মাঝমাঠেই নিয়ন্ত্রণ হয় ম্যাচের। আজকের ফাইনালে এখানে কিছুটা পিছিয়ে লিভারপুল। ইনজুরির জন্য অনিশ্চিত থিয়াগো। ফাবিনহোর একাদশে থাকা নিয়েও নিশ্চয়তা নেই।
বিজ্ঞাপন
অথচ হারানো বল উদ্ধারে জুড়ি নেই ফাবিনহোর। সেই তুলনায় লুকা মডরিচ, টনি ক্রুস, কাসেমিরোদের নিয়ে মাঝমাঠটা অনেক শক্তিশালী রিয়ালের। ৩৬ বছরের মডরিচ এবার ১১ ম্যাচে অ্যাসিস্ট করেছেন চারটি। প্রতি ম্যাচে পাস দিয়েছেন গড়ে ৬২টি। ১৯৮১ সালে রিয়ালের বিপক্ষে ফাইনালে লিভারপুল জিতেছিল লেফট ব্যাক অ্যালান কেনেডির গোলে। এবারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন দুই ডিফেন্ডার আলেকজান্ডার আরনল্ড ও রবার্টসন। চ্যাম্পিয়নস লিগে আরনল্ডের অ্যাসিস্ট চারটি, পাশাপাশি করেছেন সর্বোচ্চ ২৩টি সফল ক্রস। রবার্টসনের অ্যাসিস্ট দুটি আর সফল ক্রস ১৬টি। তবে এ দুজন আক্রমণের সময় বিপক্ষের সীমানায় থাকায় পাল্টা আক্রমণে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের গতি বদলে দিতে পারে ম্যাচের গতিপথ।
সেট পিসও বড় ভূমিকা রাখতে পারে ফাইনালে। লিভারপুল এবার লিগ কাপ ও এফএ কাপ জিতেছে ফাইনালে টাইব্রেকারে জিতে। এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগেও ডেড বল থেকে তাদের গোল ৮টি, যার ৪টি কর্নার থেকে। তবে মেন্দি, আলাবার মানের ডিফেন্ডার থাকায় কর্নার থেকে চ্যাম্পিয়নস লিগে মাত্র একটিই গোল খেয়েছে রিয়াল। উয়েফা