করোনা দেশের সৃজনশীল প্রকাশনা এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ভীষণ সংকটে ফেলে দিয়েছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার সঙ্গে সৃজনশীল প্রকাশনা শিল্পের সংকট কোনো মতেই মেলানো যাবে না। এখন চরম দুঃসময় পার করছি। তবু আমরা তো থেমে থাকতে পারি না। বই প্রকাশ একটি চলমান প্রক্রিয়া। আমরা করোনাকালেও বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ করেছি। এর মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের বই যেমন আছে, তেমনি আছে অনুবাদের বই। আগামী মেলায় ৪০ থেকে ৪৫টির মতো বই প্রকাশ করব বলে আশা করছি। করোনায় অন্য অনেক খাত প্রণোদনা পেলেও প্রকাশকরা কিছুই পাননি। বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি এবং বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি কয়েক দফায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছে। বইমেলায় অন্তত স্টল ভাড়াটা মওকুফ করে দেওয়ার আবেদন জানিয়েছি আমরা। প্রতিমন্ত্রী আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন। আশা করি, সংশ্লিষ্টরা আমাদের যৌক্তিক দাবিগুলো ইতিবাচকভাবে নেবেন।
মন্তব্য