ছবি আটকে যাওয়ার খবর শোনার পর আপনার অনুভূতি কী?
আমি ভীষণ বিরক্ত। ১৫ ফেব্রুয়ারি অনাপত্তিপত্র দিল প্রিভিউ কমিটি, পরের দিনই কিভাবে সেটা প্রত্যাহার করে! এটা একটা নজিরবিহীন ঘটনা। আর ছবি ‘নিষিদ্ধ করেছে’ বলতে চাই না, এটা সাময়িক সমস্যা।
অনেকেই বলছে, ছবির প্রচারণার জন্যই নাকি এসব...
এ রকম নির্দয় মন্তব্য আর হয় না।
বিজ্ঞাপন
এখন আপনাদের পরবর্তী পদক্ষেপ কী?
তথ্যমন্ত্রীর কাছে যাব। বিস্তারিত জানতে চাইব, তারপর চিঠি দিয়ে বলব, ‘সাসপেনশন’ প্রত্যাহার করা হোক। আমরা এখনো বিশ্বাস করি, সরকার বিষয়টা বুঝবে। নইলে তো আদালতের কাছেই যেতে হবে।
দেশের বাইরে ‘ডুব’ মুক্তি দিতে কোনো সমস্যা হবে কি?
একেবারেই না। এটা যৌথ প্রযোজনার ছবি। যখন-তখন দেশের বাইরে মুক্তি দেওয়া সম্ভব। বাংলাদেশের আইন শুধু বাংলাদেশেই প্রযোজ্য। কিন্তু আমি তো বাংলাদেশের মানুষকেই ছবিটা আগে দেখাতে চাই।
‘ডুব-এ ইরফান খান’, ‘হুমায়ূন আহমেদের জীবনী নিয়ে ছবি’ এবং ‘সাসপেনশন’—এই ছবির সব সংবাদই কেন বাইরের দেশের মিডিয়ায় আগে যাচ্ছে? এর নেপথ্য কারণটা কি বলবেন?
‘আনন্দবাজার’কে আমি নিউজ দিইনি। ‘ভ্যারাইটি’ বা ‘হলিউড রিপোর্টার’ আমার ছবির ব্যাপারে আগ্রহী। ইরফান খানও একটা বিষয়। আর দেশের মিডিয়া এই অভিযোগ করতেই পারে না, কারণ কোনো সংবাদ দিলে তারা খুবই হেলাফেলা করে সেটা ছাপে। মাত্র দুই লাইনেই নিউজ করে অনেকে। আমি যেখানে প্রায়োরিটি পাব সেখানেই তো নিউজ দেব, নাকি?