শিক্ষানবিশ চিকিৎসক মন্দিরা মজুমদার আত্মহত্যার পর থেকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার গাঢাকা দিয়েছেন। তিনি হাসপাতালে অনুপস্থিত রয়েছেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। তবে আত্মহত্যা প্ররোচনা মামলার অন্য আসামি ডা. সুহাসের বড় বোন সিঁথিমনি হালদারকে পুলিশ গত শনিবার ভোররাতে গ্রেপ্তার করেছে।
বিজ্ঞাপন
২৮ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে ডা. মন্দিরা আত্মহত্যা করেন। অভিযোগ ওঠে, তাঁর সঙ্গে খুমেক হাসপাতালের আরএমও ডা. সুহাস রঞ্জন হালদারের প্রেমের সম্পর্ক ছিল এবং এর ফলে তিনি গর্ভবতী হন। কিন্তু ডা. সুহাস মন্দিরাকে গর্ভপাতে বাধ্য করেন এবং বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানান। এতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন বলে তাঁর বাবা ডা. সুহাস ও বড় বোন সিঁথিমনি হালদারকে আসামি করে আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলা দায়ের করেন।