বপ্নের ফাইনালে দেখা হতে পারে নোভাক জোকোভিচ ও রাফায়েল নাদালের। চোট নিয়েও ১৪তম ফ্রেঞ্চ ওপেন দাপটে জিতেছেন নাদাল। শিরোপার পথে কোয়ার্টার ফাইনালে হারিয়েছিলেন জোকোভিচকে। নিজের চোট নিয়ে নাদাল জানালেন,‘ দুই বছর পর উইম্বলডনে ফিরলাম। সকালে ঘুম থেকে উঠে বাম পায়ের ব্যথাটা আর পাচ্ছি না। ’ এএফপি