গত বছর আন্তর্জাতিক বাজারে মধু বিক্রি হয়েছে ৯০৯ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। তবে বিশ্ববাজারে এই খাদ্যপণ্যের চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, বাজার সম্প্রসারণের হার ৪.৫ শতাংশ। এসব বিবেচনায় নিয়ে তাঁরা পূর্বাভাসে বলছেন, আগামী পাঁচ বছর পর অর্থাৎ ২০২৬ সালে মধুর আন্তর্জাতিক বাজার হবে এক হাজার ১৮৭ কোটি ডলারের।
বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্বের নানা দেশে মধুর উৎপাদন বেড়েছে। সেই সঙ্গে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনও হয়েছে। ৩৬০ রিসার্চ রিপোর্টের করা এই পূর্বাভাসের আগে আঞ্চলিক ও দেশভিত্তিক বাজার আকার, বাজার বৃদ্ধির হার, বাজার সম্প্রসারণ নিয়ে গবেষণা করা হয়।
সেখানে বলা হয়, মধুর আন্তর্জাতিক বাজারে সবচেয়ে বেশি সরবরাহ আসে উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, দক্ষিণ আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকা থেকে। তা ছাড়া কানাডা, জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, চীন, থাইল্যান্ড থেকেও মধু সরবরাহ হয় বিশ্বের নানা দেশে।
প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে স্বাস্থ্যকর খাদ্যদ্রব্য হলো মধু। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। মধুর মধ্যে নানা প্রয়োজনীয় মিনারেল, অ্যামিনো এসিড, নিউট্রিয়েন্ট এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে।
মন্তব্য