লাল কার্ড দেখলেন দুইবার। ভিএআরে দুইবারই রক্ষা ব্রাজিলের গোলরক্ষক আলিসন বেকারের! ইকুয়েডর দুটি পেনাল্টি পেলেও বাতিল হয়েছে ভিএআরে। লাতিন শৈল্পিক ফুটবলের বদলে মারামারিতে বেশি মেতেছিলেন ইকুয়েডর-ব্রাজিলের ফুটবলাররা। ফাউল হলো ৩২টি, লাল কার্ড দেখলেন দুই দলের দুজন।
বিজ্ঞাপন
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে দুই হাজার ৮০০ ফুট উচ্চতার কিতোয় ষষ্ঠ মিনিটে কাসেমিরোর গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। ১৫তম মিনিটে ইকুয়েডর গোলরক্ষক আলেকজান্দার দমিনগেস লাল কার্ড দেখেন বক্সের বাইরে ব্রাজিলের এক খেলোয়াড়ের পায়ে লাথি মেরে। এর পাঁচ মিনিট পর দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন ব্রাজিলের এমারসন রয়াল। ২৬ মিনিটে এনের ভ্যালেন্সিয়ার মাথায় আলিসনের পা লাগলে সরাসরি লাল কার্ড দেখান রেফারি। তবে ভিএআরে বেঁচে যান ব্রাজিলের গোলরক্ষক। ৫৫ মিনিটে রাফিনহা ডি-বক্সে পেরভিস এস্তপিনাসকে ফাউল করলে রেফারি পেনাল্টি দিলেও ভিএআরে বদলে যায় সিদ্ধান্ত। ৭৫ মিনিটে গনসালো প্লাতার কর্নারে মাথা ছুঁইয়ে সমতা ফেরান ফেলিক্স তরেস। ইনজুরি টাইমে আলিসন পাঞ্চ করে বিপদমুক্ত করতে গিয়ে ঘুষি মেরে বসেন প্রেসিয়াদোর মুখে। রেফারি লাল কার্ড ও পেনাল্টি দিলেও ভিএআরে বদলে যায় দুটি সিদ্ধান্তই!
চিলির বিপক্ষে নবম মিনিটে রদ্রিদো দি পলের পাস ধরে ২২ গজ দূর থেকে নেওয়া শটে অসাধারণ গোল করেন আনহেল দি মারিয়া। ২০ মিনিটে সমতা ফেরান বেন ব্রেরেতন। ৩৪ মিনিটে লাউতারো মার্তিনেজ আবারও এগিয়ে নেন আর্জেন্টিনাকে। ম্যাচ শেষে দি মারিয়া জানালেন , ‘এই জয়টা মেসি-স্কালোনির জন্যও। ’ ইএসপিএন