ক্রীড়া প্রতিবেদক : গত বছর ১২টি ফেডারেশনে নির্বাচন হয়েছে। তবে ভোট হয়নি একটিতেও। সাঁতার, ভলিবল, কাবাডি, আর্চারি, হ্যান্ডবলের মতো বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটিও এই সময়ে হয়ে গেছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। এ বছর সেই ধারা থেকে বেরিয়ে গেল ব্যাডমিন্টন।
বিজ্ঞাপন
কাল ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন। সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে দুজন নাম প্রত্যাহারের পরও তিনজন রয়ে গেছেন। তাঁরা হলেন— জোবায়দুর রহমান, আমির হোসেন বাহার ও কবিরুল ইসলাম শিকদার। চার সহসভাপতি প্রার্থীর বিপরীতে আছেন সাতজন। দুই যুগ্ম সম্পাদকের জন্য লড়বেন তিনজন। কোষাধ্যক্ষের লড়াইয়ে দুজন। আর ১৬ সদস্যপদের জন্য লড়বেন ২৭ জন। মূলত দুটি প্যানেল নামছে ভোটযুদ্ধে। সাবেক খেলোয়াড় জোবায়দুরের নেতৃত্বাধীন একটি, অন্যটি সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেনের নেতৃত্বে। শেষোক্তজন সমর্থন পাচ্ছেন জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক ফোরামের। জোবায়দুরের লড়াইটা তাই সহজ নয়। কবিরুল ছিলেন সর্বশেষ অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক। তিনিও পদটি ধরে রাখতে চাইছেন।
সহসভাপতি হিসেবে জোবায়দুরের সঙ্গে আছেন কামরুননাহার ডানা, জাহাঙ্গীর হোসেন ও শিহাব হোসেন। ফোরাম সমর্থিত আমিরের প্যানেলে মাহিউদ্দিন আহমেদ, কামরুন্নেসা আশরাফ, আলমগীর হোসেন ও কে এম শহিদ উল্যা। এর মধ্যে মাহিউদ্দিন ফুটবল ফেডারেশনের সদস্য, আর শহীদ উল্যা সহসভাপতি হিসেবেই আছেন দাবায়। ব্যাডমিন্টনে নির্বাচনী উত্তাপ অবশ্য নতুন নয়। তবে খেলাই হয় কম। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বলার মতো সাফল্য নেই।